আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় দেশে ছিলেন না সাকিব আল হাসান। তারপরও তাঁর নামে হয়েছে হত্যা মামলা। আদাবর থানা গার্মেন্টসকর্মীর নামে প্রাণহানির মামলায় আসামি তিনিও। সেই হত্যা মামলা মাথায় নিয়ে রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছেন সাকিব। এখন খেলছেন ভারতে।
তবে আগামীকাল থেকে শুরু কানপুরে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের আগে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন সাকিব। দেশের মাঠে আগামী মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্টই হবে সাকিবের শেষ টেস্ট ম্যাচ। কিন্তু এই সিরিজে খেলতে দেশে আসতে পারবেন কি ৩৭ বছর বয়সী অলরাউন্ডার?
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) থেকে থেকে আশ্বাস পেলে মিরপুরে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টেস্ট খেলে সাদা পোশাকের ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে চান তিনি। কিন্তু তাঁর দেশে ফেরা নিয়েই দেখা দিয়েছে শঙ্কা। বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ বিষয়টি জানলেও বাংলাদেশের কিংবদন্তি ক্রিকেটারের নিরাপত্তা নিয়ে আশ্বাস দিতে পারেননি।
আজ ছিল বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের সভা। দীর্ঘ চার ঘণ্টার ম্যারাথন সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ। এ সময় সাংবাদিকদের তিনি সাকিবের অবসরের প্রসঙ্গে বলেন, ‘সাকিব একটা-দুইটা সংস্করণ থেকে বিদায় নিতে চাচ্ছে। তার পুরো ভিডিওটা (সংবাদ সম্মেলন) দেখেছি। আমার সঙ্গে যেটা কথা হয়েছে, ঠিক সেটিই তুলে ধরেছে।’
কানপুরে নাকি মিরপুরে—কোথায় হবে সাকিবের অবসর ভেন্যু? সাকিব কি দেশে অবসর নিতে পারবেন? তবে এ ব্যাপারে বোর্ডের কিছুই করার নেই বলে জানা ন বিসিবি সভাপতি, ‘এই পর্যায় থেকে তার মামলার ব্যাপারে কী হবে, আমি বলেছি বোর্ডের তেমন কিছু করার নেই। ও যদি শেষ টেস্ট খেলতে পারে খুব ভালো হবে। সিদ্ধান্ত ওকেই নিতে হবে। বোর্ড থেকে নিশ্চয়তা দিতে পারব না। এটা অবশ্যই উচ্চপর্যায় থেকে আসতে হবে।’
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আর বাংলাদেশে আসেননি সাকিব। এ সময় তিনি ছিলেন নিউইয়র্কে পরিবারের সঙ্গে। সেখান থেকে রাওয়ালপিন্ডি গিয়ে খেলেন দুই টেস্ট সিরিজ। এরপর সতীর্থরা দেশে ফিরলেও সাকিব একটি কাউন্টি খেলতে চলে গেলেন ইংল্যান্ডে। সেখানে থেকে ভারতে গিয়েছেন দুই টেস্ট ও তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি খেলতে।
সংসদ সদস্য হওয়ায় সরকার পতনের পর মামলা হয় সাকিবের নামে। সম্প্রতি শেয়ার কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকায় ৫০ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে তাঁকে। তার মধ্যে চোখে সমস্যা ও ব্যাটে রান খরা নিয়ে অনেক দিন ধরে কানাঘুষা চলছিল তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়ার। এরই মধ্যে যোগ হয়েছে আঙুলে চোটে পড়ার গুঞ্জনটিও।
সাকিবের এমন কঠিন সময় যাচ্ছে দেখে তাঁকে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের বিষয়ে বলেননি ফারুক আহমেদ। এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘সাকিব জীবনের কঠিন একসময় পার করছে, সব দিক থেকেই। আমার আসলে তাকে খুব বেশি কিছু বলার ছিল না। সে যে কারণ দেখিয়েছে, বোঝানোর চেষ্টা করিনি। একটা খেলোয়াড় যখন বুঝতে পারে তার সময়…সে মনে করেছে সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নতুন কারও জায়গা নেওয়ার এখন সঠিক সময়। টেস্টেও সে খেলতে চেয়েছিল, ঢাকা থেকে অবসর নিতে চায়। এটাকে সম্মান জানিয়েছি।’
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে এবং সাকিব দেশে এলে কী হতে পারে সেটি বিসিবি সভাপতি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ অনিরাপদ না, আমি তো এখানেই থাকি। তবে কার জন্য নিরাপদ কার জন্য অনিরাপদ এটা একটু আপেক্ষিক ব্যাপার। সাকিব আর আমরা হয়তো একই লাইনে নাই। সে রাজনীতিবিদ, সবাই জানে। তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সব ব্যাপার মিলিয়ে সে নিরাপদ না।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সময় দেশে ছিলেন না সাকিব আল হাসান। তারপরও তাঁর নামে হয়েছে হত্যা মামলা। আদাবর থানা গার্মেন্টসকর্মীর নামে প্রাণহানির মামলায় আসামি তিনিও। সেই হত্যা মামলা মাথায় নিয়ে রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছেন সাকিব। এখন খেলছেন ভারতে।
তবে আগামীকাল থেকে শুরু কানপুরে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের আগে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন সাকিব। দেশের মাঠে আগামী মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্টই হবে সাকিবের শেষ টেস্ট ম্যাচ। কিন্তু এই সিরিজে খেলতে দেশে আসতে পারবেন কি ৩৭ বছর বয়সী অলরাউন্ডার?
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) থেকে থেকে আশ্বাস পেলে মিরপুরে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টেস্ট খেলে সাদা পোশাকের ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে চান তিনি। কিন্তু তাঁর দেশে ফেরা নিয়েই দেখা দিয়েছে শঙ্কা। বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ বিষয়টি জানলেও বাংলাদেশের কিংবদন্তি ক্রিকেটারের নিরাপত্তা নিয়ে আশ্বাস দিতে পারেননি।
আজ ছিল বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের সভা। দীর্ঘ চার ঘণ্টার ম্যারাথন সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ। এ সময় সাংবাদিকদের তিনি সাকিবের অবসরের প্রসঙ্গে বলেন, ‘সাকিব একটা-দুইটা সংস্করণ থেকে বিদায় নিতে চাচ্ছে। তার পুরো ভিডিওটা (সংবাদ সম্মেলন) দেখেছি। আমার সঙ্গে যেটা কথা হয়েছে, ঠিক সেটিই তুলে ধরেছে।’
কানপুরে নাকি মিরপুরে—কোথায় হবে সাকিবের অবসর ভেন্যু? সাকিব কি দেশে অবসর নিতে পারবেন? তবে এ ব্যাপারে বোর্ডের কিছুই করার নেই বলে জানা ন বিসিবি সভাপতি, ‘এই পর্যায় থেকে তার মামলার ব্যাপারে কী হবে, আমি বলেছি বোর্ডের তেমন কিছু করার নেই। ও যদি শেষ টেস্ট খেলতে পারে খুব ভালো হবে। সিদ্ধান্ত ওকেই নিতে হবে। বোর্ড থেকে নিশ্চয়তা দিতে পারব না। এটা অবশ্যই উচ্চপর্যায় থেকে আসতে হবে।’
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আর বাংলাদেশে আসেননি সাকিব। এ সময় তিনি ছিলেন নিউইয়র্কে পরিবারের সঙ্গে। সেখান থেকে রাওয়ালপিন্ডি গিয়ে খেলেন দুই টেস্ট সিরিজ। এরপর সতীর্থরা দেশে ফিরলেও সাকিব একটি কাউন্টি খেলতে চলে গেলেন ইংল্যান্ডে। সেখানে থেকে ভারতে গিয়েছেন দুই টেস্ট ও তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি খেলতে।
সংসদ সদস্য হওয়ায় সরকার পতনের পর মামলা হয় সাকিবের নামে। সম্প্রতি শেয়ার কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকায় ৫০ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে তাঁকে। তার মধ্যে চোখে সমস্যা ও ব্যাটে রান খরা নিয়ে অনেক দিন ধরে কানাঘুষা চলছিল তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়ার। এরই মধ্যে যোগ হয়েছে আঙুলে চোটে পড়ার গুঞ্জনটিও।
সাকিবের এমন কঠিন সময় যাচ্ছে দেখে তাঁকে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের বিষয়ে বলেননি ফারুক আহমেদ। এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘সাকিব জীবনের কঠিন একসময় পার করছে, সব দিক থেকেই। আমার আসলে তাকে খুব বেশি কিছু বলার ছিল না। সে যে কারণ দেখিয়েছে, বোঝানোর চেষ্টা করিনি। একটা খেলোয়াড় যখন বুঝতে পারে তার সময়…সে মনে করেছে সংক্ষিপ্ত সংস্করণে নতুন কারও জায়গা নেওয়ার এখন সঠিক সময়। টেস্টেও সে খেলতে চেয়েছিল, ঢাকা থেকে অবসর নিতে চায়। এটাকে সম্মান জানিয়েছি।’
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে এবং সাকিব দেশে এলে কী হতে পারে সেটি বিসিবি সভাপতি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ অনিরাপদ না, আমি তো এখানেই থাকি। তবে কার জন্য নিরাপদ কার জন্য অনিরাপদ এটা একটু আপেক্ষিক ব্যাপার। সাকিব আর আমরা হয়তো একই লাইনে নাই। সে রাজনীতিবিদ, সবাই জানে। তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সব ব্যাপার মিলিয়ে সে নিরাপদ না।’
দ্বিতীয় স্তরের ঘরোয়া ফুটবল বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে একের পর এক লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন রেফারিরা। পরশু সিটি ক্লাব ও বাফুফে এলিট একাডেমির মধ্যকার ম্যাচের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হামলার শিকার হন রেফারি জি এম চৌধুরী নয়ন।
৮ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান, ইএসপিএন এফসির মতো নির্ভরযোগ্য সংবাদমাধ্যমের অনলাইনে কি তাহলে তথ্যবিভ্রাটই হলো! তাদের দাবি, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারশনের ১১০ বছরের ইতিহাসে কার্লো আনচেলত্তিই তাদের প্রথম বিদেশি কোচ। কিন্তু নানা তথ্য-উপাত্ত বলছে, আনচেলত্তি ব্রাজিলের প্রথম বিদেশি কোচ নন। এর আগেও ব্রাজিল জাতীয় দলে তিনজন বিদেশি কোচ
৯ ঘণ্টা আগেতাঁর পরের গন্তব্য যে ব্রাজিল, সেটি আগেই বোঝা গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত হলোই তাই। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, নেইমারদের কোচ হওয়ার জন্য ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) চুক্তিতে সই করেছেন কার্লো আনচেলত্তি।
১০ ঘণ্টা আগেনিজেদের সবশেষ টি-টোয়েন্টি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ দল। এ ছাড়া বেশ লম্বা সময় ধরে কুড়ি ওভারের সংস্করণে ছন্দে নেই তারা। তবে টি-টোয়েন্টি দলের নতুন অধিনায়ক লিটন দাসের চাওয়া, তাঁর হাতে ধরে যেন এই সংস্করণে যেন ভালো কিছু হয়। নেতৃত্ব নিয়ে এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বেশ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগে