নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ ৮ মাস পর খেলতে নামলেন রুবেল হোসেন। ব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি। তাঁর যে মূল ভূমিকা—বল হাতেই দারুণ কিছু করতে হতো তাঁকে। কিন্তু রুবেল খুলনা টাইগার্সের সে চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ তো হলেনই, তাঁর ক্যাচ মিস আর দেদারসে রান বিলানোয় দলও সিলেট স্ট্রাইকার্সের কাছে হেরেছে ৫ উইকেটে।
টানা চার জয়ের পর হ্যাটট্রিক হার খুলনার। এনামুল হক বিজয়ের ফিফটি ও হাবিবুর রহমান সোহানের দারুণ ব্যাটিংয়ে ১৫৩ রানের সংগ্রহ পেয়েছিল খুলনা। তবে হ্যারি টেক্টরের ফিফটিতে ১ ওভার বাকি থাকতে লক্ষ্য তাড়া করেছে সিলেট।
সিলেটকে জয়ের ভিত গড়ে দেওয়া ওপেনার টেক্টরকে দ্বিতীয় ওভারে ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিল খুলনা। সুমন খানের করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে ফাইন লেগে ক্যাচ তুলে দেন আইরিশ ব্যাটার। সহজ ক্যাচ হাতে জমা করতে পারেননি রুবেল। পরে টেক্টর আউট হয়েছেন ৫২ বলে ৬১ রানের দারুণ কার্যকর এক ইনিংস খেলে।
বল হাতে সপ্তম ওভারে এসে রুবেল দিয়েছেন ১২ রান। কিন্তু ওভারটা শেষ করতে লেগেছে বেশ সময়। ৪টি ওয়াইডসহ করেছেন ১০টি বল। আবার ১৯তম ওভারে বোলিংয়ে এসে দিলেন ২৪ রান। ২ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। সব মিলিয়ে অচেনা এক রুবেলকেই দেখা যাচ্ছিল মিরপুরে।
শেষ দিকে মোহাম্মদ মিঠুন ১৯ বলে ২৪ ও রায়ান বার্ল ১৬ বলে অপরাজিত ছিলেন ৩২ রানে। খুলনার হয়ে উইন্ডিজ অলরাউন্ডার মার্ক দেয়াল ১৯ রান দিয়ে শিকার করেছেন ৩ উইকেট।
ছন্দ হারানোর পাশাপাশি দলের তিন পাকিস্তানি ক্রিকেটার মোহাম্মদ নওয়াজ, ফাহিম আশরাফ ও মোহাম্মদ ওয়াসিম ফিরছেন দেশে। ফলে সিলেটের বিপক্ষে লড়াইটা খুলনার জন্য বাড়তি চ্যালেঞ্জও ছিল।
যার ফলে দায়িত্ব নিয়ে খেলার চেষ্টা করেছেন ব্যাটাররা। টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া খুলনা দারুণ শুরুর ইঙ্গিত দিলেও এভিন লুইস-বিজয়ের ওপেনিং জুটি বড় হয়নি। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে সামিত প্যাটেল আক্রমণে এসে ফেরান লুইসকে। ৩ চারে ১২ রানে পুল শট খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ দেন উইন্ডিজ তারকা।
দ্বিতীয় উইকেটেই আফিফ হোসেন ও বিজয়ের ৩২ রানের জুটিতে অনায়াসে সে চাপ সামলে ওঠে খুলনা। শুরু থেকেই আফিফ মারমুখী রূপ নেন, সিলেটের বোলারদের রাখেন চাপে। রানের গতিও এগোচ্ছিল দ্রুত। ইনিংসের ৮ম ওভারে বেনি হাওয়েলের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন তিনি।। রিভিউ চ্যালেঞ্জ জানিয়েও উইকেট বাঁচাতে পারেননি আফিফ। ১৬ বলে, ৩ চার ও ১ ছক্কায় ফেরেন ২৪ রানে।
এরপর দ্রুত ফেরেন মাহমুদুল হাসানও। বিপিএলে এখনো সেভাবে ব্যাট হাসেনি জয়ের। আজ আউট হয়েছেন ৬ বলে ১ রান করে। দলীয় ৫৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে খুলনা। তবে চতুর্থ উইকেটে বিজয় ও সোহানের ৯৯ রানের জুটিতে দেড় শ ছাড়িয়ে যায় তারা।
শেষ তিন ওভারে ৫১ রান স্কোরে জমা করেন বিজয় ও সোহান। বিজয় ৫৮ বলে ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৬৭ এবং সোহান ৩০ বলে ৩টি করে ছক্কা ও চারে ৪৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
দীর্ঘ ৮ মাস পর খেলতে নামলেন রুবেল হোসেন। ব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি। তাঁর যে মূল ভূমিকা—বল হাতেই দারুণ কিছু করতে হতো তাঁকে। কিন্তু রুবেল খুলনা টাইগার্সের সে চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ তো হলেনই, তাঁর ক্যাচ মিস আর দেদারসে রান বিলানোয় দলও সিলেট স্ট্রাইকার্সের কাছে হেরেছে ৫ উইকেটে।
টানা চার জয়ের পর হ্যাটট্রিক হার খুলনার। এনামুল হক বিজয়ের ফিফটি ও হাবিবুর রহমান সোহানের দারুণ ব্যাটিংয়ে ১৫৩ রানের সংগ্রহ পেয়েছিল খুলনা। তবে হ্যারি টেক্টরের ফিফটিতে ১ ওভার বাকি থাকতে লক্ষ্য তাড়া করেছে সিলেট।
সিলেটকে জয়ের ভিত গড়ে দেওয়া ওপেনার টেক্টরকে দ্বিতীয় ওভারে ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিল খুলনা। সুমন খানের করা ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে ফাইন লেগে ক্যাচ তুলে দেন আইরিশ ব্যাটার। সহজ ক্যাচ হাতে জমা করতে পারেননি রুবেল। পরে টেক্টর আউট হয়েছেন ৫২ বলে ৬১ রানের দারুণ কার্যকর এক ইনিংস খেলে।
বল হাতে সপ্তম ওভারে এসে রুবেল দিয়েছেন ১২ রান। কিন্তু ওভারটা শেষ করতে লেগেছে বেশ সময়। ৪টি ওয়াইডসহ করেছেন ১০টি বল। আবার ১৯তম ওভারে বোলিংয়ে এসে দিলেন ২৪ রান। ২ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। সব মিলিয়ে অচেনা এক রুবেলকেই দেখা যাচ্ছিল মিরপুরে।
শেষ দিকে মোহাম্মদ মিঠুন ১৯ বলে ২৪ ও রায়ান বার্ল ১৬ বলে অপরাজিত ছিলেন ৩২ রানে। খুলনার হয়ে উইন্ডিজ অলরাউন্ডার মার্ক দেয়াল ১৯ রান দিয়ে শিকার করেছেন ৩ উইকেট।
ছন্দ হারানোর পাশাপাশি দলের তিন পাকিস্তানি ক্রিকেটার মোহাম্মদ নওয়াজ, ফাহিম আশরাফ ও মোহাম্মদ ওয়াসিম ফিরছেন দেশে। ফলে সিলেটের বিপক্ষে লড়াইটা খুলনার জন্য বাড়তি চ্যালেঞ্জও ছিল।
যার ফলে দায়িত্ব নিয়ে খেলার চেষ্টা করেছেন ব্যাটাররা। টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া খুলনা দারুণ শুরুর ইঙ্গিত দিলেও এভিন লুইস-বিজয়ের ওপেনিং জুটি বড় হয়নি। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে সামিত প্যাটেল আক্রমণে এসে ফেরান লুইসকে। ৩ চারে ১২ রানে পুল শট খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ দেন উইন্ডিজ তারকা।
দ্বিতীয় উইকেটেই আফিফ হোসেন ও বিজয়ের ৩২ রানের জুটিতে অনায়াসে সে চাপ সামলে ওঠে খুলনা। শুরু থেকেই আফিফ মারমুখী রূপ নেন, সিলেটের বোলারদের রাখেন চাপে। রানের গতিও এগোচ্ছিল দ্রুত। ইনিংসের ৮ম ওভারে বেনি হাওয়েলের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন তিনি।। রিভিউ চ্যালেঞ্জ জানিয়েও উইকেট বাঁচাতে পারেননি আফিফ। ১৬ বলে, ৩ চার ও ১ ছক্কায় ফেরেন ২৪ রানে।
এরপর দ্রুত ফেরেন মাহমুদুল হাসানও। বিপিএলে এখনো সেভাবে ব্যাট হাসেনি জয়ের। আজ আউট হয়েছেন ৬ বলে ১ রান করে। দলীয় ৫৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে খুলনা। তবে চতুর্থ উইকেটে বিজয় ও সোহানের ৯৯ রানের জুটিতে দেড় শ ছাড়িয়ে যায় তারা।
শেষ তিন ওভারে ৫১ রান স্কোরে জমা করেন বিজয় ও সোহান। বিজয় ৫৮ বলে ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৬৭ এবং সোহান ৩০ বলে ৩টি করে ছক্কা ও চারে ৪৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
প্রীতি ম্যাচ খেলতে গত বছর হংকংয়ে এসেছিল ইন্টার মায়ামি। লিওনেল মেসিকে সরাসরি খেলতে দেখার সুযোগ তো বারবার আসে না। ম্যাচটি নিয়ে তাই তুমুল আগ্রহ ছিল হংকংয়ের মানুষের। কিন্তু মাঠে না নেমে মেসি শুধু বেঞ্চ গরম করেন। ফলে জনশত্রুতে পরিণত হন তিনি। আজ সেখানেই মেসির চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো পেলেন
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট থেকে ফিক্সিং ও দুর্নীতি মুক্ত করতে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটের পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া অ্যালেক্স মার্শাল। গতকাল রাজধানীর এক হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটার, বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল, পরিচালক ও কর্মকর্তাদের সামনে নিজের কর্মপরিকল্পনা
২ ঘণ্টা আগেজয়ে ফিরেছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় আজ ২২ রানে হারিয়েছে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইককে। বাংলাদেশের ১৭২ রানের জবাবে নর্দান টেরিটরি স্ট্রাইক ২০ ওভার খেললেও ৭ উইকেটে ১৫০ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
৪ ঘণ্টা আগে২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৬৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
৬ ঘণ্টা আগে