জয়ের আশা জাগিয়েও হতাশ হওয়া— ভারতের বিপক্ষে গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের গল্পটা যেন এমনই। অ্যাডিলেডে আজ জয়ের মতো অবস্থায় থেকেও শেষ হাসি হাসতে পারেননি সাকিব আল হাসানরা। ভারতের বিপক্ষে কাছাকাছি গিয়েও হেরে য়াওয়ার আক্ষেপ ঝরেছে বাংলাদেশ দলের অধিনায়কের কণ্ঠে।
১৮৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দারুণ করেছিল বাংলাদেশ। ৭ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬৬ রান করে লিটন দাস-নাজমুল হোসেন শান্ত জুটি। এরপরই বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ থাকে কিছুক্ষণের জন্য। বৃষ্টির পর ডার্ক লুইস মেথডে (ডিএলএস) বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৬ ওভারে ১৫১ রান। এখান থেকেই খেই হারানোর গল্প শুরু বাংলাদেশের। ডিএলএস মেথডে ৫ রানে হেরে যায় সাকিবের দল।
অল্পের জন্য হেরে যাওয়ার হতাশা নিয়ে সাকিব হাজির হয়েছেন পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে। বাংলাদেশের অধিনায়ক বলেন, ‘ভারতের বিপক্ষে খেলায় সব সময় এটাই নিয়তি। আমরা সব সময় জয়ের অবস্থায় থাকি কিন্তু শেষটা করতে পারি না। দুই দলই উপভোগ করেছে, ম্যাচটা দারুণ ছিল। আমরা এটাই চেয়েছিলাম। দিনশেষে এক দলকে জিততে হত, এক দলকে হারতে হত।’
রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন লিটন। ২১ বলে ফিফটি তুলে নেন তিনি। বাংলাদেশিদের মধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যা দ্বিতীয় দ্রুততম। ২৭ বলে ৭ চার এবং ৩ ছক্কায় ৬০ রান করে রান আউট হন লিটন। তাঁর এমন ঝোড়ো ব্যাটিং প্রশংসা কুড়িয়েছেন সাকিবের। একই সঙ্গে তাসকিন আহমেদকে নিয়েও কথা বলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘সে (লিটন) আমাদের সেরা ব্যাটার। পাওয়ার প্লেতে সে যেভাবে ব্যাটিং করেছে, আমরা মোমেন্টাম পেয়ে গিয়েছিলাম। আমাদের মধ্যে বিশ্বাস জন্ম নিয়েছিল যে শর্ট বাউন্ডারি মিলিয়ে আমরা রানটা চেজ করতে পারি। আপনি যদি ভারতের সেরা চার ব্যাটারের দিকে তাকান, তারা খুবই বিপদজ্জনক। আমাদের পরিকল্পনা ছিল এই চারজনকে শুরুতে তুলে নেওয়া। যার জন্য আমরা তাসকিনকে টানা চার ওভার করিয়ে ফেলি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সে উইকেট নিতে পারেনি। কিন্তু সে ইকোনমিকাল ছিল।’
জয়ের আশা জাগিয়েও হতাশ হওয়া— ভারতের বিপক্ষে গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের গল্পটা যেন এমনই। অ্যাডিলেডে আজ জয়ের মতো অবস্থায় থেকেও শেষ হাসি হাসতে পারেননি সাকিব আল হাসানরা। ভারতের বিপক্ষে কাছাকাছি গিয়েও হেরে য়াওয়ার আক্ষেপ ঝরেছে বাংলাদেশ দলের অধিনায়কের কণ্ঠে।
১৮৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দারুণ করেছিল বাংলাদেশ। ৭ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬৬ রান করে লিটন দাস-নাজমুল হোসেন শান্ত জুটি। এরপরই বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ থাকে কিছুক্ষণের জন্য। বৃষ্টির পর ডার্ক লুইস মেথডে (ডিএলএস) বাংলাদেশের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৬ ওভারে ১৫১ রান। এখান থেকেই খেই হারানোর গল্প শুরু বাংলাদেশের। ডিএলএস মেথডে ৫ রানে হেরে যায় সাকিবের দল।
অল্পের জন্য হেরে যাওয়ার হতাশা নিয়ে সাকিব হাজির হয়েছেন পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে। বাংলাদেশের অধিনায়ক বলেন, ‘ভারতের বিপক্ষে খেলায় সব সময় এটাই নিয়তি। আমরা সব সময় জয়ের অবস্থায় থাকি কিন্তু শেষটা করতে পারি না। দুই দলই উপভোগ করেছে, ম্যাচটা দারুণ ছিল। আমরা এটাই চেয়েছিলাম। দিনশেষে এক দলকে জিততে হত, এক দলকে হারতে হত।’
রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন লিটন। ২১ বলে ফিফটি তুলে নেন তিনি। বাংলাদেশিদের মধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যা দ্বিতীয় দ্রুততম। ২৭ বলে ৭ চার এবং ৩ ছক্কায় ৬০ রান করে রান আউট হন লিটন। তাঁর এমন ঝোড়ো ব্যাটিং প্রশংসা কুড়িয়েছেন সাকিবের। একই সঙ্গে তাসকিন আহমেদকে নিয়েও কথা বলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, ‘সে (লিটন) আমাদের সেরা ব্যাটার। পাওয়ার প্লেতে সে যেভাবে ব্যাটিং করেছে, আমরা মোমেন্টাম পেয়ে গিয়েছিলাম। আমাদের মধ্যে বিশ্বাস জন্ম নিয়েছিল যে শর্ট বাউন্ডারি মিলিয়ে আমরা রানটা চেজ করতে পারি। আপনি যদি ভারতের সেরা চার ব্যাটারের দিকে তাকান, তারা খুবই বিপদজ্জনক। আমাদের পরিকল্পনা ছিল এই চারজনকে শুরুতে তুলে নেওয়া। যার জন্য আমরা তাসকিনকে টানা চার ওভার করিয়ে ফেলি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সে উইকেট নিতে পারেনি। কিন্তু সে ইকোনমিকাল ছিল।’
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিণত হয়ে উঠছেন লামিনে ইয়ামাল। বড় মঞ্চে কীভাবে জ্বলে উঠতে হয়, সেটা যেন ভালো করেই জানেন তিনি। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে গত রাতে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেছেন। সেটাও চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে।
১৪ মিনিট আগেলাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
৪২ মিনিট আগে৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ দলের পাকিস্তান সফর শুরু হচ্ছে আগামী ২১ মে। তার আগে আরব আমিরাতে একটি দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের বিপক্ষে বাংলাদেশ সবশেষ দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে।
১১ ঘণ্টা আগেআর্চারি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি নিয়ে বিতর্ক যেন কাটছেই না। এবার এই কমিটিকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ বিশ্ব আর্চারি সংস্থা। গত ২৮ এপ্রিল অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদকে পাঠানো চিঠিতে এমনটা জানায় তারা।
১২ ঘণ্টা আগে