টেস্ট ক্রিকেট তিনি হুট করেই ছেড়েছিলেন টেস্ট চলার মাঝেই ৷ টি-টোয়েন্টিতে ব্রাত্য গত বছর থেকে৷ ওয়ানডেতে মাঝে ছয় মাস দলের বাইরে ছিলেন৷ অনেক তর্কবিতর্কের পর শেষ মুহূর্তে সুযোগ পেয়েছেন বিশ্বকাপ দলে৷ বিশ্বকাপে তিনিই একমাত্র ধারাবাহিক ভালো খেলছেন বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে ৷ মাহমুদউল্লাহ আইসিসিকে জানিয়েছেন, এই বিশ্বকাপই তাঁর শেষ৷ শিগগির জানাবেন অবসরের ঘোষণাও৷
২০২৩ বিশ্বকাপে একেবারে শেষ মুহূর্তে সুযোগ পেয়ে তা দুই হাত ভরে কাজে লাগাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহ। চার ম্যাচ খেলে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন তিন ম্যাচ। ৯৯ গড় ও ১০১.০২ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ১৯৮ রান, যার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেছেন ১১১ বলে ১১১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। আর ভারত ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫০ ছুঁই ছুঁই দুটি ইনিংস খেলেছেন। দল না জিতলেও দলের স্কোর সম্মানজনক অবস্থায় নিতে অবদান রাখছেন তিনি।
‘বয়স যে শুধুই একটি সংখ্যা’-মাহমুদউল্লাহ এই প্রবাদটির বাস্তবতা প্রমাণ করে চলেছেন। তবে মাহমুদউল্লাহ জানিয়েছেন, এটা তাঁর শেষ বিশ্বকাপ। আইসিসির ফেসবুক পেজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশের এই ক্রিকেটার বলেন, ‘সত্যি বলতে, এটাই আমার শেষ বিশ্বকাপ। আমার পারফরম্যান্স ও শরীরের অবস্থার ওপর নির্ভর করছে যে বাংলাদেশের হয়ে কত দিন খেলতে পারব। তবে আজ অথবা কাল যেদিনই হোক, শিগগিরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেব।’
প্রকৃতি কখনো শূন্যস্থান পছন্দ করে না, মাহমুদউল্লাহ যেন এ কথাই বোঝাতে চেয়েছেন। মোস্তাফিজুর রহমান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজের মতো তারকা ক্রিকেটাররাই বাংলাদেশকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে মনে করেন তিনি (মাহমুদউল্লাহ)। ৩৭ বছর বয়সী এই ব্যাটার বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটকে অবশ্যই এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের ড্রেসিংরুমে যে প্রতিভা আছে, মোস্তাফিজ, তাসকিন, শান্ত, লিটন, মিরাজ-এরপর তারাই ধীরে ধীরে সিনিয়র ক্রিকেটার হবে। তারাই এরপর দলের দায়িত্ব নেবে। বাংলাদেশের কিংবদন্তি একদিন তারা হবে।’
টেস্ট ক্রিকেট তিনি হুট করেই ছেড়েছিলেন টেস্ট চলার মাঝেই ৷ টি-টোয়েন্টিতে ব্রাত্য গত বছর থেকে৷ ওয়ানডেতে মাঝে ছয় মাস দলের বাইরে ছিলেন৷ অনেক তর্কবিতর্কের পর শেষ মুহূর্তে সুযোগ পেয়েছেন বিশ্বকাপ দলে৷ বিশ্বকাপে তিনিই একমাত্র ধারাবাহিক ভালো খেলছেন বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে ৷ মাহমুদউল্লাহ আইসিসিকে জানিয়েছেন, এই বিশ্বকাপই তাঁর শেষ৷ শিগগির জানাবেন অবসরের ঘোষণাও৷
২০২৩ বিশ্বকাপে একেবারে শেষ মুহূর্তে সুযোগ পেয়ে তা দুই হাত ভরে কাজে লাগাচ্ছেন মাহমুদউল্লাহ। চার ম্যাচ খেলে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন তিন ম্যাচ। ৯৯ গড় ও ১০১.০২ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ১৯৮ রান, যার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেছেন ১১১ বলে ১১১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। আর ভারত ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫০ ছুঁই ছুঁই দুটি ইনিংস খেলেছেন। দল না জিতলেও দলের স্কোর সম্মানজনক অবস্থায় নিতে অবদান রাখছেন তিনি।
‘বয়স যে শুধুই একটি সংখ্যা’-মাহমুদউল্লাহ এই প্রবাদটির বাস্তবতা প্রমাণ করে চলেছেন। তবে মাহমুদউল্লাহ জানিয়েছেন, এটা তাঁর শেষ বিশ্বকাপ। আইসিসির ফেসবুক পেজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশের এই ক্রিকেটার বলেন, ‘সত্যি বলতে, এটাই আমার শেষ বিশ্বকাপ। আমার পারফরম্যান্স ও শরীরের অবস্থার ওপর নির্ভর করছে যে বাংলাদেশের হয়ে কত দিন খেলতে পারব। তবে আজ অথবা কাল যেদিনই হোক, শিগগিরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেব।’
প্রকৃতি কখনো শূন্যস্থান পছন্দ করে না, মাহমুদউল্লাহ যেন এ কথাই বোঝাতে চেয়েছেন। মোস্তাফিজুর রহমান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান মিরাজের মতো তারকা ক্রিকেটাররাই বাংলাদেশকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে মনে করেন তিনি (মাহমুদউল্লাহ)। ৩৭ বছর বয়সী এই ব্যাটার বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটকে অবশ্যই এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের ড্রেসিংরুমে যে প্রতিভা আছে, মোস্তাফিজ, তাসকিন, শান্ত, লিটন, মিরাজ-এরপর তারাই ধীরে ধীরে সিনিয়র ক্রিকেটার হবে। তারাই এরপর দলের দায়িত্ব নেবে। বাংলাদেশের কিংবদন্তি একদিন তারা হবে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি চিটাগং কিংসের মধ্যে দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন এখন চরমে। সমঝোতার সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিসিবি ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। চিটাগং কিংসের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এস. কিউ. স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের কাছে বিসিবির পাওনা ৩৭ লাখ ৮২
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে হার দিয়ে শুরু করল বাংলাদেশ ‘এ’ দল। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে আজ তারা ৭৯ রানে হরে গেছে পাকিস্তান শাহিনস তথা পাকিস্তান ‘এ’ দলের কাছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে তাওহীদ হৃদয় ফেসবুকে সাধারণত যেকোনো বিষয়ে পোস্ট দেন বিস্তারিত লিখে। আজ ফেসবুকে তিনি যেটা লিখেছেন, সেখানে রীতিমতো ক্ষোভই ঝেড়েছেন। কিন্তু কী নিয়ে খেপলেন বাংলাদেশ দলের তরুণ ক্রিকেটার?
২ ঘণ্টা আগেবাবা কিংবদন্তি ক্রিকেটার। ছেলে নিজেও ক্রিকেট খেলেন। কিন্তু বাবা এতই বড় ক্রিকেটার ছিলেন যে—তাঁর ছায়া থেকে বেরিয়ে আসা হয়নি অর্জুন টেন্ডুলকারের। এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে ফেলার কথা, বলা হচ্ছে শচীন টেন্ডুলকার তনয় অর্জুনের কথা।
২ ঘণ্টা আগে