নিলামে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে মিচেল স্টার্ককে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম পাওয়া ক্রিকেটার তাঁর ওপর আস্থার প্রতিদানও দিয়েছেন। ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে তৃতীয় শিরোপা এনে দেওয়ার পথে ১৩ ইনিংসে নেন ১৭ উইকেট।
আহমেদাবাদে গত নভেম্বরে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছেন স্টার্ক। অজি পেসার গত রাতে জিতলেন আইপিএল। এবার তাঁর চোখ আগামী মাসে শুরু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দিকে। যুক্তরাষ্ট্রে রওনা দেওয়ার আগে স্টার্ক জানিয়ে দিলেন, তিনি ফিট ও প্রস্তুত।
এবারের আইপিএলের শুরুতে অবশ্য ছন্দে ছিলেন না স্টার্ক। ভারতে তীব্র গরমের কারণে ছিলেন ভয়েও। মনে করেছিলেন, তীব্র গরমে তাঁর সবটুকু শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে। তবে সময় যেতেই নিজেকে ফিরে পান। চেন্নাইয়ের ফাইনালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে ম্যাচসেরার পুরস্কারও জিতেছেন স্টার্ক। শুরুতেই তাঁর তোপে এলোমেলো হয়ে যায় হায়দরাবাদের ব্যাটিং লাইনআপ।
ফাইনালের পর স্টার্ক বলেছেন, ‘আমার শরীর ভালো আছে।’ গত সপ্তাহে আহমেদাবাদে হায়দরাবাদের বিপক্ষে ৪৪ ডিগ্রি তাপমাত্রার মধ্যে খেলেছেন স্টার্ক। তবে বিশ্বকাপে তেমন উত্তাপ সইতে হবে না মনে করেন তিনি, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজে এর চেয়ে ঠান্ডা থাকবে।’ সেই সঙ্গে আগামী ওয়ানডে বিশ্বকাপে না খেলারও ইঙ্গিত দিয়েছেন ৩৪ বছর বয়সী তারকা, ‘আমি ক্যারিয়ারের শেষের দিকের কাছাকাছি, তাই একটি ফরম্যাট বাদ দিতে পারি।’ তবে আরও বেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলে যেতে চান স্টার্ক, ‘পরের ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে অনেক সময় আছে এবং সেই ফরম্যাটটি আমার জন্য অব্যাহত থাকুক বা না থাকুক...আরও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের জন্য দরজা খোলা থাকছে।’
এবারের আইপিএলে রানবন্যা হয়েছে। ‘ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়ের’ সুবিধা নিয়ে ২৭৭ ও ২৮৭ করেছে হায়দরাবাদ, দুটিই আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ স্কোর। তবে এমন কিছু মনে না মনে করেন স্টার্ক, ‘২৭০-ও হয়তো হবে না বিশ্বকাপে। কারণ, ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম না থাকায় সেখানে একজন কম নিয়েই খেলতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজে এমন উইকেট হবে না, সেখানে টার্ন থাকবে। বোলাররা এখানে যেটা করতে পারেননি, সেটি বিশ্বকাপে পারবে। তবে আমি নিশ্চিত, বিশ্বকাপে উত্তেজনা ছড়াবে।’
নিলামে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে মিচেল স্টার্ককে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দাম পাওয়া ক্রিকেটার তাঁর ওপর আস্থার প্রতিদানও দিয়েছেন। ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে তৃতীয় শিরোপা এনে দেওয়ার পথে ১৩ ইনিংসে নেন ১৭ উইকেট।
আহমেদাবাদে গত নভেম্বরে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছেন স্টার্ক। অজি পেসার গত রাতে জিতলেন আইপিএল। এবার তাঁর চোখ আগামী মাসে শুরু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দিকে। যুক্তরাষ্ট্রে রওনা দেওয়ার আগে স্টার্ক জানিয়ে দিলেন, তিনি ফিট ও প্রস্তুত।
এবারের আইপিএলের শুরুতে অবশ্য ছন্দে ছিলেন না স্টার্ক। ভারতে তীব্র গরমের কারণে ছিলেন ভয়েও। মনে করেছিলেন, তীব্র গরমে তাঁর সবটুকু শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে। তবে সময় যেতেই নিজেকে ফিরে পান। চেন্নাইয়ের ফাইনালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে ম্যাচসেরার পুরস্কারও জিতেছেন স্টার্ক। শুরুতেই তাঁর তোপে এলোমেলো হয়ে যায় হায়দরাবাদের ব্যাটিং লাইনআপ।
ফাইনালের পর স্টার্ক বলেছেন, ‘আমার শরীর ভালো আছে।’ গত সপ্তাহে আহমেদাবাদে হায়দরাবাদের বিপক্ষে ৪৪ ডিগ্রি তাপমাত্রার মধ্যে খেলেছেন স্টার্ক। তবে বিশ্বকাপে তেমন উত্তাপ সইতে হবে না মনে করেন তিনি, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজে এর চেয়ে ঠান্ডা থাকবে।’ সেই সঙ্গে আগামী ওয়ানডে বিশ্বকাপে না খেলারও ইঙ্গিত দিয়েছেন ৩৪ বছর বয়সী তারকা, ‘আমি ক্যারিয়ারের শেষের দিকের কাছাকাছি, তাই একটি ফরম্যাট বাদ দিতে পারি।’ তবে আরও বেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলে যেতে চান স্টার্ক, ‘পরের ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে অনেক সময় আছে এবং সেই ফরম্যাটটি আমার জন্য অব্যাহত থাকুক বা না থাকুক...আরও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের জন্য দরজা খোলা থাকছে।’
এবারের আইপিএলে রানবন্যা হয়েছে। ‘ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়ের’ সুবিধা নিয়ে ২৭৭ ও ২৮৭ করেছে হায়দরাবাদ, দুটিই আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ স্কোর। তবে এমন কিছু মনে না মনে করেন স্টার্ক, ‘২৭০-ও হয়তো হবে না বিশ্বকাপে। কারণ, ইম্প্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম না থাকায় সেখানে একজন কম নিয়েই খেলতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজে এমন উইকেট হবে না, সেখানে টার্ন থাকবে। বোলাররা এখানে যেটা করতে পারেননি, সেটি বিশ্বকাপে পারবে। তবে আমি নিশ্চিত, বিশ্বকাপে উত্তেজনা ছড়াবে।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১৩ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে