গত বুধবার কলকাতা নাইটরাইডার্স আর দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচের ঘটনা। কলকাতার ফিল্ডার রাহুল ত্রিপাঠির করা থ্রো এসে দিল্লি ব্যাটসম্যান ঋষভ পন্তর গায়ে লেগে দিক পরিবর্তন করে। সেখান থেকে আরেকটা রান নেন পন্ত ও ক্রিজে থাকা তাঁর সঙ্গী রবিচন্দ্রন অশ্বিন। কলকাতার উইকেটকিপার দিনেশ কার্তিক জানিয়েছিলেন, রান নেওয়ার জন্য অশ্বিনই ডেকেছিলেন পন্তকে।
মাঠে এ নিয়ে কলকাতা অধিনায়ক এউইন মরগানের ও টিম সাউদির সঙ্গে অশ্বিনের বার কয়েক তপ্ত বাক্যবিনিময় হতে দেখা যায়। মাঠের সেই ঘটনা তখন থেকে ছড়িয়ে পড়ে মাঠের বাইরে। এ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েন ক্রিকেট বিশ্লেষকেরা। শেন ওয়ার্নের মতো সাবেক ক্রিকেটাররা অশ্বিনের ঘটনাকে ক্রিকেটের চেতনাবিরোধী বলছেন। আবার কেউ কেউ এটাকে ক্রিকেটীয় আইনের মধ্যেই দেখছেন। অশ্বিন নিজে অবশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে রান নেওয়ার পক্ষে ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
এবার সেই বিতর্কে ঘি ঢাললেন সাবেক ভারতীয় ওপেনার বীরেন্দর শেবাগ। অশ্বিনের পক্ষে দাঁড়িয়ে শেবাগ ফিরে গেছেন ২০১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে। শেষ ওভারে ব্যাট করছিলেন ইংল্যান্ড ব্যাটসম্যান বেন স্টোকস। সেই সময় ফিল্ডারের ছোড়া বল স্টোকসের ব্যাটে লেগে চার হয়েছিল। ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ জয়ের পেছনে এই চার রান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সেটাকে উদাহরণ হিসেবে টেনেছেন বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় ওপেনার শেবাগ। মরগানকে শেবাগের প্রশ্ন, ‘তখন ক্রিকেটীয় নীতি কোথায় ছিল?’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মরগানকে খোঁচা দিয়ে শেবাগ লিখেছেন, ‘১৪ জুলাই, ২০১৯ সালে বেন স্টোকস যখন শেষ ওভারে ব্যাট করছিল, মি. মরগান লর্ডসের বাইরে বসে ছিলেন এবং বিশ্বকাপ ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপ জিতেছিল, তাই না? তিনি এসেছেন নীতি শেখাতে।’
নিউজিল্যান্ডের সেই বিশ্বকাপ দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য জিমি নিশাম এ ঘটনায় অবশ্য মরগানের পক্ষেই। তাঁর মতে, অশ্বিনের রান নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত হয়নি।
গত বুধবার কলকাতা নাইটরাইডার্স আর দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচের ঘটনা। কলকাতার ফিল্ডার রাহুল ত্রিপাঠির করা থ্রো এসে দিল্লি ব্যাটসম্যান ঋষভ পন্তর গায়ে লেগে দিক পরিবর্তন করে। সেখান থেকে আরেকটা রান নেন পন্ত ও ক্রিজে থাকা তাঁর সঙ্গী রবিচন্দ্রন অশ্বিন। কলকাতার উইকেটকিপার দিনেশ কার্তিক জানিয়েছিলেন, রান নেওয়ার জন্য অশ্বিনই ডেকেছিলেন পন্তকে।
মাঠে এ নিয়ে কলকাতা অধিনায়ক এউইন মরগানের ও টিম সাউদির সঙ্গে অশ্বিনের বার কয়েক তপ্ত বাক্যবিনিময় হতে দেখা যায়। মাঠের সেই ঘটনা তখন থেকে ছড়িয়ে পড়ে মাঠের বাইরে। এ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েন ক্রিকেট বিশ্লেষকেরা। শেন ওয়ার্নের মতো সাবেক ক্রিকেটাররা অশ্বিনের ঘটনাকে ক্রিকেটের চেতনাবিরোধী বলছেন। আবার কেউ কেউ এটাকে ক্রিকেটীয় আইনের মধ্যেই দেখছেন। অশ্বিন নিজে অবশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে রান নেওয়ার পক্ষে ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
এবার সেই বিতর্কে ঘি ঢাললেন সাবেক ভারতীয় ওপেনার বীরেন্দর শেবাগ। অশ্বিনের পক্ষে দাঁড়িয়ে শেবাগ ফিরে গেছেন ২০১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে। শেষ ওভারে ব্যাট করছিলেন ইংল্যান্ড ব্যাটসম্যান বেন স্টোকস। সেই সময় ফিল্ডারের ছোড়া বল স্টোকসের ব্যাটে লেগে চার হয়েছিল। ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ জয়ের পেছনে এই চার রান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সেটাকে উদাহরণ হিসেবে টেনেছেন বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় ওপেনার শেবাগ। মরগানকে শেবাগের প্রশ্ন, ‘তখন ক্রিকেটীয় নীতি কোথায় ছিল?’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মরগানকে খোঁচা দিয়ে শেবাগ লিখেছেন, ‘১৪ জুলাই, ২০১৯ সালে বেন স্টোকস যখন শেষ ওভারে ব্যাট করছিল, মি. মরগান লর্ডসের বাইরে বসে ছিলেন এবং বিশ্বকাপ ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপ জিতেছিল, তাই না? তিনি এসেছেন নীতি শেখাতে।’
নিউজিল্যান্ডের সেই বিশ্বকাপ দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য জিমি নিশাম এ ঘটনায় অবশ্য মরগানের পক্ষেই। তাঁর মতে, অশ্বিনের রান নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত হয়নি।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে