রূপকথার ভিয়ারিয়ালের স্বপ্নযাত্রা অনেকটাই থমকে গেল অ্যানফিল্ড স্টেডিয়ামে। বুধবার রাতে স্প্যানিশ জায়ান্টদের ডেকে এনে ২-০ গোলে হারিয়ে দিল লিভারপুল। দুর্দান্ত এই জয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের চলতি মৌসুমের ফাইনালের পথটা অনেকটাই মসৃণ হয়ে গেল ইয়ুর্গেন ক্লপের দলের। আগামী মঙ্গলবার ভিয়ারিয়ালের মাঠে সেমিফাইনালের ফিরতি লেগের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
এই হারে খাদের চূড়ান্ত কিনারায় গিয়ে দাঁড়াল ভিয়ারিয়াল। স্বপ্নের ফাইনালে যেতে হলে স্প্যানিশ ক্লাবটিকে অলৌকিক প্রত্যাবর্তন করতে হবে ঘরের মাঠে। কিন্তু রূপকথা প্রতিদিন হয় না। সাধারণ এই বিষয়টি বিবেচনা করলে ফিরতি লেগটা লিভারপুলের জন্য হতে যাচ্ছে নিছকই আনুষ্ঠানিকতার। ওই ম্যাচে অল রেডরা এক গোলে হারলেও চলবে। তাই টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে উনাই এমেরির ভিয়ারিয়ালকে জিততে হবে ৩ গোলের ব্যবধানে।
স্কোর লাইন যা তাতে স্পষ্ট ম্যাচজুড়ে দাপুটে ফুটবল খেলেছে লিভারপুল। ম্যাচের আগা-গোড়া ভিয়ারিয়ালকে চাপে রেখে খেলেন ক্লপের শিষ্যরা। গোলমুখ খুলতেই যা অপেক্ষা করতে হয়েছে। এর কারণ ভিয়ারিয়ালের অতিমাত্রার রক্ষণাত্মক কৌশলের আশ্রয় নেওয়া। ম্যাচের শুরু থেকেই রক্ষণে জোর দেওয়া অতিথিদের ভরসা হয়ে উঠল প্রতি আক্রমণ। তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়নি।
পুরো ম্যাচে ঘর সামলাতেই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে ভিয়ারিয়ালকে। দেড় ঘণ্টার ম্যাচে অল রেডদের গোলবারে কেবল একটি শটই নিতে পেরেছে তারা। সেখানে গোলের উদ্দেশ্যে লিভারপুল শট করেছে ১৯টি। যার ৫টিই ছিল লক্ষ্যে। লিভারপুলের মুহুর্মুহু আক্রমণের তোপে তো আত্মঘাতী গোলও করে বসেছে ভিয়ারিয়াল। তাতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে স্বাগতিকরা। দলের অন্য গোলটি করেছেন সাদিও মানে।
প্রথম বাঁশি থেকেই আক্রমণে যায় লিভারপুল। আর প্রথম সুযোগটা হাতছাড়া করেন সাদিও মানে। মোহামেদ সালাহর দারুণ এক ক্রস থেকে জালের ঠিকানা খুঁজে নিতে ব্যর্থ হন আফ্রিকান তারকা। একটু পর লুইস দিয়াজের শট ঠেকান ভিয়ারিয়াল গোলরক্ষক। প্রথমার্ধের শেষ দিকে দুর্ভাগ্যবশত গোল পায়নি লিভারপুল। থিয়াগো আলকান্তারার দূরপাল্লার বুলেট গতির শট ফিরে আসে ভিয়ারিয়ালের পোস্টে লেগে।
গোল না পাওয়ার অস্বস্তি বাদ দিলে প্রথমার্ধজুড়েই ছন্দময় ফুটবল খেলেছে লিভারপুল। ফিনিশিংয়েই যা ঘাটতি ছিল। সেটা লিভারপুল পুষিয়ে নিয়েছে ৫৩ মিনিটে। নিজেদের জালে বল জড়িয়ে ফেলেন ভিয়ারিয়াল ডিফেন্ডার পারভিস ইস্তোপিনান। এই গোলের উচ্ছ্বাসের রেশ কাটতে না কাটতেই ব্যবধান দ্বিগুণ করে লিভারপুল। সালাহর কাছ থেকে বল পেয়ে অতিথিদের জালে বল জড়ান মানে।
ইউরোপের শীর্ষস্থানীয় প্রতিযোগিতার নক আউট পর্বে এটা সেনেগালিজ ফরওয়ার্ডের ১৪তম গোল। এই গোলেই তিনি ছুঁয়ে ফেললেন আফ্রিকান কিংবদন্তি দিদিয়ের দ্রগবাকে। ফিরতি লেগেই তাঁকে ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ মানের। তাতেই হবে রেকর্ড। আফ্রিকান ফুটবলারদের মধ্যে টুর্নামেন্টের নক আউট পর্বে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মানে।
রূপকথার ভিয়ারিয়ালের স্বপ্নযাত্রা অনেকটাই থমকে গেল অ্যানফিল্ড স্টেডিয়ামে। বুধবার রাতে স্প্যানিশ জায়ান্টদের ডেকে এনে ২-০ গোলে হারিয়ে দিল লিভারপুল। দুর্দান্ত এই জয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের চলতি মৌসুমের ফাইনালের পথটা অনেকটাই মসৃণ হয়ে গেল ইয়ুর্গেন ক্লপের দলের। আগামী মঙ্গলবার ভিয়ারিয়ালের মাঠে সেমিফাইনালের ফিরতি লেগের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
এই হারে খাদের চূড়ান্ত কিনারায় গিয়ে দাঁড়াল ভিয়ারিয়াল। স্বপ্নের ফাইনালে যেতে হলে স্প্যানিশ ক্লাবটিকে অলৌকিক প্রত্যাবর্তন করতে হবে ঘরের মাঠে। কিন্তু রূপকথা প্রতিদিন হয় না। সাধারণ এই বিষয়টি বিবেচনা করলে ফিরতি লেগটা লিভারপুলের জন্য হতে যাচ্ছে নিছকই আনুষ্ঠানিকতার। ওই ম্যাচে অল রেডরা এক গোলে হারলেও চলবে। তাই টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে উনাই এমেরির ভিয়ারিয়ালকে জিততে হবে ৩ গোলের ব্যবধানে।
স্কোর লাইন যা তাতে স্পষ্ট ম্যাচজুড়ে দাপুটে ফুটবল খেলেছে লিভারপুল। ম্যাচের আগা-গোড়া ভিয়ারিয়ালকে চাপে রেখে খেলেন ক্লপের শিষ্যরা। গোলমুখ খুলতেই যা অপেক্ষা করতে হয়েছে। এর কারণ ভিয়ারিয়ালের অতিমাত্রার রক্ষণাত্মক কৌশলের আশ্রয় নেওয়া। ম্যাচের শুরু থেকেই রক্ষণে জোর দেওয়া অতিথিদের ভরসা হয়ে উঠল প্রতি আক্রমণ। তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়নি।
পুরো ম্যাচে ঘর সামলাতেই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে ভিয়ারিয়ালকে। দেড় ঘণ্টার ম্যাচে অল রেডদের গোলবারে কেবল একটি শটই নিতে পেরেছে তারা। সেখানে গোলের উদ্দেশ্যে লিভারপুল শট করেছে ১৯টি। যার ৫টিই ছিল লক্ষ্যে। লিভারপুলের মুহুর্মুহু আক্রমণের তোপে তো আত্মঘাতী গোলও করে বসেছে ভিয়ারিয়াল। তাতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে স্বাগতিকরা। দলের অন্য গোলটি করেছেন সাদিও মানে।
প্রথম বাঁশি থেকেই আক্রমণে যায় লিভারপুল। আর প্রথম সুযোগটা হাতছাড়া করেন সাদিও মানে। মোহামেদ সালাহর দারুণ এক ক্রস থেকে জালের ঠিকানা খুঁজে নিতে ব্যর্থ হন আফ্রিকান তারকা। একটু পর লুইস দিয়াজের শট ঠেকান ভিয়ারিয়াল গোলরক্ষক। প্রথমার্ধের শেষ দিকে দুর্ভাগ্যবশত গোল পায়নি লিভারপুল। থিয়াগো আলকান্তারার দূরপাল্লার বুলেট গতির শট ফিরে আসে ভিয়ারিয়ালের পোস্টে লেগে।
গোল না পাওয়ার অস্বস্তি বাদ দিলে প্রথমার্ধজুড়েই ছন্দময় ফুটবল খেলেছে লিভারপুল। ফিনিশিংয়েই যা ঘাটতি ছিল। সেটা লিভারপুল পুষিয়ে নিয়েছে ৫৩ মিনিটে। নিজেদের জালে বল জড়িয়ে ফেলেন ভিয়ারিয়াল ডিফেন্ডার পারভিস ইস্তোপিনান। এই গোলের উচ্ছ্বাসের রেশ কাটতে না কাটতেই ব্যবধান দ্বিগুণ করে লিভারপুল। সালাহর কাছ থেকে বল পেয়ে অতিথিদের জালে বল জড়ান মানে।
ইউরোপের শীর্ষস্থানীয় প্রতিযোগিতার নক আউট পর্বে এটা সেনেগালিজ ফরওয়ার্ডের ১৪তম গোল। এই গোলেই তিনি ছুঁয়ে ফেললেন আফ্রিকান কিংবদন্তি দিদিয়ের দ্রগবাকে। ফিরতি লেগেই তাঁকে ছাড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ মানের। তাতেই হবে রেকর্ড। আফ্রিকান ফুটবলারদের মধ্যে টুর্নামেন্টের নক আউট পর্বে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মানে।
গল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
৪ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
৪ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
৫ ঘণ্টা আগে