নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইসিসির টুর্নামেন্টে ভরাডুবির পর ব্যর্থতার কারণ খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) তদন্ত কমিটি গঠন নতুন কিছু নয়। ২০০৩ বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর হয়েছিল। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পরও হয়েছিল। সে সব তদন্ত কমিটির সুপারিশ পরে কতটা কাজে লাগানো হয়, সেটি নিয়ে অনেক প্রশ্ন। সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপের ব্যর্থতার পরও তদন্ত কমিটি করেছে বিসিবি।
বিসিবির বর্ষীয়ান পরিচালক এনায়েত হোসেন সিরাজকে আহ্বায়ক করে কমিটির বাকি দুই সদস্য হলেন গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল আনাম ও ফ্যাসিলিটিজ ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান আকরাম খান। আকরাম আজ সাংবাদিকদের কাছে নতুন গঠিত তদন্ত কমিটির কর্মপরিকল্পনা পরিষ্কার করলেন, ‘সাত-আটটা সিরিজ জেতেন, হারেন কিছু যায়–আসে না। তবে বিশ্বকাপ এমন একটা জায়গা, আপনার দেশ কেমন ক্রিকেট খেলে সেখানে ফুটে ওঠে। সে জায়গায় আমাদের ভালো করা উচিত ছিল। গত চার বছর অনেক ভালো প্রস্তুতি নিয়ে আসছিলাম। সে অনুযায়ী ভালো করার কথা ছিল। ভালো তো করিইনি, উল্টো আরও খারাপ করেছি। যেটা আমাদের চিন্তার বাইরে। কী কারণে, কেন খারাপ হয়েছে, সেটা আমাদের বের করতেই হবে।’
তদন্ত কমিটি আগেও হয়েছে। কিন্তু সেই তদন্তের ফল দেশের ক্রিকেট উন্নয়নে খুব একটা কাজে লাগে খুব কম। বিষয়টি অজানা নয় আকরামেরও, ‘২০০৩ বিশ্বকাপেও বাংলাদেশ ভালো করতে পারেনি। শুরুতে কানাডার মতো দলের কাছে হেরেছিল। তখনো তদন্ত ঠিকই হয়েছে। কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। কদিন আগে বিসিবি সভাপতি বলেছেন, কঠিন সিদ্ধান্ত নেবেন। এটাই সঠিক সময়। আমরা কোনো ক্লাবের জন্য নয়, বাংলাদেশের জন্য খেলি।’ এ কারণে আকরাম আশাবাদী এবার সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড, ‘কারও ব্যক্তিগত স্বার্থ, হিংসা কিংবা শয়তানির জন্য দেশকে বঞ্চিত করলে সহজভাবে নেব না, যে সত্য বেরিয়ে আসবে, সেটা বোর্ডকে দেব। আশা করি বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে।’
তদন্ত কমিটি কত দিনের মধ্যে তাদের রিপোর্ট জমা দেবে, সেটি অবশ্য আজ বলতে পারেননি আকরাম, ‘আমরা দুদিনের মধ্যে বসে আলোচনা করব। যত তাড়াতাড়ি শেষ করার চেষ্টা করব। দেশের স্বার্থে সবাইকে আসতে হবে (কথা বলতে), যে যত ব্যস্ত থাকুক। দেশের স্বার্থে এই সহযোগিতা করতে হবে সবাইকে।’
আকরাম নিরপেক্ষ থেকে সঠিক রিপোর্ট দেওয়ার আশ্বাসই দিলেন, ‘আমাদের কাছে দলের সবাই গুরুত্বপূর্ণ। যে দোষী হবে, তার নামে রিপোর্ট করব। ভারতেই সবচেয়ে ভালো করার সম্ভাবনা ছিল আমাদের। যে করার উচিত ছিল, উচিত ছিল না, ভবিষ্যতে এই ভুল না করার পুনরাবৃত্তি না হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত করার সুপারিশ করব। কাউকে দোষী করতে নয়, ভবিষ্যতে যেন এটা না হয় এবং দেশ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেটা বলব।’
আইসিসির টুর্নামেন্টে ভরাডুবির পর ব্যর্থতার কারণ খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) তদন্ত কমিটি গঠন নতুন কিছু নয়। ২০০৩ বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর হয়েছিল। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পরও হয়েছিল। সে সব তদন্ত কমিটির সুপারিশ পরে কতটা কাজে লাগানো হয়, সেটি নিয়ে অনেক প্রশ্ন। সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপের ব্যর্থতার পরও তদন্ত কমিটি করেছে বিসিবি।
বিসিবির বর্ষীয়ান পরিচালক এনায়েত হোসেন সিরাজকে আহ্বায়ক করে কমিটির বাকি দুই সদস্য হলেন গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল আনাম ও ফ্যাসিলিটিজ ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান আকরাম খান। আকরাম আজ সাংবাদিকদের কাছে নতুন গঠিত তদন্ত কমিটির কর্মপরিকল্পনা পরিষ্কার করলেন, ‘সাত-আটটা সিরিজ জেতেন, হারেন কিছু যায়–আসে না। তবে বিশ্বকাপ এমন একটা জায়গা, আপনার দেশ কেমন ক্রিকেট খেলে সেখানে ফুটে ওঠে। সে জায়গায় আমাদের ভালো করা উচিত ছিল। গত চার বছর অনেক ভালো প্রস্তুতি নিয়ে আসছিলাম। সে অনুযায়ী ভালো করার কথা ছিল। ভালো তো করিইনি, উল্টো আরও খারাপ করেছি। যেটা আমাদের চিন্তার বাইরে। কী কারণে, কেন খারাপ হয়েছে, সেটা আমাদের বের করতেই হবে।’
তদন্ত কমিটি আগেও হয়েছে। কিন্তু সেই তদন্তের ফল দেশের ক্রিকেট উন্নয়নে খুব একটা কাজে লাগে খুব কম। বিষয়টি অজানা নয় আকরামেরও, ‘২০০৩ বিশ্বকাপেও বাংলাদেশ ভালো করতে পারেনি। শুরুতে কানাডার মতো দলের কাছে হেরেছিল। তখনো তদন্ত ঠিকই হয়েছে। কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। কদিন আগে বিসিবি সভাপতি বলেছেন, কঠিন সিদ্ধান্ত নেবেন। এটাই সঠিক সময়। আমরা কোনো ক্লাবের জন্য নয়, বাংলাদেশের জন্য খেলি।’ এ কারণে আকরাম আশাবাদী এবার সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে বোর্ড, ‘কারও ব্যক্তিগত স্বার্থ, হিংসা কিংবা শয়তানির জন্য দেশকে বঞ্চিত করলে সহজভাবে নেব না, যে সত্য বেরিয়ে আসবে, সেটা বোর্ডকে দেব। আশা করি বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে।’
তদন্ত কমিটি কত দিনের মধ্যে তাদের রিপোর্ট জমা দেবে, সেটি অবশ্য আজ বলতে পারেননি আকরাম, ‘আমরা দুদিনের মধ্যে বসে আলোচনা করব। যত তাড়াতাড়ি শেষ করার চেষ্টা করব। দেশের স্বার্থে সবাইকে আসতে হবে (কথা বলতে), যে যত ব্যস্ত থাকুক। দেশের স্বার্থে এই সহযোগিতা করতে হবে সবাইকে।’
আকরাম নিরপেক্ষ থেকে সঠিক রিপোর্ট দেওয়ার আশ্বাসই দিলেন, ‘আমাদের কাছে দলের সবাই গুরুত্বপূর্ণ। যে দোষী হবে, তার নামে রিপোর্ট করব। ভারতেই সবচেয়ে ভালো করার সম্ভাবনা ছিল আমাদের। যে করার উচিত ছিল, উচিত ছিল না, ভবিষ্যতে এই ভুল না করার পুনরাবৃত্তি না হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত করার সুপারিশ করব। কাউকে দোষী করতে নয়, ভবিষ্যতে যেন এটা না হয় এবং দেশ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেটা বলব।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে