নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আর একটি বিশ্বকাপ। আরেকবার হতাশার বৃত্তে ঘুরপাক। এই হচ্ছে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্সের সারমর্ম। আজ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হতাশার বিশ্বকাপের শেষটা হয়েছে আরও চরম বিপর্যয়ে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
বাংলাদেশের এই হতশ্রী পারফরম্যান্সে হতাশ না হয়ে উপায় নেই। তবে এমন বিবর্ণ পারফরম্যান্সের পরও সব সময়ের মতো খেলোয়াড়দের পাশে দাঁড়িয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। একই সঙ্গে ব্যর্থতার দায় ক্রিকেটারদেরও নিতে হবে জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে মাশরাফি লিখেছেন, ‘ক্রিকেটারদের দায় কোনোভাবেই এড়ানোর সুযোগ নেই। বিশেষ করে, যেভাবে আমরা হেরেছি। এত বাজে খেলার পর ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়ানো কঠিন। তবে আমি বিশ্বাস করি, ওরা হয়তো খুব দ্রুত ঘুরে দাঁড়াবে ইনশা আল্লাহ।’
তবে শুধু খেলোয়াড়দের দায় দিয়েই সবকিছুর সমাধান দেখছেন না মাশরাফি। কিছু প্রশ্নের উত্তর খোঁজা প্রয়োজন জানিয়ে বলেছেন, ‘কিছু ব্যাপার মেলানো প্রয়োজন। সেটা হলো, খারাপ হওয়ার প্রথম দায় অবশ্যই ক্রিকেটারদের। এরপর আর কি কারও দায় নেই? শুধু ক্রিকেটারদের ঘাড়ে দায় চাপিয়ে যদি শেষ করেন, তাহলে মনে রাখবেন, আরও খারাপ সময় অপেক্ষা করছে। প্রমাণ তো আগেও অহরহ দেখা গেছে!’
বিশ্বকাপের পরে কী হতে পারে সেই ধারণাও দিয়েছেন মাশরাফি। খেলোয়াড়দের এমন খারাপ পারফরম্যান্সের পর নিজের অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেশের এই সফলতম অধিনায়ক লিখেছেন, ‘আগের অভিজ্ঞতা থেকে এবারও বলে দেওয়া যায়, সামনে কী হবে। হয়তো কাউকে বাদ দেওয়া হবে, কারও ওপর অদৃশ্য রাগ ঝাড়া হবে, রিয়াদকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করা হবে। সমর্থকেরা যে ক্রিকেটারকে পছন্দ করছে না, তার ওপর ঝাল মিটিয়ে সমর্থকদের শান্ত করা হবে।’
দায় চাপিয়ে দেওয়ার এই সংস্কৃতি থেকে সবাইকে বেরিয়ে আসার তাগিদ দিয়েছেন মাশরাফি। ক্রিকেট বোর্ডের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, ‘সামনে আরেকটি বিশ্বকাপের দোহাই না দিয়ে, ক্রিকেটারদের ক্ষতি না করে, প্রক্রিয়াটা ঠিক করুন। দেখবেন, তখন দল এমনি ভালো করবে। দলকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব আপনাদেরই। তাই দায়িত্বশীল জায়গায় থেকে দায়িত্ব নিয়েই কথা বলা বা কাজ আশা করি। সবচেয়ে বড় শঙ্কা আমি যা দেখছি, ক্রিকেটারদের বলির পাঠা বানিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দেওয়া হবে, আমরা অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যা সামনের বিশ্বকাপে বড় ভূমিকা রাখবে।’
তবে এতে আদতে ক্রিকেটের কোনো লাভ দেখছেন না মাশরাফি। বলেছেন, ‘আসলে এতে ক্রিকেটের কোনো লাভ হবে না। ক্রিকেটার তৈরি ও গড়ে তুলতে আধুনিক ক্রিকেটে প্রক্রিয়াগুলো দেখুন-জানুন। খেলোয়াড়দের যত্ন করুন, হয়তো তারা সামনের পথচলায় আমাদের দারুণ সব মুহূর্ত উপহার দেবে। এই প্রক্রিয়ায় সময় লাগবে। কারণ একজন খেলোয়াড় তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। সবাই না বুঝলেও, ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট লোকদের এসব বোঝা উচিত।’
আর একটি বিশ্বকাপ। আরেকবার হতাশার বৃত্তে ঘুরপাক। এই হচ্ছে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্সের সারমর্ম। আজ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হতাশার বিশ্বকাপের শেষটা হয়েছে আরও চরম বিপর্যয়ে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
বাংলাদেশের এই হতশ্রী পারফরম্যান্সে হতাশ না হয়ে উপায় নেই। তবে এমন বিবর্ণ পারফরম্যান্সের পরও সব সময়ের মতো খেলোয়াড়দের পাশে দাঁড়িয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। একই সঙ্গে ব্যর্থতার দায় ক্রিকেটারদেরও নিতে হবে জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে মাশরাফি লিখেছেন, ‘ক্রিকেটারদের দায় কোনোভাবেই এড়ানোর সুযোগ নেই। বিশেষ করে, যেভাবে আমরা হেরেছি। এত বাজে খেলার পর ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়ানো কঠিন। তবে আমি বিশ্বাস করি, ওরা হয়তো খুব দ্রুত ঘুরে দাঁড়াবে ইনশা আল্লাহ।’
তবে শুধু খেলোয়াড়দের দায় দিয়েই সবকিছুর সমাধান দেখছেন না মাশরাফি। কিছু প্রশ্নের উত্তর খোঁজা প্রয়োজন জানিয়ে বলেছেন, ‘কিছু ব্যাপার মেলানো প্রয়োজন। সেটা হলো, খারাপ হওয়ার প্রথম দায় অবশ্যই ক্রিকেটারদের। এরপর আর কি কারও দায় নেই? শুধু ক্রিকেটারদের ঘাড়ে দায় চাপিয়ে যদি শেষ করেন, তাহলে মনে রাখবেন, আরও খারাপ সময় অপেক্ষা করছে। প্রমাণ তো আগেও অহরহ দেখা গেছে!’
বিশ্বকাপের পরে কী হতে পারে সেই ধারণাও দিয়েছেন মাশরাফি। খেলোয়াড়দের এমন খারাপ পারফরম্যান্সের পর নিজের অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেশের এই সফলতম অধিনায়ক লিখেছেন, ‘আগের অভিজ্ঞতা থেকে এবারও বলে দেওয়া যায়, সামনে কী হবে। হয়তো কাউকে বাদ দেওয়া হবে, কারও ওপর অদৃশ্য রাগ ঝাড়া হবে, রিয়াদকে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করা হবে। সমর্থকেরা যে ক্রিকেটারকে পছন্দ করছে না, তার ওপর ঝাল মিটিয়ে সমর্থকদের শান্ত করা হবে।’
দায় চাপিয়ে দেওয়ার এই সংস্কৃতি থেকে সবাইকে বেরিয়ে আসার তাগিদ দিয়েছেন মাশরাফি। ক্রিকেট বোর্ডের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছেন, ‘সামনে আরেকটি বিশ্বকাপের দোহাই না দিয়ে, ক্রিকেটারদের ক্ষতি না করে, প্রক্রিয়াটা ঠিক করুন। দেখবেন, তখন দল এমনি ভালো করবে। দলকে সামনের দিকে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব আপনাদেরই। তাই দায়িত্বশীল জায়গায় থেকে দায়িত্ব নিয়েই কথা বলা বা কাজ আশা করি। সবচেয়ে বড় শঙ্কা আমি যা দেখছি, ক্রিকেটারদের বলির পাঠা বানিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দেওয়া হবে, আমরা অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যা সামনের বিশ্বকাপে বড় ভূমিকা রাখবে।’
তবে এতে আদতে ক্রিকেটের কোনো লাভ দেখছেন না মাশরাফি। বলেছেন, ‘আসলে এতে ক্রিকেটের কোনো লাভ হবে না। ক্রিকেটার তৈরি ও গড়ে তুলতে আধুনিক ক্রিকেটে প্রক্রিয়াগুলো দেখুন-জানুন। খেলোয়াড়দের যত্ন করুন, হয়তো তারা সামনের পথচলায় আমাদের দারুণ সব মুহূর্ত উপহার দেবে। এই প্রক্রিয়ায় সময় লাগবে। কারণ একজন খেলোয়াড় তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। সবাই না বুঝলেও, ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট লোকদের এসব বোঝা উচিত।’
সিরিজ শুরুর আগে সিলেটে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক শান্ত বলেছিলেন, প্রস্তুতি ভালো ছিল এবং সিরিজ জেতার লক্ষ্য নিয়েই খেলবেন। সিলেট টেস্টে হারের পর দৃশ্য বদলে গেছে। শান্তদের ওপর উল্টো জেঁকে বসে রাজ্যের চাপ। সিলেট টেস্টে হেরে নিজের ব্যাটিংকে দায়ী করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগেমার্চে সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষে প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলামের জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার অভিযোগের তির সবচেয়ে বেশি ছিল মেহেদী হাসান শ্রাবণের দিকে। সেই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছেন তিনি। তবু প্রতিনিয়ত সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এই গোলরক্ষক।
২ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিণত হয়ে উঠছেন লামিনে ইয়ামাল। বড় মঞ্চে কীভাবে জ্বলে উঠতে হয়, সেটা যেন ভালো করেই জানেন তিনি। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে গত রাতে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেছেন। সেটাও চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে।
২ ঘণ্টা আগেলাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
২ ঘণ্টা আগে