ঢাকা: ৬ গোলের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ের পর টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে হারিয়ে শেষ আট নিশ্চিত করেছে সুইজারল্যান্ড। টাইব্রেকারে পেনাল্টি মিস করেন ফ্রান্সের অন্যতম আলোচিত তারকা ও বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক কিলিয়ান এমবাপ্পে।
গত রাতের দুই ম্যাচের চিত্রনাট্য যেন একই হাতে লেখা। অন্তত প্রথম ৯০ মিনিটের তো বটেই! ম্যাচ শেষে ফরাসিরা তাই বলতেই পারেন 'দেজা ভ্যু' (একই ঘটনা আগেও দেখেছে বলে মনে হওয়া)। তবে যা ঘটেছে তা ফরাসিদের স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। সুইজারল্যান্ডের হাতেই ফ্রান্সের ইউরো জেতার স্বপ্নের কবর রচনা হয়ে গেছে।
টাইব্রেকারে সুইজারল্যান্ডের সবাই লক্ষ্যভেদ করেন। ফ্রান্সেরও প্রথম চারজন গোল করতে পারেন। কিন্তু পঞ্চম পেনাল্টি নিতে আসা এমবাপ্পেকে ঠেকিয়ে দেন সুইস গোলরক্ষক।
বুখারেস্টে ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণ প্রতি আক্রমণে জমে ওঠে ম্যাচ। ফ্রান্স এগিয়ে থাকলেও ছেড়ে কথা বলেনি সুইজারল্যান্ড। ফ্রান্সের সুযোগ হাতছাড়া করার বিপরীতে ভুল করেনি সুইজারল্যান্ড। স্টিভেন জুবেরের ক্রসে মার্কারকে ছিটকে দারুণ এক হেডে গোল করেন হ্যারিস সেফেরোভিচ।
পিছিয়ে গিয়ে আক্রমণের ধার আরও বাড়িয়ে দেয় ফ্রান্স। সুযোগও তৈরি করে অনেক। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে এমবাপ্পে-পগবারা ফিনিশিংগুলো করতে পারেননি। এমনকি বিরতির আগে একটি শটও ফ্রান্স লক্ষ্যে রাখতে পারেনি। বিপরীতে ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিল সুইসরাও, ফ্রান্সের মতো তারাও ফিনিশিংয়ে পিছিয়ে ছিল।
বিরতির পরও আক্রমণ প্রতি আক্রমণে লড়াই শুরু হয়। তবে শুরুতেই সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে সুইসরা। একটু পর আরেকটি আক্রমণে জুবেরকে আটকাতে গিয়ে ডি বক্সে ফাউল করে বসেন বেঞ্জামিন পাভার্ড। ভিএআরের সহায়তা নিয়ে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন রেফারি। পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন রিকার্ডো রদ্রিগেজ। একটু পর অবশ্য ভুল করেননি করিম বেনজেমা। দুই মিনিটে দুই গোল করে ফ্রান্সকে লিড এনে দেন বেনজেমা। পেনাল্টি মিস করেই মূলত এলোমেলো হয়ে পড়ে সুইসরা। আর সেই সুযোগ কাজে লাগাতে ভুল করেননি রিয়াল মাদ্রিদ স্ট্রাইকার।
পিছিয়ে পড়ে ছন্নছাড়া হয়ে পড়ে সুইস খেলোয়াড়েরা। শুরুর আক্রমণের ধারও ছিল অনুপস্থিত। ৬৬ মিনিটে অবশ্য ফ্রি কিক থেকে সুযোগ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সেটিও আর আলোর মুখ দেখেনি। বিপরীতে এগিয়ে গিয়ে আরও ধারালো হয়ে ওঠে ফ্রান্স। গতিময় ফুটবলে দারুণ সব সুযোগ তৈরি করে। তেমনই এক সুযোগ থেকে ৭৫ মিনিটে দুর্দান্ত গোলে ব্যবধান ৩-১ করেন পগবা ৷
ফ্রান্স যখন জয়ের স্বপ্ন দেখছিল তখনই ঘুরে দাঁড়িয়ে নাটক জমিয়ে তোলে সুইজারল্যান্ড। হেডে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান ৩-২ করেন সেফেরোভিচ। রোমাঞ্চ তখনও শেষ হয়নি। স্পেন-ক্রোয়েশিয়া ম্যাচের স্মৃতি ফিরিয়ে এনে ৯০ মিনিটে সুইসদের সমতায় ফেরান মারিও গাভরানোভিচ। কিংসলে কোমানের শট বারে না লাগলে ম্যাচ অবশ্য নির্ধারিত সময়েই শেষ হতে পারত।
অতিরিক্ত সময়েও দুই দল চেষ্টা করে এগিয়ে যাওয়ার। গোলের দেখা অবশ্য আর কেউ পায়নি। ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। যেখানে সুইসদের হাতে 'সুইস অফ' হয়ে যায় ফ্রান্সের। একই রাতে দ্বিতীয় রাউন্ডেই ইউরো অভিযান শেষ হয়ে গেছে দুই বিশ্বকাপ ফাইনালিস্টের।
ঢাকা: ৬ গোলের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ের পর টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে হারিয়ে শেষ আট নিশ্চিত করেছে সুইজারল্যান্ড। টাইব্রেকারে পেনাল্টি মিস করেন ফ্রান্সের অন্যতম আলোচিত তারকা ও বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক কিলিয়ান এমবাপ্পে।
গত রাতের দুই ম্যাচের চিত্রনাট্য যেন একই হাতে লেখা। অন্তত প্রথম ৯০ মিনিটের তো বটেই! ম্যাচ শেষে ফরাসিরা তাই বলতেই পারেন 'দেজা ভ্যু' (একই ঘটনা আগেও দেখেছে বলে মনে হওয়া)। তবে যা ঘটেছে তা ফরাসিদের স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। সুইজারল্যান্ডের হাতেই ফ্রান্সের ইউরো জেতার স্বপ্নের কবর রচনা হয়ে গেছে।
টাইব্রেকারে সুইজারল্যান্ডের সবাই লক্ষ্যভেদ করেন। ফ্রান্সেরও প্রথম চারজন গোল করতে পারেন। কিন্তু পঞ্চম পেনাল্টি নিতে আসা এমবাপ্পেকে ঠেকিয়ে দেন সুইস গোলরক্ষক।
বুখারেস্টে ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণ প্রতি আক্রমণে জমে ওঠে ম্যাচ। ফ্রান্স এগিয়ে থাকলেও ছেড়ে কথা বলেনি সুইজারল্যান্ড। ফ্রান্সের সুযোগ হাতছাড়া করার বিপরীতে ভুল করেনি সুইজারল্যান্ড। স্টিভেন জুবেরের ক্রসে মার্কারকে ছিটকে দারুণ এক হেডে গোল করেন হ্যারিস সেফেরোভিচ।
পিছিয়ে গিয়ে আক্রমণের ধার আরও বাড়িয়ে দেয় ফ্রান্স। সুযোগও তৈরি করে অনেক। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে এমবাপ্পে-পগবারা ফিনিশিংগুলো করতে পারেননি। এমনকি বিরতির আগে একটি শটও ফ্রান্স লক্ষ্যে রাখতে পারেনি। বিপরীতে ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিল সুইসরাও, ফ্রান্সের মতো তারাও ফিনিশিংয়ে পিছিয়ে ছিল।
বিরতির পরও আক্রমণ প্রতি আক্রমণে লড়াই শুরু হয়। তবে শুরুতেই সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে সুইসরা। একটু পর আরেকটি আক্রমণে জুবেরকে আটকাতে গিয়ে ডি বক্সে ফাউল করে বসেন বেঞ্জামিন পাভার্ড। ভিএআরের সহায়তা নিয়ে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত দেন রেফারি। পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন রিকার্ডো রদ্রিগেজ। একটু পর অবশ্য ভুল করেননি করিম বেনজেমা। দুই মিনিটে দুই গোল করে ফ্রান্সকে লিড এনে দেন বেনজেমা। পেনাল্টি মিস করেই মূলত এলোমেলো হয়ে পড়ে সুইসরা। আর সেই সুযোগ কাজে লাগাতে ভুল করেননি রিয়াল মাদ্রিদ স্ট্রাইকার।
পিছিয়ে পড়ে ছন্নছাড়া হয়ে পড়ে সুইস খেলোয়াড়েরা। শুরুর আক্রমণের ধারও ছিল অনুপস্থিত। ৬৬ মিনিটে অবশ্য ফ্রি কিক থেকে সুযোগ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সেটিও আর আলোর মুখ দেখেনি। বিপরীতে এগিয়ে গিয়ে আরও ধারালো হয়ে ওঠে ফ্রান্স। গতিময় ফুটবলে দারুণ সব সুযোগ তৈরি করে। তেমনই এক সুযোগ থেকে ৭৫ মিনিটে দুর্দান্ত গোলে ব্যবধান ৩-১ করেন পগবা ৷
ফ্রান্স যখন জয়ের স্বপ্ন দেখছিল তখনই ঘুরে দাঁড়িয়ে নাটক জমিয়ে তোলে সুইজারল্যান্ড। হেডে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান ৩-২ করেন সেফেরোভিচ। রোমাঞ্চ তখনও শেষ হয়নি। স্পেন-ক্রোয়েশিয়া ম্যাচের স্মৃতি ফিরিয়ে এনে ৯০ মিনিটে সুইসদের সমতায় ফেরান মারিও গাভরানোভিচ। কিংসলে কোমানের শট বারে না লাগলে ম্যাচ অবশ্য নির্ধারিত সময়েই শেষ হতে পারত।
অতিরিক্ত সময়েও দুই দল চেষ্টা করে এগিয়ে যাওয়ার। গোলের দেখা অবশ্য আর কেউ পায়নি। ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। যেখানে সুইসদের হাতে 'সুইস অফ' হয়ে যায় ফ্রান্সের। একই রাতে দ্বিতীয় রাউন্ডেই ইউরো অভিযান শেষ হয়ে গেছে দুই বিশ্বকাপ ফাইনালিস্টের।
জয়ের সংজ্ঞাটা এক রকম ভুলেই গিয়েছিল ইন্টার মায়ামি। হারতে হারতে তারা পূরণ করে ফেলল হ্যাটট্রিকও। টানা তিন হারের পর অবশেষে আজ জয়ের দেখা পেল মায়ামি। আর লিওনেল মেসিও পেয়েছেন গোলের দেখা।
১২ মিনিট আগেচল্লিশে অভিষেক, আর ৪১ বছর বয়সে সামান্থি দুনুকেদেনি জায়গা করে নিলেন রেকর্ডবুকে। গতকাল চেক প্রজাতন্ত্রের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে মাত্র ১৫ রান দিয়ে ৭ উইকেট শিকার করেন সাইপ্রাসের এই স্পিনার।
১২ ঘণ্টা আগেআইপিএল থেকে মাঝপথেই দক্ষিণ আফ্রিকায় ফিরে গিয়েছিলেন কাগিসো রাবাদা। গত তিন এপ্রিল তাঁর দেশে ফিরে যাওয়া কী কারণে, সেটিরও ব্যাখ্যা না রাবাদা, না তাঁর দল গুজরাট টাইটানস—কেউই দেয়নি। শুধু বলা হয়েছিল ব্যক্তিগত কারণেই দেশে ফিরে যাচ্ছেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেতিন ম্যাচ পর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলে জয়ের দেখা পেল ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব। পাঁচ গোলের লড়াইয়ে তলানির দল চট্টগ্রাম আবাহনীকে আজ ৩-২ ব্যবধানে হারিয়েছে তারা। জোড়া গোল করেছেন বেন ইব্রাহিম।
১৫ ঘণ্টা আগে