ফ্রেঞ্চ ওপেন তো বটে, প্রথমবারের মতো কোনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে উঠেছেন ক্যারোলিনা মুচোভা। ফেবারিট আরিয়ানা সাবালেঙ্কার বিপক্ষে কাব্যিক লড়াই জিতে রোলাঁ গারোতে ইতিহাসও গড়েছেন তিনি। তাঁর বর্তমান র্যাঙ্কিং ৪৩। র্যাঙ্কিংয়ে এত পিছিয়ে থেকেও এর আগে কেউ ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনাল খেলেননি।
আজ রাতে ক্লে-কোর্টের নতুন রানি হওয়ার পথে মুচোভাকে দিতে হবে আরেক পরীক্ষা। তাঁর প্রতিপক্ষ যে নারী এককের শীর্ষ বাছাই ইগা সিয়াতেক! শেষ চারে ২ নম্বর বাছাইকে হারিয়েছেন, এবার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নের বিপক্ষে জিতলে গ্র্যান্ড স্লামের স্বপ্নপূরণ হবে চেক প্রজাতন্ত্রের মেয়ের।
সেই স্বাদ অবশ্য অনেক আগেই পেয়েছেন সিয়াতেক। তিনটি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক পোলিশ মেয়ের ঝুলিতে ফ্রেঞ্চ ওপেন আছে দুটি। র্যাঙ্কিং ও সাফল্যে ২৬ বছর বয়সী মুচোভা যতই পিছিয়ে থাকুক না কেন, পা মাটিতেই রাখছেন সিয়াতেক। ফাইনালের আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এসে তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয় ক্যারোলিনার খেলার ধরনের ব্যাপারে আমি জানি। ২০১৯ সাল থেকে আমি তার সঙ্গে অনেক অনুশীলন ম্যাচ খেলেছি। অনেকে খেলোয়াড়ের চেয়ে তাকে আমি বেশি দেখেছি।’
মুচোভার সঙ্গে এককে সিয়াতেকের একমাত্র দেখা ২০১৯ সালে, প্রাগ ওপেনে। সেবার ২২ বছর বয়সী তারকা হেরেছিলেন ৪-৬, ৬-১ ও ৬-৪ গেমে। সেই হারের শোধ নেওয়া অবশ্য ভাবছেন না সিয়াতেক। উল্টো মুচোভাকে প্রশংসায় ভাসালেন, ‘আমি সত্যি তার খেলা পছন্দ করি। আমি সত্যিই তাকে সম্মান করি। সে এমন এক খেলোয়াড়, যে সবকিছু করতে পারে। তার টাচ অসাধারণ, সে ম্যাচকে দ্রুতগতিতেও চালাতে পারে।’
প্রতিপক্ষ বলেই মুচোভাকে এমন প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন না সিয়াতেক। মার্টিনা নাভ্রাতিলোভাও এমন প্রশংসাবাণী দিয়েছেন মুচোভাকে নিয়ে। ধারাভাষ্যকার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের টেনিস কিংবদন্তি এক টেনিস চ্যানেলে বলেছেন, ‘সে (মুচোভা) ওল্ড স্কুলের শিক্ষার্থী। তার বড় অস্ত্র নেই, তার সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো বৈচিত্র্য।’
সাবালেঙ্কার বিপক্ষে মুচোভার ৩ ঘণ্টার ১৩ মিনিটের লড়াই যারা দেখেছেন নিশ্চিত তাঁরা দ্বিমত করবেন না নাভ্রাতিলোভার সঙ্গে। হাতে বড় কোনো অস্ত্র না থাকলেও বেশ স্বাধীনভাবে কোর্টে মুভ করতে পারেন মুচোভা। এলেনা রাইবাকিনার মতো সার্ভ, সাবালেঙ্কার মতো ফোরহ্যান্ড ও কোকো গফের মতো ব্যাকহ্যান্ড—করতে পারেন মুচোভা। তবে তাঁদের মতো এই দক্ষতা খুব বেশি নেই তাঁর। আর ফাইনালে আন্ডারডগ হলেও এসব বৈচিত্র্য সিয়াতেকের বিপক্ষে তাঁর ব্যবধান গড়ে দিতে পারে।
ফ্রেঞ্চ ওপেন তো বটে, প্রথমবারের মতো কোনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে উঠেছেন ক্যারোলিনা মুচোভা। ফেবারিট আরিয়ানা সাবালেঙ্কার বিপক্ষে কাব্যিক লড়াই জিতে রোলাঁ গারোতে ইতিহাসও গড়েছেন তিনি। তাঁর বর্তমান র্যাঙ্কিং ৪৩। র্যাঙ্কিংয়ে এত পিছিয়ে থেকেও এর আগে কেউ ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনাল খেলেননি।
আজ রাতে ক্লে-কোর্টের নতুন রানি হওয়ার পথে মুচোভাকে দিতে হবে আরেক পরীক্ষা। তাঁর প্রতিপক্ষ যে নারী এককের শীর্ষ বাছাই ইগা সিয়াতেক! শেষ চারে ২ নম্বর বাছাইকে হারিয়েছেন, এবার ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নের বিপক্ষে জিতলে গ্র্যান্ড স্লামের স্বপ্নপূরণ হবে চেক প্রজাতন্ত্রের মেয়ের।
সেই স্বাদ অবশ্য অনেক আগেই পেয়েছেন সিয়াতেক। তিনটি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক পোলিশ মেয়ের ঝুলিতে ফ্রেঞ্চ ওপেন আছে দুটি। র্যাঙ্কিং ও সাফল্যে ২৬ বছর বয়সী মুচোভা যতই পিছিয়ে থাকুক না কেন, পা মাটিতেই রাখছেন সিয়াতেক। ফাইনালের আগে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে এসে তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয় ক্যারোলিনার খেলার ধরনের ব্যাপারে আমি জানি। ২০১৯ সাল থেকে আমি তার সঙ্গে অনেক অনুশীলন ম্যাচ খেলেছি। অনেকে খেলোয়াড়ের চেয়ে তাকে আমি বেশি দেখেছি।’
মুচোভার সঙ্গে এককে সিয়াতেকের একমাত্র দেখা ২০১৯ সালে, প্রাগ ওপেনে। সেবার ২২ বছর বয়সী তারকা হেরেছিলেন ৪-৬, ৬-১ ও ৬-৪ গেমে। সেই হারের শোধ নেওয়া অবশ্য ভাবছেন না সিয়াতেক। উল্টো মুচোভাকে প্রশংসায় ভাসালেন, ‘আমি সত্যি তার খেলা পছন্দ করি। আমি সত্যিই তাকে সম্মান করি। সে এমন এক খেলোয়াড়, যে সবকিছু করতে পারে। তার টাচ অসাধারণ, সে ম্যাচকে দ্রুতগতিতেও চালাতে পারে।’
প্রতিপক্ষ বলেই মুচোভাকে এমন প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন না সিয়াতেক। মার্টিনা নাভ্রাতিলোভাও এমন প্রশংসাবাণী দিয়েছেন মুচোভাকে নিয়ে। ধারাভাষ্যকার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের টেনিস কিংবদন্তি এক টেনিস চ্যানেলে বলেছেন, ‘সে (মুচোভা) ওল্ড স্কুলের শিক্ষার্থী। তার বড় অস্ত্র নেই, তার সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো বৈচিত্র্য।’
সাবালেঙ্কার বিপক্ষে মুচোভার ৩ ঘণ্টার ১৩ মিনিটের লড়াই যারা দেখেছেন নিশ্চিত তাঁরা দ্বিমত করবেন না নাভ্রাতিলোভার সঙ্গে। হাতে বড় কোনো অস্ত্র না থাকলেও বেশ স্বাধীনভাবে কোর্টে মুভ করতে পারেন মুচোভা। এলেনা রাইবাকিনার মতো সার্ভ, সাবালেঙ্কার মতো ফোরহ্যান্ড ও কোকো গফের মতো ব্যাকহ্যান্ড—করতে পারেন মুচোভা। তবে তাঁদের মতো এই দক্ষতা খুব বেশি নেই তাঁর। আর ফাইনালে আন্ডারডগ হলেও এসব বৈচিত্র্য সিয়াতেকের বিপক্ষে তাঁর ব্যবধান গড়ে দিতে পারে।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৪ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৫ ঘণ্টা আগে