‘কালো ঘোড়া’ হয়ে কোপা আমেরিকায় এসেছে কলম্বিয়া। ফাইনালে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে ফেবারিট মানলেও কলম্বিয়ানদের ওপর বাজি ধরবে—এমন লোকের সংখ্যাও কম নয়। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ২৮ ম্যাচ অপরাজিত তাঁরা। সবশেষ হেরেছিলেন ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি, এই আর্জেন্টিনার বিপক্ষে। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেই হারের শোধ কি এবার তুলতে পারবেন হামেস রদ্রিগেজরা? তুলতে পারলেই যে ২০০১ সালের পর আরেকবার কোপার স্বাদ পাবে কলম্বিয়া।
২০১৪ বিশ্বকাপের পর আরেকটি বড় টুর্নামেন্টে নিজেদের সেরা ফুটবলটা খেললেন কলম্বিয়ানরা। ২৩ বছর পর উঠেছেন কোপার ফাইনালে। এক দশক আগে রদ্রিগেজের নৈপুণ্যে প্রথমবার পেয়েছিলেন বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট। এবারও তাঁদের স্বপ্নসারথি গত পরশু ৩৩তম জন্মদিন উদ্যাপন করা রদ্রিগেজ। ৩৩ বছর কাটার আগেই কলম্বিয়ানদের শিরোপা এনে দেওয়ার কথা রাখতে পারবেন তো এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার?
কলম্বিয়ানদের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন এক আর্জেন্টাইনও—নেস্তর লোরেঞ্জো। এই আর্জেন্টাইন কোচের অধীনেই যে এমন দুরন্ত পথচলা তাঁদের। ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ হয়েই ৫৮ বছর বয়সী কোচ চাইবেন প্রথমবার আন্তর্জাতিক শিরোপা ছুঁয়ে দেখতে। সেটি যদি আসে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে? মনে হয় না লোরেঞ্জো তাতে খুব মন খারাপ করবেন। উরুগুয়েকে সেমিফাইনালে হারানোর পর দিন চারেক আগে যে কথা বলছেন, সেটি শুনলে মনে হবে, তিনি নিজেও কলম্বিয়ান, ‘আমি জানি না, কলম্বিয়ানদের কেমন লাগছে (ফাইনালে ওঠার পর)। তবে যখন আমি দেশটির জাতীয় সংগীত শুনি, আবেগাপ্লুত হয়ে যাই।’
লোরেঞ্জোর আরেক পরিচয়, ডিয়েগো ম্যারাডোনার সঙ্গে ১৯৯০ বিশ্বকাপে খেলেছেন তিনি। এবার তাঁর সঙ্গে লড়াইটা তাঁরই সাবেক দুই শিষ্যের। ২০০৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার সহকারী কোচ ছিলেন লোরেঞ্জো। সেই বিশ্বকাপে খেলেছেন আর্জেন্টিনার বর্তমান কোচ লিওনেল স্কালোনি ও অধিনায়ক লিওনেল মেসি। এ দুজন এবার আরেকটি মহাদেশীয় শিরোপার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন আর্জেন্টাইনদের। সেই আশাকে নৈরাশ্যে রূপান্তর করতে পারলে ছেদ পড়বে আর্জেন্টিনার টানা ২৫ ম্যাচে অপরাজেয় থাকার ধারাতেও। দলের হারজিত যা-ই হোক, আর্জেন্টিনার বিপক্ষে রদ্রিগেজদের লড়াই দেখতে দেশটিতে ঘোষণা করা হয়েছে সরকারি ছুটি।
১০ জন নিয়েও সেমিফাইনালে কলম্বিয়া যেভাবে খেলেছে, তার প্রশংসা করেছিলেন উরুগুয়ের কোচ মার্সেলো বিয়েলসা। তেমন মানসিকতা আর্জেন্টাইনদের বিপক্ষে দেখাতে পারবে তো লোরেঞ্জোর দল? কলম্বিয়ার কিংবদন্তি মিডফিল্ডার কার্লোস ভালদেরামোও মনে করেন, তাঁর উত্তরসূরিরা চমক দেখাতে পারেন। তাঁর আশা, ‘আমি দেখছি, কলম্বিয়া রোববার (সোমবার সকালে) জিতেছে। আমাদের স্বপ্ন দেখার মতো দুর্দান্ত এক দল আছে।’
‘কালো ঘোড়া’ হয়ে কোপা আমেরিকায় এসেছে কলম্বিয়া। ফাইনালে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে ফেবারিট মানলেও কলম্বিয়ানদের ওপর বাজি ধরবে—এমন লোকের সংখ্যাও কম নয়। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ২৮ ম্যাচ অপরাজিত তাঁরা। সবশেষ হেরেছিলেন ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি, এই আর্জেন্টিনার বিপক্ষে। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেই হারের শোধ কি এবার তুলতে পারবেন হামেস রদ্রিগেজরা? তুলতে পারলেই যে ২০০১ সালের পর আরেকবার কোপার স্বাদ পাবে কলম্বিয়া।
২০১৪ বিশ্বকাপের পর আরেকটি বড় টুর্নামেন্টে নিজেদের সেরা ফুটবলটা খেললেন কলম্বিয়ানরা। ২৩ বছর পর উঠেছেন কোপার ফাইনালে। এক দশক আগে রদ্রিগেজের নৈপুণ্যে প্রথমবার পেয়েছিলেন বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট। এবারও তাঁদের স্বপ্নসারথি গত পরশু ৩৩তম জন্মদিন উদ্যাপন করা রদ্রিগেজ। ৩৩ বছর কাটার আগেই কলম্বিয়ানদের শিরোপা এনে দেওয়ার কথা রাখতে পারবেন তো এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার?
কলম্বিয়ানদের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন এক আর্জেন্টাইনও—নেস্তর লোরেঞ্জো। এই আর্জেন্টাইন কোচের অধীনেই যে এমন দুরন্ত পথচলা তাঁদের। ‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ হয়েই ৫৮ বছর বয়সী কোচ চাইবেন প্রথমবার আন্তর্জাতিক শিরোপা ছুঁয়ে দেখতে। সেটি যদি আসে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে? মনে হয় না লোরেঞ্জো তাতে খুব মন খারাপ করবেন। উরুগুয়েকে সেমিফাইনালে হারানোর পর দিন চারেক আগে যে কথা বলছেন, সেটি শুনলে মনে হবে, তিনি নিজেও কলম্বিয়ান, ‘আমি জানি না, কলম্বিয়ানদের কেমন লাগছে (ফাইনালে ওঠার পর)। তবে যখন আমি দেশটির জাতীয় সংগীত শুনি, আবেগাপ্লুত হয়ে যাই।’
লোরেঞ্জোর আরেক পরিচয়, ডিয়েগো ম্যারাডোনার সঙ্গে ১৯৯০ বিশ্বকাপে খেলেছেন তিনি। এবার তাঁর সঙ্গে লড়াইটা তাঁরই সাবেক দুই শিষ্যের। ২০০৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার সহকারী কোচ ছিলেন লোরেঞ্জো। সেই বিশ্বকাপে খেলেছেন আর্জেন্টিনার বর্তমান কোচ লিওনেল স্কালোনি ও অধিনায়ক লিওনেল মেসি। এ দুজন এবার আরেকটি মহাদেশীয় শিরোপার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন আর্জেন্টাইনদের। সেই আশাকে নৈরাশ্যে রূপান্তর করতে পারলে ছেদ পড়বে আর্জেন্টিনার টানা ২৫ ম্যাচে অপরাজেয় থাকার ধারাতেও। দলের হারজিত যা-ই হোক, আর্জেন্টিনার বিপক্ষে রদ্রিগেজদের লড়াই দেখতে দেশটিতে ঘোষণা করা হয়েছে সরকারি ছুটি।
১০ জন নিয়েও সেমিফাইনালে কলম্বিয়া যেভাবে খেলেছে, তার প্রশংসা করেছিলেন উরুগুয়ের কোচ মার্সেলো বিয়েলসা। তেমন মানসিকতা আর্জেন্টাইনদের বিপক্ষে দেখাতে পারবে তো লোরেঞ্জোর দল? কলম্বিয়ার কিংবদন্তি মিডফিল্ডার কার্লোস ভালদেরামোও মনে করেন, তাঁর উত্তরসূরিরা চমক দেখাতে পারেন। তাঁর আশা, ‘আমি দেখছি, কলম্বিয়া রোববার (সোমবার সকালে) জিতেছে। আমাদের স্বপ্ন দেখার মতো দুর্দান্ত এক দল আছে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে