‘চেজ মাস্টার’ উপাধি তো বিরাট কোহলি এমনি এমনি পাননি। রান তাড়ায় ভারতকে জিতিয়েছেন অসংখ্য ম্যাচই। সেই কোহলিকেই আজ জীবন দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সুযোগের সদ্ব্যবহার ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন বেশ ভালোভাবেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা করল ভারত।
শুবমান গিল না খেলায় রোহিত শর্মার সঙ্গে ওপেনিংয়ে নামেন ইশান কিষান। আর ওপেনিংয়ে নেমে গোল্ডেন ডাক মেরেছেন তিনি। ইনিংসের চতুর্থ বলে মিচেল স্টার্ককে কাভার ড্রাইভ করতে যান কিষান। আউটসাইড এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে ক্যাচ ধরেন ক্যামেরন গ্রিন। এরপর দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে জশ হ্যাজলউডের বলে এলবিডব্লুর শিকার হয়েছেন রোহিত শর্মা। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি রোহিত। ভারতীয় অধিনায়কও ফেরেন রানের খাতা খোলার আগেই।
ইশান, রোহিতের ধাক্কার রেশ কাটতে না কাটতেই আরও এক উইকেট হারায় ভারত। দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে হ্যাজলউডকে ড্রাইভ করতে গিয়ে শর্ট কাভারে ডেভিড ওয়ার্নারের তালুবন্দী হয়েছেন শ্রেয়াস আয়ার। কিষান, রোহিতের পর ০ রানে আউট হয়েছেন শ্রেয়াস। এবারই প্রথমবারের মতো ভারতের ওয়ানডে ইতিহাসে প্রথম চার ব্যাটারের তিনজনই আউট হয়েছেন ০ রানে। ২০০ রান করতে নেমে ২ রানেই হারিয়ে বসে ৩ উইকেট।স্বাগতিকদের স্কোর হতে পারত ৪ উইকেটে ২০ রান। অষ্টম ওভারের তৃতীয় বলে জশ হ্যাজলউডকে পুল করতে যান কোহলি। আকাশে অনেকক্ষণ ভেসে থাকা বল দৌড়ে এসেও ধরতে পারেননি মিচেল মার্শ। কোহলির রান তখন ১২ রান।
১২ রানে জীবন পাওয়ার পর কোহলিকে যেন আটকাতেই পারছিলেন না অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। ঠাণ্ডা মাথায় রানের চাকা সচল রাখতে থাকেন কোহলি। ৭৫ বলে করেছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৬৭ তম ফিফটি করেছেন তিনি। তার সঙ্গে থাকা লোকেশ রাহুলও পেয়েছেন ফিফটি। দুজনেই বেশ সাবলীল ব্যাটিংয়ে ভারতকে জয়ের পথে এগিয়ে নিতে থাকেন। চতুর্থ উইকেট ২১৫ বলে ১৬৫ রানের জুটি গড়েছেন কোহলি-রাহুল। কোহলিকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হ্যাজলউড। ৩৮তম ওভারের চতুর্থ বলে হ্যাজলউডকে পুল করতে গিয়ে শর্ট মিড উইকেটে মারনাস লাবুশেনের তালুবন্দী হয়েছেন কোহলি। ১১৬ বলে ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন ৮৫ রান। ইনিংস খেলার পথে মেরেছেন ৬টি চার।
কোহলি সেঞ্চুরি না পেলেও তিন অঙ্ক ছোঁয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন রাহুল। তবে লক্ষ্য তুলনামূলক কম থাকায় সেই সুযোগ আর হয়নি রাহুলের। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে প্যাট কামিন্সকে ছক্কা মেরে ভারতকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন রাহুল। ১১৫ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৯৭ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন রাহুল। ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন হ্যাজলউড। বাকি উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ভারতীয় বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৪৯.৩ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন স্টিভ স্মিথ। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৫২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন কুলদীপ যাদব ও জসপ্রীত বুমরা। মোহাম্মদ সিরাজ, হার্দিক পান্ডিয়া, রবিচন্দ্রন অশ্বিন নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
‘চেজ মাস্টার’ উপাধি তো বিরাট কোহলি এমনি এমনি পাননি। রান তাড়ায় ভারতকে জিতিয়েছেন অসংখ্য ম্যাচই। সেই কোহলিকেই আজ জীবন দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সুযোগের সদ্ব্যবহার ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন বেশ ভালোভাবেই। চেন্নাইয়ের চিদম্বরম স্টেডিয়ামে কোহলির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা করল ভারত।
শুবমান গিল না খেলায় রোহিত শর্মার সঙ্গে ওপেনিংয়ে নামেন ইশান কিষান। আর ওপেনিংয়ে নেমে গোল্ডেন ডাক মেরেছেন তিনি। ইনিংসের চতুর্থ বলে মিচেল স্টার্ককে কাভার ড্রাইভ করতে যান কিষান। আউটসাইড এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে ক্যাচ ধরেন ক্যামেরন গ্রিন। এরপর দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে জশ হ্যাজলউডের বলে এলবিডব্লুর শিকার হয়েছেন রোহিত শর্মা। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি রোহিত। ভারতীয় অধিনায়কও ফেরেন রানের খাতা খোলার আগেই।
ইশান, রোহিতের ধাক্কার রেশ কাটতে না কাটতেই আরও এক উইকেট হারায় ভারত। দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে হ্যাজলউডকে ড্রাইভ করতে গিয়ে শর্ট কাভারে ডেভিড ওয়ার্নারের তালুবন্দী হয়েছেন শ্রেয়াস আয়ার। কিষান, রোহিতের পর ০ রানে আউট হয়েছেন শ্রেয়াস। এবারই প্রথমবারের মতো ভারতের ওয়ানডে ইতিহাসে প্রথম চার ব্যাটারের তিনজনই আউট হয়েছেন ০ রানে। ২০০ রান করতে নেমে ২ রানেই হারিয়ে বসে ৩ উইকেট।স্বাগতিকদের স্কোর হতে পারত ৪ উইকেটে ২০ রান। অষ্টম ওভারের তৃতীয় বলে জশ হ্যাজলউডকে পুল করতে যান কোহলি। আকাশে অনেকক্ষণ ভেসে থাকা বল দৌড়ে এসেও ধরতে পারেননি মিচেল মার্শ। কোহলির রান তখন ১২ রান।
১২ রানে জীবন পাওয়ার পর কোহলিকে যেন আটকাতেই পারছিলেন না অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। ঠাণ্ডা মাথায় রানের চাকা সচল রাখতে থাকেন কোহলি। ৭৫ বলে করেছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৬৭ তম ফিফটি করেছেন তিনি। তার সঙ্গে থাকা লোকেশ রাহুলও পেয়েছেন ফিফটি। দুজনেই বেশ সাবলীল ব্যাটিংয়ে ভারতকে জয়ের পথে এগিয়ে নিতে থাকেন। চতুর্থ উইকেট ২১৫ বলে ১৬৫ রানের জুটি গড়েছেন কোহলি-রাহুল। কোহলিকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হ্যাজলউড। ৩৮তম ওভারের চতুর্থ বলে হ্যাজলউডকে পুল করতে গিয়ে শর্ট মিড উইকেটে মারনাস লাবুশেনের তালুবন্দী হয়েছেন কোহলি। ১১৬ বলে ভারতীয় এই ব্যাটার করেছেন ৮৫ রান। ইনিংস খেলার পথে মেরেছেন ৬টি চার।
কোহলি সেঞ্চুরি না পেলেও তিন অঙ্ক ছোঁয়ার সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন রাহুল। তবে লক্ষ্য তুলনামূলক কম থাকায় সেই সুযোগ আর হয়নি রাহুলের। ৪২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে প্যাট কামিন্সকে ছক্কা মেরে ভারতকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন রাহুল। ১১৫ বলে ৮ চার ও ২ ছক্কায় ৯৭ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন রাহুল। ম্যাচসেরার পুরস্কার জিতেছেন ভারতীয় এই ব্যাটার। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন হ্যাজলউড। বাকি উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ভারতীয় বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৪৯.৩ ওভারে ১৯৯ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন স্টিভ স্মিথ। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন ডেভিড ওয়ার্নার। ৫২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৬ চার। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন কুলদীপ যাদব ও জসপ্রীত বুমরা। মোহাম্মদ সিরাজ, হার্দিক পান্ডিয়া, রবিচন্দ্রন অশ্বিন নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
২৭ মিনিট আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
২ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে লম্বা সময় ধরে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলছে না ভারত-পাকিস্তান। সেই দ্বন্দ্বের আঁচ পড়ে ক্রিকেটারদের মধ্যেও। বন্ধুত্বের আড়ালে উঠে আসে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের ঘটনা। তেমনই এক ঘটনা শোনালেন ভারতের সাবেক পেসার ইরফান পাঠান। ২০০৬ সালে করাচি থেকে লাহোরে যাওয়ার সময় পাকিস্তানের সাবেক অলরাউন্ডা
৫ ঘণ্টা আগে