নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
টানা পাঁচ হারে রীতিমতো বিধ্বস্ত ছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। ষষ্ঠ ম্যাচের আগে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ঘোষণা দিয়েছেন বিপিএল থেকে বিরতির। তবে এই কঠিন সময়েও মনোবল হারাননি খেলোয়াড়েরা। সিলেটে আজ দলগত উজ্জ্বল পারফরম্যান্সে দুর্দান্ত ঢাকাকে ১৫ রানে হারিয়ে এবারের বিপিএলে প্রথম জয়ের দেখা পেয়েছে তারা।
অন্যদিকে জয় দিয়ে বিপিএল শুরু করলেও টানা চতুর্থ হার দেখেছে ঢাকা। আজ ১৪৩ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিতে হতো মোসাদ্দেক হোসেনের দলকে। কিন্তু রিচার্ড এনগারাভার তোপ দাগানো বোলিংয়ে পথই খুঁজে পায় না দুর্দান্ত ঢাকা। এই জিম্বাবুইয়ান পেসারের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ের আগুনে পুড়ে ৯ উইকেটে ১২৯ রানেই থেমে যায় তাদের ইনিংস। ৩০ রান দিয়ে ৪টি উইকেট নিয়েছেন এনগারাভা।
হারের ডাবল হ্যাটট্রিক এড়াতে সিলেটকে আজ জিততেই হতো। যদিও এই ম্যাচেও ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি তারা। শুরুতেই পড়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে; কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন অধিনায়ক মোহাম্মদ মিথুনের দারুণ এক ফিফটিতে সিলেট স্কোরবোর্ডে জমা করে ১৪২ রান।
১৪৩ রানের লক্ষ্য নেমে শুরুতেই এনগারাভার তোপে পড়ে ঢাকার ওপেনাররা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে সায়েম আইয়ুবকে (১৩) ফেরান এনগারাভা। নিজের চতুর্থ ওভারে আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈমকে (২) করেছেন বোল্ড। পরের ব্যাটাররাও কার্যকর ইনিংস খেলতে পারেননি। সাইফ হাসান ১৭, অ্যালেক্স রস ২০ ও তাসকিন আহমেদ ১১ বলে করেছেন ২৭ রান।
তার আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই শরীফুল ইসলামের তোপে পড়ে সিলেট। ১৩ রানেই হারায় তারা ৩ উইকেট। রানের খাতা খোলার আগেই ফেরেন ওপেনার শামসুর রহমান শুভ। ইনিংসের প্রথম ওভারের পঞ্চম বল ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে বোল্ড হন শুভ।
দুই ওভার পরে আবারও আক্রমণে এসে আরও ভয়ংকর হয়ে ওঠেন শরীফুল, দুর্দান্ত দুই ইনসুংয়ে একে একে ফেরান নাজমুল হোসেন শান্ত (৩) ও জাকির হাসানকে (০)। সিলেটের এই শোচনীয় শুরুটাকে আরও শোচনীয় করতে উঠে পড়ে লাগে দুর্দান্ত ঢাকা। উইকেটের চাহিদা মেটাতে তাই পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ২টি রিভিউ খরচ করে তারা।
তাসকিন আহমেদের ইনিংসের পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বল পায়ে লাগে মিথুনের, সেখানে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে উইকেট আদায় করে নিতে জোরালো আবেদন করে ঢাকা। সেই আবেদন আম্পায়ার সাড়া না দিলে, রিভিউ নেয় তারা। রিভিউতে দেখা যায় যে বলটি ইনসাইড এজ হয়ে মিথুনের পায়ে আঘাত হানে। ফলে প্রথমবার রিভিউ হারায় ঢাকা। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে সীমিত প্যাটেলকে দ্রুত সাজঘরে পাঠানোর আশায় আবারও রিভিউ নেয় ঢাকা। সেটাও বাদ যায়।
ঢাকার রিভিউ নষ্ট করে বেঁচে যাওয়া অধিনায়ক মিথুনের চেষ্টায় বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে সিলেট। ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন মিথুন। মাশরাফি জাতীয় সংসদের হুইপ হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ায় স্ট্রাইকার্সের নেতৃত্বের ভার আসে মিথুনের কাঁধে।
ফিফটি করার পথে মিথুন চতুর্থ উইকেটে প্যাটেলের সঙ্গে গড়েন ৫৭ রানের দারুণ এক জুটি। এই জুটিতে চড়ে লড়াইয়ের পায় সিলেট। দলীয় ৭০ রানে পাটেলকে (৩২) ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন আরাফাত সানি। এরপর রায়ান বার্ল ফেরেন দ্রুত, তবে উইকেটে অবিচল ছিলেন মিথুন। ফিফটি করার পাশাপাশি সিলেটকে ১৪২ রানের পুঁজি পাইয়ে দেন মিথুন। ৪৬ বলে ৫৯ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন তিনি। শেষ দিকে ৩ ছক্কায় ৯ বলে ২১ রান করেছেন আরিফুল হক। ২৪ রান দিয়ে শরীফুল নিয়েছেন ৪টি উইকেট।
টানা পাঁচ হারে রীতিমতো বিধ্বস্ত ছিল সিলেট স্ট্রাইকার্স। ষষ্ঠ ম্যাচের আগে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা ঘোষণা দিয়েছেন বিপিএল থেকে বিরতির। তবে এই কঠিন সময়েও মনোবল হারাননি খেলোয়াড়েরা। সিলেটে আজ দলগত উজ্জ্বল পারফরম্যান্সে দুর্দান্ত ঢাকাকে ১৫ রানে হারিয়ে এবারের বিপিএলে প্রথম জয়ের দেখা পেয়েছে তারা।
অন্যদিকে জয় দিয়ে বিপিএল শুরু করলেও টানা চতুর্থ হার দেখেছে ঢাকা। আজ ১৪৩ রানের লক্ষ্য পাড়ি দিতে হতো মোসাদ্দেক হোসেনের দলকে। কিন্তু রিচার্ড এনগারাভার তোপ দাগানো বোলিংয়ে পথই খুঁজে পায় না দুর্দান্ত ঢাকা। এই জিম্বাবুইয়ান পেসারের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ের আগুনে পুড়ে ৯ উইকেটে ১২৯ রানেই থেমে যায় তাদের ইনিংস। ৩০ রান দিয়ে ৪টি উইকেট নিয়েছেন এনগারাভা।
হারের ডাবল হ্যাটট্রিক এড়াতে সিলেটকে আজ জিততেই হতো। যদিও এই ম্যাচেও ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি তারা। শুরুতেই পড়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে; কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন অধিনায়ক মোহাম্মদ মিথুনের দারুণ এক ফিফটিতে সিলেট স্কোরবোর্ডে জমা করে ১৪২ রান।
১৪৩ রানের লক্ষ্য নেমে শুরুতেই এনগারাভার তোপে পড়ে ঢাকার ওপেনাররা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে সায়েম আইয়ুবকে (১৩) ফেরান এনগারাভা। নিজের চতুর্থ ওভারে আরেক ওপেনার মোহাম্মদ নাঈমকে (২) করেছেন বোল্ড। পরের ব্যাটাররাও কার্যকর ইনিংস খেলতে পারেননি। সাইফ হাসান ১৭, অ্যালেক্স রস ২০ ও তাসকিন আহমেদ ১১ বলে করেছেন ২৭ রান।
তার আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই শরীফুল ইসলামের তোপে পড়ে সিলেট। ১৩ রানেই হারায় তারা ৩ উইকেট। রানের খাতা খোলার আগেই ফেরেন ওপেনার শামসুর রহমান শুভ। ইনিংসের প্রথম ওভারের পঞ্চম বল ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে বোল্ড হন শুভ।
দুই ওভার পরে আবারও আক্রমণে এসে আরও ভয়ংকর হয়ে ওঠেন শরীফুল, দুর্দান্ত দুই ইনসুংয়ে একে একে ফেরান নাজমুল হোসেন শান্ত (৩) ও জাকির হাসানকে (০)। সিলেটের এই শোচনীয় শুরুটাকে আরও শোচনীয় করতে উঠে পড়ে লাগে দুর্দান্ত ঢাকা। উইকেটের চাহিদা মেটাতে তাই পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ২টি রিভিউ খরচ করে তারা।
তাসকিন আহমেদের ইনিংসের পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বল পায়ে লাগে মিথুনের, সেখানে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে উইকেট আদায় করে নিতে জোরালো আবেদন করে ঢাকা। সেই আবেদন আম্পায়ার সাড়া না দিলে, রিভিউ নেয় তারা। রিভিউতে দেখা যায় যে বলটি ইনসাইড এজ হয়ে মিথুনের পায়ে আঘাত হানে। ফলে প্রথমবার রিভিউ হারায় ঢাকা। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে সীমিত প্যাটেলকে দ্রুত সাজঘরে পাঠানোর আশায় আবারও রিভিউ নেয় ঢাকা। সেটাও বাদ যায়।
ঢাকার রিভিউ নষ্ট করে বেঁচে যাওয়া অধিনায়ক মিথুনের চেষ্টায় বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে সিলেট। ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন মিথুন। মাশরাফি জাতীয় সংসদের হুইপ হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ায় স্ট্রাইকার্সের নেতৃত্বের ভার আসে মিথুনের কাঁধে।
ফিফটি করার পথে মিথুন চতুর্থ উইকেটে প্যাটেলের সঙ্গে গড়েন ৫৭ রানের দারুণ এক জুটি। এই জুটিতে চড়ে লড়াইয়ের পায় সিলেট। দলীয় ৭০ রানে পাটেলকে (৩২) ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন আরাফাত সানি। এরপর রায়ান বার্ল ফেরেন দ্রুত, তবে উইকেটে অবিচল ছিলেন মিথুন। ফিফটি করার পাশাপাশি সিলেটকে ১৪২ রানের পুঁজি পাইয়ে দেন মিথুন। ৪৬ বলে ৫৯ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন তিনি। শেষ দিকে ৩ ছক্কায় ৯ বলে ২১ রান করেছেন আরিফুল হক। ২৪ রান দিয়ে শরীফুল নিয়েছেন ৪টি উইকেট।
প্রীতি ম্যাচ খেলতে গত বছর হংকংয়ে এসেছিল ইন্টার মায়ামি। লিওনেল মেসিকে সরাসরি খেলতে দেখার সুযোগ তো বারবার আসে না। ম্যাচটি নিয়ে তাই তুমুল আগ্রহ ছিল হংকংয়ের মানুষের। কিন্তু মাঠে না নেমে মেসি শুধু বেঞ্চ গরম করেন। ফলে জনশত্রুতে পরিণত হন তিনি। আজ সেখানেই মেসির চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পেলেন
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট থেকে ফিক্সিং ও দুর্নীতি মুক্ত করতে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটের পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া অ্যালেক্স মার্শাল। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটার, বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, পরিচালক ও কর্মকর্তাদের সামনে নিজের কর্মপরিকল্পনা
৭ ঘণ্টা আগেজয়ে ফিরেছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় আজ ২২ রানে হারিয়েছে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইককে। বাংলাদেশের ১৭২ রানের জবাবে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইক ২০ ওভার খেললেও ৭ উইকেটে ১৫০ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
৯ ঘণ্টা আগে২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৬৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
১০ ঘণ্টা আগে