এমন আনন্দে শেষ কবে মেতেছিল আর্জেন্টাইনরা? গত পরশু হাজার মাইল দূরে কাতারের লুসাইল স্টেডিয়াম যেন হয়ে উঠেছিল এক টুকরো আর্জেন্টিনা। চারদিকে আকাশি-নীল জার্সিতে ভরে গিয়েছিল চারপাশ। ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জয় কী কম কথা! রোমাঞ্চকর ফাইনালে টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নিজেদের তৃতীয় বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে মেতেছে আর্জেন্টিনা।
শিরোপা জয়ের পরপরই রাজধানী বুয়েনেস এইরেস হয়ে ওঠে উৎসবের নগরী। লাখ লাখ মানুষ নেমে আসে রাস্তায়। বুয়েনস এইরেস থেকে কাতার—কোথায় ছিল না উৎসব ও হাসির ঢল! তবে আর্জেন্টিনার শহর রোজারিওর মানুষ কেঁদেছে। এ যে মায়ের কান্না! সন্তানের বিশ্বজয়ে মায়ের আনন্দ অশ্রু।
রোজারিওর দুই সন্তান লিওনেল মেসি ও আনহেল দি মারিয়া। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয় এই দুজনের জাদুতে। ফাইনালেও গোল পেয়েছেন তাঁরা। এমন সন্তানদের নিয়ে গর্ব না করে কি পারেন মা? দুই প্রিয় পুত্রের আনন্দে আবেগতাড়িত হয়েছেন রোজারিওর অধিবাসীরা। শহরটির বাসিন্দা মারতুন রেইনা নামে একজন এএফপিকে বলেছেন, ‘এই জাতীয় দলের শিরোপা প্রাপ্য। মেসি কখনো চেষ্টা ছাড়ে না। সে অসাধারণ মানুষ।’
ফাইনাল ম্যাচ শেষ হওয়ার পরপরই কান্নায় ভেঙে পড়েন রোজারিওর ঐতিহ্যবাহী এল কাইরো বারে খেলা দেখতে বসা লোকজন। গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ, যাঁকে সবাই ডাকে ‘দিবু’ নামে, তিনি যখন পেনাল্টি শুটআউটে ফ্রান্সের শট রুখে দেন, তখন তাঁরা লিওনেল স্কালোনির শিষ্যদের নামে হর্ষধ্বনিতে ফেটে পড়েন। শিরোপাজয়ের পর উদ্যাপনে মেতে ওঠেন কেউ কেউ। কেউ কেঁদেছেন, প্রার্থনায় বসেছেন। উল্লাস ও কান্না যেন মিলেমিশে যাচ্ছিল তাঁদের চোখেমুখে।
ফাইনালে দি মারিয়ার জাদুতে প্রথমার্ধে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। তার একটি পেনাল্টি থেকে করেন মেসি, অন্যটি দি মারিয়ার। তবে ৯০ মিনিট শেষ হওয়ার আগেই কিলিয়ান এমবাপ্পের এক মিনিটের জাদুতে সমতায় ফেরে ফ্রান্স। অতিরিক্ত সময়ে ফের লা আলবিসেলেস্তেদের এগিয়ে দেন মেসি। কিন্তু পেনাল্টি থেকে গোলটি শোধ দিয়ে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন এমবাপ্পে। টাইব্রেকারে গড়ানো ম্যাচে মেসি জাল খুঁজে নেন। কিন্তু ফ্রান্স হারে এই স্নায়ুযুদ্ধে। গোলরক্ষক মার্তিনেজের নৈপুণ্যে ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ শিরোপার স্বাদ পায় আর্জেন্টিনা।
ফাইনালে দুর্দান্ত খেলেছেন মেসি ও দি মারিয়া। দুজনের জন্ম আর্জেন্টিনার শহর রোজারিওতে। তাঁদের বীরত্বে আনন্দের ঢল সেখানে। মেসি ও দি মারিয়াকে নিয়ে গর্বিত ৩১ বছর বয়সী এমিলিয়ানো গামারা। তিনি আয়ারল্যান্ডের এক রেস্টুরেন্টে কাজ করেন। তবে বিশ্বকাপ দেখার জন্য সম্প্রতি ফেরেন নিজের বাড়ি রোজারিওতে। তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ জয় অসাধারণ, আপনি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবেন না। মেসি রোজারিওর সন্তান। দি মারিয়া রোজারিওর। তারা আজ (গত পরশু) গোল করেছেন এবং আমাদের শিরোপা এনে দিয়েছেন।’
মেসির জন্ম ১৯৮৭ সালে, রোজারিওতে। ছোটবেলায় তিনি যোগ দেন নিউওয়েলস ওল্ড বয়েস ক্লাবে। দি মারিয়ার জন্মও একই শহরে, ১৯৮৮ সালে। তাঁর শৈশবের ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রাল। এই দুই রোজারিয়ানের জাদুতে বিশ্বকাপের অপেক্ষার অবসান হলো আর্জেন্টাইনদের।
এমন আনন্দে শেষ কবে মেতেছিল আর্জেন্টাইনরা? গত পরশু হাজার মাইল দূরে কাতারের লুসাইল স্টেডিয়াম যেন হয়ে উঠেছিল এক টুকরো আর্জেন্টিনা। চারদিকে আকাশি-নীল জার্সিতে ভরে গিয়েছিল চারপাশ। ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জয় কী কম কথা! রোমাঞ্চকর ফাইনালে টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নিজেদের তৃতীয় বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে মেতেছে আর্জেন্টিনা।
শিরোপা জয়ের পরপরই রাজধানী বুয়েনেস এইরেস হয়ে ওঠে উৎসবের নগরী। লাখ লাখ মানুষ নেমে আসে রাস্তায়। বুয়েনস এইরেস থেকে কাতার—কোথায় ছিল না উৎসব ও হাসির ঢল! তবে আর্জেন্টিনার শহর রোজারিওর মানুষ কেঁদেছে। এ যে মায়ের কান্না! সন্তানের বিশ্বজয়ে মায়ের আনন্দ অশ্রু।
রোজারিওর দুই সন্তান লিওনেল মেসি ও আনহেল দি মারিয়া। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয় এই দুজনের জাদুতে। ফাইনালেও গোল পেয়েছেন তাঁরা। এমন সন্তানদের নিয়ে গর্ব না করে কি পারেন মা? দুই প্রিয় পুত্রের আনন্দে আবেগতাড়িত হয়েছেন রোজারিওর অধিবাসীরা। শহরটির বাসিন্দা মারতুন রেইনা নামে একজন এএফপিকে বলেছেন, ‘এই জাতীয় দলের শিরোপা প্রাপ্য। মেসি কখনো চেষ্টা ছাড়ে না। সে অসাধারণ মানুষ।’
ফাইনাল ম্যাচ শেষ হওয়ার পরপরই কান্নায় ভেঙে পড়েন রোজারিওর ঐতিহ্যবাহী এল কাইরো বারে খেলা দেখতে বসা লোকজন। গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ, যাঁকে সবাই ডাকে ‘দিবু’ নামে, তিনি যখন পেনাল্টি শুটআউটে ফ্রান্সের শট রুখে দেন, তখন তাঁরা লিওনেল স্কালোনির শিষ্যদের নামে হর্ষধ্বনিতে ফেটে পড়েন। শিরোপাজয়ের পর উদ্যাপনে মেতে ওঠেন কেউ কেউ। কেউ কেঁদেছেন, প্রার্থনায় বসেছেন। উল্লাস ও কান্না যেন মিলেমিশে যাচ্ছিল তাঁদের চোখেমুখে।
ফাইনালে দি মারিয়ার জাদুতে প্রথমার্ধে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। তার একটি পেনাল্টি থেকে করেন মেসি, অন্যটি দি মারিয়ার। তবে ৯০ মিনিট শেষ হওয়ার আগেই কিলিয়ান এমবাপ্পের এক মিনিটের জাদুতে সমতায় ফেরে ফ্রান্স। অতিরিক্ত সময়ে ফের লা আলবিসেলেস্তেদের এগিয়ে দেন মেসি। কিন্তু পেনাল্টি থেকে গোলটি শোধ দিয়ে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন এমবাপ্পে। টাইব্রেকারে গড়ানো ম্যাচে মেসি জাল খুঁজে নেন। কিন্তু ফ্রান্স হারে এই স্নায়ুযুদ্ধে। গোলরক্ষক মার্তিনেজের নৈপুণ্যে ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ শিরোপার স্বাদ পায় আর্জেন্টিনা।
ফাইনালে দুর্দান্ত খেলেছেন মেসি ও দি মারিয়া। দুজনের জন্ম আর্জেন্টিনার শহর রোজারিওতে। তাঁদের বীরত্বে আনন্দের ঢল সেখানে। মেসি ও দি মারিয়াকে নিয়ে গর্বিত ৩১ বছর বয়সী এমিলিয়ানো গামারা। তিনি আয়ারল্যান্ডের এক রেস্টুরেন্টে কাজ করেন। তবে বিশ্বকাপ দেখার জন্য সম্প্রতি ফেরেন নিজের বাড়ি রোজারিওতে। তিনি বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ জয় অসাধারণ, আপনি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবেন না। মেসি রোজারিওর সন্তান। দি মারিয়া রোজারিওর। তারা আজ (গত পরশু) গোল করেছেন এবং আমাদের শিরোপা এনে দিয়েছেন।’
মেসির জন্ম ১৯৮৭ সালে, রোজারিওতে। ছোটবেলায় তিনি যোগ দেন নিউওয়েলস ওল্ড বয়েস ক্লাবে। দি মারিয়ার জন্মও একই শহরে, ১৯৮৮ সালে। তাঁর শৈশবের ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রাল। এই দুই রোজারিয়ানের জাদুতে বিশ্বকাপের অপেক্ষার অবসান হলো আর্জেন্টাইনদের।
২০২২ বিশ্বকাপের পর থেকেই ব্রাজিল ফুটবল দলের লেজেগোবরে অবস্থা। এই সময়ে ৩ জন কোচ পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন আসেনি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলটির পারফরম্যান্সে। এবার তাই দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়োগের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়াদের কোচ হিসেবে রিয়া
১২ মিনিট আগেব্যাট হাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। সেঞ্চুরির পর বোলিংয়েও মেহেদী হাসান মিরাজের ভেলকি। ৫ উইকেট নিয়ে তৃতীয় সেশনে একাই যেন ধসিয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুল-মিরাজের সৌজন্যে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টে সফরকারীদের ইনিংস ও ১০৬ রানের বড়
২৯ মিনিট আগেনতুন কোচ নিয়োগ নিয়ে ঝক্কির মধ্যে আছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। এর মধ্যে যোগ হলো নতুন বিতর্ক। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের জন্য ব্রাজিল জাতীয় দলের সম্ভাব্য নতুন অ্যাওয়ে জার্সির একটি ছবি ফাঁস হওয়ার পর দেশটিতে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। এ বিতর্ক শুধু তাদের ক্রীড়াঙ্গনে নয়, ছড়িয়ে পড়েছে ব্রাজিলের রাজনৈতিক
২ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি অসাধারণ অবদান রাখেন। বাংলাদেশকে কাঁপিয়ে দেওয়ার পুরস্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে পেয়েছেন মুজারাবানি।
২ ঘণ্টা আগে