অপেক্ষাটা ফুরিয়েছে ভারতের। দীর্ঘ ১২ বছর পর বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠার। এখন বাকি শুধু তুলির শেষ আঁচড়টা দেওয়ার। সেটা দেওয়ার দুর্দান্ত এক সুযোগই থাকছে তাদের সামনে।
ব্যাটে–বলে শক্তিশালী হওয়ার কারণে এমনিতেই যেকোনো দেশে যেকোনো টুর্নামেন্টে সব সময় ফেবারিট দল হিসেবে খেলে ভারত। আর এবার তো বিশ্বকাপ নিজেদের ঘরের মাঠেই। তাই মাঠের কন্ডিশন ও দর্শক-সমর্থকদের গগনবিদারী সমর্থন কাজে লাগিয়ে ১২ বছরের আক্ষেপ ভোলার এটাই দুর্দান্ত এক সময়।
সে পথে ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। গতকাল নিউজিল্যান্ডকে সেমিফাইনালে ৭০ রানে হারিয়ে ফাইনালে চতুর্থবারের মতো উঠেছে তারা। আর এ জয়ে এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে অজেয়ও রয়েছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা। আগামী রোববার শেষটা পূর্ণতা দেওয়ার পালা। আজ দ্বিতীয় সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে যে দল জিতবে তাদের বিপক্ষেই ফাইনালের লড়বে ভারত। টুর্নামেন্টে অজেয় থাকায় বলার অপেক্ষা রাখে না যে এই দুই সেমিফাইনালিস্টকেও লিগ পর্বে হারিয়েছে ভারত।
সেদিক থেকে ফাইনালে যে দলই ভারতের প্রতিপক্ষ হোক না কেন নিশ্চয়ই আত্মবিশ্বাস পাবেন রোহিত–কোহলিরা। সঙ্গে ফাইনালে অতীত পরিসংখ্যানকেও পাশে পাচ্ছে দুইবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। সর্বশেষ তিন বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন দলই স্বাগতিক। এবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ হওয়ায় আরেকবার এমন কিছু করার পুনরাবৃত্তি করার সুযোগ থাকছে তাদের সামনে।
স্বাগতিক দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ‘পরিপূর্ণ’ শুরুটা ভারতই করে। পরিপূর্ণ বলার কারণ ১৯৯৬ বিশ্বকাপে প্রথম স্বাগতিক দেশ হিসেবে শ্রীলঙ্কা বিশ্বকাপ জয় করে। কিন্তু অর্জুনা রানাতুঙ্গার অধিনায়কত্বে চ্যাম্পিয়ন হওয়া শ্রীলঙ্কা নিজেদের মাঠে বিশ্বকাপ জিততে পারেনি। পাকিস্তানের লাহোরে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে প্রথম ও একমাত্র বিশ্বকাপ জিতে।
সেদিক থেকে ভারত স্বাগতিক দেশ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ের পরিপূর্ণতা দেয়। ২০১১ বিশ্বকাপে ২৮ বছরের অপেক্ষা ফুরানোর মধ্যে দিয়ে। সেদিন মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে বিশ্বকাপ ট্রফি উঁচিয়ে ধরেন মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন দল। তাদের দেখানো পথেই সর্বশেষ দুই বিশ্বকাপেও চ্যাম্পিয়ন হয় স্বাগতিক দল।
২০১৫ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয় অস্ট্রেলিয়া। মেলবোর্নে টুর্নামেন্টের আরেক স্বাগতিক ও প্রতিবেশী নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে পঞ্চমবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় অস্ট্রেলিয়া। ৪ বছর পর প্রথমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতে ইংল্যান্ড। ২০১৯ বিশ্বকাপের লর্ডসের ফাইনালে টানা দ্বিতীয়বারের মতো কপাল পুড়ে কিউইদের। তাদের হারিয়েই এউইন মরগ্যান প্রথম ট্রফি এনে দেন ইংলিশদের।
এবারের বিশ্বকাপে সেই ধারাবাহিকতা রক্ষার সুযোগ পেয়েছেন রোহিত ও তাঁর দল। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দুর্দান্ত দাপটে বিশ্বকাপ খেলছে তারা। ব্যাটে-বলে দুই বিভাগেই ধারাবাহিক তারা। হোম কন্ডিশন এবং এমন পারফরম্যান্সের পরও যদি বিশ্বকাপ জিততে না পারে তারা তাহলে অতীতের সব দুঃখকেই ছাড়িয়ে যাবে এবারের হতাশা। আর শুধু বিশ্বকাপ নয় ২০১৩ সালের পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট জিততে না পারা ভারত এবার নিশ্চয়ই আরেকবার নিজেদের হতাশ করতে চাইবে না।
অপেক্ষাটা ফুরিয়েছে ভারতের। দীর্ঘ ১২ বছর পর বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠার। এখন বাকি শুধু তুলির শেষ আঁচড়টা দেওয়ার। সেটা দেওয়ার দুর্দান্ত এক সুযোগই থাকছে তাদের সামনে।
ব্যাটে–বলে শক্তিশালী হওয়ার কারণে এমনিতেই যেকোনো দেশে যেকোনো টুর্নামেন্টে সব সময় ফেবারিট দল হিসেবে খেলে ভারত। আর এবার তো বিশ্বকাপ নিজেদের ঘরের মাঠেই। তাই মাঠের কন্ডিশন ও দর্শক-সমর্থকদের গগনবিদারী সমর্থন কাজে লাগিয়ে ১২ বছরের আক্ষেপ ভোলার এটাই দুর্দান্ত এক সময়।
সে পথে ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। গতকাল নিউজিল্যান্ডকে সেমিফাইনালে ৭০ রানে হারিয়ে ফাইনালে চতুর্থবারের মতো উঠেছে তারা। আর এ জয়ে এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে অজেয়ও রয়েছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা। আগামী রোববার শেষটা পূর্ণতা দেওয়ার পালা। আজ দ্বিতীয় সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে যে দল জিতবে তাদের বিপক্ষেই ফাইনালের লড়বে ভারত। টুর্নামেন্টে অজেয় থাকায় বলার অপেক্ষা রাখে না যে এই দুই সেমিফাইনালিস্টকেও লিগ পর্বে হারিয়েছে ভারত।
সেদিক থেকে ফাইনালে যে দলই ভারতের প্রতিপক্ষ হোক না কেন নিশ্চয়ই আত্মবিশ্বাস পাবেন রোহিত–কোহলিরা। সঙ্গে ফাইনালে অতীত পরিসংখ্যানকেও পাশে পাচ্ছে দুইবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। সর্বশেষ তিন বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন দলই স্বাগতিক। এবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ হওয়ায় আরেকবার এমন কিছু করার পুনরাবৃত্তি করার সুযোগ থাকছে তাদের সামনে।
স্বাগতিক দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ‘পরিপূর্ণ’ শুরুটা ভারতই করে। পরিপূর্ণ বলার কারণ ১৯৯৬ বিশ্বকাপে প্রথম স্বাগতিক দেশ হিসেবে শ্রীলঙ্কা বিশ্বকাপ জয় করে। কিন্তু অর্জুনা রানাতুঙ্গার অধিনায়কত্বে চ্যাম্পিয়ন হওয়া শ্রীলঙ্কা নিজেদের মাঠে বিশ্বকাপ জিততে পারেনি। পাকিস্তানের লাহোরে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে প্রথম ও একমাত্র বিশ্বকাপ জিতে।
সেদিক থেকে ভারত স্বাগতিক দেশ হিসেবে বিশ্বকাপ জয়ের পরিপূর্ণতা দেয়। ২০১১ বিশ্বকাপে ২৮ বছরের অপেক্ষা ফুরানোর মধ্যে দিয়ে। সেদিন মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে বিশ্বকাপ ট্রফি উঁচিয়ে ধরেন মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন দল। তাদের দেখানো পথেই সর্বশেষ দুই বিশ্বকাপেও চ্যাম্পিয়ন হয় স্বাগতিক দল।
২০১৫ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয় অস্ট্রেলিয়া। মেলবোর্নে টুর্নামেন্টের আরেক স্বাগতিক ও প্রতিবেশী নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে পঞ্চমবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় অস্ট্রেলিয়া। ৪ বছর পর প্রথমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতে ইংল্যান্ড। ২০১৯ বিশ্বকাপের লর্ডসের ফাইনালে টানা দ্বিতীয়বারের মতো কপাল পুড়ে কিউইদের। তাদের হারিয়েই এউইন মরগ্যান প্রথম ট্রফি এনে দেন ইংলিশদের।
এবারের বিশ্বকাপে সেই ধারাবাহিকতা রক্ষার সুযোগ পেয়েছেন রোহিত ও তাঁর দল। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দুর্দান্ত দাপটে বিশ্বকাপ খেলছে তারা। ব্যাটে-বলে দুই বিভাগেই ধারাবাহিক তারা। হোম কন্ডিশন এবং এমন পারফরম্যান্সের পরও যদি বিশ্বকাপ জিততে না পারে তারা তাহলে অতীতের সব দুঃখকেই ছাড়িয়ে যাবে এবারের হতাশা। আর শুধু বিশ্বকাপ নয় ২০১৩ সালের পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট জিততে না পারা ভারত এবার নিশ্চয়ই আরেকবার নিজেদের হতাশ করতে চাইবে না।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
৯ ঘণ্টা আগে