চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে ম্যাচ শেষ। লোকেশ রাহুলের ছক্কাতেই অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা করেছে ভারত। তবে ম্যাচ শেষে উইকেটে বসে পড়েছিলেন রাহুল।
রাহুলের বসে পড়ার কারণ যে সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ, সেটা আর হয়তো না বললেও চলবে। যেখানে শেষ ৯ ওভারে ভারতের জিততে দরকার ৫ রান, আর রাহুলের সেঞ্চুরির জন্য দরকার ছিল ৯ রান। সেঞ্চুরির জন্য রাহুলের কাছে একটাই সমীকরণ ছিল, একটা চার ও একটা ছক্কা। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্সকে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে তুলে মারেন রাহুল। আর টাইমিং এতই ভালো ছিল যে বল উড়ে গিয়ে চলে যায় সীমানার ওপারে। তাতে ভারতের জয় নিশ্চিত হলেও রাহুলকে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সপ্তম সেঞ্চুরি থেকে ৩ রান দূরে।
সেঞ্চুরি না পেলেও ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন রাহুল। ১১৫ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৯৭ রান করে অপরাজিত ছিলেন তিনি। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় ব্যাটার নিজের সেঞ্চুরির পরিকল্পনার কথা বলেছেন, ‘আমার শটটা দারুণ ছিল। হিসাব করছিলাম কীভাবে সেঞ্চুরি করতে পারি। একমাত্র উপায় ছিল চার ও ছক্কা। তবে সেঞ্চুরি না পাওয়ায় কোনো আপত্তি নেই।’
ভারতকে ২০০ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। আর সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসে স্বাগতিকেরা। দলের এমন বিপর্যয়ে ব্যাটিংয়ে আসেন রাহুল। উইকেটে এসে প্রথম ৩৪ বলে করেন ১৮ রান। এরপর আস্তে আস্তে খোলস থেকে বেরিয়ে আসতে থাকেন তিনি। যেখানে বিরাট কোহলির সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে তাঁর (রাহুল) ২১৫ বলে ১৬৫ রানের জুটিতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ অনেকটাই চলে আসে ভারতের পক্ষে। নিজের ধীরস্থির ব্যাটিং প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, ‘সত্যি বলতে তেমন কোনো আলাপ-আলোচনা হয়নি। বিরাট বলল, উইকেটে কিছু রয়েছে। তাই আমি টেস্ট খেলছিলাম কিছু সময়ের জন্য। পেসারদের নতুন বলে সহায়তা ছিল। এরপর স্পিনাররাও পাচ্ছিলেন। এই উইকেটে ব্যাটিং করা সহজ ছিল না। ফ্ল্যাটও ছিল না উইকেট। ক্রিকেটের জন্য দারুণ উইকেট, যেখানে ব্যাটার ও বোলার উভয় পক্ষের জন্য সুবিধা ছিল।’
চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে ম্যাচ শেষ। লোকেশ রাহুলের ছক্কাতেই অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা করেছে ভারত। তবে ম্যাচ শেষে উইকেটে বসে পড়েছিলেন রাহুল।
রাহুলের বসে পড়ার কারণ যে সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ, সেটা আর হয়তো না বললেও চলবে। যেখানে শেষ ৯ ওভারে ভারতের জিততে দরকার ৫ রান, আর রাহুলের সেঞ্চুরির জন্য দরকার ছিল ৯ রান। সেঞ্চুরির জন্য রাহুলের কাছে একটাই সমীকরণ ছিল, একটা চার ও একটা ছক্কা। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্সকে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে তুলে মারেন রাহুল। আর টাইমিং এতই ভালো ছিল যে বল উড়ে গিয়ে চলে যায় সীমানার ওপারে। তাতে ভারতের জয় নিশ্চিত হলেও রাহুলকে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সপ্তম সেঞ্চুরি থেকে ৩ রান দূরে।
সেঞ্চুরি না পেলেও ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন রাহুল। ১১৫ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৯৭ রান করে অপরাজিত ছিলেন তিনি। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় ব্যাটার নিজের সেঞ্চুরির পরিকল্পনার কথা বলেছেন, ‘আমার শটটা দারুণ ছিল। হিসাব করছিলাম কীভাবে সেঞ্চুরি করতে পারি। একমাত্র উপায় ছিল চার ও ছক্কা। তবে সেঞ্চুরি না পাওয়ায় কোনো আপত্তি নেই।’
ভারতকে ২০০ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। আর সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসে স্বাগতিকেরা। দলের এমন বিপর্যয়ে ব্যাটিংয়ে আসেন রাহুল। উইকেটে এসে প্রথম ৩৪ বলে করেন ১৮ রান। এরপর আস্তে আস্তে খোলস থেকে বেরিয়ে আসতে থাকেন তিনি। যেখানে বিরাট কোহলির সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে তাঁর (রাহুল) ২১৫ বলে ১৬৫ রানের জুটিতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ অনেকটাই চলে আসে ভারতের পক্ষে। নিজের ধীরস্থির ব্যাটিং প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, ‘সত্যি বলতে তেমন কোনো আলাপ-আলোচনা হয়নি। বিরাট বলল, উইকেটে কিছু রয়েছে। তাই আমি টেস্ট খেলছিলাম কিছু সময়ের জন্য। পেসারদের নতুন বলে সহায়তা ছিল। এরপর স্পিনাররাও পাচ্ছিলেন। এই উইকেটে ব্যাটিং করা সহজ ছিল না। ফ্ল্যাটও ছিল না উইকেট। ক্রিকেটের জন্য দারুণ উইকেট, যেখানে ব্যাটার ও বোলার উভয় পক্ষের জন্য সুবিধা ছিল।’
তিন সেঞ্চুরির পরও ভারত হেডিংলি টেস্টের প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ৪৭১ রান। জবাবে এক সেঞ্চুরির সুবাদেই ভারতের স্কারের কাছাকাছি রান তুলেছে ইংল্যান্ড। জাসপ্রিত বুমরার ৫ উইকেটের পরও স্বাগতিকেরা প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৬৫।
৩ ঘণ্টা আগেকৈশোরের একটা আভা এখনও চোখে মুখে লেগে আছে তাঁর। ১৯ বছর বয়সী সেই জোব বেলিংহামকে এ মাসেই যখন সান্ডারল্যান্ড থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ ইউরোয় কিনে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, তখন কিন্তু কেউ প্রশ্ন তোলেনি—এক টিনেজারের পিছনে এত ব্যয়!
৪ ঘণ্টা আগেআলজেরিয়ায় পছন্দের ক্লাবের শিরোপা জয় উদ্যাপনে অংশ হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক সমর্থক। এমসি আলজেরের টানা দ্বিতীয় লিগ শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্যালারির ওপরের স্ট্যান্ড ভেঙে পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। দেশটির রাজধানীর ‘৫ জুলাই স্টেডিয়ামে’ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি ঘটে। ইয়োনেস নামের ওই সমর্থকের মৃত্যুতে
৭ ঘণ্টা আগেএকদিনের সফরে রাজশাহী এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সকালে আসার পরে একটু বসার ফুসরত পাননি। একবার মাঠে তো একবার ইনডোরে ছোটাছুটি। এর মধ্যেই কিছুক্ষণের জন্য একান্তে বসলেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। বললেন, ‘রাজশাহী এসে তিনি মুগ্ধ। অনেক কিছুই করার আছে এখানে। রাজশাহী ঘিরে জেগেছে নতুন স্বপ্ন।’
৮ ঘণ্টা আগে