ঢাকা: রোলাঁ গাঁরোতে গত কদিন ধরেই সাজসাজ রব। ফ্রেঞ্চ ওপেন বলে কথা! ১৩০ বছরের পুরোনো এই টুর্নামেন্টটি নিয়ে টেনিসপ্রেমীদেরও থাকে বিশেষ আগ্রহ। টেনিসের আভিজাত্য থেকে খানিকটা দূরে দাঁড়িয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেন যে পরিশ্রমীদের জয়গান গায়! সে জয়গানে অনেক কিংবদন্তিও ঠিকঠাক সুর মেলাতে পারেননি। এমনকি আন্দ্রে আগাসি ও রজার ফেদেরারের মতো সর্বকালের সেরারাও একবারের বেশি লাল দুর্গে রাজত্ব করতে পারেননি।
অন্যদিকে পরিশ্রমকে পাখির চোখ করে ১৩ বার রোলাঁ গাঁরোতে শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছেন রাফায়েল নাদাল। এবারও শিরোপার দাবিদার তিনি। নারী এককেও দারুণ বৈচিত্র্য উপহার দিয়ে এসেছে রোলাঁ গারোঁ। অন্য তিন গ্র্যান্ড স্লামের চেয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেনে বরাবরই পিছিয়ে সেরেনা উইলিয়ামস। মাত্র তিনবার এই গ্র্যান্ড স্লাম নিজের করে নিতে পেরেছেন উইলিয়ামস বোনদের ছোটজন। বিপরীতে স্টেফি গ্রাফ আবার এই শিরোপা জিতেছেন ছয়বার।
এবার আসরকে নিজেদের করে নিতে প্রস্তুত হচ্ছেন সময়ের সেরা টেনিস তারকারাও। ইতিমধ্যে বার্সেলোনা ওপেন ও ইতালিয়ান ওপেন জিতে হুংকার দিয়ে রেখেছেন লাল দুর্গের রাজা রাফায়েল নাদালও। ফ্রেঞ্চ ওপেনের ১৪তম শিরোপার অপেক্ষায় থাকা নাদাল এবারও শিরোপা জিতলে ছাড়িয়ে যাবেন কিংবদন্তি ফেদেরারকে। বর্তমানে দুজনের দখলে আছে সমান ২০টি করে গ্র্যান্ড স্লাম। নিজের দুর্গে নাদালের জন্য এটি বড় সুযোগ। তবে একেবারে নির্ভারও থাকার সুযোগ নেই এই স্প্যানিয়ার্ডের। ইতালিয়ান ওপেনের ফাইনালে হারলেও টুর্নামেন্টে নাদালের সবচেয়ে বড় হুমকি শীর্ষ বাছাই জকোভিচ।
বয়স, ফর্ম ও শরীর পক্ষে না থাকলেও ফেদেরারকে কখনোই উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। চোট কাটিয়ে তিনিও পাখির চোখ করেছেন এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপাকে। দারুণ ফর্মে থাকা দানিল মেদভেদেভ, ডমিনিক থিয়েম এবং স্টেফানোস সিসিফাসের সুযোগ আছে তাস উল্টে দেওয়ার।
নারী এককে গতবার চমক দেখিয়েছিলেন সদ্য কৈশোর পেরোনো পোলিশ তারকা ইগা সিয়াতেক। এবারও ফেবারিটের তালিকায় উচ্চারিত হচ্ছে তাঁর নাম। তবে সিয়াতেককে হয়তো সহজে ছেড়ে দেবেন না বাকি জায়ান্টরা। শীর্ষ বাছাই অ্যাশলে বার্টি দারুণভাবে প্রস্তুত হয়ে আসছেন।
অন্যদিকে সেরেনা উইলিয়ামস তীর্থের কাকের মতো তাকিয়ে আছেন একটি গ্র্যান্ড স্লামের দিকে। উন্মুক্ত যুগের সবার ওপরে থাকলেও সব হিসাবে মার্গারেট কোর্টকে ছুঁতে আরও একটি শিরোপা প্রয়োজন তাঁর। নারী এককে কোর্টে নামার আগেই চমক দেখাচ্ছেন জাপানের নাওমি ওসাকা। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা না বলার সিদ্ধান্ত নিয়ে এরই মধ্যে আলোচনায় নারীদের দ্বিতীয় বাছাই। পাশাপাশি ওসাকার সামনে চ্যালেঞ্জ মাটির কোর্টে শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের।
ঢাকা: রোলাঁ গাঁরোতে গত কদিন ধরেই সাজসাজ রব। ফ্রেঞ্চ ওপেন বলে কথা! ১৩০ বছরের পুরোনো এই টুর্নামেন্টটি নিয়ে টেনিসপ্রেমীদেরও থাকে বিশেষ আগ্রহ। টেনিসের আভিজাত্য থেকে খানিকটা দূরে দাঁড়িয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেন যে পরিশ্রমীদের জয়গান গায়! সে জয়গানে অনেক কিংবদন্তিও ঠিকঠাক সুর মেলাতে পারেননি। এমনকি আন্দ্রে আগাসি ও রজার ফেদেরারের মতো সর্বকালের সেরারাও একবারের বেশি লাল দুর্গে রাজত্ব করতে পারেননি।
অন্যদিকে পরিশ্রমকে পাখির চোখ করে ১৩ বার রোলাঁ গাঁরোতে শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছেন রাফায়েল নাদাল। এবারও শিরোপার দাবিদার তিনি। নারী এককেও দারুণ বৈচিত্র্য উপহার দিয়ে এসেছে রোলাঁ গারোঁ। অন্য তিন গ্র্যান্ড স্লামের চেয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেনে বরাবরই পিছিয়ে সেরেনা উইলিয়ামস। মাত্র তিনবার এই গ্র্যান্ড স্লাম নিজের করে নিতে পেরেছেন উইলিয়ামস বোনদের ছোটজন। বিপরীতে স্টেফি গ্রাফ আবার এই শিরোপা জিতেছেন ছয়বার।
এবার আসরকে নিজেদের করে নিতে প্রস্তুত হচ্ছেন সময়ের সেরা টেনিস তারকারাও। ইতিমধ্যে বার্সেলোনা ওপেন ও ইতালিয়ান ওপেন জিতে হুংকার দিয়ে রেখেছেন লাল দুর্গের রাজা রাফায়েল নাদালও। ফ্রেঞ্চ ওপেনের ১৪তম শিরোপার অপেক্ষায় থাকা নাদাল এবারও শিরোপা জিতলে ছাড়িয়ে যাবেন কিংবদন্তি ফেদেরারকে। বর্তমানে দুজনের দখলে আছে সমান ২০টি করে গ্র্যান্ড স্লাম। নিজের দুর্গে নাদালের জন্য এটি বড় সুযোগ। তবে একেবারে নির্ভারও থাকার সুযোগ নেই এই স্প্যানিয়ার্ডের। ইতালিয়ান ওপেনের ফাইনালে হারলেও টুর্নামেন্টে নাদালের সবচেয়ে বড় হুমকি শীর্ষ বাছাই জকোভিচ।
বয়স, ফর্ম ও শরীর পক্ষে না থাকলেও ফেদেরারকে কখনোই উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। চোট কাটিয়ে তিনিও পাখির চোখ করেছেন এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপাকে। দারুণ ফর্মে থাকা দানিল মেদভেদেভ, ডমিনিক থিয়েম এবং স্টেফানোস সিসিফাসের সুযোগ আছে তাস উল্টে দেওয়ার।
নারী এককে গতবার চমক দেখিয়েছিলেন সদ্য কৈশোর পেরোনো পোলিশ তারকা ইগা সিয়াতেক। এবারও ফেবারিটের তালিকায় উচ্চারিত হচ্ছে তাঁর নাম। তবে সিয়াতেককে হয়তো সহজে ছেড়ে দেবেন না বাকি জায়ান্টরা। শীর্ষ বাছাই অ্যাশলে বার্টি দারুণভাবে প্রস্তুত হয়ে আসছেন।
অন্যদিকে সেরেনা উইলিয়ামস তীর্থের কাকের মতো তাকিয়ে আছেন একটি গ্র্যান্ড স্লামের দিকে। উন্মুক্ত যুগের সবার ওপরে থাকলেও সব হিসাবে মার্গারেট কোর্টকে ছুঁতে আরও একটি শিরোপা প্রয়োজন তাঁর। নারী এককে কোর্টে নামার আগেই চমক দেখাচ্ছেন জাপানের নাওমি ওসাকা। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা না বলার সিদ্ধান্ত নিয়ে এরই মধ্যে আলোচনায় নারীদের দ্বিতীয় বাছাই। পাশাপাশি ওসাকার সামনে চ্যালেঞ্জ মাটির কোর্টে শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের।
পেশাদার কারিয়ারে সবচেয়ে বেশি ফুটবল ম্যাচ খেলার রেকর্ড কার? এই প্রশ্নে এখন নাম নিতে হবে ব্রাজিলের অভিজ্ঞ গোলরক্ষক ফ্যাবিওর। ৪৪ বছর বয়সী এই খেলোয়াড় সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৩৯১টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন। এই রেকর্ডে তিনি পেছনে ফেলেছেন ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি গোলকিপার পিটার শিলটনকে।
৬ ঘণ্টা আগেএপ্রিলে এএইচএফ কাপে ছিলেন দলের অধিনায়ক। অথচ হকি এশিয়া কাপের দলে সুযোগ পাননি পুষ্কর খীসা মিমো। শুধু তা-ই নয়, বাদ পড়েছেন মঈনুল ইসলাম কৌশিক ও নাঈম উদ্দিন। মিমোর দাবি, সিনিয়রদের পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে। দল নির্বাচনে হকি ফেডারেশনে গতকাল বাগ্বিতণ্ডাও হয়েছে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের মধ্যে।
৬ ঘণ্টা আগেদারুণ জয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করেছে বাংলাদেশ। স্বাগতিক ভুটানকে আজ ৩-১ গোলে হারিয়েছে অর্পিতা বিশ্বাসের দল। বাংলাদেশের হয়ে জোড়া গোল করেন আলপি আক্তার।
৮ ঘণ্টা আগেবিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের নেওয়া ‘শেয়ার অ্যান্ড কেয়ার’ উদ্যোগের প্রশংসায় করছেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু এই উদ্যোগের ভালো দিকগুলো যত দিন না বাস্তবায়ন করা হবে, তত দিন কোনো ফল আসবে না বলে মনে করেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক।
৯ ঘণ্টা আগে