রানা আব্বাস, দুবাই থেকে
শারজায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২৪ অক্টোবর ম্যাচের আগে ও পরে শ্রীলঙ্কান দলের বেশির ভাগ সদস্যকেই আলাদাভাবে রঙ্গনা হেরাথের সঙ্গে কথা বলতে দেখা গেল, বিশেষ করে লঙ্কান স্পিনাররা। বাংলাদেশ দলের স্পিন পরামর্শক তাঁদের স্বদেশি কিংবদন্তি। টেস্ট ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল বাঁহাতি স্পিনারের একটু সান্নিধ্য পাওয়া লঙ্কান দলের স্পিনারদের কাছে অবশ্যই বড় ব্যাপার।
গত জুলাই থেকে এই হেরাথের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশ দলের স্পিনাররা। লঙ্কান কিংবদন্তি স্পিনারের কাছ থেকে তাঁরা কতটুকু নিতে পারছেন, বলার সময় এখনো হয়নি। তবে হেরাথের একটু অন্য রকম অভিজ্ঞতাই হওয়ার কথা এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
হেরাথ ছিলেন শ্রীলঙ্কার ২০১১ বিশ্বকাপ দলের সদস্য। ছিলেন ২০১২ ও ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলেও। আইসিসির তিনটি টুর্নামেন্টের ফাইনালই খেলেছে শ্রীলঙ্কা। ২০১১ বিশ্বকাপ ও ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রানার্সআপ হলেও লঙ্কানরা শিরোপার স্বাদ পায় বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। হেরাথের খুব ভালোভাবেই জানা আছে একটা চ্যাম্পিয়ন দলের ড্রেসিংরুমটা কেমন হয়। গতকাল দুবাইয়ে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে হেরাথ বলছিলেন শিরোপাজয়ী দলের সদস্য হওয়ার অনুভূতি, ‘বিশ্বকাপ জেতা, এ এক অন্য রকম অনুভূতি। অন্য রকম তৃপ্তি। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জেতার পর আমরা চারটা টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠেছি। ২০১৪ বিশ্বকাপ ভোলার নয়।’
আরেকটি বিশ্বকাপে এসে এবার হেরাথের বিপরীত অভিজ্ঞতা হলো। খুব কাছ থেকে দেখা হলো টুর্নামেন্টে পেছনের সারির একটা দলের পরিবেশ কেমন হয়। এ টুর্নামেন্টের সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ যে ‘ব্যাক বেঞ্চার’ সে তো পয়েন্ট টেবিলই বলে দিচ্ছে। বাংলাদেশ দলে একজন কুমার সাঙ্গাকারা, একজন মাহেলা জয়াবর্ধনে নেই। তবে পুরো টুর্নামেন্টে তারা যেভাবে খেলেছে, কতটা হতাশ করেছে হেরাথকে?
‘যেটা বললেন, এখনো পর্যন্ত বিশ্বকাপটা ভালো যায়নি আমাদের। তবে জানেনই তো, এসব খেলারই অংশ। আমরা শুধু উন্নতির কথাই ভাবতে পারি। দল ও ব্যক্তিগতভাবে আরও ভালো যায় কীভাবে, সে সব নিয়ে ভাবতে পারি। দল হিসেবে, কোচিং স্টাফদের এটাই চ্যালেঞ্জ। যা দেখলাম, আমার বিশ্বাস, এই ছেলেরা আরও ভালো করতে সক্ষম। আমাদের সামনে পাকিস্তান সিরিজ ও নিউজিল্যান্ড সফর আছে। এসব সামনে রেখে তৈরি হওয়া দরকার। আমাদের এখন দরকার জয়ী দলের সমন্বয় ও আত্মবিশ্বাস।’—বাংলাদেশ দলে নিজের অভিজ্ঞতা বলতে গিয়ে বড় ব্যাখ্যাই দিলেন হেরাথ।
নিজে গ্রেট ক্রিকেটার। সতীর্থ হিসেবেও পেয়েছেন বড় মাপের খেলোয়াড়দের। নিজের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা থেকে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের গ্রেট খেলোয়াড় হওয়ার পরামর্শ তিনি দিচ্ছেন এভাবে, ‘এটা ভাবতে হবে, শুধু ভালো ক্রিকেটার হতে চাই, নাকি গ্রেট ক্রিকেটার। তাহলে আরও বেশি পেশাদার হতে হবে। কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, নিজেকে চ্যালেঞ্জ করতে হবে। সেটি করতে পারলে নিজের যেমন উন্নতি হবে, দলও ভালো করবে।’
টুর্নামেন্ট যেহেতু প্রায় শেষ, হেরাথের দৃষ্টি সামনে। তা বিশ্বকাপের পর ঘরের মাঠে পাকিস্তান সিরিজে কেমন উইকেট প্রত্যাশা করেন লঙ্কান কিংবদন্তি। যেহেতু তিনি স্পিন পরামর্শক, দলের শক্তি বিবেচনা করে স্পিন-সহায়ক উইকেট প্রত্যাশা করাটা অস্বাভাবিক নয়। না, এখানে হেরাথের ভাবনা ভিন্ন। বললেন, ‘(কেমন উইকেটে খেলা হবে) এটা নির্ভর করছে, আমরা কোন মাঠে খেলছি সেটার ওপর। ভালো উইকেট হবে বলেই আশা করি, যেখানে ব্যাটসম্যান ও বোলারদের (ভালো করার) সুযোগ থাকবে। সেদিক থেকে দেশের মাটিতে আমরা ভালো উইকেট আশা করছি।’
শারজায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২৪ অক্টোবর ম্যাচের আগে ও পরে শ্রীলঙ্কান দলের বেশির ভাগ সদস্যকেই আলাদাভাবে রঙ্গনা হেরাথের সঙ্গে কথা বলতে দেখা গেল, বিশেষ করে লঙ্কান স্পিনাররা। বাংলাদেশ দলের স্পিন পরামর্শক তাঁদের স্বদেশি কিংবদন্তি। টেস্ট ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল বাঁহাতি স্পিনারের একটু সান্নিধ্য পাওয়া লঙ্কান দলের স্পিনারদের কাছে অবশ্যই বড় ব্যাপার।
গত জুলাই থেকে এই হেরাথের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশ দলের স্পিনাররা। লঙ্কান কিংবদন্তি স্পিনারের কাছ থেকে তাঁরা কতটুকু নিতে পারছেন, বলার সময় এখনো হয়নি। তবে হেরাথের একটু অন্য রকম অভিজ্ঞতাই হওয়ার কথা এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
হেরাথ ছিলেন শ্রীলঙ্কার ২০১১ বিশ্বকাপ দলের সদস্য। ছিলেন ২০১২ ও ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলেও। আইসিসির তিনটি টুর্নামেন্টের ফাইনালই খেলেছে শ্রীলঙ্কা। ২০১১ বিশ্বকাপ ও ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে রানার্সআপ হলেও লঙ্কানরা শিরোপার স্বাদ পায় বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। হেরাথের খুব ভালোভাবেই জানা আছে একটা চ্যাম্পিয়ন দলের ড্রেসিংরুমটা কেমন হয়। গতকাল দুবাইয়ে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে হেরাথ বলছিলেন শিরোপাজয়ী দলের সদস্য হওয়ার অনুভূতি, ‘বিশ্বকাপ জেতা, এ এক অন্য রকম অনুভূতি। অন্য রকম তৃপ্তি। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ জেতার পর আমরা চারটা টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠেছি। ২০১৪ বিশ্বকাপ ভোলার নয়।’
আরেকটি বিশ্বকাপে এসে এবার হেরাথের বিপরীত অভিজ্ঞতা হলো। খুব কাছ থেকে দেখা হলো টুর্নামেন্টে পেছনের সারির একটা দলের পরিবেশ কেমন হয়। এ টুর্নামেন্টের সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ যে ‘ব্যাক বেঞ্চার’ সে তো পয়েন্ট টেবিলই বলে দিচ্ছে। বাংলাদেশ দলে একজন কুমার সাঙ্গাকারা, একজন মাহেলা জয়াবর্ধনে নেই। তবে পুরো টুর্নামেন্টে তারা যেভাবে খেলেছে, কতটা হতাশ করেছে হেরাথকে?
‘যেটা বললেন, এখনো পর্যন্ত বিশ্বকাপটা ভালো যায়নি আমাদের। তবে জানেনই তো, এসব খেলারই অংশ। আমরা শুধু উন্নতির কথাই ভাবতে পারি। দল ও ব্যক্তিগতভাবে আরও ভালো যায় কীভাবে, সে সব নিয়ে ভাবতে পারি। দল হিসেবে, কোচিং স্টাফদের এটাই চ্যালেঞ্জ। যা দেখলাম, আমার বিশ্বাস, এই ছেলেরা আরও ভালো করতে সক্ষম। আমাদের সামনে পাকিস্তান সিরিজ ও নিউজিল্যান্ড সফর আছে। এসব সামনে রেখে তৈরি হওয়া দরকার। আমাদের এখন দরকার জয়ী দলের সমন্বয় ও আত্মবিশ্বাস।’—বাংলাদেশ দলে নিজের অভিজ্ঞতা বলতে গিয়ে বড় ব্যাখ্যাই দিলেন হেরাথ।
নিজে গ্রেট ক্রিকেটার। সতীর্থ হিসেবেও পেয়েছেন বড় মাপের খেলোয়াড়দের। নিজের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা থেকে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের গ্রেট খেলোয়াড় হওয়ার পরামর্শ তিনি দিচ্ছেন এভাবে, ‘এটা ভাবতে হবে, শুধু ভালো ক্রিকেটার হতে চাই, নাকি গ্রেট ক্রিকেটার। তাহলে আরও বেশি পেশাদার হতে হবে। কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, নিজেকে চ্যালেঞ্জ করতে হবে। সেটি করতে পারলে নিজের যেমন উন্নতি হবে, দলও ভালো করবে।’
টুর্নামেন্ট যেহেতু প্রায় শেষ, হেরাথের দৃষ্টি সামনে। তা বিশ্বকাপের পর ঘরের মাঠে পাকিস্তান সিরিজে কেমন উইকেট প্রত্যাশা করেন লঙ্কান কিংবদন্তি। যেহেতু তিনি স্পিন পরামর্শক, দলের শক্তি বিবেচনা করে স্পিন-সহায়ক উইকেট প্রত্যাশা করাটা অস্বাভাবিক নয়। না, এখানে হেরাথের ভাবনা ভিন্ন। বললেন, ‘(কেমন উইকেটে খেলা হবে) এটা নির্ভর করছে, আমরা কোন মাঠে খেলছি সেটার ওপর। ভালো উইকেট হবে বলেই আশা করি, যেখানে ব্যাটসম্যান ও বোলারদের (ভালো করার) সুযোগ থাকবে। সেদিক থেকে দেশের মাটিতে আমরা ভালো উইকেট আশা করছি।’
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে