ক্রীড়া ডেস্ক
আসছে মে’তে সাঁইত্রিশ পেরিয়ে আটত্রিশে পা রাখবেন নোভাক জোকোভিচ। এই বয়সেও কোর্টে তাঁর কী কৈশোরীয় চাঞ্চল্য! সে চাঞ্চল্যরের কাছে হার মানতে হয় তাঁর বয়সের অর্ধেকের কম, ২১ বছর বয়সী কার্লোস আলকারাসকে! তিন ঘণ্টা ৩৭ মিনিট লড়াইয়ে বর্ষীয়ান জোকোভিচ জিতেছেন ৪-৬, ৬-৪, ৬-৩,৬-৩ গেমে। এই জয়ে সেমিফাইনালে উঠে গেছেন সার্বিয়ান তারকা; আরও একধাপ এগিয়েছেন ২৫তম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার কাছে।
সেমিফাইনালে জোকোভিচ খেলবেন জার্মানির আলেক্সান্দ্রার জভেরভের বিপক্ষে। এ নিয়ে ১২ বারের মতো অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে উঠলেন। আর নির্দিষ্ট গ্র্যান্ড স্লামের সীমারেখা তুলে নিলে এটি জোকোভিচের ৫০তম ফাইনাল। নারী-পুরুষ মিলিয়ে উন্মুক্ত যুগের টেনিসে তাঁর চেয়ে বেশি সেমিফাইনালে ওঠার রেকর্ড কেবল একজনেরই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিস এভার্ট; খেলছেন ৫২ বার।
জোকোভিচ কোয়ার্টার ফাইনাল জিতলেও শুরুতে কিন্তু চমক দেখিয়েছিলেন কার্লোস আলকারাসই। গত দুটি উইম্বলডনের ফাইনালে জোকোভিচকে শিরোপা বঞ্চিত করেছিলেন আলকারাস। প্রথম সেট আলকারাস জিতে গেলে কারও কারও মনে অল ইংল্যান্ড ক্লাবের সেন্টার কোর্টের স্মৃতিও হয়তো ভেসে উঠেছিল; মনে হয়েছিল এই দিনটিও হয়তো আলকারাসের। কিন্তু জোকোভিচ যে নাছোড় বান্দা! গত বছরটা গ্র্যান্ড স্লামের ট্রফিশূন্য থেকেছেন। নতুনের কেতন উড়িয়ে গত বছরের ৪টি গ্র্যান্ড স্লাম ভাগাভাগি করেছিলেন আলকারাস ও ইয়ানিক সিনার। তা জোকোকে দেখতে হয়েছে দর্শক হয়ে! এবার বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লামে তাই তিনি আর দর্শক হতে চাননি। আর চাননি বলেও প্রথম সেটে পিছিয়ে পড়েও কোয়ার্টার ফাইনাল জিতলেন। স্প্যানিয়ার্ড আলকারাসকে বিদায় দিয়ে দিলেন কোয়ার্টার ফাইনালে। জভেরভকে সেমিতে হারিয়ে দিতে পারলে উঠবেন ফাইনালে। আর সেখানে দেখা হয়ে যেতে পারে সিনারের সঙ্গেও।
তবে ফাইনাল নিয়ে ভাবনা নয়, আলকারাসকে হারিয়ে দেওয়ার আনন্দে অবগাহনের সময় জোকোভিচের। ম্যাচ শেষে বললেন, ‘এখানকার কোর্টে কিংবা অন্যখানে আমার খেলা সবচেয়ে মহাকাব্যিক ম্যাচগুলোর অন্যতম এটি। এই ম্যাচটাই ফাইনালে চাওয়া ছিল আমার।’
আসছে মে’তে সাঁইত্রিশ পেরিয়ে আটত্রিশে পা রাখবেন নোভাক জোকোভিচ। এই বয়সেও কোর্টে তাঁর কী কৈশোরীয় চাঞ্চল্য! সে চাঞ্চল্যরের কাছে হার মানতে হয় তাঁর বয়সের অর্ধেকের কম, ২১ বছর বয়সী কার্লোস আলকারাসকে! তিন ঘণ্টা ৩৭ মিনিট লড়াইয়ে বর্ষীয়ান জোকোভিচ জিতেছেন ৪-৬, ৬-৪, ৬-৩,৬-৩ গেমে। এই জয়ে সেমিফাইনালে উঠে গেছেন সার্বিয়ান তারকা; আরও একধাপ এগিয়েছেন ২৫তম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার কাছে।
সেমিফাইনালে জোকোভিচ খেলবেন জার্মানির আলেক্সান্দ্রার জভেরভের বিপক্ষে। এ নিয়ে ১২ বারের মতো অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে উঠলেন। আর নির্দিষ্ট গ্র্যান্ড স্লামের সীমারেখা তুলে নিলে এটি জোকোভিচের ৫০তম ফাইনাল। নারী-পুরুষ মিলিয়ে উন্মুক্ত যুগের টেনিসে তাঁর চেয়ে বেশি সেমিফাইনালে ওঠার রেকর্ড কেবল একজনেরই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিস এভার্ট; খেলছেন ৫২ বার।
জোকোভিচ কোয়ার্টার ফাইনাল জিতলেও শুরুতে কিন্তু চমক দেখিয়েছিলেন কার্লোস আলকারাসই। গত দুটি উইম্বলডনের ফাইনালে জোকোভিচকে শিরোপা বঞ্চিত করেছিলেন আলকারাস। প্রথম সেট আলকারাস জিতে গেলে কারও কারও মনে অল ইংল্যান্ড ক্লাবের সেন্টার কোর্টের স্মৃতিও হয়তো ভেসে উঠেছিল; মনে হয়েছিল এই দিনটিও হয়তো আলকারাসের। কিন্তু জোকোভিচ যে নাছোড় বান্দা! গত বছরটা গ্র্যান্ড স্লামের ট্রফিশূন্য থেকেছেন। নতুনের কেতন উড়িয়ে গত বছরের ৪টি গ্র্যান্ড স্লাম ভাগাভাগি করেছিলেন আলকারাস ও ইয়ানিক সিনার। তা জোকোকে দেখতে হয়েছে দর্শক হয়ে! এবার বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লামে তাই তিনি আর দর্শক হতে চাননি। আর চাননি বলেও প্রথম সেটে পিছিয়ে পড়েও কোয়ার্টার ফাইনাল জিতলেন। স্প্যানিয়ার্ড আলকারাসকে বিদায় দিয়ে দিলেন কোয়ার্টার ফাইনালে। জভেরভকে সেমিতে হারিয়ে দিতে পারলে উঠবেন ফাইনালে। আর সেখানে দেখা হয়ে যেতে পারে সিনারের সঙ্গেও।
তবে ফাইনাল নিয়ে ভাবনা নয়, আলকারাসকে হারিয়ে দেওয়ার আনন্দে অবগাহনের সময় জোকোভিচের। ম্যাচ শেষে বললেন, ‘এখানকার কোর্টে কিংবা অন্যখানে আমার খেলা সবচেয়ে মহাকাব্যিক ম্যাচগুলোর অন্যতম এটি। এই ম্যাচটাই ফাইনালে চাওয়া ছিল আমার।’
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৪ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৫ ঘণ্টা আগে