মারিও লেমোস
পর্তুগাল নিয়ে বরাবরের মতো এবারও উচ্চাশা নেই। এই দল কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনালে খেলতে পারলেই আমরা খুশি। বিশ্বকাপে জার্মানি, ব্রাজিল, ফ্রান্সের মতো দলকে পেছনে ফেলে আমরা বিশ্বকাপ জিতে যাব, এমন প্রত্যাশা একেবারেই করছি না।
বিশ্বকাপে পর্তুগালকে নিয়ে বড় কোনো স্বপ্ন নেই। কারণ, এবারের বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব আমাদের যাচ্ছেতাই হয়েছে। বিশ্বকাপে আসতে হয়েছে প্লে-অফে খেলে। দলও ভালো খেলছে না। পর্তুগাল জাতীয় দল ইউরোপের অন্য দলের মতো এত মানসম্মত খেলা খেলে না। একটাই প্রত্যাশা থাকতে পারে, মনে হয় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর এটা শেষ বিশ্বকাপ। দেখা যাক দলটা তাঁর জন্য কতটা ভালো খেলতে পারে!
এবারের পর্তুগাল দলটা এমন যে তারা রোনালদোর ছায়া থেকে বের হয়ে আসছে। আবার তার ওপরই বেশি নির্ভরশীল। এতটাই নির্ভরশীল যে রোনালদো নিজে পারফর্ম না করলেও দলের খেলাটা তাকে ঘিরেই হয়। রোনালদো আর কিছুদিন পর থাকবে না। তখন হয়তো বাকিরা একটা দল হয়ে উঠবে। বের্নার্দো সিলভা, হোয়াও ফেলিক্সদের মতো তরুণদের আরেকটু বেশি দায়িত্ব নেওয়া উচিত। কিন্তু সব মিলিয়ে পর্তুগাল রোনালদোকেন্দ্রিক দল।
এই দলে তরুণ প্রতিভার অভাব নেই। সাইডবেঞ্চে এতটাই ভালো ফুটবলার আছে যে অনায়াসে দুটি দল বানিয়ে ফেলা যায়। একটাই সমস্যা, এখনো পর্তুগাল একটা পরিপূর্ণ দল হয়ে উঠতে পারেনি। ক্লাবে এসব ফুটবলার নিজ নিজ পজিশনে তারকা কিন্তু জাতীয় দলে ভীষণ অগোছালো। ২০১৬ সালে যেবার ইউরো জিতল, পর্তুগাল সেবারও কিন্তু খুব ভালো খেলে শিরোপা জেতেনি।
একাধিক ড্র, পেনাল্টি, টাইব্রেকের পরও আমরা ভাগ্যের জোরে পেরিয়ে গেছি। এরপর শিরোপা জিতেছি। কিন্তু শিরোপা জেতার মতো একটা পরিপূর্ণ দল পাইনি, যেমনটা আছে স্পেন-ফ্রান্স-জার্মানির।
সবাই বলছে এটা রোনালদোর শেষ বিশ্বকাপ। কে জানে! শুনেছি সে নাকি ইউরোতেও খেলতে চায়। এমন হতে পারে তাকে পরের বিশ্বকাপেও দেখা গেল। যত যা-ই হোক, এবারই পর্তুগাল চেষ্টা করবে রোনালদোর জন্য বিশ্বকাপটা রাঙিয়ে দেওয়ার। রোনালদোও চেষ্টা করবে বিশ্বকাপটা জেতার। এই একটা আক্ষেপই তো আছে তার। এর পরও আমি পর্তুগালকে ফাইনালে দেখি না। আমার কেন জানি মনে হচ্ছে লাতিন আমেরিকান ফাইনাল দেখব। হয়তো ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা!
পর্তুগাল নিয়ে বরাবরের মতো এবারও উচ্চাশা নেই। এই দল কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনালে খেলতে পারলেই আমরা খুশি। বিশ্বকাপে জার্মানি, ব্রাজিল, ফ্রান্সের মতো দলকে পেছনে ফেলে আমরা বিশ্বকাপ জিতে যাব, এমন প্রত্যাশা একেবারেই করছি না।
বিশ্বকাপে পর্তুগালকে নিয়ে বড় কোনো স্বপ্ন নেই। কারণ, এবারের বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব আমাদের যাচ্ছেতাই হয়েছে। বিশ্বকাপে আসতে হয়েছে প্লে-অফে খেলে। দলও ভালো খেলছে না। পর্তুগাল জাতীয় দল ইউরোপের অন্য দলের মতো এত মানসম্মত খেলা খেলে না। একটাই প্রত্যাশা থাকতে পারে, মনে হয় ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর এটা শেষ বিশ্বকাপ। দেখা যাক দলটা তাঁর জন্য কতটা ভালো খেলতে পারে!
এবারের পর্তুগাল দলটা এমন যে তারা রোনালদোর ছায়া থেকে বের হয়ে আসছে। আবার তার ওপরই বেশি নির্ভরশীল। এতটাই নির্ভরশীল যে রোনালদো নিজে পারফর্ম না করলেও দলের খেলাটা তাকে ঘিরেই হয়। রোনালদো আর কিছুদিন পর থাকবে না। তখন হয়তো বাকিরা একটা দল হয়ে উঠবে। বের্নার্দো সিলভা, হোয়াও ফেলিক্সদের মতো তরুণদের আরেকটু বেশি দায়িত্ব নেওয়া উচিত। কিন্তু সব মিলিয়ে পর্তুগাল রোনালদোকেন্দ্রিক দল।
এই দলে তরুণ প্রতিভার অভাব নেই। সাইডবেঞ্চে এতটাই ভালো ফুটবলার আছে যে অনায়াসে দুটি দল বানিয়ে ফেলা যায়। একটাই সমস্যা, এখনো পর্তুগাল একটা পরিপূর্ণ দল হয়ে উঠতে পারেনি। ক্লাবে এসব ফুটবলার নিজ নিজ পজিশনে তারকা কিন্তু জাতীয় দলে ভীষণ অগোছালো। ২০১৬ সালে যেবার ইউরো জিতল, পর্তুগাল সেবারও কিন্তু খুব ভালো খেলে শিরোপা জেতেনি।
একাধিক ড্র, পেনাল্টি, টাইব্রেকের পরও আমরা ভাগ্যের জোরে পেরিয়ে গেছি। এরপর শিরোপা জিতেছি। কিন্তু শিরোপা জেতার মতো একটা পরিপূর্ণ দল পাইনি, যেমনটা আছে স্পেন-ফ্রান্স-জার্মানির।
সবাই বলছে এটা রোনালদোর শেষ বিশ্বকাপ। কে জানে! শুনেছি সে নাকি ইউরোতেও খেলতে চায়। এমন হতে পারে তাকে পরের বিশ্বকাপেও দেখা গেল। যত যা-ই হোক, এবারই পর্তুগাল চেষ্টা করবে রোনালদোর জন্য বিশ্বকাপটা রাঙিয়ে দেওয়ার। রোনালদোও চেষ্টা করবে বিশ্বকাপটা জেতার। এই একটা আক্ষেপই তো আছে তার। এর পরও আমি পর্তুগালকে ফাইনালে দেখি না। আমার কেন জানি মনে হচ্ছে লাতিন আমেরিকান ফাইনাল দেখব। হয়তো ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা!
আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে হামজা চৌধুরীকে বেঞ্চের খেলোয়াড় বানিয়ে দেন হংকং কোচ অ্যাশলি ওয়েস্টউড। মাঠে এর জবাব দিতে মাত্র ১৩ মিনিট সময় নিলেন হামজা। তাঁর দুর্দান্ত গোলে হংকংয়ের বিপক্ষে ব্যবধানে এগিয়ে থেকে বিরতিতেই যাচ্ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু যোগ করা সময়ে এভেরতনের গোলে সমতা আনে হংকং।
১৭ মিনিট আগেআহমেদ শরিফের হাতে ক্যাচ দিয়ে আফিফ হোসেন ফিরলে ষষ্ঠ উইকেট হারায় খুলনা। তাদের স্কোরবোর্ডে তখন জমা হয়েছে ৩০ রান। এই অবস্থায় বোধহয় জয়ের আশাই ছেড়ে দিয়েছিল দলটি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অভিষেক দাস ও নাহিদুল ইসলামের টর্নেডো ব্যাটিংয়ে বৃষ্টি আইনে ৪ উইকেটে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে খুলনা।
১ ঘণ্টা আগেশমিত শোমকে নিয়ে শঙ্কাটা ছিল শুরু থেকেই। ২৭ ঘণ্টার ভ্রমণ শেষে একদিনের অনুশীলনে শুরুর একাদশে সুযোগ পাবেন তো তিনি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচে কানাডা প্রবাসী এই মিডফিল্ডারকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। সেই সঙ্গে জায়গা দেননি ইতালি প্রবাসী উইঙ্গার ফাহামিদুল ইসলা
২ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুর ম্যাচে অল্প সময়েই পূর্ণ হয়ে উঠেছিল গ্যালারি। আজ হংকংয়ের বিপক্ষে অবশ্য তেমন কিছুর দেখা মেলেনি এখন পর্যন্ত। জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরু হবে রাত ৮টা। স্টেডিয়ামের গেট খোলা থাকবে ৭টা পর্যন্ত। এর আগে বেশ হুংকার দিয়ে গ্যালারিতে হংকংয়ের সমর্থকেরা।
৩ ঘণ্টা আগে