আন্তর্জাতিক হকিতে বাংলাদেশ দলের গোলের সবচেয়ে বড় উৎস পেনাল্টি কর্নার। সেই পেনাল্টি কর্নার কিনা উঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন (এফআইএইচ)!
শুধু বাংলাদেশই নয়, গত কয়েক দশকে বিশ্বজুড়ে হকিতে গোলের সবচেয়ে বড় উৎস এই পেনাল্টি কর্নার। শেষ মিনিটে দুই পেনাল্টি কর্নারে ম্যাচের ফল পাল্টে যাওয়ার উদাহরণ আছে ভূরি ভূরি। রোমাঞ্চের উল্টো পিঠে পেনাল্টি কর্নার আবার প্রতিপক্ষের জন্য আতঙ্কের নামও।
প্রতিপক্ষের ‘ডি’ বক্সের মধ্যে বিপক্ষের খেলোয়াড়ের পায়ে বল লাগলে বা গোলমুখী খেলোয়াড়কে অবৈধভাবে বাধা দেওয়া হলে পেনাল্টি কর্নার দেওয়া হয় প্রতিপক্ষকে। পেনাল্টি কর্নার নেওয়ার জন্য একটি দলে থাকেন একাধিক বিশেষজ্ঞ খেলোয়াড়। গোলমুখে তাদের একেকটি শট যেন আগুনের গোলা। সেই শট গায়ে লাগলে বড় রকমের চোটের আশঙ্কা যেমন থেকে যায়, কখনো কখনো সেই আঘাতে শেষ হয়ে যেতে পারে ক্যারিয়ারও। যেমন—২০০৪ সালে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সোহেল আব্বাসের শটে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছিলেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক দিলীপ তিরকি। টোকিও অলিম্পিকে ভারতের রুইদাস চোট পেয়েছিলেন বুক, পেট, হাঁটু ও গোড়ালিতে।
পেনাল্টি কর্নারের কারণে ফিল্ড গোলের রোমাঞ্চ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে মনে করে এফআইএইচ। অনেক দল ইচ্ছে করেই বক্সে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের পায়ে বল মেরে পেনাল্টি কর্নার আদায় করার অভিযোগ আছে। এই পেনাল্টির দিকে বিশেষ নজর দিতে গিয়ে ধ্রুপদি খেলোয়াড়ের সংখ্যাও কমছে হকিতে। শেষ দুই অলিম্পিকের সেমিফাইনালে ওঠা প্রতি দলেই ছিলেন চার থেকে পাঁচজন করে পেনাল্টি কর্নার বিশেষজ্ঞ।
তাই পেনাল্টি কর্নারের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে বিভিন্ন দেশের হকি সংস্থা, খেলোয়াড় এবং বিশেষজ্ঞদের থেকে মতামত চেয়েছে এফআইএইচ। ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে পর্যন্ত হকিতে থাকবে পেনাল্টি কর্নার। এর পরই মতামতের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে পেনাল্টি কর্নার থাকছে কি না। ‘ফিউচার অব দ্য পেনাল্টি কর্নার’ নামের একটি প্রকল্প নিয়েছে এফআইএইচ। সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘আমরা গুরুত্ব দিয়ে পেনাল্টি কর্নারের নিয়ম পরিবর্তন করার কথা ভাবছি। কোনো খেলোয়াড়ের গুরুতর চোট বা দুর্ঘটনা পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত হবে না।’
বর্তমান সময়ে পেনাল্টি কর্নারে হকি প্যাড, ভাইজরস, গ্লাভস পরার সুযোগ পান ডিফেন্ডাররা। কিন্তু এফআইএইচের গবেষণা বলছে, তাতেও থামানো যাচ্ছে না দুর্ঘটনা। ২০১৫ ও ২০১৬ সালের ১১টি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট পর্যালোচনা করে এফআইএইচ বলছে, এ দুই বছরে ৩৫২টি চোটের ৪৯টিই হয়েছে পেনাল্টি কর্নার থেকে, যার হার ১৩.৯ শতাংশ। পেনাল্টি কর্নার থেকে বেড়েছে গোলের সংখ্যাও। বাড়ছে নির্ভরতা। আর পেনাল্টি কর্নার বাড়া মানে বৃদ্ধি পাবে চোটের সংখ্যাও!
আন্তর্জাতিক হকিতে বাংলাদেশ দলের গোলের সবচেয়ে বড় উৎস পেনাল্টি কর্নার। সেই পেনাল্টি কর্নার কিনা উঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন (এফআইএইচ)!
শুধু বাংলাদেশই নয়, গত কয়েক দশকে বিশ্বজুড়ে হকিতে গোলের সবচেয়ে বড় উৎস এই পেনাল্টি কর্নার। শেষ মিনিটে দুই পেনাল্টি কর্নারে ম্যাচের ফল পাল্টে যাওয়ার উদাহরণ আছে ভূরি ভূরি। রোমাঞ্চের উল্টো পিঠে পেনাল্টি কর্নার আবার প্রতিপক্ষের জন্য আতঙ্কের নামও।
প্রতিপক্ষের ‘ডি’ বক্সের মধ্যে বিপক্ষের খেলোয়াড়ের পায়ে বল লাগলে বা গোলমুখী খেলোয়াড়কে অবৈধভাবে বাধা দেওয়া হলে পেনাল্টি কর্নার দেওয়া হয় প্রতিপক্ষকে। পেনাল্টি কর্নার নেওয়ার জন্য একটি দলে থাকেন একাধিক বিশেষজ্ঞ খেলোয়াড়। গোলমুখে তাদের একেকটি শট যেন আগুনের গোলা। সেই শট গায়ে লাগলে বড় রকমের চোটের আশঙ্কা যেমন থেকে যায়, কখনো কখনো সেই আঘাতে শেষ হয়ে যেতে পারে ক্যারিয়ারও। যেমন—২০০৪ সালে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সোহেল আব্বাসের শটে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছিলেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক দিলীপ তিরকি। টোকিও অলিম্পিকে ভারতের রুইদাস চোট পেয়েছিলেন বুক, পেট, হাঁটু ও গোড়ালিতে।
পেনাল্টি কর্নারের কারণে ফিল্ড গোলের রোমাঞ্চ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে মনে করে এফআইএইচ। অনেক দল ইচ্ছে করেই বক্সে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের পায়ে বল মেরে পেনাল্টি কর্নার আদায় করার অভিযোগ আছে। এই পেনাল্টির দিকে বিশেষ নজর দিতে গিয়ে ধ্রুপদি খেলোয়াড়ের সংখ্যাও কমছে হকিতে। শেষ দুই অলিম্পিকের সেমিফাইনালে ওঠা প্রতি দলেই ছিলেন চার থেকে পাঁচজন করে পেনাল্টি কর্নার বিশেষজ্ঞ।
তাই পেনাল্টি কর্নারের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে বিভিন্ন দেশের হকি সংস্থা, খেলোয়াড় এবং বিশেষজ্ঞদের থেকে মতামত চেয়েছে এফআইএইচ। ২০২৪ প্যারিস অলিম্পিকে পর্যন্ত হকিতে থাকবে পেনাল্টি কর্নার। এর পরই মতামতের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে পেনাল্টি কর্নার থাকছে কি না। ‘ফিউচার অব দ্য পেনাল্টি কর্নার’ নামের একটি প্রকল্প নিয়েছে এফআইএইচ। সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘আমরা গুরুত্ব দিয়ে পেনাল্টি কর্নারের নিয়ম পরিবর্তন করার কথা ভাবছি। কোনো খেলোয়াড়ের গুরুতর চোট বা দুর্ঘটনা পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত হবে না।’
বর্তমান সময়ে পেনাল্টি কর্নারে হকি প্যাড, ভাইজরস, গ্লাভস পরার সুযোগ পান ডিফেন্ডাররা। কিন্তু এফআইএইচের গবেষণা বলছে, তাতেও থামানো যাচ্ছে না দুর্ঘটনা। ২০১৫ ও ২০১৬ সালের ১১টি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট পর্যালোচনা করে এফআইএইচ বলছে, এ দুই বছরে ৩৫২টি চোটের ৪৯টিই হয়েছে পেনাল্টি কর্নার থেকে, যার হার ১৩.৯ শতাংশ। পেনাল্টি কর্নার থেকে বেড়েছে গোলের সংখ্যাও। বাড়ছে নির্ভরতা। আর পেনাল্টি কর্নার বাড়া মানে বৃদ্ধি পাবে চোটের সংখ্যাও!
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে