নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের সেঞ্চুরিতে কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে রেকর্ড রান সংগ্রহ করেছে ভারত। কোহলির ১২২ ও লোকেশের ১১১ রানের সৌজন্যে আগে ব্যাট করে ৩৫৬ রান বিশাল সংগ্রহ পেয়েছে তারা। ওয়ানডে সংস্করণে পাকিস্তানের বিপক্ষে যৌথ সর্বোচ্চ সংগ্রহ এটি। এর আগে ২০০৫ সালে বিশাখাপত্তমে ৩৫৬ রান করেছিল ভারত।
রোহিত শর্মা ও শুভমান গিল ওপেনিং জুটিতে দারুণ শুরুটা এনে দিয়েছিলেন গতকালই। ১০০ বলে দুজনে তুলেছিলেন ১২১ রান। এরপরে বাকি ইনিংসটা লেখা হলো কোহলি ও লোকেশের কাব্যিক ইনিংসে। ৪৭ তম সেঞ্চুরি করে উড়ন্ত উদ্যাপন করলেন কোহলি। প্রায় ৬ মাস পর ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে নেমে, লোকেশও নিংড়ে দিলেন নিজেকে। তুলে নিলেন ষষ্ঠ ওয়ানডে সেঞ্চুরি।
তা-ই নয়, পাকিস্তানের শক্তিশালী বোলিং আক্রমণ টলাতেই পারেনি কোহলি-লোকেশ জুটিকে। ৯৪ বলে ১২২ রানে কোহলি এবং ১০৬ বলে ১১১ রানে অপরাজিত থাকে লোকেশ। সেঞ্চুরির কল্যাণে পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ২৩৩ রানের জুটিও গড়লেন তাঁরা। শারজায় ১৯৯৬ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে নভজ্যোত সিধু ও শচীন টেন্ডুলকার গড়েছিলেন ২৩১ রানে জুটি।
প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে নিজের শেষ তিন ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করেছিলেন কোহলি। প্রেমাদাসার সঙ্গে তাঁর প্রেমটা যেন পাকিস্তানের বিপক্ষে আরও জমিয়ে তুললেন। আজ টানা চতুর্থ সেঞ্চুরি তুলে নিলেন সেই মাঠে। কিন্তু এর আগে আরও একটি বড় অর্জন হয়ে গেল তাঁর। ৯৯ রান করলেই ওয়ানডে সংস্করণে ৫ম ক্রিকেটার হিসেবে ১৩ হাজার রান করেছেন তিনি। মাত্র ২৬৭ ইনিংসে দ্রুততম ১৩ হাজার রান করেন কোহলি।
এই রান করতে স্বদেশি কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের চেয়ে ৫৪ ইনিংস কম খেলেছেন কোহলি। রিকি পন্টিংয়ের চেয়ে ৭৪, কুমার সাঙ্গাকারার চেয়ে ৯৬ এবং সনাৎ জয়াসুরিয়ার চেয়ে ১৪৯ ইনিংস কম লেগেছে তাঁর।
সেঞ্চুরিতে শচীন ছাড়া সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন কোহলি। আর দুটি সেঞ্চুরি হলে শচীনকে ছুঁবেন তিনি। শচীনের সেঞ্চুরি ৪৯টি। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদি ৭৯ রান দিয়ে ১ উইকেট এবং শাদাব খান ৭১ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট।
এর আগে গতকাল ২৪.১ ওভারে ২ উইকেটে ১৪৭ রান সংগ্রহ ছিল ভারতের। রোহিত ৫৬ ও গিল ৫৮ রানে আউট হন। আজ রিজার্ভ ডেতে প্রায় দেড় ঘণ্টা বিলম্বে আবারও ব্যাটিং শুরু করে ভারত।
বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের সেঞ্চুরিতে কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে রেকর্ড রান সংগ্রহ করেছে ভারত। কোহলির ১২২ ও লোকেশের ১১১ রানের সৌজন্যে আগে ব্যাট করে ৩৫৬ রান বিশাল সংগ্রহ পেয়েছে তারা। ওয়ানডে সংস্করণে পাকিস্তানের বিপক্ষে যৌথ সর্বোচ্চ সংগ্রহ এটি। এর আগে ২০০৫ সালে বিশাখাপত্তমে ৩৫৬ রান করেছিল ভারত।
রোহিত শর্মা ও শুভমান গিল ওপেনিং জুটিতে দারুণ শুরুটা এনে দিয়েছিলেন গতকালই। ১০০ বলে দুজনে তুলেছিলেন ১২১ রান। এরপরে বাকি ইনিংসটা লেখা হলো কোহলি ও লোকেশের কাব্যিক ইনিংসে। ৪৭ তম সেঞ্চুরি করে উড়ন্ত উদ্যাপন করলেন কোহলি। প্রায় ৬ মাস পর ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে নেমে, লোকেশও নিংড়ে দিলেন নিজেকে। তুলে নিলেন ষষ্ঠ ওয়ানডে সেঞ্চুরি।
তা-ই নয়, পাকিস্তানের শক্তিশালী বোলিং আক্রমণ টলাতেই পারেনি কোহলি-লোকেশ জুটিকে। ৯৪ বলে ১২২ রানে কোহলি এবং ১০৬ বলে ১১১ রানে অপরাজিত থাকে লোকেশ। সেঞ্চুরির কল্যাণে পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ২৩৩ রানের জুটিও গড়লেন তাঁরা। শারজায় ১৯৯৬ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে নভজ্যোত সিধু ও শচীন টেন্ডুলকার গড়েছিলেন ২৩১ রানে জুটি।
প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে নিজের শেষ তিন ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করেছিলেন কোহলি। প্রেমাদাসার সঙ্গে তাঁর প্রেমটা যেন পাকিস্তানের বিপক্ষে আরও জমিয়ে তুললেন। আজ টানা চতুর্থ সেঞ্চুরি তুলে নিলেন সেই মাঠে। কিন্তু এর আগে আরও একটি বড় অর্জন হয়ে গেল তাঁর। ৯৯ রান করলেই ওয়ানডে সংস্করণে ৫ম ক্রিকেটার হিসেবে ১৩ হাজার রান করেছেন তিনি। মাত্র ২৬৭ ইনিংসে দ্রুততম ১৩ হাজার রান করেন কোহলি।
এই রান করতে স্বদেশি কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকারের চেয়ে ৫৪ ইনিংস কম খেলেছেন কোহলি। রিকি পন্টিংয়ের চেয়ে ৭৪, কুমার সাঙ্গাকারার চেয়ে ৯৬ এবং সনাৎ জয়াসুরিয়ার চেয়ে ১৪৯ ইনিংস কম লেগেছে তাঁর।
সেঞ্চুরিতে শচীন ছাড়া সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন কোহলি। আর দুটি সেঞ্চুরি হলে শচীনকে ছুঁবেন তিনি। শচীনের সেঞ্চুরি ৪৯টি। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদি ৭৯ রান দিয়ে ১ উইকেট এবং শাদাব খান ৭১ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট।
এর আগে গতকাল ২৪.১ ওভারে ২ উইকেটে ১৪৭ রান সংগ্রহ ছিল ভারতের। রোহিত ৫৬ ও গিল ৫৮ রানে আউট হন। আজ রিজার্ভ ডেতে প্রায় দেড় ঘণ্টা বিলম্বে আবারও ব্যাটিং শুরু করে ভারত।
গল মুশফিকুর রহিমের কাছে যেমন পয়মন্তু এক ভেন্যু। কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব (এসএসসি) মাঠ মোহাম্মদ আশরাফুলের কাছে অনেকটা তা-ই। ১৮ বছর পর বাংলাদেশ আবার টেস্ট খেলতে যাচ্ছে শ্রীলঙ্কার ঐতিহাসিক ভেন্যুতে।
২০ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ নাঈম শেখ খেলেছেন ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে। এশিয়া কাপের সেই ম্যাচে নাঈম খেলেছিলেন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। অবশেষে সেই দলের বিপক্ষেই বাংলাদেশের জার্সিতে ফিরতে যাচ্ছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
১ ঘণ্টা আগে২০২৫ ক্লাব বিশ্বকাপে ম্যানচেস্টার সিটি নেমেছে শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে। সেই লক্ষ্য সামনে রেখে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা গ্রুপ পর্বের দুই ম্যাচ জিতে উঠে গেছে নকআউট পর্বে। বাংলাদেশ সময় আজ সকালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি ক্লাবকে নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা করেছে সিটিজেনরা।
১ ঘণ্টা আগেযুব এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে গত বছর রুপা জিতেছিলেন আব্দুর রহমান আলিফ। সেই অর্জন নিয়ে সেভাবে প্রশংসিত না হওয়ায় বেশ হতাশ হয়েছিলেন তিনি। সর্বশেষ এশিয়া কাপ আর্চারির সিঙ্গাপুর পর্বে পুরুষ রিকার্ভ ইভেন্টে সোনা জিতেও আক্ষেপ থেকে গেছে আলিফের।
২ ঘণ্টা আগে