নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুরুর ধাক্কা সামলে কুশল মেন্ডিস ও কামিন্দু মেন্ডিসের জুটিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় শ্রীলঙ্কা। থিতু হয়ে দ্রুত রান তুলছিলেন দুজনেই। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও শ্রীলঙ্কা ইঙ্গিত দিচ্ছিল ২০০ স্কোর গড়ার। কিন্তু মাঝের ওভারে বাংলাদেশের বোলাররা দ্রুত কয়েকটি উইকেট নিয়ে লঙ্কানদের রানের গতি দুর্বল করে দেন। তবু কয়েকটি কার্যকর ইনিংসের কল্যাণে ১৬৫ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে সফরকারীরা।
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে শরীফুল ইসলাম প্রথম ওভারে নিয়েছেন মেডেন। দ্বিতীয় ওভারে আভিষ্কা ফার্নান্দোকে ফিরিয়ে তাসকিন আহমেদ দারুণ শুরু এনে দেন বাংলাদেশ দলকে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ২ রান করা আভিষ্কা এই ম্যাচে ৭ বল মোকাবিলায় কোনো রানই নিতে পারেননি।
দ্বিতীয় উইকেটে আরেক ওপেনার কুশল মেন্ডিস ও কামিন্দু মেন্ডিসের ৪২ বলে ৬৬ রানের দুর্দান্ত জুটিতে সেই বিপর্যয় ভালোভাবে সামলে ওঠে শ্রীলঙ্কা। তবে ৯ম ওভারে বাংলাদেশকে প্রয়োজনীয় ব্রেক-থ্রু এনে দেন সৌম্য সরকার। আগের ম্যাচে ফিফটি করা কুশল এই ম্যাচেও এগোচ্ছিলেন সে পথে, কিন্তু সৌম্যর বলে উইকেটকিপার লিটন দাসকে ক্যাচ দিয়ে আজ ফিরেছেন ২২ বলে ৩৬ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে। মেরেছেন ৩টি ছক্কা ও ২টি চার।
থিতু হওয়া কামিন্দু মেন্ডিসকে ১০ম ওভারে রানআউটে ফেরান রিশাদ হোসেন। ২৭ বলে ৩৭ রান এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। তার পর সাদিরা সামারাবিক্রমাকে (৭) ফিরিয়ে লঙ্কানদের ওপর চাপ তৈরি করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
কিন্তু পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে আজও ছোটখাটো ঝড় তোলেন চরিত আসালাঙ্কা। বাংলাদেশের বোলারদের ওপর পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে ৩টি ছক্কা ও ১টি চারে ১৪ বলে করেছেন ২৮ রান। ১৪ তম ওভারে এই তাঁর ঝড় থামান শেখ মেহেদী হাসান।
ষষ্ঠ উইকেটে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ও দাসুন শানাকার বলে ৩৭ বলে ৫৩ রানের জুটির সৌজন্যে স্কোরটা ১৬০ পেরোয় শ্রীলঙ্কার। ম্যাথুস ৩২ ও শানাকা ২০ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ, তাসকিন, মেহেদী ও শরীফুল।
শুরুর ধাক্কা সামলে কুশল মেন্ডিস ও কামিন্দু মেন্ডিসের জুটিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় শ্রীলঙ্কা। থিতু হয়ে দ্রুত রান তুলছিলেন দুজনেই। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও শ্রীলঙ্কা ইঙ্গিত দিচ্ছিল ২০০ স্কোর গড়ার। কিন্তু মাঝের ওভারে বাংলাদেশের বোলাররা দ্রুত কয়েকটি উইকেট নিয়ে লঙ্কানদের রানের গতি দুর্বল করে দেন। তবু কয়েকটি কার্যকর ইনিংসের কল্যাণে ১৬৫ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে সফরকারীরা।
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে শরীফুল ইসলাম প্রথম ওভারে নিয়েছেন মেডেন। দ্বিতীয় ওভারে আভিষ্কা ফার্নান্দোকে ফিরিয়ে তাসকিন আহমেদ দারুণ শুরু এনে দেন বাংলাদেশ দলকে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ২ রান করা আভিষ্কা এই ম্যাচে ৭ বল মোকাবিলায় কোনো রানই নিতে পারেননি।
দ্বিতীয় উইকেটে আরেক ওপেনার কুশল মেন্ডিস ও কামিন্দু মেন্ডিসের ৪২ বলে ৬৬ রানের দুর্দান্ত জুটিতে সেই বিপর্যয় ভালোভাবে সামলে ওঠে শ্রীলঙ্কা। তবে ৯ম ওভারে বাংলাদেশকে প্রয়োজনীয় ব্রেক-থ্রু এনে দেন সৌম্য সরকার। আগের ম্যাচে ফিফটি করা কুশল এই ম্যাচেও এগোচ্ছিলেন সে পথে, কিন্তু সৌম্যর বলে উইকেটকিপার লিটন দাসকে ক্যাচ দিয়ে আজ ফিরেছেন ২২ বলে ৩৬ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে। মেরেছেন ৩টি ছক্কা ও ২টি চার।
থিতু হওয়া কামিন্দু মেন্ডিসকে ১০ম ওভারে রানআউটে ফেরান রিশাদ হোসেন। ২৭ বলে ৩৭ রান এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। তার পর সাদিরা সামারাবিক্রমাকে (৭) ফিরিয়ে লঙ্কানদের ওপর চাপ তৈরি করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
কিন্তু পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে আজও ছোটখাটো ঝড় তোলেন চরিত আসালাঙ্কা। বাংলাদেশের বোলারদের ওপর পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে ৩টি ছক্কা ও ১টি চারে ১৪ বলে করেছেন ২৮ রান। ১৪ তম ওভারে এই তাঁর ঝড় থামান শেখ মেহেদী হাসান।
ষষ্ঠ উইকেটে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ও দাসুন শানাকার বলে ৩৭ বলে ৫৩ রানের জুটির সৌজন্যে স্কোরটা ১৬০ পেরোয় শ্রীলঙ্কার। ম্যাথুস ৩২ ও শানাকা ২০ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের হয়ে একটি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ, তাসকিন, মেহেদী ও শরীফুল।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি চিটাগং কিংসের মধ্যে দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন এখন চরমে। সমঝোতার সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিসিবি ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। চিটাগং কিংসের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এস. কিউ. স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের কাছে বিসিবির পাওনা ৩৭ লাখ ৮২
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে হার দিয়ে শুরু করল বাংলাদেশ ‘এ’ দল। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে আজ তারা ৭৯ রানে হরে গেছে পাকিস্তান শাহিনস তথা পাকিস্তান ‘এ’ দলের কাছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে তাওহীদ হৃদয় ফেসবুকে সাধারণত যেকোনো বিষয়ে পোস্ট দেন বিস্তারিত লিখে। আজ ফেসবুকে তিনি যেটা লিখেছেন, সেখানে রীতিমতো ক্ষোভই ঝেড়েছেন। কিন্তু কী নিয়ে খেপলেন বাংলাদেশ দলের তরুণ ক্রিকেটার?
২ ঘণ্টা আগেবাবা কিংবদন্তি ক্রিকেটার। ছেলে নিজেও ক্রিকেট খেলেন। কিন্তু বাবা এতই বড় ক্রিকেটার ছিলেন যে—তাঁর ছায়া থেকে বেরিয়ে আসা হয়নি অর্জুন টেন্ডুলকারের। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে ফেলার কথা, বলা হচ্ছে শচীন টেন্ডুলকার তনয় অর্জুনের কথা।
২ ঘণ্টা আগে