নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট ছুড়ে আসা বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের কাছে নতুন কিছু নয়। সংস্করণ বদলালেও বাংলাদেশের এই রোগটা থেকেই যাচ্ছে। যার খেসারত দিতে হয় ম্যাচ হেরে। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের মতে, নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা মাথা খাটিয়ে খেলতে পারছেন না।
ব্যাটিং সহায়ক উইকেট পেলেও বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে আশানুরূপ রান তুলতে পারছে না ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। ম্যাচ হারের পর সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সবচেয়ে পরিচিত যে বাক্যটি শোনা যায়, তা হলো, আরও কটা রান কম হওয়ার কারণে দল হেরেছে। মিরপুরে আজ সংবাদ সম্মেলনে সালাহ উদ্দীনের কাছে প্রশ্ন এসেছে, ব্যাটিংয়ের উন্নতিতে কী কী করা যায়। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘দেখুন ড্রিলের কথা যদি বলেন, তাহলে আমি ১০০টা ড্রিল এখানে বানিয়ে বানিয়ে করতে পারব। ড্রিল বানানো নতুন কিছু না। আসলে খেলাটা তো মাথায়। আমরা কীভাবে আসলে হিসাব-নিকাশ করছি, আমরা যুক্তিসঙ্গত উপায়ে ক্রিকেট খেলছি কি না। আমরা মনে হয় মাঝেমধ্যে লজিক ছাড়া ক্রিকেট খেলি। এই জায়গায় উন্নতি করা সহজ কাজ না। যদি স্কিল বলেন, টেকনিক বলেন, আপনি যেভাবে ড্রাইভ খেলেন, আমিও সেভাবে ড্রাইভ খেলি। নিশ্চয়ই তাহলে কোথাও না কোথাও সমস্যা আছে। সমস্যাটা আসলে মাথায়।’
সালাহ উদ্দিন একই সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাটিংটাও দেখছেন। তাঁর মতে শুধু মুখের কথাতেই ক্রিকেটে উন্নতি করা যায় না। সেটার বাস্তব প্রয়োগও থাকতে হবে। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘সে জায়গায় কীভাবে উন্নতি করা যায়, এটা শুধু বললাম আর হয়ে গেল, তা কখনোই হবে না। এটার ঐতিহ্যগত ব্যাপার থাকে। যে ব্যাপারগুলো নিয়ে আমরা এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি। এই জায়গাটা তাড়াতাড়ি উন্নতি করতে হবে। বললেই হবে না যে করব করব করব। এটা খুব তাড়াতাড়ি করতে হবে।’
ক্রিকেটারদের দায়িত্ববোধ নিয়েও আজ সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন সালাহ উদ্দীন। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘দায়িত্ববোধের একটা ব্যাপার আছে। এটা চেষ্টা করতেছি ছেলেদের ওপর ছেড়ে দিতে। তাহলে তারা হয়তো তাড়াতাড়ি শিখবে। একজন আরেকজনকে কোচিং করানো। এমন একটা নতুন কৌশলও আমরা হয়তো নিয়েছি। যা থেকে তারা নিজেরা ক্রিকেট নিয়ে চিন্তাভাবনা করবে। চেষ্টা করছি আমাদের ঐতিহ্যগত ব্যাপারটা যেন পরিবর্তন হয়। যেখান থেকে ছেলেরা নিজেরাই শিখবে। নিজেরাই দায়িত্ববান হবে ও নিজেদের সমস্যার সমাধান করতে পারবে।’
২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে লিটনের কাঁধে। তাঁর (লিটন) সঙ্গে বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সে কাজ করেছেন সালাহ উদ্দীন। লিটনকে তাই তিনি (সালাহ উদ্দীন) ভালোভাবে চেনেন। কথা প্রসঙ্গে এসেছে সাকিব আল হাসানের নামও। সালাহ উদ্দীন বলেন,‘লিটনকে একটু আমরা অন্যভাবে দেখি। কথা কম বলে। যারা খুব কাছে থেকে দেখে, তাঁরা হয়তো তার (লিটন) সম্পর্কে ভুল ধারণা পাবে না। যে ভুল ধারণা আপনাদের ছিল সাকিবের বেলায়। বাইরে থেকে দেখে মনে হবে, তারা হয়তো অনেক কিছু করে না। তবে একজন নেতা হিসেবে যা করার, তার চেয়ে বেশি করে।’
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট ছুড়ে আসা বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের কাছে নতুন কিছু নয়। সংস্করণ বদলালেও বাংলাদেশের এই রোগটা থেকেই যাচ্ছে। যার খেসারত দিতে হয় ম্যাচ হেরে। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের মতে, নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাসরা মাথা খাটিয়ে খেলতে পারছেন না।
ব্যাটিং সহায়ক উইকেট পেলেও বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে আশানুরূপ রান তুলতে পারছে না ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। ম্যাচ হারের পর সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সবচেয়ে পরিচিত যে বাক্যটি শোনা যায়, তা হলো, আরও কটা রান কম হওয়ার কারণে দল হেরেছে। মিরপুরে আজ সংবাদ সম্মেলনে সালাহ উদ্দীনের কাছে প্রশ্ন এসেছে, ব্যাটিংয়ের উন্নতিতে কী কী করা যায়। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘দেখুন ড্রিলের কথা যদি বলেন, তাহলে আমি ১০০টা ড্রিল এখানে বানিয়ে বানিয়ে করতে পারব। ড্রিল বানানো নতুন কিছু না। আসলে খেলাটা তো মাথায়। আমরা কীভাবে আসলে হিসাব-নিকাশ করছি, আমরা যুক্তিসঙ্গত উপায়ে ক্রিকেট খেলছি কি না। আমরা মনে হয় মাঝেমধ্যে লজিক ছাড়া ক্রিকেট খেলি। এই জায়গায় উন্নতি করা সহজ কাজ না। যদি স্কিল বলেন, টেকনিক বলেন, আপনি যেভাবে ড্রাইভ খেলেন, আমিও সেভাবে ড্রাইভ খেলি। নিশ্চয়ই তাহলে কোথাও না কোথাও সমস্যা আছে। সমস্যাটা আসলে মাথায়।’
সালাহ উদ্দিন একই সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাটিংটাও দেখছেন। তাঁর মতে শুধু মুখের কথাতেই ক্রিকেটে উন্নতি করা যায় না। সেটার বাস্তব প্রয়োগও থাকতে হবে। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘সে জায়গায় কীভাবে উন্নতি করা যায়, এটা শুধু বললাম আর হয়ে গেল, তা কখনোই হবে না। এটার ঐতিহ্যগত ব্যাপার থাকে। যে ব্যাপারগুলো নিয়ে আমরা এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছি। এই জায়গাটা তাড়াতাড়ি উন্নতি করতে হবে। বললেই হবে না যে করব করব করব। এটা খুব তাড়াতাড়ি করতে হবে।’
ক্রিকেটারদের দায়িত্ববোধ নিয়েও আজ সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন সালাহ উদ্দীন। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘দায়িত্ববোধের একটা ব্যাপার আছে। এটা চেষ্টা করতেছি ছেলেদের ওপর ছেড়ে দিতে। তাহলে তারা হয়তো তাড়াতাড়ি শিখবে। একজন আরেকজনকে কোচিং করানো। এমন একটা নতুন কৌশলও আমরা হয়তো নিয়েছি। যা থেকে তারা নিজেরা ক্রিকেট নিয়ে চিন্তাভাবনা করবে। চেষ্টা করছি আমাদের ঐতিহ্যগত ব্যাপারটা যেন পরিবর্তন হয়। যেখান থেকে ছেলেরা নিজেরাই শিখবে। নিজেরাই দায়িত্ববান হবে ও নিজেদের সমস্যার সমাধান করতে পারবে।’
২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দলের নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে লিটনের কাঁধে। তাঁর (লিটন) সঙ্গে বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সে কাজ করেছেন সালাহ উদ্দীন। লিটনকে তাই তিনি (সালাহ উদ্দীন) ভালোভাবে চেনেন। কথা প্রসঙ্গে এসেছে সাকিব আল হাসানের নামও। সালাহ উদ্দীন বলেন,‘লিটনকে একটু আমরা অন্যভাবে দেখি। কথা কম বলে। যারা খুব কাছে থেকে দেখে, তাঁরা হয়তো তার (লিটন) সম্পর্কে ভুল ধারণা পাবে না। যে ভুল ধারণা আপনাদের ছিল সাকিবের বেলায়। বাইরে থেকে দেখে মনে হবে, তারা হয়তো অনেক কিছু করে না। তবে একজন নেতা হিসেবে যা করার, তার চেয়ে বেশি করে।’
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (সিপিএল) সাকিব আল হাসান ফিরলেন তিন বছর পর। কিন্তু দীর্ঘদিন পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে ফিরেও রাঙাতে পারলেন না তিনি। ব্যাটিং-বোলিং কোথাও তিনি পারফরম্যান্সের ছাপ রাখতে পারেননি। এমনকি বাংলাদেশের অলরাউন্ডার মেজাজও হারিয়েছেন তাঁর সিপিএলে ফেরার দিনে।
২৬ মিনিট আগেশেষ হতে চলেছে চলতি বছরে বিসিবির হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের ক্যাম্প। ক্যাম্প ঠিকঠাক আয়োজনে যথেষ্ট ব্যয় ও সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিসিবির কৃপণতা নেই। কিন্তু দীর্ঘ ক্যাম্প শেষে লক্ষ্য কতটা পূরণ হলো এইচপির, সে প্রশ্ন এসে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৭ মেয়েদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। তাই আরও একটি অনূর্ধ্ব-১৭ মেয়েদের সাফ খেলতে যাওয়ার আগে শিরোপা ধরে রাখার কথাই বললেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক অর্পিতা বিশ্বাস। ঢাকায় আজ সংবাদ সম্মেলনে অর্পিতা বললেন, ‘আপনাদের আমরা একটি ভালো টুর্নামেন্ট উপহার দিতে চাই।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি চিটাগং কিংসের মধ্যে দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন এখন চরমে। সমঝোতার সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিসিবি ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। চিটাগং কিংসের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এস. কিউ. স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের কাছে বিসিবির পাওনা ৩৭ লাখ ৮২
১৪ ঘণ্টা আগে