বিশ্বকাপে আজ জয়ে ফেরার দুর্দান্ত এক সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তা আর কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। ২৩০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪২ রানে অলআউট হয়েছে তারা। নেদারল্যান্ডসের কাছে ৮৭ রানের হারে বিশ্বকাপ থেকেও ছিটকে গেছে বাংলাদেশ।
টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের এটি টানা পঞ্চম পরাজয়। বড় দলগুলোর বিপক্ষে হারলেও শক্তি–সামর্থ্যে পিছিয়ে থাকা নেদারল্যান্ডসের কাছেও পাত্তা পেল না বাংলাদেশ। ডাচদের কাছেও সাকিব আল হাসানের দল অসহায় আত্মসমর্পণ করল। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। শুরুতে দেখে শুনে দুই ওপেনার ব্যাটিং করলেও লিটন দাসের ভুলে বাংলাদেশ বিপদে পড়ে। অযথা আরিয়ান দত্তকে রিভার্স সুইপ খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক স্কট এডওয়ার্ডসের তালুবন্দী হন তিনি। ব্যক্তিগত ৩ রানে ড্রেসিংরুমে ফেরেন তিনি। উইকেটরক্ষক ব্যাটারের আউটের সময় বাংলাদেশের রান ছিল ১৯।
দলীয় খাতায় কোনো রান যোগ হওয়ার আগে ড্রেসিংরুমে ফেরেন আরেক ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমও। লোগান ফন বিকের বলে ১৫ রানে ফেরেন এডওয়ার্ডসকে ক্যাচ দিয়ে। সেখান থেকে দলকে ঘুরে দাঁড়ানোর পথ দেখাচ্ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাজমুল হাসান শান্ত। তবে তৃতীয় উইকেটে ২৬ রানের বেশি করতে পারেননি তাঁরা। ৯ রানে শান্ত আউট হওয়ায়। শান্তর দেখানো পথেই ফিরে যান সাকিব আল হাসানও। পল ফন মিকেরেনের শিকার হয়েছেন দুজনই।
সতীর্থরা আসা–যাওয়ার মিছিলে থাকলেও এক প্রান্ত আগলে রেখে রান বাড়ানোর চেষ্টা করছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু তাঁর ৩৫ রানের ইনিংসটিও শেষ হয় দ্রুত। বাস ডি লিডের বলকে কাভারে খেলতে গিয়ে ক্যাচ দেন উইকেটের পেছনে। দলের ভরসা হয় উঠার আগে মিরাজকে অনুসরণ করেন মুশফিকুর রহিমও। ১ রানে মিকেরেনের বলে বোল্ড হয়েছেন তিনি।
৭০ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের পরাজয় তখন সময়ের ব্যাপার ছিল। ম্যাচের এমন পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশকে জিততে হলে অনন্য কিছু করতে হতো মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও শেখ মেহেদী হাসানকে। দলের শেষ স্বীকৃত জুটি ছিলেন তাঁরাই। ৭ম উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি গড়লেও দলের পরাজয় এড়াতে পারেননি তাঁরা। ব্যক্তিগত ১৭ রানে মেহেদী রান আউট হলে ৩৮ রানের জুটি ভেঙে যায় তাঁদের। একটু পর ফিরে যান সর্বশেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি করা মাহমুদউল্লাহও। অভিজ্ঞ ব্যাটার ২০ রানে আউট হওয়ার মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের বিন্দুমাত্র আশাও শেষ হয়।
তবে নেদারল্যান্ডসের খেলোয়াড়দের জয়ের উল্লাসে মাততে কিছুটা অপেক্ষা করান তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। দুজনে মিলে নবম উইকেটে ২৯ রানের জুটি গড়েন। ২০ রানে অ্যাকারমানের বলে বোল্ড হন মোস্তাফিজ। বাঁ হাতি পেসার আউট হওয়ার পরের ওভারেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। মিকেরেনকে বড় শট খেলতে গিয়ে বাস ডি লিডের ক্যাচ হন তাসকিন। ১১ রানে আউট হন এই পেসার। ডাচদের সেরা বোলার ২৩ রানে ৪ উইকেট নেওয়া মিকেরেন। ৮৭ রানের হারের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের সেমিফাইনাল খেলার আশা শেষ। বাকি তিন ম্যাচ এখন বাংলাদেশের নিয়মরক্ষার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বলে অলআউট হওয়ার আগে ২২৯ রান করে নেদারল্যান্ডস। শুরুটা বাংলাদেশের চেয়ে বাজে হলেও মিডল অর্ডার ব্যাটারদের দৃঢ়তায় চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য পায় ডাচরা। ৬৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে একটা সময় ধুঁকছিল তারা। সেখান থেকে মোস্তাফিজের করা এক ওভারে দুইবার জীবন পেয়ে দলকে এই সংগ্রহ এনে দেন স্কট এডওয়ার্ডস। ডাচ অধিনায়ক দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন। তাঁকে অবশ্য যথেষ্ট সঙ্গ দিয়েছেন সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখটের ও লোগান ফন বিক। এঙ্গেলব্রখট ৩৫ রানে আউট হলেও ২৩ রানে অপরাজিত থাকেন ফন বিক। বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, তাসকিন, মোস্তাফিজ ও শেখ মেহেদী হাসান।
বিশ্বকাপে আজ জয়ে ফেরার দুর্দান্ত এক সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ব্যাটারদের ব্যর্থতায় তা আর কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। ২৩০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪২ রানে অলআউট হয়েছে তারা। নেদারল্যান্ডসের কাছে ৮৭ রানের হারে বিশ্বকাপ থেকেও ছিটকে গেছে বাংলাদেশ।
টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের এটি টানা পঞ্চম পরাজয়। বড় দলগুলোর বিপক্ষে হারলেও শক্তি–সামর্থ্যে পিছিয়ে থাকা নেদারল্যান্ডসের কাছেও পাত্তা পেল না বাংলাদেশ। ডাচদের কাছেও সাকিব আল হাসানের দল অসহায় আত্মসমর্পণ করল। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। শুরুতে দেখে শুনে দুই ওপেনার ব্যাটিং করলেও লিটন দাসের ভুলে বাংলাদেশ বিপদে পড়ে। অযথা আরিয়ান দত্তকে রিভার্স সুইপ খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষক স্কট এডওয়ার্ডসের তালুবন্দী হন তিনি। ব্যক্তিগত ৩ রানে ড্রেসিংরুমে ফেরেন তিনি। উইকেটরক্ষক ব্যাটারের আউটের সময় বাংলাদেশের রান ছিল ১৯।
দলীয় খাতায় কোনো রান যোগ হওয়ার আগে ড্রেসিংরুমে ফেরেন আরেক ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমও। লোগান ফন বিকের বলে ১৫ রানে ফেরেন এডওয়ার্ডসকে ক্যাচ দিয়ে। সেখান থেকে দলকে ঘুরে দাঁড়ানোর পথ দেখাচ্ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাজমুল হাসান শান্ত। তবে তৃতীয় উইকেটে ২৬ রানের বেশি করতে পারেননি তাঁরা। ৯ রানে শান্ত আউট হওয়ায়। শান্তর দেখানো পথেই ফিরে যান সাকিব আল হাসানও। পল ফন মিকেরেনের শিকার হয়েছেন দুজনই।
সতীর্থরা আসা–যাওয়ার মিছিলে থাকলেও এক প্রান্ত আগলে রেখে রান বাড়ানোর চেষ্টা করছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু তাঁর ৩৫ রানের ইনিংসটিও শেষ হয় দ্রুত। বাস ডি লিডের বলকে কাভারে খেলতে গিয়ে ক্যাচ দেন উইকেটের পেছনে। দলের ভরসা হয় উঠার আগে মিরাজকে অনুসরণ করেন মুশফিকুর রহিমও। ১ রানে মিকেরেনের বলে বোল্ড হয়েছেন তিনি।
৭০ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের পরাজয় তখন সময়ের ব্যাপার ছিল। ম্যাচের এমন পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশকে জিততে হলে অনন্য কিছু করতে হতো মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও শেখ মেহেদী হাসানকে। দলের শেষ স্বীকৃত জুটি ছিলেন তাঁরাই। ৭ম উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি গড়লেও দলের পরাজয় এড়াতে পারেননি তাঁরা। ব্যক্তিগত ১৭ রানে মেহেদী রান আউট হলে ৩৮ রানের জুটি ভেঙে যায় তাঁদের। একটু পর ফিরে যান সর্বশেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি করা মাহমুদউল্লাহও। অভিজ্ঞ ব্যাটার ২০ রানে আউট হওয়ার মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের বিন্দুমাত্র আশাও শেষ হয়।
তবে নেদারল্যান্ডসের খেলোয়াড়দের জয়ের উল্লাসে মাততে কিছুটা অপেক্ষা করান তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান। দুজনে মিলে নবম উইকেটে ২৯ রানের জুটি গড়েন। ২০ রানে অ্যাকারমানের বলে বোল্ড হন মোস্তাফিজ। বাঁ হাতি পেসার আউট হওয়ার পরের ওভারেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। মিকেরেনকে বড় শট খেলতে গিয়ে বাস ডি লিডের ক্যাচ হন তাসকিন। ১১ রানে আউট হন এই পেসার। ডাচদের সেরা বোলার ২৩ রানে ৪ উইকেট নেওয়া মিকেরেন। ৮৭ রানের হারের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের সেমিফাইনাল খেলার আশা শেষ। বাকি তিন ম্যাচ এখন বাংলাদেশের নিয়মরক্ষার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ বলে অলআউট হওয়ার আগে ২২৯ রান করে নেদারল্যান্ডস। শুরুটা বাংলাদেশের চেয়ে বাজে হলেও মিডল অর্ডার ব্যাটারদের দৃঢ়তায় চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য পায় ডাচরা। ৬৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে একটা সময় ধুঁকছিল তারা। সেখান থেকে মোস্তাফিজের করা এক ওভারে দুইবার জীবন পেয়ে দলকে এই সংগ্রহ এনে দেন স্কট এডওয়ার্ডস। ডাচ অধিনায়ক দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেন। তাঁকে অবশ্য যথেষ্ট সঙ্গ দিয়েছেন সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখটের ও লোগান ফন বিক। এঙ্গেলব্রখট ৩৫ রানে আউট হলেও ২৩ রানে অপরাজিত থাকেন ফন বিক। বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, তাসকিন, মোস্তাফিজ ও শেখ মেহেদী হাসান।
ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় ৩ মাসের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন কাগিসো রাবাদা। তবে পেশাদার আচরণ বজায় এবং বোর্ডের কাছে ক্ষমা চাওয়ায় তাঁর শাস্তি কমে এসেছে। এখন সব ধরনের ক্রিকেটে খেলতে আর কোনো বাধা নেই দক্ষিণ আফ্রিকার এ পেসারের। ডোপিংয়ের দায়ে পাওয়া তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা কমিয়ে এক মাসে আনা হয়েছে। এরই মধ্যে এক মাস
২ ঘণ্টা আগেটানা তিন জয়ের পর আজ সুযোগ ছিল সিরিজ জয়ের। আজ পঞ্চম ওয়ানডেতে বোলাররা নিজেদের কাজটাও সেরে রাখেন দারুণভাবে। সাইমুন বশির-রিজান হাসানরা দুর্দান্ত বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১৯৬ রানেই আটকে রাখে বাংলাদেশ যুবারা। গত তিন ম্যাচের ব্যাটিং বিবেচনায় ১৯৭ রানের লক্ষ্য বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইসিসি পুরুষ ক্রিকেটারদের ‘প্লেয়ার অব দ্য মান্থ’ পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কদিন আগে শেষ হওয়া বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজ ব্যাটে-বলে আলো ছড়িয়েছেন এই অলরাউন্ডার। মিরাজের সঙ্গে এপ্রিলে মাসের ‘প্লেয়ার অব দ্য মান্থের’ সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করেছেন জিম্বাবুয়ের ব
৫ ঘণ্টা আগে১৭ মে শারজায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে শুরু বাংলাদেশের ব্যস্ততা। নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা এরপর উড়াল দেবেন পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে। এক মাসে সাত টি-টোয়েন্টি খেলার পর বাংলাদেশ দল যাবে শ্রীলঙ্কা সফরে।
৫ ঘণ্টা আগে