
বিপিএলে অভিষেক ম্যাচেই বাজিমাত করেছিলেন আলিস ইসলাম, টি-টোয়েন্টি সংস্করণে অভিষেক ম্যাচে হ্যাটট্রিক করে। তাঁর আগে এই কীর্তি ছিল না কোনো বোলারের। সেটা হোক ঘরোয়া কিংবা আন্তর্জাতিক কোনো পর্যায়ের ম্যাচেই।
অভিষেকে হ্যাটট্রিকসহ ৪ উইকেট নিয়েছিলেন আলিস। তবে এর পরেই অ্যাকশন ও চোটের কারণে অনেক দিন ছিলেন ক্রিকেটের বাইরে। এবার ফিরে এসেই আবারও বাজিমাত করলেন তিনি। ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ৩০ রান দিয়ে আলিস কোনো উইকেট না পেলেও নিজের জাত চেনালেন সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে। সেটিও এমন এক ম্যাচে, যখন টি-টোয়েন্টির এই যুগে তাঁর দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস মাত্র ১৩১ রানের লক্ষ্য দেয় প্রতিপক্ষকে। এত অল্প রানের লক্ষ্যে দিয়ে ম্যাচ জিততে হলে জাদুকরী কিছু করতে হতো কুমিল্লার বোলারদের।
বোলিং করতে নেমে সেই কাজটা করে দেখালেন আলিস। ধসিয়ে দিলেন সিলেটের ব্যাটিং অর্ডার। তাঁর ঘূর্ণিতে এবারের বিপিএলে এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন স্কোর করেছে সিলেট, মাত্র ৭৮ রান। ১৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ-সেরা হন আলিস। অথচ এবারের বিপিএলে তাঁর খেলার কথাই ছিল না। কেননা, নিলামে তাঁকে কোনো দলই নেয়নি। সুযোগ পাওয়ার আগে কুমিল্লার নেট বোলার ছিলেন।
সেই আলিসই সুযোগ পেয়ে আবারও বাজিমাত করলেন। তাঁর এই পারফরম্যান্সে মুগ্ধ কোচ সালাহ উদ্দিন। তাঁকে রহস্যময় স্পিনার বলেছেন কুমিল্লার কোচ। শুধু রহস্যময় নয়, দেশের বড় সম্পদও বলে জানিয়েছেন বিপিএলের সেরা কোচ।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে সালাহ উদ্দিন বলেছেন, ‘আমাদের দেশে আসলে মিস্ট্রি বোলার অনেক কম। ছেলেটা অনেক আগে শুরু করেছিল, অনেক ভালো করছিল। মধ্যে চাকিংয়ের কারণে ক্রিকেট থেকে অনেক দূরে ছিল। তার জন্য ফেরাটা খুব কঠিন ছিল। আমরা হয়তো ওর ওপর বিশ্বাস রেখেছি। আমার কাছে অনুশীলন করায় তাকে কাছ থেকে দেখার সুযোগটা হয়েছে। ওর বলে অনেক বৈচিত্র্য আছে। এ ধরনের বোলার আমরা অনেক দিন ধরেই খুঁজছি। টি-টোয়েন্টিতে ভালো করতে হলে এ ধরনের মিস্ট্রি বোলার দরকার। যেহেতু আমরা ভালো লেগ স্পিনার পাচ্ছি না, এমন মিস্ট্রি বোলার হলে দেশের জন্য অনেক লাভ হবে। সে যদি এটা ধরে রাখতে পারে তাহলে দেশের বড় সম্পদ হবে।’
২০১৯ বিপিএলে সেই বিরল রেকর্ডটি গড়েছিলেন আলিস। ঢাকা ডায়নামাইটসের নেট বোলার থেকে মূল দলে সুযোগ পেয়েই চমকে দিয়েছিলেন পুরো বিশ্বকে। তবে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে সেদিন হ্যাটট্রিকসহ চার উইকেট নেওয়ার ম্যাচেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে প্রশ্নবিদ্ধ বোলিং অ্যাকশনের। এরপর হাঁটুর চোটে সেবার টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার পর ক্রিকেট থেকে অনেক আড়ালেই চলে গিয়েছিলেন তিনি।
অ্যাকশন ঠিক করে আবারও পেশাদার ক্রিকেটে ফিরতে আলিসের সময় লাগল তিন-চার বছর। মাঝে দীর্ঘ সময় আড়ালে চলে গেলেও নিজের সামর্থ্য ও দক্ষতাকে হারিয়ে যেতে দেননি সুনীল নারাইনের মতো স্টাইলে বোলিং করা এই বোলার। তার প্রমাণ এবারের বিপিএলে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচেই দিলেন তিনি।

বিপিএলে অভিষেক ম্যাচেই বাজিমাত করেছিলেন আলিস ইসলাম, টি-টোয়েন্টি সংস্করণে অভিষেক ম্যাচে হ্যাটট্রিক করে। তাঁর আগে এই কীর্তি ছিল না কোনো বোলারের। সেটা হোক ঘরোয়া কিংবা আন্তর্জাতিক কোনো পর্যায়ের ম্যাচেই।
অভিষেকে হ্যাটট্রিকসহ ৪ উইকেট নিয়েছিলেন আলিস। তবে এর পরেই অ্যাকশন ও চোটের কারণে অনেক দিন ছিলেন ক্রিকেটের বাইরে। এবার ফিরে এসেই আবারও বাজিমাত করলেন তিনি। ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ৩০ রান দিয়ে আলিস কোনো উইকেট না পেলেও নিজের জাত চেনালেন সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে। সেটিও এমন এক ম্যাচে, যখন টি-টোয়েন্টির এই যুগে তাঁর দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস মাত্র ১৩১ রানের লক্ষ্য দেয় প্রতিপক্ষকে। এত অল্প রানের লক্ষ্যে দিয়ে ম্যাচ জিততে হলে জাদুকরী কিছু করতে হতো কুমিল্লার বোলারদের।
বোলিং করতে নেমে সেই কাজটা করে দেখালেন আলিস। ধসিয়ে দিলেন সিলেটের ব্যাটিং অর্ডার। তাঁর ঘূর্ণিতে এবারের বিপিএলে এখন পর্যন্ত সর্বনিম্ন স্কোর করেছে সিলেট, মাত্র ৭৮ রান। ১৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ-সেরা হন আলিস। অথচ এবারের বিপিএলে তাঁর খেলার কথাই ছিল না। কেননা, নিলামে তাঁকে কোনো দলই নেয়নি। সুযোগ পাওয়ার আগে কুমিল্লার নেট বোলার ছিলেন।
সেই আলিসই সুযোগ পেয়ে আবারও বাজিমাত করলেন। তাঁর এই পারফরম্যান্সে মুগ্ধ কোচ সালাহ উদ্দিন। তাঁকে রহস্যময় স্পিনার বলেছেন কুমিল্লার কোচ। শুধু রহস্যময় নয়, দেশের বড় সম্পদও বলে জানিয়েছেন বিপিএলের সেরা কোচ।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে সালাহ উদ্দিন বলেছেন, ‘আমাদের দেশে আসলে মিস্ট্রি বোলার অনেক কম। ছেলেটা অনেক আগে শুরু করেছিল, অনেক ভালো করছিল। মধ্যে চাকিংয়ের কারণে ক্রিকেট থেকে অনেক দূরে ছিল। তার জন্য ফেরাটা খুব কঠিন ছিল। আমরা হয়তো ওর ওপর বিশ্বাস রেখেছি। আমার কাছে অনুশীলন করায় তাকে কাছ থেকে দেখার সুযোগটা হয়েছে। ওর বলে অনেক বৈচিত্র্য আছে। এ ধরনের বোলার আমরা অনেক দিন ধরেই খুঁজছি। টি-টোয়েন্টিতে ভালো করতে হলে এ ধরনের মিস্ট্রি বোলার দরকার। যেহেতু আমরা ভালো লেগ স্পিনার পাচ্ছি না, এমন মিস্ট্রি বোলার হলে দেশের জন্য অনেক লাভ হবে। সে যদি এটা ধরে রাখতে পারে তাহলে দেশের বড় সম্পদ হবে।’
২০১৯ বিপিএলে সেই বিরল রেকর্ডটি গড়েছিলেন আলিস। ঢাকা ডায়নামাইটসের নেট বোলার থেকে মূল দলে সুযোগ পেয়েই চমকে দিয়েছিলেন পুরো বিশ্বকে। তবে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে সেদিন হ্যাটট্রিকসহ চার উইকেট নেওয়ার ম্যাচেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে প্রশ্নবিদ্ধ বোলিং অ্যাকশনের। এরপর হাঁটুর চোটে সেবার টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে যাওয়ার পর ক্রিকেট থেকে অনেক আড়ালেই চলে গিয়েছিলেন তিনি।
অ্যাকশন ঠিক করে আবারও পেশাদার ক্রিকেটে ফিরতে আলিসের সময় লাগল তিন-চার বছর। মাঝে দীর্ঘ সময় আড়ালে চলে গেলেও নিজের সামর্থ্য ও দক্ষতাকে হারিয়ে যেতে দেননি সুনীল নারাইনের মতো স্টাইলে বোলিং করা এই বোলার। তার প্রমাণ এবারের বিপিএলে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচেই দিলেন তিনি।

প্রীতি ম্যাচ খেলতে গত বছর হংকংয়ে এসেছিল ইন্টার মায়ামি। লিওনেল মেসিকে সরাসরি খেলতে দেখার সুযোগ তো বারবার আসে না। ম্যাচটি নিয়ে তাই তুমুল আগ্রহ ছিল হংকংয়ের মানুষের। কিন্তু মাঠে না নেমে মেসি শুধু বেঞ্চ গরম করেন। ফলে জনশত্রুতে পরিণত হন তিনি। আজ সেখানেই মেসির চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পেলেন
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট থেকে ফিক্সিং ও দুর্নীতি মুক্ত করতে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটের পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া অ্যালেক্স মার্শাল। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটার, বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, পরিচালক ও কর্মকর্তাদের সামনে নিজের কর্মপরিকল্পনা
১০ ঘণ্টা আগে
জয়ে ফিরেছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় আজ ২২ রানে হারিয়েছে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইককে। বাংলাদেশের ১৭২ রানের জবাবে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইক ২০ ওভার খেললেও ৭ উইকেটে ১৫০ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
১২ ঘণ্টা আগে
২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৬৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
১৪ ঘণ্টা আগে