ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসির ২০২৪ সালের বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটার, বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার—দুটি পুরস্কারই পেয়েছেন জসপ্রীত বুমরা। গত বছর দুর্দান্ত ছন্দে থাকায় এবার বুমরা পেয়েছেন আরও এক পুরস্কার। উইজডেনের বর্ষসেরা ক্রিকেটার হয়েছেন ভারতের এই পেসার।
উইজডেনের ২০২৫ সংস্করণের ছেলেদের লিডিং ক্রিকেটার ইন দ্য ওয়ার্ল্ড হয়েছেন বুমরা। আর নারী লিডিং ক্রিকেটার ইন দ্য ওয়ার্ল্ড নির্বাচিত হয়েছেন ভারতের স্মৃতি মান্ধানা। আজ প্রকাশিত উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমানাকের সর্বশেষ সংস্করণে জানানো হয় বুমরা-মান্ধানার বর্ষসেরা ক্রিকেটার হওয়ার কথা।
S.F. Barnes in 1912
— Wisden (@WisdenCricket) April 22, 2025
Imran Khan in 1982
Jasprit Bumrah in 2024
The only three instances of a bowler taking more than 50 Test wickets in year at an average of under 15.
In 2024, Bumrah was also the T20 World Cup Player of the Tournament.
He is Wisden's Leading Men's Cricketer in… pic.twitter.com/T7ZvABk9q0
বুমরাকে লিডিং ক্রিকেটার বেছে নেওয়ায় উইজডেন সম্পাদক লরেন্স বুথ বলেছেন, ‘খুব সহজেই সে (বুমরা) বছরের তারকা। খুবই ভয়ংকর সে। দারুণ চ্যালেঞ্জ দিতে পারে সে। তার বিপক্ষে যে রান হয়েছে, সেগুলো দ্বিগুণ ধরা উচিত। সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার হওয়ার দাবিটা সে নিজেই তুলেছে।’
তিন সংস্করণ মিলিয়ে মেয়েদের ক্রিকেটে গত বছর ১৬৫৯ রান করেন মান্ধানা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এক বর্ষপঞ্জিকায় কোনো নারী ক্রিকেটারের এটাই সর্বোচ্চ রান। যার মধ্যে রয়েছে চার সেঞ্চুরি যা আরেকটি রেকর্ড। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটার নিকোলাস পুরানকে লিডিং টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটার ঘোষণা করেছে উইজডেন অ্যালমানাক। আর উইজডেনের বছরের সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের মধ্যে তিনজনই সারের। গাস অ্যাটকিনসন, জেমি স্মিথ, ড্যান ওরাল—এই তিন ক্রিকেটার সারেকে টানা তৃতীয়বার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ জেতাতে অবদান রেখেছেন। অপর দুই ক্রিকেটার হলেন হ্যাম্পশায়ারের লিয়াম ডসন ও ইংল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলের বাঁহাতি স্পিনার সোফি একলেস্টন।
বছরের সেরা পারফরম্যান্সের কারণে উইজডেন ট্রফি পেয়েছেন মিচেল স্যান্টনার। ২০২৪-এর অক্টোবরে পুনেতে ভারতের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ১১৩ রানের জয়ে ১৩ উইকেট নেন স্যান্টনার। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে কিউইরা ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করেছিল ভারতকে। ঘরের মাঠে ভারত সেবারই প্রথমবারের মতো নিউজিল্যান্ডের কাছে ধবলধোলাই হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে গত বছর ২১ ম্যাচে ৮৬ উইকেট নিয়েছেন। যার মধ্যে টেস্টে পেয়েছেন ৭১ উইকেট। বাকি ১৫ উইকেট নিয়েছেন ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ভারতের শিরোপা জয়ে অসাধারণ অবদান রাখায় বিশ্বকাপের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কারও ওঠে তাঁর হাতে। বার্বাডোজে ২৯ জুনের সেই ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর ডেথ ওভারের ভেলকি দারুণ কাজে দেয়।
২০২৪ সালে টেস্টে ৭১ উইকেট নিয়ে এক রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন বুমরা। টেস্টে এক বছরে ১৫-এর কম গড়ে ৫০ উইকেট নেওয়া তৃতীয় বোলার তিনি। গত বছর ১৪.৯২ গড়ে বোলিং করেছিলেন ভারতীয় এই পেসার। বুমরার আগে সিডনি বার্নস ১৯১২ সালে ও ১৯৮২ সালে ইমরান খান এমন কীর্তি গড়েছিলেন।
আইসিসির ২০২৪ সালের বর্ষসেরা পুরুষ ক্রিকেটার, বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার—দুটি পুরস্কারই পেয়েছেন জসপ্রীত বুমরা। গত বছর দুর্দান্ত ছন্দে থাকায় এবার বুমরা পেয়েছেন আরও এক পুরস্কার। উইজডেনের বর্ষসেরা ক্রিকেটার হয়েছেন ভারতের এই পেসার।
উইজডেনের ২০২৫ সংস্করণের ছেলেদের লিডিং ক্রিকেটার ইন দ্য ওয়ার্ল্ড হয়েছেন বুমরা। আর নারী লিডিং ক্রিকেটার ইন দ্য ওয়ার্ল্ড নির্বাচিত হয়েছেন ভারতের স্মৃতি মান্ধানা। আজ প্রকাশিত উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমানাকের সর্বশেষ সংস্করণে জানানো হয় বুমরা-মান্ধানার বর্ষসেরা ক্রিকেটার হওয়ার কথা।
S.F. Barnes in 1912
— Wisden (@WisdenCricket) April 22, 2025
Imran Khan in 1982
Jasprit Bumrah in 2024
The only three instances of a bowler taking more than 50 Test wickets in year at an average of under 15.
In 2024, Bumrah was also the T20 World Cup Player of the Tournament.
He is Wisden's Leading Men's Cricketer in… pic.twitter.com/T7ZvABk9q0
বুমরাকে লিডিং ক্রিকেটার বেছে নেওয়ায় উইজডেন সম্পাদক লরেন্স বুথ বলেছেন, ‘খুব সহজেই সে (বুমরা) বছরের তারকা। খুবই ভয়ংকর সে। দারুণ চ্যালেঞ্জ দিতে পারে সে। তার বিপক্ষে যে রান হয়েছে, সেগুলো দ্বিগুণ ধরা উচিত। সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার হওয়ার দাবিটা সে নিজেই তুলেছে।’
তিন সংস্করণ মিলিয়ে মেয়েদের ক্রিকেটে গত বছর ১৬৫৯ রান করেন মান্ধানা। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এক বর্ষপঞ্জিকায় কোনো নারী ক্রিকেটারের এটাই সর্বোচ্চ রান। যার মধ্যে রয়েছে চার সেঞ্চুরি যা আরেকটি রেকর্ড। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটার নিকোলাস পুরানকে লিডিং টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটার ঘোষণা করেছে উইজডেন অ্যালমানাক। আর উইজডেনের বছরের সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের মধ্যে তিনজনই সারের। গাস অ্যাটকিনসন, জেমি স্মিথ, ড্যান ওরাল—এই তিন ক্রিকেটার সারেকে টানা তৃতীয়বার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ জেতাতে অবদান রেখেছেন। অপর দুই ক্রিকেটার হলেন হ্যাম্পশায়ারের লিয়াম ডসন ও ইংল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলের বাঁহাতি স্পিনার সোফি একলেস্টন।
বছরের সেরা পারফরম্যান্সের কারণে উইজডেন ট্রফি পেয়েছেন মিচেল স্যান্টনার। ২০২৪-এর অক্টোবরে পুনেতে ভারতের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের ১১৩ রানের জয়ে ১৩ উইকেট নেন স্যান্টনার। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে কিউইরা ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করেছিল ভারতকে। ঘরের মাঠে ভারত সেবারই প্রথমবারের মতো নিউজিল্যান্ডের কাছে ধবলধোলাই হয়েছিল।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে গত বছর ২১ ম্যাচে ৮৬ উইকেট নিয়েছেন। যার মধ্যে টেস্টে পেয়েছেন ৭১ উইকেট। বাকি ১৫ উইকেট নিয়েছেন ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ভারতের শিরোপা জয়ে অসাধারণ অবদান রাখায় বিশ্বকাপের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কারও ওঠে তাঁর হাতে। বার্বাডোজে ২৯ জুনের সেই ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর ডেথ ওভারের ভেলকি দারুণ কাজে দেয়।
২০২৪ সালে টেস্টে ৭১ উইকেট নিয়ে এক রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন বুমরা। টেস্টে এক বছরে ১৫-এর কম গড়ে ৫০ উইকেট নেওয়া তৃতীয় বোলার তিনি। গত বছর ১৪.৯২ গড়ে বোলিং করেছিলেন ভারতীয় এই পেসার। বুমরার আগে সিডনি বার্নস ১৯১২ সালে ও ১৯৮২ সালে ইমরান খান এমন কীর্তি গড়েছিলেন।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে