প্যাট কামিন্স চার মারতেই নিস্তব্ধ হয়ে যায় এজবাস্টনের গ্যালারি। ঘণ্টাখানেক আগেও ইংল্যান্ডের দর্শক যেখানে উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তা পরিণত হয় ‘হরিষে বিষাদে’। অন্যদিকে চার মারার পর কামিন্সকে আর থামায় কে। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়কের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসই বলে দিয়েছিল তিনি যুদ্ধ জয় করেছেন।
গতকাল পঞ্চম দিনে উসমান খাজা আউট হওয়ার পর ব্যাটিংয়ে নামেন কামিন্স। অস্ট্রেলিয়ার স্কোর তখন ৭ উইকেটে ২০৯ রান। জিততে অস্ট্রেলিয়ার তখনো দরকার ৭২ রান। উইকেটে আসার পর কামিন্স দেখেছেন সতীর্থ অ্যালেক্স ক্যারির বিদায়। ২ উইকেটে করতে হবে ৫৪ রান—এমন অবস্থায় হয়তো অনেক অস্ট্রেলিয়ান সমর্থক টিভি বন্ধ করে চলে গিয়েছিলেন। তবে কামিন্স যে অসম্ভবকে সম্ভব করতেই ব্যাটিংয়ে নেমেছেন। নাথান লায়নের সঙ্গে নবম উইকেটে ৫৫ বলে ৭২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মাঠ ছাড়েন কামিন্স। অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট জিতে তিনি ১৮ বছর আগের পুরোনো ক্ষতেও প্রলেপ লাগিয়েছেন। এই এজবাস্টনেই ২০০৫ অ্যাশেজে ২ রানে হেরে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
এজবাস্টনে গতকাল রূপকথার গল্প লেখার পর সামাজিক মাধ্যমে দেখা যায় অস্ট্রেলিয়ার জয়ের প্রশংসা। অ্যাশেজের ইতিহাসে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ২ উইকেটে জিতল অস্ট্রেলিয়া। এর আগে ১৯০৭-০৮ মৌসুমে ২ উইকেটের জয় পেয়েছিল অজিরা। ইংল্যান্ডের ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এজবাস্টন টেস্টকে বলেছে, ‘অল টাইম ক্লাসিক ফিনিশিং’। কামিন্সের কথায়ও প্রকাশ পেয়েছে এই টেস্টের মাহাত্ম্য। তিনি ব্যাটিংয়ে আসার পর অস্ট্রেলিয়ার জয়ের সম্ভাবনা কেমন ছিল, সে প্রসঙ্গে ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক বলেন, ‘সত্যিই বলতে অনেক ছিল (অস্ট্রেলিয়ার জয়ের সম্ভাবনা)। উইকেটের অবস্থা ততটাও বাজে হয়নি এবং ক্যারি দারুণ ব্যাটিং করছিল। দুই দলই তাদের ব্যাটিংয়ের ধরন নিয়ে কথা বলেছে। বুঝতে পারছি না কাদের এগিয়ে রাখব। তবে ম্যাচটা বেশ আনন্দদায়ক ছিল।’
অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে একই টেস্টের পাঁচ দিনেই ব্যাটিংয়ের কীর্তি গড়েন উসমান খাজা। ৫১৮ বলে ২০৬ রানের ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যাচসেরা। প্রথম ইনিংসে করেছেন ১৪৫ রান। হয়েছেন খাজা। অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ২০৬ রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। ইংল্যান্ডের মাঠে করেছেন প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। ম্যাচসেরা খাজাকেও প্রশংসায় ভাসিয়েছেন কামিন্স, ‘দুর্দান্ত খেলেছে সে (খাজা)। উইকেটে সে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছিল এবং নিজের মতো খেলেছে। গত দুই বছরে সে ক্লাসিক খেলোয়াড় হয়ে উঠেছে। তার পারফরম্যান্সে সত্যিই খুশি।’
প্যাট কামিন্স চার মারতেই নিস্তব্ধ হয়ে যায় এজবাস্টনের গ্যালারি। ঘণ্টাখানেক আগেও ইংল্যান্ডের দর্শক যেখানে উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তা পরিণত হয় ‘হরিষে বিষাদে’। অন্যদিকে চার মারার পর কামিন্সকে আর থামায় কে। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়কের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসই বলে দিয়েছিল তিনি যুদ্ধ জয় করেছেন।
গতকাল পঞ্চম দিনে উসমান খাজা আউট হওয়ার পর ব্যাটিংয়ে নামেন কামিন্স। অস্ট্রেলিয়ার স্কোর তখন ৭ উইকেটে ২০৯ রান। জিততে অস্ট্রেলিয়ার তখনো দরকার ৭২ রান। উইকেটে আসার পর কামিন্স দেখেছেন সতীর্থ অ্যালেক্স ক্যারির বিদায়। ২ উইকেটে করতে হবে ৫৪ রান—এমন অবস্থায় হয়তো অনেক অস্ট্রেলিয়ান সমর্থক টিভি বন্ধ করে চলে গিয়েছিলেন। তবে কামিন্স যে অসম্ভবকে সম্ভব করতেই ব্যাটিংয়ে নেমেছেন। নাথান লায়নের সঙ্গে নবম উইকেটে ৫৫ বলে ৭২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মাঠ ছাড়েন কামিন্স। অ্যাশেজের প্রথম টেস্ট জিতে তিনি ১৮ বছর আগের পুরোনো ক্ষতেও প্রলেপ লাগিয়েছেন। এই এজবাস্টনেই ২০০৫ অ্যাশেজে ২ রানে হেরে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
এজবাস্টনে গতকাল রূপকথার গল্প লেখার পর সামাজিক মাধ্যমে দেখা যায় অস্ট্রেলিয়ার জয়ের প্রশংসা। অ্যাশেজের ইতিহাসে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ২ উইকেটে জিতল অস্ট্রেলিয়া। এর আগে ১৯০৭-০৮ মৌসুমে ২ উইকেটের জয় পেয়েছিল অজিরা। ইংল্যান্ডের ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এজবাস্টন টেস্টকে বলেছে, ‘অল টাইম ক্লাসিক ফিনিশিং’। কামিন্সের কথায়ও প্রকাশ পেয়েছে এই টেস্টের মাহাত্ম্য। তিনি ব্যাটিংয়ে আসার পর অস্ট্রেলিয়ার জয়ের সম্ভাবনা কেমন ছিল, সে প্রসঙ্গে ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক বলেন, ‘সত্যিই বলতে অনেক ছিল (অস্ট্রেলিয়ার জয়ের সম্ভাবনা)। উইকেটের অবস্থা ততটাও বাজে হয়নি এবং ক্যারি দারুণ ব্যাটিং করছিল। দুই দলই তাদের ব্যাটিংয়ের ধরন নিয়ে কথা বলেছে। বুঝতে পারছি না কাদের এগিয়ে রাখব। তবে ম্যাচটা বেশ আনন্দদায়ক ছিল।’
অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে একই টেস্টের পাঁচ দিনেই ব্যাটিংয়ের কীর্তি গড়েন উসমান খাজা। ৫১৮ বলে ২০৬ রানের ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যাচসেরা। প্রথম ইনিংসে করেছেন ১৪৫ রান। হয়েছেন খাজা। অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ২০৬ রান করেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই বাঁহাতি ব্যাটার। ইংল্যান্ডের মাঠে করেছেন প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি। ম্যাচসেরা খাজাকেও প্রশংসায় ভাসিয়েছেন কামিন্স, ‘দুর্দান্ত খেলেছে সে (খাজা)। উইকেটে সে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছিল এবং নিজের মতো খেলেছে। গত দুই বছরে সে ক্লাসিক খেলোয়াড় হয়ে উঠেছে। তার পারফরম্যান্সে সত্যিই খুশি।’
টি-টোয়েন্টিতে নতুন যুগের শুরুটা তাহলে করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। যার শুরুটা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) হয়েছে লিটন দাসকে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক ঘোষণা করে। পাকিস্তান-সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে এই দুই দলের সিরিজ দিয়েই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব শুরু হচ্ছে লিটনের।
৩৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ সবশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছে গত বছরের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। সেই সিরিজে লিটন দাস ছিলেন অধিনায়ক। এবার তাঁকেই স্থায়ীভাবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক করা হয়েছে। ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত লিটন বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক।
২ ঘণ্টা আগেরিশাদ হোসেন ও কেইন উইলিয়ামসন—কারোরই এখন নেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ব্যস্ততা। দুজনেই এখন পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে পাকিস্তানে অবস্থান করছেন। সেই সুযোগে নিউজিল্যান্ডের তারকা ক্রিকেটারের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটানোর ফুরসত মিলেছে রিশাদের।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আগামীকাল শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ। যার শুরুটা হবে ওয়ানডে দিয়ে। ‘এ’ দলের সিরিজ হলেও এটাকে হেলাফেলা করছেন না নুরুল হাসান সোহান।
৪ ঘণ্টা আগে