কার্লোস আলবার্তো পেরেইরার বয়স পেরিয়ে গেছে ৮০-এর ওপরে। কোচ হিসেবে ব্রাজিলকে জিতিয়েছেন অনেক শিরোপা। যার মধ্যে রয়েছে বিশ্বকাপও। ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী কোচ আক্রান্ত হয়েছেন ক্যানসারে।
নিজেদের ইতিহাসে ব্রাজিল চতুর্থ বিশ্বকাপ জিতেছে ১৯৯৪ সালে। ব্রাজিলের সেই বিশ্বকাপজয়ী দলের কোচ ছিলেন পেরেইরা। তাঁর ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার কথা গতকাল নিশ্চিত করেছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন (সিবিএফ)। হজকিন লিম্ফোফোবিয়ায় আক্রান্ত পেরেইরা চার মাস ধরে কেমোথেরাপি নিচ্ছেন। এক বিবৃতিতে সিবিএফ বলেছে, ‘চতুর্থ বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়ন কোচের পরিবার এবং সামারিতানো হাসপাতালের মেডিকাল টিম তাঁর (পেরেইরা) দেখাশোনা করছে। চিকিৎসায় তাঁর উন্নতি হচ্ছে বলে জানা গেছে। সবাই যে তাঁর খোঁজ নিচ্ছেন, তাতে তিনি খুশি ও সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।’
১৯৬৭ তে ঘানার হয়ে পেরেইরার কোচিং ক্যারিয়ার শুরু। এক বছর দায়িত্ব পালন করেছেন ঘানার কোচ হিসেবে। এর পর ক্লাব ক্যারিয়ারের কোচিংয়ে মনোযোগ দেন পেরেইরা। সাও ক্রিস্তোভাও, আসান্তে কোকো, ফ্লুমিনেন্স—তিনটি ক্লাব মিলিয়ে কোচ ছিলেন ১৯৭৮ পর্যন্ত। ১৯৭৮ সালে কুয়েতের কোচ হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কোচ হিসেবে ফেরেন তিনি। মধ্যপ্রাচ্যের দলটিতে ৫ বছরের কোচিং ক্যারিয়ারে ১২ ম্যাচ পেয়েছেন।
ঘানা, কুয়েতের পর তৃতীয় আন্তর্জাতিক দল হিসেবে ব্রাজিলের কোচ হয়েছিলেন পেরেইরা। ১৯৮৩ সালে প্রথমবার যখন ব্রাজিলের কোচ হয়েছিলেন, তখন মাত্র ১ বছরে ম্যাচ পেয়েছেন ৯ টিতে। তবে সাফল্য তিনি পেয়েছিলেন দ্বিতীয় দফায়। ১৯৯২ এর ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৯৪-এর ৩১ জুলাই পর্যন্ত ব্রাজিলের ৪৩ ম্যাচে তিনি যে কোচ ছিলেন, তখনই জেতেন ১৯৯৪-এর বিশ্বকাপ। এরপর ২০০৩ সালে তৃতীয় মেয়াদে সেলেসাওদের কোচ হয়েছেন। তখন ২০০৪ কোপা আমেরিকা, ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশনস কাপ ও ২০০৫ লুনার নিউ ইয়ার কাপ জিতেছেন। তিন মেয়াদ মিলে ব্রাজিলের ডাগআউটে ছিলেন ১১২ ম্যাচ। সব মিলে কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন ৩২৯ ম্যাচে। জিতেছেন ১৫৬ ম্যাচে, ৮৭ ম্যাচে হেরেছেন ও ড্র করেছেন ৮৫ ম্যাচে।
কার্লোস আলবার্তো পেরেইরার বয়স পেরিয়ে গেছে ৮০-এর ওপরে। কোচ হিসেবে ব্রাজিলকে জিতিয়েছেন অনেক শিরোপা। যার মধ্যে রয়েছে বিশ্বকাপও। ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী কোচ আক্রান্ত হয়েছেন ক্যানসারে।
নিজেদের ইতিহাসে ব্রাজিল চতুর্থ বিশ্বকাপ জিতেছে ১৯৯৪ সালে। ব্রাজিলের সেই বিশ্বকাপজয়ী দলের কোচ ছিলেন পেরেইরা। তাঁর ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার কথা গতকাল নিশ্চিত করেছে ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন (সিবিএফ)। হজকিন লিম্ফোফোবিয়ায় আক্রান্ত পেরেইরা চার মাস ধরে কেমোথেরাপি নিচ্ছেন। এক বিবৃতিতে সিবিএফ বলেছে, ‘চতুর্থ বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়ন কোচের পরিবার এবং সামারিতানো হাসপাতালের মেডিকাল টিম তাঁর (পেরেইরা) দেখাশোনা করছে। চিকিৎসায় তাঁর উন্নতি হচ্ছে বলে জানা গেছে। সবাই যে তাঁর খোঁজ নিচ্ছেন, তাতে তিনি খুশি ও সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।’
১৯৬৭ তে ঘানার হয়ে পেরেইরার কোচিং ক্যারিয়ার শুরু। এক বছর দায়িত্ব পালন করেছেন ঘানার কোচ হিসেবে। এর পর ক্লাব ক্যারিয়ারের কোচিংয়ে মনোযোগ দেন পেরেইরা। সাও ক্রিস্তোভাও, আসান্তে কোকো, ফ্লুমিনেন্স—তিনটি ক্লাব মিলিয়ে কোচ ছিলেন ১৯৭৮ পর্যন্ত। ১৯৭৮ সালে কুয়েতের কোচ হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কোচ হিসেবে ফেরেন তিনি। মধ্যপ্রাচ্যের দলটিতে ৫ বছরের কোচিং ক্যারিয়ারে ১২ ম্যাচ পেয়েছেন।
ঘানা, কুয়েতের পর তৃতীয় আন্তর্জাতিক দল হিসেবে ব্রাজিলের কোচ হয়েছিলেন পেরেইরা। ১৯৮৩ সালে প্রথমবার যখন ব্রাজিলের কোচ হয়েছিলেন, তখন মাত্র ১ বছরে ম্যাচ পেয়েছেন ৯ টিতে। তবে সাফল্য তিনি পেয়েছিলেন দ্বিতীয় দফায়। ১৯৯২ এর ১ জানুয়ারি থেকে ১৯৯৪-এর ৩১ জুলাই পর্যন্ত ব্রাজিলের ৪৩ ম্যাচে তিনি যে কোচ ছিলেন, তখনই জেতেন ১৯৯৪-এর বিশ্বকাপ। এরপর ২০০৩ সালে তৃতীয় মেয়াদে সেলেসাওদের কোচ হয়েছেন। তখন ২০০৪ কোপা আমেরিকা, ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশনস কাপ ও ২০০৫ লুনার নিউ ইয়ার কাপ জিতেছেন। তিন মেয়াদ মিলে ব্রাজিলের ডাগআউটে ছিলেন ১১২ ম্যাচ। সব মিলে কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন ৩২৯ ম্যাচে। জিতেছেন ১৫৬ ম্যাচে, ৮৭ ম্যাচে হেরেছেন ও ড্র করেছেন ৮৫ ম্যাচে।
নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
২১ মিনিট আগে২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহীরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদন প্রক্রিয়া।
৩ ঘণ্টা আগেযে দুটি ফ্র্যাঞ্চাইজি সবশেষ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল) বিতর্কিত করেছে, তার একটি চিটাগং কিংস। কিছুদিন আগে চিটাগংকে পাওনা ৪৬ কোটি টাকা চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে বিসিবি। ফ্র্যাঞ্চাইজিটির স্বত্বাধিকারী সামির কাদের চৌধুরী মনে করেন, বিপিএলকে তাঁরা বিতর্কিত করেননি, করেছে খোদ বিসিবি!
৪ ঘণ্টা আগেফিফার সবশেষ প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে বড় চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ২৪ ধাপ উন্নতি করে উঠে এসেছে ১০৪ নম্বরে। আর কোনো দলই এতটা বড় লাফ দিতে পারেনি। উন্নতির এই ধারা বজায় রাখতে চান কোচ পিটার বাটলার। বাংলাদেশকে সেরা ১০০ দলের ভেতর রাখতে কাজ চালিয়ে যাবেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে