নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেন্ট লুসিয়া টেস্ট খেলে দল থেকে বাদ পড়েছিলেন এনামুল হক বিজয়। সেই সেন্ট লুসিয়া দিয়েই বাংলাদেশ টেস্ট দলে ফিরলেন তিনি। প্রায় আট বছর পর প্রত্যাবর্তনেই বিজয় গড়ে ফেললেন রেকর্ড।
বিজয়ের সর্বশেষ খেলা টেস্ট থেকে এই টেস্টের ব্যবধান ৭ বছর ৯ মাস ১১ দিন। বাংলাদেশের কোনো টেস্ট খেলোয়াড়ের এটিই সবচেয়ে বেশি সময় পর দলে ফেরার (দুই টেস্টের মধ্যকার ব্যবধান) রেকর্ড।
এ প্রতিবেদন লেখার মুহূর্তে ব্যাটিংয়ে নেমে গেছেন বিজয়। ৮ বল খেলে করেছেন ৫ রান। বাউন্ডারি মেরে টেস্টে নতুন যাত্রা শুরু করেন তিনি।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে দল থেকে বাদ পড়েছিলেন বিজয়। মাত্র ৪ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতাকে সঙ্গী করে বাদ পড়েন তিনি। এরপর সময় গড়ালেও দলে ঠাঁই মেলেনি তাঁর। বাজে ব্যাটিং গড় ও দলের সেটআপের সঙ্গে না মেলায় এত দিন সুযোগ আসেনি এই ব্যাটারের।
দ্বিতীয় রেকর্ডটি পেসার নাজমুল হোসেনের। ২০০৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর টেস্ট অভিষেকের পর নিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলেন ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ সালে। সময়ে হিসেবে ৭ বছর পর তিনি ফিরেছিলেন জাতীয় দলে।
ব্যর্থতার চোরাবালিতে আটকা মুমিনুল হকের বদলে দলে ফেরা বিজয়ের টেস্ট ক্যারিয়ার একেবারেই বিবর্ণ। ৪ টেস্টে ৯.১২ গড়ে করেছেন মাত্র ৭৩ রান।
এ বছর প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে (জাতীয় লিগ ও বিসিএল) ১৫ ইনিংসে ২৮.২৮ গড়ে বিজয়ের রান ৩৯৬। তবে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) রেকর্ড ১১৩৮ রান নির্বাচকদের মন গলাতে মুখ্য ভূমিকা রেখেছে।
সেন্ট লুসিয়া টেস্ট খেলে দল থেকে বাদ পড়েছিলেন এনামুল হক বিজয়। সেই সেন্ট লুসিয়া দিয়েই বাংলাদেশ টেস্ট দলে ফিরলেন তিনি। প্রায় আট বছর পর প্রত্যাবর্তনেই বিজয় গড়ে ফেললেন রেকর্ড।
বিজয়ের সর্বশেষ খেলা টেস্ট থেকে এই টেস্টের ব্যবধান ৭ বছর ৯ মাস ১১ দিন। বাংলাদেশের কোনো টেস্ট খেলোয়াড়ের এটিই সবচেয়ে বেশি সময় পর দলে ফেরার (দুই টেস্টের মধ্যকার ব্যবধান) রেকর্ড।
এ প্রতিবেদন লেখার মুহূর্তে ব্যাটিংয়ে নেমে গেছেন বিজয়। ৮ বল খেলে করেছেন ৫ রান। বাউন্ডারি মেরে টেস্টে নতুন যাত্রা শুরু করেন তিনি।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে দল থেকে বাদ পড়েছিলেন বিজয়। মাত্র ৪ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতাকে সঙ্গী করে বাদ পড়েন তিনি। এরপর সময় গড়ালেও দলে ঠাঁই মেলেনি তাঁর। বাজে ব্যাটিং গড় ও দলের সেটআপের সঙ্গে না মেলায় এত দিন সুযোগ আসেনি এই ব্যাটারের।
দ্বিতীয় রেকর্ডটি পেসার নাজমুল হোসেনের। ২০০৪ সালের ১৭ ডিসেম্বর টেস্ট অভিষেকের পর নিজের দ্বিতীয় টেস্ট খেলেন ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ সালে। সময়ে হিসেবে ৭ বছর পর তিনি ফিরেছিলেন জাতীয় দলে।
ব্যর্থতার চোরাবালিতে আটকা মুমিনুল হকের বদলে দলে ফেরা বিজয়ের টেস্ট ক্যারিয়ার একেবারেই বিবর্ণ। ৪ টেস্টে ৯.১২ গড়ে করেছেন মাত্র ৭৩ রান।
এ বছর প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে (জাতীয় লিগ ও বিসিএল) ১৫ ইনিংসে ২৮.২৮ গড়ে বিজয়ের রান ৩৯৬। তবে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) রেকর্ড ১১৩৮ রান নির্বাচকদের মন গলাতে মুখ্য ভূমিকা রেখেছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে