ক্রীড়া ডেস্ক
এক দশক ধরে ম্যানচেস্টার সিটির মধ্যমণি। বয়সও হয়ে গেছে ৩৩, এবার পেপ গার্দিওলার বাজির ঘোড়া কেভিন ডি ব্রুইনে জানিয়ে দিয়েছেন, চলতি মৌসুম শেষে চুক্তি শেষ হলে সিটিকে বিদায় জানাবেন তিনি। ২০১৫ সালে ভলফসবুর্গ থেকে সিটিতে যোগ দেন এই বেলজিয়ান তারকা। সব মিলিয়ে জিতেছেন ১৬টি ট্রফি, এর মধ্যে রয়েছে ছয়টি প্রিমিয়ার লিগ ও ২০২৩ চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা। দলটির হয়ে সবই জেতা হয়ে গেছে তাঁর।
সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে সিটির হয়ে ৪১৩ ম্যাচে ডি ব্রুইনে করেছেন ১০৬ গোল, সহায়তা করেছেন ১৭৪ গোলে। তবে চলতি মৌসুমে মাত্র ১৯টি ম্যাচে শুরুর একাদশে ছিলেন তিনি। সিটি ছেড়ে যাওয়ার ঘোষণা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেই নিশ্চিত করেছেন এই মিডফিল্ডার। লিখেছেন, ‘প্রতিটি গল্পের শেষ আছে, কিন্তু এটি নিশ্চিতভাবে আমার জীবনের সেরা অধ্যায়। ফুটবল আমাকে তোমাদের সবার কাছে এনেছে—এই শহরে এনেছে। আমি শুধু আমার স্বপ্নের পেছনে ছুটছিলাম, জানতাম না যে এই সময় আমার জীবন বদলে দেবে। এই শহর, এই ক্লাব।’
ম্যানসিটিতে অর্জনের কিছু বাকি নেই বলেও উল্লেখ করলেন ডি ব্রুইনে, ‘এই মানুষগুলো আমাকে সবকিছু দিয়েছে। সবকিছু উজাড় (প্রতিদান) দেওয়া ছাড়া আমার আর কোনো উপায় ছিল না। এবং দেখো, আমরা সবকিছু জিতেছি।’
এবার বিদায়ের সময় এসে গেছে বলে মনে করছেন ডি ব্রুইনে। লিখলেন, ‘আমরা চাই বা না চাই, বিদায়ের সময় এসে গেছে। সুরি, রোম, ম্যাসন, মিশেল—আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব এই জায়গার জন্য, যা আমাদের পরিবারের কাছে অনেক অর্থ বহন করে। ম্যানচেস্টার চিরকাল আমাদের সন্তানদের পাসপোর্টে থাকবে। আরও গুরুত্বপূর্ণভাবে, আমাদের হৃদয়ে থাকবে।’
১০ বছর সিটিতে কেটেছে ডি ব্রুইনের। ক্লাবটি এখন তাঁর কাছে নিজের বাড়ির মতোই, ‘এটি সব সময় আমাদের বাড়ি হয়ে থাকবে। এই ১০ বছরের যাত্রার জন্য শহর, ক্লাব, স্টাফ, সতীর্থ, বন্ধু এবং পরিবারকে আমরা ধন্যবাদ জানাতে পারব না (শুধু ধন্যবাদ জানিয়ে ছোট করতে চান না)।’
২০১৫ সালে বুন্দেসলিগার ভলফসবুর্গ থেকে ৫৫ মিলিয়ন পাউন্ডে সিটিতে যোগ দেন বেলজিয়ামের অধিনায়ক। এক বছর পর, ২০১৬ সালে পেপ গার্দিওলা ক্লাবের দায়িত্ব নেন এবং ডি ব্রুইনেকে একজন সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর নেতৃত্বে সিটি ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জেতে।
তবে সাম্প্রতিক চোট সমস্যায় ভুগছেন ডি ব্রুইনে। গত মৌসুমে প্রায় পাঁচ মাস মাঠের বাইরে ছিলেন, যদিও সিটি তাদের চতুর্থ টানা লিগ শিরোপা জেতে। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে তিনি মাত্র ২৬ ম্যাচ খেলতে পেরেছিলেন। গত সেপ্টেম্বরে ঊরুর চোটে পড়ার পর চুক্তি নবায়নের আলোচনা বন্ধ রাখেন।
সিটির পরে ডি ব্রুইনের পরবর্তী গন্তব্য কোথায়? সেটি অবশ্য এখনো স্পষ্ট করেননি তিনি। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন, ইউরোপ ছেড়ে সৌদি আরবে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাঁর। আবার কিছু সংবাদমাধ্যমের খবর, অবসরও নিতে পারেন তিনি।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে কেভিন ডি ব্রুইনের যত রেকর্ড
এক দশক ধরে ম্যানচেস্টার সিটির মধ্যমণি। বয়সও হয়ে গেছে ৩৩, এবার পেপ গার্দিওলার বাজির ঘোড়া কেভিন ডি ব্রুইনে জানিয়ে দিয়েছেন, চলতি মৌসুম শেষে চুক্তি শেষ হলে সিটিকে বিদায় জানাবেন তিনি। ২০১৫ সালে ভলফসবুর্গ থেকে সিটিতে যোগ দেন এই বেলজিয়ান তারকা। সব মিলিয়ে জিতেছেন ১৬টি ট্রফি, এর মধ্যে রয়েছে ছয়টি প্রিমিয়ার লিগ ও ২০২৩ চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা। দলটির হয়ে সবই জেতা হয়ে গেছে তাঁর।
সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে সিটির হয়ে ৪১৩ ম্যাচে ডি ব্রুইনে করেছেন ১০৬ গোল, সহায়তা করেছেন ১৭৪ গোলে। তবে চলতি মৌসুমে মাত্র ১৯টি ম্যাচে শুরুর একাদশে ছিলেন তিনি। সিটি ছেড়ে যাওয়ার ঘোষণা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেই নিশ্চিত করেছেন এই মিডফিল্ডার। লিখেছেন, ‘প্রতিটি গল্পের শেষ আছে, কিন্তু এটি নিশ্চিতভাবে আমার জীবনের সেরা অধ্যায়। ফুটবল আমাকে তোমাদের সবার কাছে এনেছে—এই শহরে এনেছে। আমি শুধু আমার স্বপ্নের পেছনে ছুটছিলাম, জানতাম না যে এই সময় আমার জীবন বদলে দেবে। এই শহর, এই ক্লাব।’
ম্যানসিটিতে অর্জনের কিছু বাকি নেই বলেও উল্লেখ করলেন ডি ব্রুইনে, ‘এই মানুষগুলো আমাকে সবকিছু দিয়েছে। সবকিছু উজাড় (প্রতিদান) দেওয়া ছাড়া আমার আর কোনো উপায় ছিল না। এবং দেখো, আমরা সবকিছু জিতেছি।’
এবার বিদায়ের সময় এসে গেছে বলে মনে করছেন ডি ব্রুইনে। লিখলেন, ‘আমরা চাই বা না চাই, বিদায়ের সময় এসে গেছে। সুরি, রোম, ম্যাসন, মিশেল—আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব এই জায়গার জন্য, যা আমাদের পরিবারের কাছে অনেক অর্থ বহন করে। ম্যানচেস্টার চিরকাল আমাদের সন্তানদের পাসপোর্টে থাকবে। আরও গুরুত্বপূর্ণভাবে, আমাদের হৃদয়ে থাকবে।’
১০ বছর সিটিতে কেটেছে ডি ব্রুইনের। ক্লাবটি এখন তাঁর কাছে নিজের বাড়ির মতোই, ‘এটি সব সময় আমাদের বাড়ি হয়ে থাকবে। এই ১০ বছরের যাত্রার জন্য শহর, ক্লাব, স্টাফ, সতীর্থ, বন্ধু এবং পরিবারকে আমরা ধন্যবাদ জানাতে পারব না (শুধু ধন্যবাদ জানিয়ে ছোট করতে চান না)।’
২০১৫ সালে বুন্দেসলিগার ভলফসবুর্গ থেকে ৫৫ মিলিয়ন পাউন্ডে সিটিতে যোগ দেন বেলজিয়ামের অধিনায়ক। এক বছর পর, ২০১৬ সালে পেপ গার্দিওলা ক্লাবের দায়িত্ব নেন এবং ডি ব্রুইনেকে একজন সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর নেতৃত্বে সিটি ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জেতে।
তবে সাম্প্রতিক চোট সমস্যায় ভুগছেন ডি ব্রুইনে। গত মৌসুমে প্রায় পাঁচ মাস মাঠের বাইরে ছিলেন, যদিও সিটি তাদের চতুর্থ টানা লিগ শিরোপা জেতে। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে তিনি মাত্র ২৬ ম্যাচ খেলতে পেরেছিলেন। গত সেপ্টেম্বরে ঊরুর চোটে পড়ার পর চুক্তি নবায়নের আলোচনা বন্ধ রাখেন।
সিটির পরে ডি ব্রুইনের পরবর্তী গন্তব্য কোথায়? সেটি অবশ্য এখনো স্পষ্ট করেননি তিনি। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন, ইউরোপ ছেড়ে সৌদি আরবে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তাঁর। আবার কিছু সংবাদমাধ্যমের খবর, অবসরও নিতে পারেন তিনি।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে কেভিন ডি ব্রুইনের যত রেকর্ড
ফিফার সবশেষ প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে বড় চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ২৪ ধাপ উন্নতি করে উঠে এসেছে ১০৪ নম্বরে। আর কোনো দলই এতটা বড় লাফ দিতে পারেনি। উন্নতির এই ধারা বজায় রাখতে চান কোচ পিটার বাটলার। বাংলাদেশকে সেরা ১০০ দলের ভেতর রাখত কাজ চালিয়ে যাবেন তিনি।
৪২ মিনিট আগেবাফুফে ভবনের চার তলায় থাকেন নারী ফুটবলাররা। ক্যাম্পের খাবার নিয়ে প্রায়ই সমালোচনা করতে দেখা যায় কোচ পিটার বাটলার। ফুটবলারদের মধ্যে সঠিক পুষ্টির অভাবও দেখতে পান তিনি। বাটলার কথার সঙ্গে খুব একটা একমত নন বাফুফের নারী উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ।
১ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড়দের শখের গাড়ি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে কত কিছুই তো দেখা যায়। কেউ এক গাড়ি কিনে দীর্ঘদিন চালানোর পর নতুন মডেলের গাড়ি কেনেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গ্যারেজে আছে বিশ্বের নামীদামী অনেক ব্র্যান্ডের গাড়ি। রোনালদোর মতো রোহিত শর্মারও গাড়ির গাড়িপ্রেমী এক ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেলাওসে গতকাল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের জন্য দিনটা ছিল অম্লমধুর। কারণ, বিকেলে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হজমের পর মূল পর্বের টিকিট পাওয়াটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গিয়েছিল। পরে জানা যায়, বাংলাদেশ নারী দল অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে