জিততে হলে ভারতের রেকর্ড রান তাড়া করতে হতো বাংলাদেশের। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সেদিকে অবশ্য যাওয়ার সুযোগই পায়নি তারা। বোলিংয়ের মতো ব্যাটিংয়েও যে তারা ছিল ছন্নছাড়া। ২২২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে গুটিয়ে গেছে ১৩৫ রানে।
৮৬ রানের দুর্দান্ত জয়ে তিন টি-টোয়েন্টির সিরিজে এক ম্যাচ আগেই ২-০ ব্যবধানে নিশ্চিত করল ভারত। আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে নিতিশ কুমার রেড্ডি-রিঙ্কু সিংয়ের জোড়া ফিফটিতে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের সর্বোচ্চ ২২১ রানের বড় স্কোর গড়ে ভারত।
২২২ রানের বড় লক্ষ্য তাড়ায় নেমে মাহমুদউল্লাহ ছাড়া কেউই সেভাবে লড়তে পারেননি। দলের বিপর্যয়ে ৩ ছক্কায় সর্বোচ্চ ৩৯ বলে ৪১ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ। এ ছাড়া পারভেজ হোসেন ইমন ১৬, মেহেদী হাসান মিরাজ ১৬ ও লিটন দাস করেছেন ১৪ রান। ব্যাট হাতে ঝলক দেখানো রেড্ডি বল হাতেও ছিলেন দুর্দান্ত। ২৩ রান দিয়ে নিয়েছেন দুটি উইকেট। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠেছে তাঁর হাতে।
তার আগে কী দুর্দান্ত শুরু। পাওয়ারপ্লেতে ভারতের টপ অর্ডার এলোমেলো করে দিয়েছিল বাংলাদেশের বোলাররা। সাঞ্জু স্যামসন, অভিষেক শর্মা ও সূর্যকুমারকে থিতু হতেই দেননি তাঁরা। সেই ছন্দ বেশি দূর ধরে রেখে যায়নি। নিতিশ কুমার রেড্ডি-রিঙ্কু সিংদের তাণ্ডবে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে চোখে সর্ষে ফুল দেখেছেন মোস্তাফিজ-রিশাদরা।
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টস জিতে ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। প্রথম ওভারে আক্রমণে নিয়ে আসেন স্পিন। প্রথম ওভারেই মেহেদী হাসান মিরাজকে ৩টি চার মেরে ব্যাটিংয়ের ঝাঁঝ দেখান স্যামসন ও অভিষেক। দ্বিতীয় ওভারে দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে স্যামসনকে (১০) ফিরিয়ে দলকে ভালো শুরু এনে দেন তাসকিন।
তৃতীয় ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন আরেক ওপেনার অভিষেক ((১৫)। এই ম্যাচেও সুবিধা করতে পারেননি অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব। ৮ রানে ফিরেছেন মোস্তাফিজুর রহমানের শিকার হয়ে। ৫.৩ ওভারে ৪১ রানে টপ অর্ডার হারিয়ে কিছুটা চাপেই পড়ে যাওয়ার কথা ছিল ভারতের।
তবে চতুর্থ উইকেটে রিঙ্কু ও রেড্ডি তাণ্ডব চালিয়ে উল্টো বাংলাদেশের বোলারদের ফেলে দেন চাপে। মিরাজ-মোস্তাফিজদের দিশেহারা বানিয়ে দুজনে মিলে ৪৯ বলে গড়েছেন ১০৮ রানের অসাধারণ এক জুটি। আন্তর্জাতিক দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমে রেড্ডি করেছেন ৩৪ বলে ৭৪। ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটিতে মেরেছেন ৭টি ছক্কা ও ৪টি চার।
৩টি ছক্কা ও ৫টি চারে ২৯ বলে ৫৩ রান করেছেন রিঙ্কু। ১৯ বলে ৩২ রান আসে হার্দিক পান্ডিয়ার ব্যাট থেকে। ৬ বলে ১৫ রান করেছেন রিয়ান পরাগ। যার সৌজন্যে ৯ ওভারে ২২১ রান তোলে ভারত। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তাসকিন ৪ ওভারে ১৬ রান দিয়ে ২ টি। ৫৫ রান দিয়ে রিশাদ নিয়েছেন ৩ উইকেট।
জিততে হলে ভারতের রেকর্ড রান তাড়া করতে হতো বাংলাদেশের। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সেদিকে অবশ্য যাওয়ার সুযোগই পায়নি তারা। বোলিংয়ের মতো ব্যাটিংয়েও যে তারা ছিল ছন্নছাড়া। ২২২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে গুটিয়ে গেছে ১৩৫ রানে।
৮৬ রানের দুর্দান্ত জয়ে তিন টি-টোয়েন্টির সিরিজে এক ম্যাচ আগেই ২-০ ব্যবধানে নিশ্চিত করল ভারত। আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে নিতিশ কুমার রেড্ডি-রিঙ্কু সিংয়ের জোড়া ফিফটিতে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের সর্বোচ্চ ২২১ রানের বড় স্কোর গড়ে ভারত।
২২২ রানের বড় লক্ষ্য তাড়ায় নেমে মাহমুদউল্লাহ ছাড়া কেউই সেভাবে লড়তে পারেননি। দলের বিপর্যয়ে ৩ ছক্কায় সর্বোচ্চ ৩৯ বলে ৪১ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ। এ ছাড়া পারভেজ হোসেন ইমন ১৬, মেহেদী হাসান মিরাজ ১৬ ও লিটন দাস করেছেন ১৪ রান। ব্যাট হাতে ঝলক দেখানো রেড্ডি বল হাতেও ছিলেন দুর্দান্ত। ২৩ রান দিয়ে নিয়েছেন দুটি উইকেট। স্বাভাবিকভাবেই ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠেছে তাঁর হাতে।
তার আগে কী দুর্দান্ত শুরু। পাওয়ারপ্লেতে ভারতের টপ অর্ডার এলোমেলো করে দিয়েছিল বাংলাদেশের বোলাররা। সাঞ্জু স্যামসন, অভিষেক শর্মা ও সূর্যকুমারকে থিতু হতেই দেননি তাঁরা। সেই ছন্দ বেশি দূর ধরে রেখে যায়নি। নিতিশ কুমার রেড্ডি-রিঙ্কু সিংদের তাণ্ডবে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে চোখে সর্ষে ফুল দেখেছেন মোস্তাফিজ-রিশাদরা।
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টস জিতে ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। প্রথম ওভারে আক্রমণে নিয়ে আসেন স্পিন। প্রথম ওভারেই মেহেদী হাসান মিরাজকে ৩টি চার মেরে ব্যাটিংয়ের ঝাঁঝ দেখান স্যামসন ও অভিষেক। দ্বিতীয় ওভারে দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে স্যামসনকে (১০) ফিরিয়ে দলকে ভালো শুরু এনে দেন তাসকিন।
তৃতীয় ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন আরেক ওপেনার অভিষেক ((১৫)। এই ম্যাচেও সুবিধা করতে পারেননি অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব। ৮ রানে ফিরেছেন মোস্তাফিজুর রহমানের শিকার হয়ে। ৫.৩ ওভারে ৪১ রানে টপ অর্ডার হারিয়ে কিছুটা চাপেই পড়ে যাওয়ার কথা ছিল ভারতের।
তবে চতুর্থ উইকেটে রিঙ্কু ও রেড্ডি তাণ্ডব চালিয়ে উল্টো বাংলাদেশের বোলারদের ফেলে দেন চাপে। মিরাজ-মোস্তাফিজদের দিশেহারা বানিয়ে দুজনে মিলে ৪৯ বলে গড়েছেন ১০৮ রানের অসাধারণ এক জুটি। আন্তর্জাতিক দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি খেলতে নেমে রেড্ডি করেছেন ৩৪ বলে ৭৪। ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটিতে মেরেছেন ৭টি ছক্কা ও ৪টি চার।
৩টি ছক্কা ও ৫টি চারে ২৯ বলে ৫৩ রান করেছেন রিঙ্কু। ১৯ বলে ৩২ রান আসে হার্দিক পান্ডিয়ার ব্যাট থেকে। ৬ বলে ১৫ রান করেছেন রিয়ান পরাগ। যার সৌজন্যে ৯ ওভারে ২২১ রান তোলে ভারত। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তাসকিন ৪ ওভারে ১৬ রান দিয়ে ২ টি। ৫৫ রান দিয়ে রিশাদ নিয়েছেন ৩ উইকেট।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৮ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে