নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এ বছর ওপেনিং জুটির সাফল্য নেই বললেই চলে। পাওয়ার প্লেতে বিশ্বসেরা বোলারদেরই মোকাবিলা করতে হয় ওপেনারদের। যেকোনো বোলিং আক্রমণকে নিজেদের দিনে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখবেন, ভালো শুরু এনে দেবেন, এটি তাঁদের কাছে চাওয়া। এখানেই বাংলাদেশের ওপেনাররা ধারাবাহিক হতাশ করছিলেন। এশিয়া কাপে মেক শিফট ওপেনার হিসেবে মেহেদী হাসান মিরাজ ভালো করলেও তাঁর সঙ্গে মোহাম্মদ নাঈমের জুটি সেভাবে জমেনি।
সবশেষ নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আবারও বিশেষ ওপেনারদের ওপর ভরসা রেখেছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। বিশ্বকাপের আগে নড়বড়ে তানজিদ হাসান তামিম ও ফর্ম হারিয়ে ফেলা লিটনের রানে ফেরা ছিল জরুরি। কিন্তু নিউজিল্যান্ড সিরিজেও তাঁরা ব্যর্থ হয়েছিলেন। বিশ্বকাপের মূল লড়াইয়ে নামার আগে প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৩১ রানের জুটিতে যেন আস্থার আশা দেখিয়েছিলেন লিটন ও তানজিদ তামিম। দুজনেই করেছিলেন ফিফটি।
তবে মূল লড়াইয়ের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে আগের মতোই ব্যর্থতায় মুখ ঢাকলেন লিটন ও তানজিদ তামিম। লিটন ড্রেসিংরুমে ফিরেছিলেন ১৩ রানে, তামিম ফেরেন ৫ রানে। গত ১১ ওয়ানডে ম্যাচে মাত্র এক ফিফটি লিটনের।
বিশ্বকাপের মতো টুর্নামেন্টে ওপেনিংয়ের ভঙ্গুর অবস্থা নিশ্চিত ভাবাচ্ছে বাংলাদেশের টিম ম্যানেজমেন্টকেও। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কাল মাঠে নামার আগে আজ ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথের কথায়ও দুশ্চিন্তার কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়। তবে এই শ্রীলঙ্কান কোচের বিশ্বাস বাজে সময় কাটিয়ে আরও ভালোভাবেই ফিরবেন লিটন, ‘লিটনের মতো যে কেউ খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে পারে। মূল বিষয় হচ্ছে, আপনি কীভাবে শক্তভাবে ফিরে আসেন। আমি নিশ্চিত, লিটন স্ট্রংলি (ভালোভাবে) ফিরবে।’
আপনি যেটা বলেছেন, ‘সব সময় ব্যাটিংয়ের প্রসঙ্গে যখন আসে, আমাদের প্রয়োজন একটি ভালো জুটি। এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য। একটা ভালো জুটি পেলে এবং একবার আপনি সেই জুটি পেয়ে গেলে… (বড় স্কোর হবে)। আমাদের আসলে বড় স্কোর করতে হবে।’
এ বছর ২১ ওয়ানডে খেলেছে বাংলাদেশ দল। এগুলোর মধ্যে ৫০ রানের ওপেনিং জুটি হয়েছে মাত্র ৩ ম্যাচে। ৮ ওয়ানডে ম্যাচে দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছার আগেই ছেদ পড়ে ওপেনিং জুটিতে। ৬ ম্যাচে জুটির স্থায়িত্ব ছিল ১০ থেকে ২০ রানের মধ্যে। গত মার্চে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তামিম ইকবাল ও লিটনের ১০২ রান সর্বোচ্চ জুটি।
এ বছর ওপেনিং জুটির সাফল্য নেই বললেই চলে। পাওয়ার প্লেতে বিশ্বসেরা বোলারদেরই মোকাবিলা করতে হয় ওপেনারদের। যেকোনো বোলিং আক্রমণকে নিজেদের দিনে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখবেন, ভালো শুরু এনে দেবেন, এটি তাঁদের কাছে চাওয়া। এখানেই বাংলাদেশের ওপেনাররা ধারাবাহিক হতাশ করছিলেন। এশিয়া কাপে মেক শিফট ওপেনার হিসেবে মেহেদী হাসান মিরাজ ভালো করলেও তাঁর সঙ্গে মোহাম্মদ নাঈমের জুটি সেভাবে জমেনি।
সবশেষ নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আবারও বিশেষ ওপেনারদের ওপর ভরসা রেখেছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। বিশ্বকাপের আগে নড়বড়ে তানজিদ হাসান তামিম ও ফর্ম হারিয়ে ফেলা লিটনের রানে ফেরা ছিল জরুরি। কিন্তু নিউজিল্যান্ড সিরিজেও তাঁরা ব্যর্থ হয়েছিলেন। বিশ্বকাপের মূল লড়াইয়ে নামার আগে প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৩১ রানের জুটিতে যেন আস্থার আশা দেখিয়েছিলেন লিটন ও তানজিদ তামিম। দুজনেই করেছিলেন ফিফটি।
তবে মূল লড়াইয়ের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে আগের মতোই ব্যর্থতায় মুখ ঢাকলেন লিটন ও তানজিদ তামিম। লিটন ড্রেসিংরুমে ফিরেছিলেন ১৩ রানে, তামিম ফেরেন ৫ রানে। গত ১১ ওয়ানডে ম্যাচে মাত্র এক ফিফটি লিটনের।
বিশ্বকাপের মতো টুর্নামেন্টে ওপেনিংয়ের ভঙ্গুর অবস্থা নিশ্চিত ভাবাচ্ছে বাংলাদেশের টিম ম্যানেজমেন্টকেও। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কাল মাঠে নামার আগে আজ ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথের কথায়ও দুশ্চিন্তার কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়। তবে এই শ্রীলঙ্কান কোচের বিশ্বাস বাজে সময় কাটিয়ে আরও ভালোভাবেই ফিরবেন লিটন, ‘লিটনের মতো যে কেউ খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে পারে। মূল বিষয় হচ্ছে, আপনি কীভাবে শক্তভাবে ফিরে আসেন। আমি নিশ্চিত, লিটন স্ট্রংলি (ভালোভাবে) ফিরবে।’
আপনি যেটা বলেছেন, ‘সব সময় ব্যাটিংয়ের প্রসঙ্গে যখন আসে, আমাদের প্রয়োজন একটি ভালো জুটি। এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য। একটা ভালো জুটি পেলে এবং একবার আপনি সেই জুটি পেয়ে গেলে… (বড় স্কোর হবে)। আমাদের আসলে বড় স্কোর করতে হবে।’
এ বছর ২১ ওয়ানডে খেলেছে বাংলাদেশ দল। এগুলোর মধ্যে ৫০ রানের ওপেনিং জুটি হয়েছে মাত্র ৩ ম্যাচে। ৮ ওয়ানডে ম্যাচে দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছার আগেই ছেদ পড়ে ওপেনিং জুটিতে। ৬ ম্যাচে জুটির স্থায়িত্ব ছিল ১০ থেকে ২০ রানের মধ্যে। গত মার্চে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তামিম ইকবাল ও লিটনের ১০২ রান সর্বোচ্চ জুটি।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে