সুইজারল্যান্ডকে বিদায় করে ইউরোর প্রথম দল হিসেবে সেমিফাইনালের টিকিট কাটল স্পেন। শ্বাসরুদ্ধকর ১২০ মিনিটের খেলা শেষে টাইব্রেকারে শেষ হাসি লুইস এনরিকের দলের। ১- ১ গোলে সমতার পর টাইব্রেকারে স্প্যানিশদের জয় ৩-১ ব্যবধানে।
২০১৮ সালে এই সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেডিয়ামে নিজেদের শেষ ম্যাচ হেরে বিদায় নিয়েছিল সুইসরা। ২০২০ ইউরোতেও সেন্ট পিটার্সবার্গেই আবারও কাঁদতে হলো সুইসদের।
ম্যাচের শুরু থেকে বল নিজেদের দখলে রেখে খেলার নিয়ন্ত্রণ নিতে চেয়েছিল স্পেন। ছোট ছোট পাসে ঠান্ডা মাথার টিকিটাকার পসরা সাজায় লুইস এনরিকের শিষ্যরা। প্রথম দিকে আক্রমণে খুব একটা জোর দেননি আলভারো মোরাতা, ফেরান তোরেসরা। তবু স্পেনই ম্যাচের 'ডেড লক' ভাঙে। ম্যাচের ৮ মিনিটে কোকের দুর্বল কর্নার কিকে ভলি করেন জর্দি আলবা। এখানে একটু সুইসদের দুর্ভাগ্যই বলতে হয়! ডেনিস জাকারিয়ার পায়ে লেগে বলের দিক পরিবর্তন হয়ে নিজেদের জালে গিয়ে জড়ায়। এবারের ইউরোর এটি দশম আত্মঘাতী গোল। ম্যাচে ১-০ গোলে এগিয়ে যায় স্পেন। গোল করে যেন আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায় এনরিকের ছাত্রদের। সময়ে সময়ে অবশ্য আক্রমণে উঠেছে সুইজারল্যান্ডও। তবে বক্সের আশপাশে গিয়ে খেই হারিয়েছে তা।
অন্যদিকে প্রথমার্ধে স্পেন নিজেদের পায়ে বল রেখে মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ নিলেও গোলের সুযোগ তৈরি করতে পারেনি আর। আক্রমণে ধার না থাকলেও নিজেদের রক্ষণ ভালোভাবেই সামলেছে তারা । প্রথমার্ধের শেষ দিকে অবশ্য সুইসরা গোল শোধে মরিয়া হয়ে উঠলে খেলার গতি বেড়ে যায়। গতি বাড়িয়েও কাজের কাজ করতে পারেনি সুইজারল্যান্ড। দুর্দান্ত ছন্দে থাকা জারদান শাকিরিও প্রথমার্ধে আলো ছড়াতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় স্পেন।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে স্পেনের রক্ষণে কিছুটা চাপ তৈরি করে সুইজারল্যান্ড। একের পর এক আক্রমণে তটস্থ রাখে স্পেনের রক্ষণভাগ। ৬৩ মিনিটে ম্যাচে ফিরতে পারত সুইজারল্যান্ড। স্টিভেন জুবেরের চেষ্টা দারুণভাবে প্রতিহত করে স্পেন গোলরক্ষক উনাই সিমন। ৬৮ মিনিটে আর দলকে ঠেকাতে পারেননি সিমন। স্পেনের রক্ষণের ভুল বোঝাবুঝিতে শাকিরির বুদ্ধিদীপ্ত ফিনিশিং। রেমো ফিউলারের পাস থেকে সরাসরি বল জালে জড়ান সুইস ফরোয়ার্ড।
গোল হজমের পর আবারও স্পেন ছোট ছোট পাসে নিজেদের পায়ে বল রাখার চেষ্টা করে। মিনিট দশেক পরে জেরার্ড মোরেনোকে ট্যাকল করে লাল কার্ড দেখেন ফ্রিউলার। তবে ট্যাকলটা ঠিক লাল কার্ড পাওয়ার মতো ছিল কি না, সেটি নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। ১০ জনের দল নিয়েও সুইজারল্যান্ড ম্যাচের বাকি ১০ মিনিট ভালোই লড়াই করেছে। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে ম্যাচের ফল না এলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।
অতিরিক্ত সময়ের ২ মিনিটে গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন জেরার্ড মোরেনো। যথেষ্ট ফাঁকা জায়গা পেয়েও বল লক্ষ্যে রাখতে পারেননি স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড। অতিরিক্ত সময়ে ম্যাচের ছবি আরও বদলে যায়। আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে জমে ওঠে খেলা। ম্যাচে এগিয়ে যেতে সর্বোচ্চটা উজাড় করে দেয় স্পেন। আর সুইজারল্যান্ডের ইস্পাত-দৃঢ় রক্ষণ তখন দারুণ সাবধানী। মুহুর্মুহু আক্রমণে কাঁপিয়ে দেয় সুইসদের রক্ষণদুর্গ। তবে বারবার স্প্যানিশদের হতাশ করেন সুইস গোলরক্ষক ইয়ান সোমের। টাইব্রেকে শেষ পর্যন্ত হার মানতে হয়েছে সোমেরকে, হার মানতে হয়েছে সুইসদের।
সুইজারল্যান্ডকে বিদায় করে ইউরোর প্রথম দল হিসেবে সেমিফাইনালের টিকিট কাটল স্পেন। শ্বাসরুদ্ধকর ১২০ মিনিটের খেলা শেষে টাইব্রেকারে শেষ হাসি লুইস এনরিকের দলের। ১- ১ গোলে সমতার পর টাইব্রেকারে স্প্যানিশদের জয় ৩-১ ব্যবধানে।
২০১৮ সালে এই সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেডিয়ামে নিজেদের শেষ ম্যাচ হেরে বিদায় নিয়েছিল সুইসরা। ২০২০ ইউরোতেও সেন্ট পিটার্সবার্গেই আবারও কাঁদতে হলো সুইসদের।
ম্যাচের শুরু থেকে বল নিজেদের দখলে রেখে খেলার নিয়ন্ত্রণ নিতে চেয়েছিল স্পেন। ছোট ছোট পাসে ঠান্ডা মাথার টিকিটাকার পসরা সাজায় লুইস এনরিকের শিষ্যরা। প্রথম দিকে আক্রমণে খুব একটা জোর দেননি আলভারো মোরাতা, ফেরান তোরেসরা। তবু স্পেনই ম্যাচের 'ডেড লক' ভাঙে। ম্যাচের ৮ মিনিটে কোকের দুর্বল কর্নার কিকে ভলি করেন জর্দি আলবা। এখানে একটু সুইসদের দুর্ভাগ্যই বলতে হয়! ডেনিস জাকারিয়ার পায়ে লেগে বলের দিক পরিবর্তন হয়ে নিজেদের জালে গিয়ে জড়ায়। এবারের ইউরোর এটি দশম আত্মঘাতী গোল। ম্যাচে ১-০ গোলে এগিয়ে যায় স্পেন। গোল করে যেন আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায় এনরিকের ছাত্রদের। সময়ে সময়ে অবশ্য আক্রমণে উঠেছে সুইজারল্যান্ডও। তবে বক্সের আশপাশে গিয়ে খেই হারিয়েছে তা।
অন্যদিকে প্রথমার্ধে স্পেন নিজেদের পায়ে বল রেখে মাঝমাঠের নিয়ন্ত্রণ নিলেও গোলের সুযোগ তৈরি করতে পারেনি আর। আক্রমণে ধার না থাকলেও নিজেদের রক্ষণ ভালোভাবেই সামলেছে তারা । প্রথমার্ধের শেষ দিকে অবশ্য সুইসরা গোল শোধে মরিয়া হয়ে উঠলে খেলার গতি বেড়ে যায়। গতি বাড়িয়েও কাজের কাজ করতে পারেনি সুইজারল্যান্ড। দুর্দান্ত ছন্দে থাকা জারদান শাকিরিও প্রথমার্ধে আলো ছড়াতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় স্পেন।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে স্পেনের রক্ষণে কিছুটা চাপ তৈরি করে সুইজারল্যান্ড। একের পর এক আক্রমণে তটস্থ রাখে স্পেনের রক্ষণভাগ। ৬৩ মিনিটে ম্যাচে ফিরতে পারত সুইজারল্যান্ড। স্টিভেন জুবেরের চেষ্টা দারুণভাবে প্রতিহত করে স্পেন গোলরক্ষক উনাই সিমন। ৬৮ মিনিটে আর দলকে ঠেকাতে পারেননি সিমন। স্পেনের রক্ষণের ভুল বোঝাবুঝিতে শাকিরির বুদ্ধিদীপ্ত ফিনিশিং। রেমো ফিউলারের পাস থেকে সরাসরি বল জালে জড়ান সুইস ফরোয়ার্ড।
গোল হজমের পর আবারও স্পেন ছোট ছোট পাসে নিজেদের পায়ে বল রাখার চেষ্টা করে। মিনিট দশেক পরে জেরার্ড মোরেনোকে ট্যাকল করে লাল কার্ড দেখেন ফ্রিউলার। তবে ট্যাকলটা ঠিক লাল কার্ড পাওয়ার মতো ছিল কি না, সেটি নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। ১০ জনের দল নিয়েও সুইজারল্যান্ড ম্যাচের বাকি ১০ মিনিট ভালোই লড়াই করেছে। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে ম্যাচের ফল না এলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে।
অতিরিক্ত সময়ের ২ মিনিটে গোলের সহজ সুযোগ নষ্ট করেন জেরার্ড মোরেনো। যথেষ্ট ফাঁকা জায়গা পেয়েও বল লক্ষ্যে রাখতে পারেননি স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড। অতিরিক্ত সময়ে ম্যাচের ছবি আরও বদলে যায়। আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে জমে ওঠে খেলা। ম্যাচে এগিয়ে যেতে সর্বোচ্চটা উজাড় করে দেয় স্পেন। আর সুইজারল্যান্ডের ইস্পাত-দৃঢ় রক্ষণ তখন দারুণ সাবধানী। মুহুর্মুহু আক্রমণে কাঁপিয়ে দেয় সুইসদের রক্ষণদুর্গ। তবে বারবার স্প্যানিশদের হতাশ করেন সুইস গোলরক্ষক ইয়ান সোমের। টাইব্রেকে শেষ পর্যন্ত হার মানতে হয়েছে সোমেরকে, হার মানতে হয়েছে সুইসদের।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে