ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
ম্যাচ শুরু হতে তখনো ঘণ্টাখানেক বাকি। আকাশে মেঘের ঘনঘটা। বিকেল হতেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির চোখরাঙানি। এ নিয়ে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ছিল ক্রীড়ামোদীদের ললাটে।
তা সত্ত্বেও সিলেট স্টেডিয়ামগামী মানুষের ভিড়। আগেও সিলেটের ক্রিকেট ম্যাচে উপচে পড়া দর্শক হয়েছে। ব্যতিক্রম হয়নি গতকালও।
শুক্রবার বিকেলে খেলা শুরুর আগেই খালি গ্যালারি পূর্ণতা পায় দর্শকে। এরপর সময় যত গড়িয়েছে, ততই দর্শক হয়েছে মাঠে। মাঠে ঢোকার মুখে এতই ভিড় ছিল যে, ভেতরে কষ্ট করে ঢুকতে হয়েছে দর্শকদের। আর টিকিট না পাওয়া অনেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে সীমানাপ্রাচীর ডিঙিয়েও ঢুকেছে মাঠের ভেতরে।
ক্রিকেট খেলাকে ঘিরে পুরো শহরে যানজটের সৃষ্টি হয়। সব মানুষের গন্তব্য একটাই—ক্রিকেট স্টেডিয়াম। যে কারণে নগরের আম্বরখানা থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ এয়ারপোর্ট সড়কে দীর্ঘ যানজট কমাতে পুলিশকেও হিমশিম খেতে হয়েছে।
এ ছাড়া টিকিট না পাওয়াদের অনেকে ঝুঁকি নিয়ে মাঠের পার্শ্ববর্তী বাইরের টিলায় দাঁড়িয়ে খেলা উপভোগ করতে দেখা যায়।
সুনামগঞ্জ থেকে খেলা দেখতে আসা আক্তারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ছয় বন্ধু মিলে খেলা দেখতে এসেছি। টিকিট কিনে খেলা দেখতে এলেও গ্যালারিতে চেয়ারের সংকটে বসতে পারিনি।’
সিলেটে কর্মরত সাংবাদিক নাসির উদ্দীন বলেন, ‘সিলেটের মানুষ ক্রিকেটের অন্তঃপ্রাণ, যে কারণে প্রতিটি খেলায় দর্শকের জোয়ার সৃষ্টি হয়। কিন্তু সে তুলনায় দর্শক টিকিট পান না।’
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মিডিয়া ইনচার্জ ফরহাদ কোরেশি বলেন, ‘সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গ্রিন গ্যালারিসহ ১৮ হাজারের অধিক দর্শক ধারণক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু সিলেটের দর্শকদের চাহিদা অনুপাতে টিকিট দেওয়া সম্ভব হয় না। অথচ সবার আকাঙ্ক্ষা থাকে খেলা দেখার। সে ক্ষেত্রে আমাদের কিছুই করার নেই।’
দর্শকের জোয়ার ও টিকিট ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিসিবির পরিচালক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল বলেন, ‘ফুটবল আর ক্রিকেট সিলেটে খেলা হলেই দর্শকের উপচে পড়া ভিড় বরাবরই হয়। তবে বেশি খেলা হলে দর্শকের উন্মাদনা কমে আসবে, জোয়ার ঠিকই থাকবে। টিকিট কালোবাজারিদের বিষয়ে সব সময়ই সতর্ক বিসিবি।’
ম্যাচ শুরু হতে তখনো ঘণ্টাখানেক বাকি। আকাশে মেঘের ঘনঘটা। বিকেল হতেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির চোখরাঙানি। এ নিয়ে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ছিল ক্রীড়ামোদীদের ললাটে।
তা সত্ত্বেও সিলেট স্টেডিয়ামগামী মানুষের ভিড়। আগেও সিলেটের ক্রিকেট ম্যাচে উপচে পড়া দর্শক হয়েছে। ব্যতিক্রম হয়নি গতকালও।
শুক্রবার বিকেলে খেলা শুরুর আগেই খালি গ্যালারি পূর্ণতা পায় দর্শকে। এরপর সময় যত গড়িয়েছে, ততই দর্শক হয়েছে মাঠে। মাঠে ঢোকার মুখে এতই ভিড় ছিল যে, ভেতরে কষ্ট করে ঢুকতে হয়েছে দর্শকদের। আর টিকিট না পাওয়া অনেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে সীমানাপ্রাচীর ডিঙিয়েও ঢুকেছে মাঠের ভেতরে।
ক্রিকেট খেলাকে ঘিরে পুরো শহরে যানজটের সৃষ্টি হয়। সব মানুষের গন্তব্য একটাই—ক্রিকেট স্টেডিয়াম। যে কারণে নগরের আম্বরখানা থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ এয়ারপোর্ট সড়কে দীর্ঘ যানজট কমাতে পুলিশকেও হিমশিম খেতে হয়েছে।
এ ছাড়া টিকিট না পাওয়াদের অনেকে ঝুঁকি নিয়ে মাঠের পার্শ্ববর্তী বাইরের টিলায় দাঁড়িয়ে খেলা উপভোগ করতে দেখা যায়।
সুনামগঞ্জ থেকে খেলা দেখতে আসা আক্তারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা ছয় বন্ধু মিলে খেলা দেখতে এসেছি। টিকিট কিনে খেলা দেখতে এলেও গ্যালারিতে চেয়ারের সংকটে বসতে পারিনি।’
সিলেটে কর্মরত সাংবাদিক নাসির উদ্দীন বলেন, ‘সিলেটের মানুষ ক্রিকেটের অন্তঃপ্রাণ, যে কারণে প্রতিটি খেলায় দর্শকের জোয়ার সৃষ্টি হয়। কিন্তু সে তুলনায় দর্শক টিকিট পান না।’
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মিডিয়া ইনচার্জ ফরহাদ কোরেশি বলেন, ‘সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গ্রিন গ্যালারিসহ ১৮ হাজারের অধিক দর্শক ধারণক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু সিলেটের দর্শকদের চাহিদা অনুপাতে টিকিট দেওয়া সম্ভব হয় না। অথচ সবার আকাঙ্ক্ষা থাকে খেলা দেখার। সে ক্ষেত্রে আমাদের কিছুই করার নেই।’
দর্শকের জোয়ার ও টিকিট ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিসিবির পরিচালক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল বলেন, ‘ফুটবল আর ক্রিকেট সিলেটে খেলা হলেই দর্শকের উপচে পড়া ভিড় বরাবরই হয়। তবে বেশি খেলা হলে দর্শকের উন্মাদনা কমে আসবে, জোয়ার ঠিকই থাকবে। টিকিট কালোবাজারিদের বিষয়ে সব সময়ই সতর্ক বিসিবি।’
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে