নাজিম আল শমষের
প্রশ্ন: শুরুতে শুনতে চাই, এবারের এশিয়া কাপে বাংলাদেশ দলের লক্ষ্য কী?
রাসেল মাহমুদ জিমি: সর্বশেষ এশিয়া কাপে আমরা ষষ্ঠ হয়েছিলাম। এখন আমাদের একটাই ভাবনা, এর চেয়ে আর কত ভালো করা যায়, সেটা নিয়েই আমরা কাজ করেছি। কোচও সেভাবে পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন। এখন দরকার ভালো একটা ফল, আগের টুর্নামেন্টের চেয়ে যেটা আরও ভালো হবে।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টের আগে কয়েকটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেললে নিশ্চয়ই ভালো হতো?
জিমি: এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্বে থাইল্যান্ডে আমরা হয়তো একটা ম্যাচ খেলতে পারব। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ায় কোনো দল আমাদের সঙ্গে ম্যাচ খেলতে চায় না। এটা সত্যি, যেকোনো টুর্নামেন্টের আগে একটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারলে ভালো হয়। তাতে নিজেদের ভুলত্রুটিগুলো শোধরানোর সুযোগ থাকে। আশা করি, হকি ফেডারেশন যেকোনো সফরের আগে একটা প্রস্তুতি ম্যাচের ব্যবস্থা করবে।
প্রশ্ন: আপনি দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। এই টুর্নামেন্টে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী থাকবে?
জিমি: আমাদের দলটা খুবই ভালো। সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হলো, এই দলের অধিকাংশ খেলোয়াড়ই তরুণ। সবার মাঝেই ভালো করার তাড়না আছে। অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ও আছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, কোচ আমাদের যে পরিকল্পনা দিচ্ছেন, সেটা আমরা সহজেই গ্রহণ করতে পারছি। তিনি আমাদের সঙ্গে অনেক দিন আছেন। যদি তাঁর পরিকল্পনা অনুযায়ী ঠিকভাবে খেলতে পারি, অবশ্যই ভালো করা সম্ভব। আর আমার চেষ্টা থাকবে ভালো খেলার। দলের সবাইকে কীভাবে মানসিকভাবে চাঙ্গা রেখে ভালো খেলা যায়, সেই চিন্তা করেই অনেক দিন ধরে খেলছি। দলের সবার সঙ্গেই আমার বোঝাপড়া দারুণ। সবচেয়ে বড় কথা, তারা আমার কথাকে গুরুত্ব দেয়। সবাই নিজের সেরাটাই দেবে। সিনিয়র খেলোয়াড়দের কাজ হলো তরুণদের কাছ থেকে তাদের সেরাটা পেতে সহায়তা করে যাওয়া।
প্রশ্ন: প্রাথমিক দল থেকে আপনাকে বাদ দেওয়া হয়েছিল। এখন দুই টুর্নামেন্টের দলেই আবার আপনার নাম আছে। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় হিসেবে এটা কতটা অপ্রত্যাশিত ছিল?
জিমি: এটা কিছু নয়। সবারই ভালো-খারাপ সময় যায়। আমাকে কারও পছন্দ হতে পারে, আবার না-ও হতে পারে। খেলার দিক থেকে আসল ব্যক্তিটা হলেন কোচ। আমি যদি ভালো করতে না পারতাম, তাহলে নিশ্চয়ই কোচ আমাকে দলে চাইতেন না! দলের বাকিরাও আমাকে যথেষ্ট সহায়তা করে। সভাপতি ও ফেডারেশনকে ধন্যবাদ, তাঁরা আমার ওপর ভরসা রেখেছেন। কোচ যদি আমার বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া না দিতেন, তাহলে নিশ্চয়ই আমি দলে থাকতে পারতাম না।
প্রশ্ন: এখন কি নিজের মধ্যে দেখিয়ে দেওয়ার মতো কোনো তাড়না অনুভব করছেন?
জিমি: আমার দেখিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। যদি পারফর্ম না করতাম, তাহলে এত লম্বা সময় খেলতে পারতাম না। আমার নামটাই হচ্ছে আমার খেলার মাধ্যমে। যত দিন খেলব, পারফর্ম করেই খেলব। আমার খেলা যদি ভালো না হয়, নিজেই বুঝতে পারব।
প্রশ্ন: অনেক দিন ধরেই অভ্যন্তরীণ কলহে ভুগছে ফেডারেশন। আপনাকে দলে রাখা না-রাখার বিষয়টির পর সেই সমস্যা কি আরও প্রকাশ্যে এল?
জিমি: আমি এটা নিয়ে ভাবছি না। মন্তব্যও করতে চাইছি না।
প্রশ্ন: শুরুতে শুনতে চাই, এবারের এশিয়া কাপে বাংলাদেশ দলের লক্ষ্য কী?
রাসেল মাহমুদ জিমি: সর্বশেষ এশিয়া কাপে আমরা ষষ্ঠ হয়েছিলাম। এখন আমাদের একটাই ভাবনা, এর চেয়ে আর কত ভালো করা যায়, সেটা নিয়েই আমরা কাজ করেছি। কোচও সেভাবে পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন। এখন দরকার ভালো একটা ফল, আগের টুর্নামেন্টের চেয়ে যেটা আরও ভালো হবে।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টের আগে কয়েকটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেললে নিশ্চয়ই ভালো হতো?
জিমি: এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্বে থাইল্যান্ডে আমরা হয়তো একটা ম্যাচ খেলতে পারব। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ায় কোনো দল আমাদের সঙ্গে ম্যাচ খেলতে চায় না। এটা সত্যি, যেকোনো টুর্নামেন্টের আগে একটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে পারলে ভালো হয়। তাতে নিজেদের ভুলত্রুটিগুলো শোধরানোর সুযোগ থাকে। আশা করি, হকি ফেডারেশন যেকোনো সফরের আগে একটা প্রস্তুতি ম্যাচের ব্যবস্থা করবে।
প্রশ্ন: আপনি দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। এই টুর্নামেন্টে আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী থাকবে?
জিমি: আমাদের দলটা খুবই ভালো। সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হলো, এই দলের অধিকাংশ খেলোয়াড়ই তরুণ। সবার মাঝেই ভালো করার তাড়না আছে। অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ও আছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, কোচ আমাদের যে পরিকল্পনা দিচ্ছেন, সেটা আমরা সহজেই গ্রহণ করতে পারছি। তিনি আমাদের সঙ্গে অনেক দিন আছেন। যদি তাঁর পরিকল্পনা অনুযায়ী ঠিকভাবে খেলতে পারি, অবশ্যই ভালো করা সম্ভব। আর আমার চেষ্টা থাকবে ভালো খেলার। দলের সবাইকে কীভাবে মানসিকভাবে চাঙ্গা রেখে ভালো খেলা যায়, সেই চিন্তা করেই অনেক দিন ধরে খেলছি। দলের সবার সঙ্গেই আমার বোঝাপড়া দারুণ। সবচেয়ে বড় কথা, তারা আমার কথাকে গুরুত্ব দেয়। সবাই নিজের সেরাটাই দেবে। সিনিয়র খেলোয়াড়দের কাজ হলো তরুণদের কাছ থেকে তাদের সেরাটা পেতে সহায়তা করে যাওয়া।
প্রশ্ন: প্রাথমিক দল থেকে আপনাকে বাদ দেওয়া হয়েছিল। এখন দুই টুর্নামেন্টের দলেই আবার আপনার নাম আছে। দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় হিসেবে এটা কতটা অপ্রত্যাশিত ছিল?
জিমি: এটা কিছু নয়। সবারই ভালো-খারাপ সময় যায়। আমাকে কারও পছন্দ হতে পারে, আবার না-ও হতে পারে। খেলার দিক থেকে আসল ব্যক্তিটা হলেন কোচ। আমি যদি ভালো করতে না পারতাম, তাহলে নিশ্চয়ই কোচ আমাকে দলে চাইতেন না! দলের বাকিরাও আমাকে যথেষ্ট সহায়তা করে। সভাপতি ও ফেডারেশনকে ধন্যবাদ, তাঁরা আমার ওপর ভরসা রেখেছেন। কোচ যদি আমার বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া না দিতেন, তাহলে নিশ্চয়ই আমি দলে থাকতে পারতাম না।
প্রশ্ন: এখন কি নিজের মধ্যে দেখিয়ে দেওয়ার মতো কোনো তাড়না অনুভব করছেন?
জিমি: আমার দেখিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। যদি পারফর্ম না করতাম, তাহলে এত লম্বা সময় খেলতে পারতাম না। আমার নামটাই হচ্ছে আমার খেলার মাধ্যমে। যত দিন খেলব, পারফর্ম করেই খেলব। আমার খেলা যদি ভালো না হয়, নিজেই বুঝতে পারব।
প্রশ্ন: অনেক দিন ধরেই অভ্যন্তরীণ কলহে ভুগছে ফেডারেশন। আপনাকে দলে রাখা না-রাখার বিষয়টির পর সেই সমস্যা কি আরও প্রকাশ্যে এল?
জিমি: আমি এটা নিয়ে ভাবছি না। মন্তব্যও করতে চাইছি না।
আর্চারি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি নিয়ে বিতর্ক যেন কাটছেই না। এবার এই কমিটিকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ বিশ্ব আর্চারি সংস্থা। গত ২৮ এপ্রিল অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদকে পাঠানো চিঠিতে এমনটা জানায় তারা।
২৯ মিনিট আগেসকালের সূর্যোদয় দেখলেই বোঝা যায় দিনটা কেমন যাবে। স্প্যানিশ বিস্ময় বালক লামিন ইয়ামাল মাত্র ১৭ বছর বয়সেই স্পেনের হয়ে ইউরো জিতেছেন। লা লিগার এবারের মৌসুমেই নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন প্রতি ম্যাচেই। তাঁর পারফরম্যান্স নজর কেড়েছে কিংবদন্তিদেরও। লিওনেল মেসি থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো সবার মুখেই প্রশংসা
৩৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় সেশনেই ৮ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের সম্মিলিত স্পিন আক্রমণে দিশেহারা হয়ে উঠে তাদের ব্যাটিং অর্ডার। ম্যাচশেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, খেলা আজই শেষ করতে চেয়েছেন তাঁরা। চতুর্থ দিন না গড়াতে কঠিন বল করে গেছেন বোলাররা।
৪৪ মিনিট আগে১৯৮৪ সালের ২০ জানুয়ারি। ওয়েলিংটনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় দিনের ম্যাচে সকালের সেশনে ইয়ান স্মিথকে আউট করে ৫ উইকেট তুলে নেন ইয়ান বোথাম। ইংল্যান্ড ১১৫ রানে ৫ উইকেট হারালে ৬ নম্বরে ব্যাট করতে নামেন বোথাম। ডেরেক র্যান্ডালের সঙ্গে জুটি গড়ে টেস্টের দ্বিতীয় দিনেই ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
১ ঘণ্টা আগে