অনলাইন ডেস্ক
আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ যুবাদের দলটা ভিন্ন ধাতুতে গড়া। ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জিতেছে বলেই শুধু নয়, প্রতিপক্ষ দলের স্লেজিংয়ের জবাব—সব মিলিয়ে দলটি টুর্নামেন্টে ভিন্ন এক আবহ তৈরি করেছিল। যাঁরা এশিয়া কাপ দেখেছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন বাংলাদেশের যুবাদের শরীরী ভাষা কেমন ছিল।
দুবাইয়ে পরশু ভারতকে ৫৯ রানে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জেতে বাংলাদেশ। ঢাকায় গত রাতে তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল দেশে ফিরলে বিমানবন্দরে তাঁদের ফুল দিয়ে বরণ করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক তামিম কী বলেন, সেটা জানতে মুখিয়ে ছিলেন অসংখ্য গণমাধ্যমকর্মী। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের এমন শরীরী ভাষার রহস্য কী, সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তামিম সেমিফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচের একটি মুহূর্তের কথা উল্লেখ করেন। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘আসলে পাকিস্তানের যে ফিল্ডার ছিল, সে বলছে বল কি দেখেছিস? কারণ, ফ্রি হিট বলটা আমি মিস করেছিলাম। পরে আমি যখন ছক্কা মারলাম, তখন বললাম তুই কি বল দেখেছিস?এটাই।’
অধিনায়কই যখন জ্বলে ওঠেন, তাঁকে দেখে শিষ্যদের উদ্বুদ্ধ হওয়াটাই স্বাভাবিক। তামিমের মতে, প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে লড়াই করতে একটু আক্রমণাত্মক মানসিকতা থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘জয়ের জন্য একটু আক্রমণাত্মক মানসিকতা দরকার। পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে তাদের স্লেজিংয়ের জবাব দিতে মারুফ ভাই এগিয়ে এসেছে। জিততে গেলে এসবের দরকার আছে। মাঠে প্রত্যেক খেলোয়াড়ই নিজের সেরাটা দিয়েছে, তাই আমরা সফল।’
ভারতকে হারিয়ে যুব এশিয়া কাপ জয়ের পরই সামাজিক মাধ্যমে শুরু হয় বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের নিয়ে বন্দনা। মুশফিকুর রহিম, তামিম ইকবাল, নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজরা অভিনন্দন জানিয়েছিলেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে। আজিজুল তামিমকে নিয়ে মুশফিক পোস্টও দিয়েছিলেন আলাদা করে। এশিয়া কাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, ‘মুশফিক ভাই আমাকে নিয়ে পোস্ট করেছেন। জাতীয় দলের এমন সমর্থন পেলে মনোবল অনেক বেড়ে যায়।’
তামিম নামটা শুনলে স্বাভাবিকভাবেই চলে আসে তামিম ইকবাল, তানজিদ হাসান তামিম, আজিজুল হাকিম তামিম—বাংলাদেশের এই তিন তামিম ব্যাটিং করেন বাঁ হাতে, যাঁদের মধ্যে তানজিদ তামিম, তামিম ইকবাল দুজনেই ওপেনিংয়ে ব্যাটিং করেন। তবে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী অধিনায়ক আজিজুল তামিম ব্যাটিং করেছেন টপ অর্ডারে। আগের দুই তামিমের মতো নতুন তামিমের ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তন হবে কি না, সে প্রসঙ্গে যুব এশিয়া কাপজয়ী অধিনায়ক বলেন, ‘একটা কথা কি, দেশের জন্য জান দিতে রাজি আছি। তাই যেখানে করা হবে সেখানেই করতে রাজি।’
২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪০ রান করেন আজিজুল তামিম। গড় ৮০ ও স্ট্রাইকরেট ৮১.৯১। এক সেঞ্চুরির সঙ্গে দুটি ফিফটি করেন মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্টে।
আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ যুবাদের দলটা ভিন্ন ধাতুতে গড়া। ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জিতেছে বলেই শুধু নয়, প্রতিপক্ষ দলের স্লেজিংয়ের জবাব—সব মিলিয়ে দলটি টুর্নামেন্টে ভিন্ন এক আবহ তৈরি করেছিল। যাঁরা এশিয়া কাপ দেখেছেন, তাঁরা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন বাংলাদেশের যুবাদের শরীরী ভাষা কেমন ছিল।
দুবাইয়ে পরশু ভারতকে ৫৯ রানে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জেতে বাংলাদেশ। ঢাকায় গত রাতে তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল দেশে ফিরলে বিমানবন্দরে তাঁদের ফুল দিয়ে বরণ করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক তামিম কী বলেন, সেটা জানতে মুখিয়ে ছিলেন অসংখ্য গণমাধ্যমকর্মী। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ দলের এমন শরীরী ভাষার রহস্য কী, সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তামিম সেমিফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচের একটি মুহূর্তের কথা উল্লেখ করেন। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘আসলে পাকিস্তানের যে ফিল্ডার ছিল, সে বলছে বল কি দেখেছিস? কারণ, ফ্রি হিট বলটা আমি মিস করেছিলাম। পরে আমি যখন ছক্কা মারলাম, তখন বললাম তুই কি বল দেখেছিস?এটাই।’
অধিনায়কই যখন জ্বলে ওঠেন, তাঁকে দেখে শিষ্যদের উদ্বুদ্ধ হওয়াটাই স্বাভাবিক। তামিমের মতে, প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে লড়াই করতে একটু আক্রমণাত্মক মানসিকতা থাকা প্রয়োজন। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘জয়ের জন্য একটু আক্রমণাত্মক মানসিকতা দরকার। পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে তাদের স্লেজিংয়ের জবাব দিতে মারুফ ভাই এগিয়ে এসেছে। জিততে গেলে এসবের দরকার আছে। মাঠে প্রত্যেক খেলোয়াড়ই নিজের সেরাটা দিয়েছে, তাই আমরা সফল।’
ভারতকে হারিয়ে যুব এশিয়া কাপ জয়ের পরই সামাজিক মাধ্যমে শুরু হয় বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের নিয়ে বন্দনা। মুশফিকুর রহিম, তামিম ইকবাল, নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজরা অভিনন্দন জানিয়েছিলেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে। আজিজুল তামিমকে নিয়ে মুশফিক পোস্টও দিয়েছিলেন আলাদা করে। এশিয়া কাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, ‘মুশফিক ভাই আমাকে নিয়ে পোস্ট করেছেন। জাতীয় দলের এমন সমর্থন পেলে মনোবল অনেক বেড়ে যায়।’
তামিম নামটা শুনলে স্বাভাবিকভাবেই চলে আসে তামিম ইকবাল, তানজিদ হাসান তামিম, আজিজুল হাকিম তামিম—বাংলাদেশের এই তিন তামিম ব্যাটিং করেন বাঁ হাতে, যাঁদের মধ্যে তানজিদ তামিম, তামিম ইকবাল দুজনেই ওপেনিংয়ে ব্যাটিং করেন। তবে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী অধিনায়ক আজিজুল তামিম ব্যাটিং করেছেন টপ অর্ডারে। আগের দুই তামিমের মতো নতুন তামিমের ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তন হবে কি না, সে প্রসঙ্গে যুব এশিয়া কাপজয়ী অধিনায়ক বলেন, ‘একটা কথা কি, দেশের জন্য জান দিতে রাজি আছি। তাই যেখানে করা হবে সেখানেই করতে রাজি।’
২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪০ রান করেন আজিজুল তামিম। গড় ৮০ ও স্ট্রাইকরেট ৮১.৯১। এক সেঞ্চুরির সঙ্গে দুটি ফিফটি করেন মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্টে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে