অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল আবারও এশিয়া কাপের শিরোপা ঘরে তুলেছে। এবারের শিরোপা এসেছে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বে। দুবাইয়ে পরশু যখন তামিমের হাতে ট্রফি ওঠে, তখন সুদূর দুবাই থেকে আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছে ঢাকায়। দেশে ফিরে বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে এই তরুণ তুর্কি জানালেন, এবার তাঁর লক্ষ্য বিশ্বকাপ।
এশিয়া কাপ জয় করে তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল গত রাতে ফিরেছে ঢাকায়। বিমানবন্দরে নামা মাত্রই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কর্মকর্তারা তাদের ফুল দিয়ে বরণ করেছেন। বাংলাদেশের শিরোপা উৎসবের ছবি সংবলিত একটি কেক কাটা হয়েছে। সংবাদকর্মীদের পাশাপাশি অনেক ভক্ত-সমর্থক ছিলেন সেখানে। ট্রফি হাতে অধিনায়ক তামিমের সঙ্গে সেলফি তুলতে ভক্তরা তাঁকে ঘিরে ধরেন। বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালে সাংবাদিকদের যুব এশিয়া কাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, ‘আমাদের জন্য বিশ্বকাপ হবে সবচেয়ে বড় পরীক্ষা। আমরা প্রস্তুত হচ্ছি এবং আরও ভালো কিছু করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।’
এশিয়া কাপে তামিম এবং তাঁর দলের পারফরম্যান্স শুধু মাঠেই নয়, জয় করেছে গ্যালারির হৃদয়ও। দুবাইয়েপ্রবাসী বাংলাদেশি সমর্থকদের উচ্ছ্বাস দেখা গেছে নিয়মিত। ব্যতিক্রম ছিল না দুবাইয়ে পরশু অনুষ্ঠিত ভারতের বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচেও।
তামিম বলেন, ‘গ্যালারি থেকে যখন আল্লাহু আকবর ধ্বনি শোনা যাচ্ছিল, সেটা একজন মুসলিম হিসেবে আমাকে ভীষণ গর্বিত করেছে। আমাদের সমর্থনে যারা সকাল থেকে মাঠে ছিলেন, তাঁদের জন্যই আমরা খেলাটা আরও বেশি উপভোগ করেছি। এই ট্রফি শুধু আমাদের নয়, পুরো দেশের জন্য। মাঠে প্রবাসী দর্শকদের সমর্থন দেখে মনে হয়েছে, আমরা শুধু খেলছি না, দেশের নাম উজ্জ্বল করছি।’
টানা দুবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা জিতল বাংলাদেশ। চিরচেনা দুবাইয়ে শিরোপা ধরে রাখতে পেরে তামিম যে কতটা তৃপ্ত, সেটা তাঁর অভিব্যক্তি বলে দিচ্ছে। বাংলাদেশ অধিনায়ক গত রাতে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। আমাদের এই সাফল্য দলগত পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাসের ফসল। আমরা শুরু থেকেই একে অপরের পাশে ছিলাম। অনূর্ধ্ব-১৫, ১৬, ১৭ স্তর থেকে এই দলটা গড়ে উঠেছে। সবার পরিশ্রমের ফলেই আজ আমরা চ্যাম্পিয়ন। আল্লাহ আমাদের সেই কষ্টের পুরস্কার দিয়েছেন।’
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল আবারও এশিয়া কাপের শিরোপা ঘরে তুলেছে। এবারের শিরোপা এসেছে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বে। দুবাইয়ে পরশু যখন তামিমের হাতে ট্রফি ওঠে, তখন সুদূর দুবাই থেকে আনন্দ ছড়িয়ে পড়েছে ঢাকায়। দেশে ফিরে বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে এই তরুণ তুর্কি জানালেন, এবার তাঁর লক্ষ্য বিশ্বকাপ।
এশিয়া কাপ জয় করে তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল গত রাতে ফিরেছে ঢাকায়। বিমানবন্দরে নামা মাত্রই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কর্মকর্তারা তাদের ফুল দিয়ে বরণ করেছেন। বাংলাদেশের শিরোপা উৎসবের ছবি সংবলিত একটি কেক কাটা হয়েছে। সংবাদকর্মীদের পাশাপাশি অনেক ভক্ত-সমর্থক ছিলেন সেখানে। ট্রফি হাতে অধিনায়ক তামিমের সঙ্গে সেলফি তুলতে ভক্তরা তাঁকে ঘিরে ধরেন। বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালে সাংবাদিকদের যুব এশিয়া কাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, ‘আমাদের জন্য বিশ্বকাপ হবে সবচেয়ে বড় পরীক্ষা। আমরা প্রস্তুত হচ্ছি এবং আরও ভালো কিছু করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।’
এশিয়া কাপে তামিম এবং তাঁর দলের পারফরম্যান্স শুধু মাঠেই নয়, জয় করেছে গ্যালারির হৃদয়ও। দুবাইয়েপ্রবাসী বাংলাদেশি সমর্থকদের উচ্ছ্বাস দেখা গেছে নিয়মিত। ব্যতিক্রম ছিল না দুবাইয়ে পরশু অনুষ্ঠিত ভারতের বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচেও।
তামিম বলেন, ‘গ্যালারি থেকে যখন আল্লাহু আকবর ধ্বনি শোনা যাচ্ছিল, সেটা একজন মুসলিম হিসেবে আমাকে ভীষণ গর্বিত করেছে। আমাদের সমর্থনে যারা সকাল থেকে মাঠে ছিলেন, তাঁদের জন্যই আমরা খেলাটা আরও বেশি উপভোগ করেছি। এই ট্রফি শুধু আমাদের নয়, পুরো দেশের জন্য। মাঠে প্রবাসী দর্শকদের সমর্থন দেখে মনে হয়েছে, আমরা শুধু খেলছি না, দেশের নাম উজ্জ্বল করছি।’
টানা দুবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা জিতল বাংলাদেশ। চিরচেনা দুবাইয়ে শিরোপা ধরে রাখতে পেরে তামিম যে কতটা তৃপ্ত, সেটা তাঁর অভিব্যক্তি বলে দিচ্ছে। বাংলাদেশ অধিনায়ক গত রাতে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আমরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। আমাদের এই সাফল্য দলগত পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাসের ফসল। আমরা শুরু থেকেই একে অপরের পাশে ছিলাম। অনূর্ধ্ব-১৫, ১৬, ১৭ স্তর থেকে এই দলটা গড়ে উঠেছে। সবার পরিশ্রমের ফলেই আজ আমরা চ্যাম্পিয়ন। আল্লাহ আমাদের সেই কষ্টের পুরস্কার দিয়েছেন।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে