নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এএইচএফ কাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে হারাতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে ম্যাচ। কিন্তু শেষ মিনিটে ফজলে রাব্বির গোলে ৩-২ ব্যবধানের রোমাঞ্চকর জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
জাকার্তার জিবিকে হকি মাঠে প্রথম কোয়ার্টারে গোলের দেখা পায়নি কোনো দল। দ্বিতীয় কোয়ার্টারের ২৫ মিনিটে রাকিবুল হাসানের অ্যাসিস্ট থেকে দারুণ বাংলাদেশকে এগিয়ে দেন ওবায়দুল জয়। তিন মিনিট পর পেনাল্টি কর্নার থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন সোহানুর রহমান সবুজ। এর আগে আরো দুটি পেনাল্টি কর্নার পেলেও গোল করতে পারেনি বাংলাদেশ।
দুই গোলে পিছিয়ে পড়লেও মনোবল হারায়নি ইন্দোনেশিয়া। ৩০ মিনিটে স্বাগতিকদের ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন আলফান্দি প্রাস্তিও। ফিল্ড গোলে ব্যবধান ২-১ করেন তিনি। তৃতীয় কোয়ার্টারে আবারও ফিল্ড গোলের দেখা পায় ইন্দোনেশিয়া। ৩৪ মিনিটে সমতা ফেরানোর কাজটি করেন খায়রুল্লাহ আকমল। এরপর দুই দলই এগিয়ে যাওয়ার জন্য লড়াই করতে থাকে।
বল দখলের লড়াইয়ে অবশ্য এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। পেয়েছিল একটি পেনাল্টি কর্নারও, গোলের দেখা মেলেনি তাতে। তবে আক্রমণের সুফল পেয়েছে ৬০ মিনিটে গিয়ে। মাঝমাঠ থেকে হোজাইফা হোসেনের বাড়ানো বল পেয়ে এক ডিফেন্ডার ও গোলরক্ষকের ফাঁক দিয়ে জাল কাঁপান ফজলে রাব্বি। যার ফলে স্বস্তির জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। ম্যাচসেরার পুরস্কার পান ওবায়দুল। দুই ম্যাচে দুই জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে নিজেদের গ্রুপের শীর্ষে আছে বাংলাদেশ। আগামী ২২ এপ্রিল পরের ম্যাচে থাইল্যান্ডের মুখোমুখি হবেন মিমো-সবুজরা।
এএইচএফ কাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে হারাতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে ম্যাচ। কিন্তু শেষ মিনিটে ফজলে রাব্বির গোলে ৩-২ ব্যবধানের রোমাঞ্চকর জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
জাকার্তার জিবিকে হকি মাঠে প্রথম কোয়ার্টারে গোলের দেখা পায়নি কোনো দল। দ্বিতীয় কোয়ার্টারের ২৫ মিনিটে রাকিবুল হাসানের অ্যাসিস্ট থেকে দারুণ বাংলাদেশকে এগিয়ে দেন ওবায়দুল জয়। তিন মিনিট পর পেনাল্টি কর্নার থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন সোহানুর রহমান সবুজ। এর আগে আরো দুটি পেনাল্টি কর্নার পেলেও গোল করতে পারেনি বাংলাদেশ।
দুই গোলে পিছিয়ে পড়লেও মনোবল হারায়নি ইন্দোনেশিয়া। ৩০ মিনিটে স্বাগতিকদের ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন আলফান্দি প্রাস্তিও। ফিল্ড গোলে ব্যবধান ২-১ করেন তিনি। তৃতীয় কোয়ার্টারে আবারও ফিল্ড গোলের দেখা পায় ইন্দোনেশিয়া। ৩৪ মিনিটে সমতা ফেরানোর কাজটি করেন খায়রুল্লাহ আকমল। এরপর দুই দলই এগিয়ে যাওয়ার জন্য লড়াই করতে থাকে।
বল দখলের লড়াইয়ে অবশ্য এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। পেয়েছিল একটি পেনাল্টি কর্নারও, গোলের দেখা মেলেনি তাতে। তবে আক্রমণের সুফল পেয়েছে ৬০ মিনিটে গিয়ে। মাঝমাঠ থেকে হোজাইফা হোসেনের বাড়ানো বল পেয়ে এক ডিফেন্ডার ও গোলরক্ষকের ফাঁক দিয়ে জাল কাঁপান ফজলে রাব্বি। যার ফলে স্বস্তির জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। ম্যাচসেরার পুরস্কার পান ওবায়দুল। দুই ম্যাচে দুই জয়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে নিজেদের গ্রুপের শীর্ষে আছে বাংলাদেশ। আগামী ২২ এপ্রিল পরের ম্যাচে থাইল্যান্ডের মুখোমুখি হবেন মিমো-সবুজরা।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৫ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৭ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৭ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৮ ঘণ্টা আগে