ক্রীড়া ডেস্ক
এটাই তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। কিন্তু মেলবোর্ন পার্কে যেভাবে খেললেন ১৯ বছর বয়সী লারনার তিয়েন; তাতে এটা তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান বলে মেনে নেওয়াটা কঠিন। অবাছাই প্রতিযোগী হয়ে খেলতে এসে তরতরিয়ে উঠে যান চতুর্থ রাউন্ডে। একটা রেকর্ডও গড়েছেন—২০০৫ সালে রাফায়েল নাদালের পর তিয়েনই শেষ ষোলোয় ওঠা সর্বকনিষ্ঠ পুরুষ প্রতিযোগী।
আর এই শেষ ষোলোয় ওঠে আসার ধাপে ধাপে তিয়েন হারিয়েছেন র্যাঙ্কিংয়ের ওপরে থাকা প্রতিযোগীদের। দ্বিতীয় রাউন্ডে তিনি হারিয়েছেন আগার আসরের ফাইনাল খেলা দানিল মেদভেদেভকে। যেটাকে বলা হচ্ছে চলতি টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বড় অঘটন।
চতুর্থ রাউন্ডে তিয়েনের স্বপ্নযাত্রা অবশ্য থেমে গেছে; তাঁকে ৬-৩, ৬-২, ৩-৬, ৬-১ গেমে হারিয়েছেন ইতালির লরেঞ্জো সোনেগো। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যাওয়ার আগে মেলবোর্ন থেকে রোমন্থনের অনেক স্মৃতিই নিয়ে যাচ্ছেন তিয়েন। আর গেল সপ্তাহটা তো তাঁর কাছে স্বপ্নের মতোই কেটেছে। তিয়েনের ভাষায়, ‘যখন এখানে খেলতে আসি, আমার কোনো প্রত্যাশা ছিল না। চতুর্থ রাউন্ডে উঠে আসতে পারাটা এখনো পরাবাস্তব মনে হয় আমার। সত্যি বলতে গেল কয়েকটা সপ্তাহ ক্যারিয়ারে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
কেন থাকবে, তারও একটা ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিয়েন, ‘আমার মনে হয় গত কয়েকটা সপ্তাহ আমার জন্য অসাধারণ কেটেছে। কারণ, এতে আমি বুঝতে পেরেছি যে টেনিসে এই পর্যায়ে আমি সাফল্য অর্জন করতে পারি।’
২০২৩ সালে পেশাদার সার্কিটে পা রাখা তিয়েনের। আগে তিনবার ইউএস ওপেন খেললেও এবারই প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে। ইউএস ওপেনে তিনবারই প্রথম রাউন্ডে বিদায় নেওয়া তিয়েন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে উঠেছেন। তিয়েন স্বীকার করে নিচ্ছেন, ‘আমি আসলে খুব বেশি ম্যাচ বা টুর্নামেন্ট খেলিনি। তাই এখানে এসে যেভাবে খেলেছি আমি, সেটা অবশ্যই আমার আত্মবিশ্বাসের জন্য দারুণ ছিল।’
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে উঠে আসায় র্যাঙ্কিংয়ের ১০০ মধ্যেও তিয়েন জায়গা করে নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এটাই তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। কিন্তু মেলবোর্ন পার্কে যেভাবে খেললেন ১৯ বছর বয়সী লারনার তিয়েন; তাতে এটা তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান বলে মেনে নেওয়াটা কঠিন। অবাছাই প্রতিযোগী হয়ে খেলতে এসে তরতরিয়ে উঠে যান চতুর্থ রাউন্ডে। একটা রেকর্ডও গড়েছেন—২০০৫ সালে রাফায়েল নাদালের পর তিয়েনই শেষ ষোলোয় ওঠা সর্বকনিষ্ঠ পুরুষ প্রতিযোগী।
আর এই শেষ ষোলোয় ওঠে আসার ধাপে ধাপে তিয়েন হারিয়েছেন র্যাঙ্কিংয়ের ওপরে থাকা প্রতিযোগীদের। দ্বিতীয় রাউন্ডে তিনি হারিয়েছেন আগার আসরের ফাইনাল খেলা দানিল মেদভেদেভকে। যেটাকে বলা হচ্ছে চলতি টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বড় অঘটন।
চতুর্থ রাউন্ডে তিয়েনের স্বপ্নযাত্রা অবশ্য থেমে গেছে; তাঁকে ৬-৩, ৬-২, ৩-৬, ৬-১ গেমে হারিয়েছেন ইতালির লরেঞ্জো সোনেগো। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যাওয়ার আগে মেলবোর্ন থেকে রোমন্থনের অনেক স্মৃতিই নিয়ে যাচ্ছেন তিয়েন। আর গেল সপ্তাহটা তো তাঁর কাছে স্বপ্নের মতোই কেটেছে। তিয়েনের ভাষায়, ‘যখন এখানে খেলতে আসি, আমার কোনো প্রত্যাশা ছিল না। চতুর্থ রাউন্ডে উঠে আসতে পারাটা এখনো পরাবাস্তব মনে হয় আমার। সত্যি বলতে গেল কয়েকটা সপ্তাহ ক্যারিয়ারে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
কেন থাকবে, তারও একটা ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিয়েন, ‘আমার মনে হয় গত কয়েকটা সপ্তাহ আমার জন্য অসাধারণ কেটেছে। কারণ, এতে আমি বুঝতে পেরেছি যে টেনিসে এই পর্যায়ে আমি সাফল্য অর্জন করতে পারি।’
২০২৩ সালে পেশাদার সার্কিটে পা রাখা তিয়েনের। আগে তিনবার ইউএস ওপেন খেললেও এবারই প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে। ইউএস ওপেনে তিনবারই প্রথম রাউন্ডে বিদায় নেওয়া তিয়েন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে উঠেছেন। তিয়েন স্বীকার করে নিচ্ছেন, ‘আমি আসলে খুব বেশি ম্যাচ বা টুর্নামেন্ট খেলিনি। তাই এখানে এসে যেভাবে খেলেছি আমি, সেটা অবশ্যই আমার আত্মবিশ্বাসের জন্য দারুণ ছিল।’
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে উঠে আসায় র্যাঙ্কিংয়ের ১০০ মধ্যেও তিয়েন জায়গা করে নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৪ ঘণ্টা আগে