ক্রীড়া ডেস্ক
ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের ১১০ বছরের ইতিহাসে কার্লো আনচেলত্তিই তাদের প্রথম বিদেশি কোচ? আনচেলত্তি ব্রাজিলের প্রথম বিদেশি কোচ নন। এর আগেও ব্রাজিল জাতীয় দলে তিনজন বিদেশি কোচ দেখা গেছে। যদিও তিন কোচ মিলে মোট ২৫ দিন ব্রাজিলের দায়িত্বে থেকে সামলেছেন মোটে ৭ ম্যাচ। এ ক্ষেত্রে আনচেলত্তি ‘প্রথম’ বিদেশি কোচ যিনি পূর্ণ মেয়াদে ব্রাজিল দলের কোচ হচ্ছেন।
ব্রাজিলের বিদেশি কোচের সংক্ষিপ্ত তালিকায় আছেন একজন আর্জেন্টাইন—ফিলপো নুনেজ। ব্রাজিল জাতীয় দলে সবশেষ বিদেশি কোচ নুনেজই, সেটিও সেই ১৯৬৫ সালে। গত ৬০ বছরে ব্রাজিল ফুটবলে যা ঘটেনি, আজ সেটিই ঘটেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে দলের কোচ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে একজন বিদেশি কোচের নাম, তিনি আরও কেউ নন—কার্লো আনচেলত্তি, ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে সফল কোচের একজন। যাঁর হাত ধরে চ্যাম্পিয়নস লিগ অনেকটা নিজস্ব ‘সম্পত্তি’ বানিয়ে ফেলেছিল রিয়াল মাদ্রিদ!
আরও ঘুরিয়ে বললে, ব্রাজিলের ১১০ বছরের ফুটবল ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পূর্ণকালীন বিদেশি কোচ হচ্ছেন আনচেলত্তি। ২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত ব্রাজিলের ডাগআউটে দাঁড়াবেন তিনি।
ব্রাজিল সবশেষ বিশ্বকাপ জিতেছে সেই ২০০২ সালে। ২০২২ বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনাল পেরোতে পারেনি ব্রাজিলিয়ানরা। তিতে কোচের পদ ছাড়ার পর থেকেই পূর্ণ মেয়াদে ভালো কোচ পাচ্ছে না ব্রাজিল। অন্তর্বর্তীকালীন হিসেবে র্যামন মেনেজেস ও ফার্নান্দো দিনিজ ব্যর্থ হয়েছেন। দরিভাল জুনিয়র গত মার্চে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আর্জেন্টিনার কাছে বিধ্বস্ত হওয়ার পর ছাঁটাই হলে আনচেলত্তির ব্রাজিলের কোচ হওয়াটা যেন সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ২০২৩ সাল থেকেই যে আনচেলত্তিকে রাজি করানোর কাজটা চালিয়ে যাচ্ছিল ব্রাজিলিয়ান ফুটবল ফেডারেশন। সিবিএফ সভাপতি খুব করে চেয়েছিলেন আনচেলত্তিকে। তাঁর চাওয়া পূরণ হয়েছে। এখন ব্রাজিলিয়ানদের মুখে হাসি ফেরানোর বড় দায়িত্ব আনচেলত্তির—যেটি তিনি দারুণভাবে করেছেন রিয়ালে।
ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের ১১০ বছরের ইতিহাসে কার্লো আনচেলত্তিই তাদের প্রথম বিদেশি কোচ? আনচেলত্তি ব্রাজিলের প্রথম বিদেশি কোচ নন। এর আগেও ব্রাজিল জাতীয় দলে তিনজন বিদেশি কোচ দেখা গেছে। যদিও তিন কোচ মিলে মোট ২৫ দিন ব্রাজিলের দায়িত্বে থেকে সামলেছেন মোটে ৭ ম্যাচ। এ ক্ষেত্রে আনচেলত্তি ‘প্রথম’ বিদেশি কোচ যিনি পূর্ণ মেয়াদে ব্রাজিল দলের কোচ হচ্ছেন।
ব্রাজিলের বিদেশি কোচের সংক্ষিপ্ত তালিকায় আছেন একজন আর্জেন্টাইন—ফিলপো নুনেজ। ব্রাজিল জাতীয় দলে সবশেষ বিদেশি কোচ নুনেজই, সেটিও সেই ১৯৬৫ সালে। গত ৬০ বছরে ব্রাজিল ফুটবলে যা ঘটেনি, আজ সেটিই ঘটেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে দলের কোচ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে একজন বিদেশি কোচের নাম, তিনি আরও কেউ নন—কার্লো আনচেলত্তি, ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে সফল কোচের একজন। যাঁর হাত ধরে চ্যাম্পিয়নস লিগ অনেকটা নিজস্ব ‘সম্পত্তি’ বানিয়ে ফেলেছিল রিয়াল মাদ্রিদ!
আরও ঘুরিয়ে বললে, ব্রাজিলের ১১০ বছরের ফুটবল ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পূর্ণকালীন বিদেশি কোচ হচ্ছেন আনচেলত্তি। ২০২৬ বিশ্বকাপ পর্যন্ত ব্রাজিলের ডাগআউটে দাঁড়াবেন তিনি।
ব্রাজিল সবশেষ বিশ্বকাপ জিতেছে সেই ২০০২ সালে। ২০২২ বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনাল পেরোতে পারেনি ব্রাজিলিয়ানরা। তিতে কোচের পদ ছাড়ার পর থেকেই পূর্ণ মেয়াদে ভালো কোচ পাচ্ছে না ব্রাজিল। অন্তর্বর্তীকালীন হিসেবে র্যামন মেনেজেস ও ফার্নান্দো দিনিজ ব্যর্থ হয়েছেন। দরিভাল জুনিয়র গত মার্চে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে আর্জেন্টিনার কাছে বিধ্বস্ত হওয়ার পর ছাঁটাই হলে আনচেলত্তির ব্রাজিলের কোচ হওয়াটা যেন সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ২০২৩ সাল থেকেই যে আনচেলত্তিকে রাজি করানোর কাজটা চালিয়ে যাচ্ছিল ব্রাজিলিয়ান ফুটবল ফেডারেশন। সিবিএফ সভাপতি খুব করে চেয়েছিলেন আনচেলত্তিকে। তাঁর চাওয়া পূরণ হয়েছে। এখন ব্রাজিলিয়ানদের মুখে হাসি ফেরানোর বড় দায়িত্ব আনচেলত্তির—যেটি তিনি দারুণভাবে করেছেন রিয়ালে।
প্রীতি ম্যাচ খেলতে গত বছর হংকংয়ে এসেছিল ইন্টার মায়ামি। লিওনেল মেসিকে সরাসরি খেলতে দেখার সুযোগ তো বারবার আসে না। ম্যাচটি নিয়ে তাই তুমুল আগ্রহ ছিল হংকংয়ের মানুষের। কিন্তু মাঠে না নেমে মেসি শুধু বেঞ্চ গরম করেন। ফলে জনশত্রুতে পরিণত হন তিনি। আজ সেখানেই মেসির চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পেলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট থেকে ফিক্সিং ও দুর্নীতি মুক্ত করতে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটের পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া অ্যালেক্স মার্শাল। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটার, বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, পরিচালক ও কর্মকর্তাদের সামনে নিজের কর্মপরিকল্পনা
৪ ঘণ্টা আগেজয়ে ফিরেছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় আজ ২২ রানে হারিয়েছে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইককে। বাংলাদেশের ১৭২ রানের জবাবে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইক ২০ ওভার খেললেও ৭ উইকেটে ১৫০ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
৭ ঘণ্টা আগে২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৬৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
৮ ঘণ্টা আগে