ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় থাকে ক্রিকেট। ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে এর আবেদনও ব্যাপক। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল তাই মনে করেন, ক্রিকেট বোর্ড যাঁরা পরিচালনা করবেন, তাঁদের অবশ্যই ক্রিকেটের বেসিক জানা থাকতে হবে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অডিটোরিয়ামে ‘বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশন’ নামের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন দেশসেরা ওপেনার।
তামিম অনুরোধ করেন সংগঠন বা ক্রিকেট বোর্ডে যোগ্য লোক নির্বাচন করতে, তাঁরা যেন জেলা-বিভাগ কাজ করেন, ‘জেলা-বিভাগের একটা এত সুন্দর প্রোগ্রাম। আমি ছোট হয়ে আপনাদের কাছে একটা জিনিস অনুরোধ করব—যারা যোগ্য ক্রিকেট বোর্ডকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য, ১২টা জেলা থেকে হোক কিংবা বিভাগ থেকে হোক, যাদের বেসিক ক্রিকেটিং আইডিয়াজ আছে, যাদের একটা স্বপ্ন আছে, আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে এই জায়গায় নিয়ে যেতে চাই, এটাই অনুরোধ করব তাদেরকে সিলেক্ট করা হোক। কারণ অতীতে আমরা অনেকবারই দেখেছি যখন, যারা জেলা বা বিভাগ থেকে আসেন, তখন তারা জেলা-বিভাগের থাকেন, ঠিক যখন তারা ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক হন, তখন তারা বোর্ডের পরিচালক হয়ে যান, জেলা-বিভাগকে ভুলে যান।’
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে নিজের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তামিম বলেন, যাঁরা কাজ করবে না তাঁদের নির্বাচিত করা উচিত নয়, ‘এখনো অনেক জেলা-বিভাগে আছে যেখানে স্ট্যান্ডার্ড মান বজায় রেখে একটা ক্রিকেট লিগও হয় না। ক্রিকেটকে আমরা বলি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্পোর্টস। অবশ্যই ফুটবল সবচেয়ে বড় খেলা। কিন্তু বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্পোর্টসকে (ক্রিকেট) এভাবে যদি আমরা ট্রিট করি...। এই জেলা বিভাগ থেকে কিন্তু পরিচালক হচ্ছেন, এখান থেকেই পলিসি মেনটেইন করছেন। কিন্তু তাঁরা যদি তাঁদের জেলা বিভাগের জন্য কাজই না করে, তাহলে আমার মনে হয় এ ধরনের লোক দরকার নেই ক্রিকেট বোর্ডে আসার। তাই আমি বলব, যোগ্য লোকদের নির্বাচন করতে হবে।’
ক্রিকেটের পরিবর্তন করতে হলে, এর সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক বিভাগেই পরিবর্তন দরকার বলে মনে করেন তামিম। তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় যেটা অনুভব করি, যেটা প্রতিনিধিত্ব করার চেষ্টা করি, আমি যেটা সঠিক মনে করি ওই বিষয়ে কথা বলতে পছন্দ করি। যেহেতু আমি ক্রিকেটেরই লোক, ক্রিকেট নিয়েই কথা বলি। আমরা যেকোনো খেলায় ম্যাচ শেষে ফলটা নিয়ে কথা বলি। বাংলাদেশ জিতল, হারল, খারাপ খেলল, ভালো খেলল—আমরা সব সময় এই জিনিসটা নিয়ে ভাবি। প্রত্যেকটা জেতা-হারা, ভালো খেলা, খারাপ খেলার সঙ্গে অনেক কিছু জড়িত থাকে।’
কী জড়িত থাকে উদাহরণ দিয়ে তামিম বললেন, ‘জড়িত থাকে কী? উদাহরণ স্বরূপ, আমি ক্রিকেটার, ক্রিকেট বোর্ডে কারা আমাদের পলিসি মেকার, কারা আমাদের ডিসিশন মেকার, কারা আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছে, যারা বোর্ড পরিচালক তাদের আসলে স্বপ্ন কী আমাদেরকে নিয়ে, তাদের ক্রিকেটিং আন্ডারস্ট্যান্ডিং কী আমাদের নিয়ে, এগুলো প্রত্যেকটা কিছু জড়িত থাকে বাংলাদেশের ভালো খেলা, জেতা, ভালো না খেলা সবকিছুর সঙ্গে।’
বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় থাকে ক্রিকেট। ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে এর আবেদনও ব্যাপক। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল তাই মনে করেন, ক্রিকেট বোর্ড যাঁরা পরিচালনা করবেন, তাঁদের অবশ্যই ক্রিকেটের বেসিক জানা থাকতে হবে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অডিটোরিয়ামে ‘বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশন’ নামের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন দেশসেরা ওপেনার।
তামিম অনুরোধ করেন সংগঠন বা ক্রিকেট বোর্ডে যোগ্য লোক নির্বাচন করতে, তাঁরা যেন জেলা-বিভাগ কাজ করেন, ‘জেলা-বিভাগের একটা এত সুন্দর প্রোগ্রাম। আমি ছোট হয়ে আপনাদের কাছে একটা জিনিস অনুরোধ করব—যারা যোগ্য ক্রিকেট বোর্ডকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য, ১২টা জেলা থেকে হোক কিংবা বিভাগ থেকে হোক, যাদের বেসিক ক্রিকেটিং আইডিয়াজ আছে, যাদের একটা স্বপ্ন আছে, আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে এই জায়গায় নিয়ে যেতে চাই, এটাই অনুরোধ করব তাদেরকে সিলেক্ট করা হোক। কারণ অতীতে আমরা অনেকবারই দেখেছি যখন, যারা জেলা বা বিভাগ থেকে আসেন, তখন তারা জেলা-বিভাগের থাকেন, ঠিক যখন তারা ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক হন, তখন তারা বোর্ডের পরিচালক হয়ে যান, জেলা-বিভাগকে ভুলে যান।’
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে নিজের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তামিম বলেন, যাঁরা কাজ করবে না তাঁদের নির্বাচিত করা উচিত নয়, ‘এখনো অনেক জেলা-বিভাগে আছে যেখানে স্ট্যান্ডার্ড মান বজায় রেখে একটা ক্রিকেট লিগও হয় না। ক্রিকেটকে আমরা বলি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্পোর্টস। অবশ্যই ফুটবল সবচেয়ে বড় খেলা। কিন্তু বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্পোর্টসকে (ক্রিকেট) এভাবে যদি আমরা ট্রিট করি...। এই জেলা বিভাগ থেকে কিন্তু পরিচালক হচ্ছেন, এখান থেকেই পলিসি মেনটেইন করছেন। কিন্তু তাঁরা যদি তাঁদের জেলা বিভাগের জন্য কাজই না করে, তাহলে আমার মনে হয় এ ধরনের লোক দরকার নেই ক্রিকেট বোর্ডে আসার। তাই আমি বলব, যোগ্য লোকদের নির্বাচন করতে হবে।’
ক্রিকেটের পরিবর্তন করতে হলে, এর সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক বিভাগেই পরিবর্তন দরকার বলে মনে করেন তামিম। তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় যেটা অনুভব করি, যেটা প্রতিনিধিত্ব করার চেষ্টা করি, আমি যেটা সঠিক মনে করি ওই বিষয়ে কথা বলতে পছন্দ করি। যেহেতু আমি ক্রিকেটেরই লোক, ক্রিকেট নিয়েই কথা বলি। আমরা যেকোনো খেলায় ম্যাচ শেষে ফলটা নিয়ে কথা বলি। বাংলাদেশ জিতল, হারল, খারাপ খেলল, ভালো খেলল—আমরা সব সময় এই জিনিসটা নিয়ে ভাবি। প্রত্যেকটা জেতা-হারা, ভালো খেলা, খারাপ খেলার সঙ্গে অনেক কিছু জড়িত থাকে।’
কী জড়িত থাকে উদাহরণ দিয়ে তামিম বললেন, ‘জড়িত থাকে কী? উদাহরণ স্বরূপ, আমি ক্রিকেটার, ক্রিকেট বোর্ডে কারা আমাদের পলিসি মেকার, কারা আমাদের ডিসিশন মেকার, কারা আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছে, যারা বোর্ড পরিচালক তাদের আসলে স্বপ্ন কী আমাদেরকে নিয়ে, তাদের ক্রিকেটিং আন্ডারস্ট্যান্ডিং কী আমাদের নিয়ে, এগুলো প্রত্যেকটা কিছু জড়িত থাকে বাংলাদেশের ভালো খেলা, জেতা, ভালো না খেলা সবকিছুর সঙ্গে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৮ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে