আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে শততম সেঞ্চুরি করেছেন শচীন টেন্ডুলকার। দীর্ঘ ২৪ বছরের ক্যারিয়ারে তেমনি এক সেঞ্চুরির বিশেষ দিন হচ্ছে আজ। ঘটা করে আজ মুম্বাইয়ে সেই সেঞ্চুরির মুহূর্তটা সমর্থকদের সঙ্গে উদ্যাপন করলেন তিনি।
আজকের দিনেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজায় স্মরণীয় এক সেঞ্চুরি করেছিলেন শচীন। তাঁর করা ১০০ সেঞ্চুরি মধ্যে ১৯৯৮ সালের ২২ এপ্রিলের এই সেঞ্চুরিকে ‘মরুভূমির ঝড়’ বলা হয়। কেননা, সেদিন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের ব্যাটিং করার সময় শারজায় মরুর ঝড় শুরু হয়।
আজ সেই সেঞ্চুরির ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। এ উপলক্ষে মুম্বাইয়ে ভক্তদের সঙ্গে কেক কেটে রজতজয়ন্তী পালন করেছেন শচীন। ভারতীয় কিংবদন্তির কেক কাটার সময়টা স্মরণীয় করে রাখতে ভক্তরা এ সময় আলোকচিত্রী বনে গিয়েছিলেন। আর উল্লাস করে ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপজয়ী ব্যাটারকে অভিনন্দন জানাচ্ছিলেন সমর্থকেরা।
কোকো-কোলা কাপের ত্রিদেশীয় এই সিরিজে ভারত, অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে টুর্নামেন্টে খেলেছিল নিউজিল্যান্ডও। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টুর্নামেন্টের ষষ্ঠ ম্যাচে শারজার মরুর ঝড়ের সঙ্গে ব্যাটিংয়ে শচীনও ঝড় তুলেছিলেন। সেদিন ১৩১ বলে ১৪৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। দুর্দান্ত ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন ৯ চারের বিপরীতে ৫ ছক্কায়।
শচীনের সেই সেঞ্চুরির কল্যাণে পরে কোকা-কোলা কাপের ফাইনালে খেলে ভারত। যদিও ম্যাচটিতে ২৬ রানে হেরে যান তাঁরা। সেদিন সতীর্থেরা আসা-যাওয়ার মিছিলে থাকলেও শেন ওয়ার্ন-ডেমিন ফ্লেমিংদের বোলিং আক্রমণকে একাই তছনছ করে দেন তিনি। পরে ম্যাচ হেরেও ম্যাচসেরার পুরস্কার পান তিনি।
মরুর ঝড়ের কারণে ২৭৬ রানের লক্ষ্য ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ৪৬ ওভার শেষে ৫ উইকেটে ২৫০ রান করে ভারত। আর ফাইনালে উঠতে ৪৬ ওভারে তাদের প্রয়োজন ছিল ২৩৭ রান। শচীনের মারকাটারি সেই সেঞ্চুরিতে পরে তা সম্ভব হয়।
ফাইনালেও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন শচীন। তাঁর সেঞ্চুরি কোকা-কোলা কাপেও চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত। অস্ট্রেলিয়ার দেওয়া ২৭৩ রানের লক্ষ্য ৯ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছায় ভারত। টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরির মতো টানা দ্বিতীয়বার ম্যাচসেরাও হন তিনি। সঙ্গে সিরিজ সেরার পুরস্কারও জিতেছেন শচীন।
পুরো সিরিজে দুর্দান্ত ছন্দে ছিলেন শচীন। ৫ ইনিংসে ৮৭ গড়ে ৪৩৫ রান করেন তিনি। সঙ্গে বোলিংয়ে নিয়েছিলেন ২ উইকেট। দুই সেঞ্চুরির বিপরীতে একটি ফিফটিও করেছিলেন শচীন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে শততম সেঞ্চুরি করেছেন শচীন টেন্ডুলকার। দীর্ঘ ২৪ বছরের ক্যারিয়ারে তেমনি এক সেঞ্চুরির বিশেষ দিন হচ্ছে আজ। ঘটা করে আজ মুম্বাইয়ে সেই সেঞ্চুরির মুহূর্তটা সমর্থকদের সঙ্গে উদ্যাপন করলেন তিনি।
আজকের দিনেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজায় স্মরণীয় এক সেঞ্চুরি করেছিলেন শচীন। তাঁর করা ১০০ সেঞ্চুরি মধ্যে ১৯৯৮ সালের ২২ এপ্রিলের এই সেঞ্চুরিকে ‘মরুভূমির ঝড়’ বলা হয়। কেননা, সেদিন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারতের ব্যাটিং করার সময় শারজায় মরুর ঝড় শুরু হয়।
আজ সেই সেঞ্চুরির ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। এ উপলক্ষে মুম্বাইয়ে ভক্তদের সঙ্গে কেক কেটে রজতজয়ন্তী পালন করেছেন শচীন। ভারতীয় কিংবদন্তির কেক কাটার সময়টা স্মরণীয় করে রাখতে ভক্তরা এ সময় আলোকচিত্রী বনে গিয়েছিলেন। আর উল্লাস করে ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপজয়ী ব্যাটারকে অভিনন্দন জানাচ্ছিলেন সমর্থকেরা।
কোকো-কোলা কাপের ত্রিদেশীয় এই সিরিজে ভারত, অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে টুর্নামেন্টে খেলেছিল নিউজিল্যান্ডও। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টুর্নামেন্টের ষষ্ঠ ম্যাচে শারজার মরুর ঝড়ের সঙ্গে ব্যাটিংয়ে শচীনও ঝড় তুলেছিলেন। সেদিন ১৩১ বলে ১৪৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। দুর্দান্ত ইনিংসটি সাজিয়েছিলেন ৯ চারের বিপরীতে ৫ ছক্কায়।
শচীনের সেই সেঞ্চুরির কল্যাণে পরে কোকা-কোলা কাপের ফাইনালে খেলে ভারত। যদিও ম্যাচটিতে ২৬ রানে হেরে যান তাঁরা। সেদিন সতীর্থেরা আসা-যাওয়ার মিছিলে থাকলেও শেন ওয়ার্ন-ডেমিন ফ্লেমিংদের বোলিং আক্রমণকে একাই তছনছ করে দেন তিনি। পরে ম্যাচ হেরেও ম্যাচসেরার পুরস্কার পান তিনি।
মরুর ঝড়ের কারণে ২৭৬ রানের লক্ষ্য ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ৪৬ ওভার শেষে ৫ উইকেটে ২৫০ রান করে ভারত। আর ফাইনালে উঠতে ৪৬ ওভারে তাদের প্রয়োজন ছিল ২৩৭ রান। শচীনের মারকাটারি সেই সেঞ্চুরিতে পরে তা সম্ভব হয়।
ফাইনালেও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন শচীন। তাঁর সেঞ্চুরি কোকা-কোলা কাপেও চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত। অস্ট্রেলিয়ার দেওয়া ২৭৩ রানের লক্ষ্য ৯ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছায় ভারত। টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরির মতো টানা দ্বিতীয়বার ম্যাচসেরাও হন তিনি। সঙ্গে সিরিজ সেরার পুরস্কারও জিতেছেন শচীন।
পুরো সিরিজে দুর্দান্ত ছন্দে ছিলেন শচীন। ৫ ইনিংসে ৮৭ গড়ে ৪৩৫ রান করেন তিনি। সঙ্গে বোলিংয়ে নিয়েছিলেন ২ উইকেট। দুই সেঞ্চুরির বিপরীতে একটি ফিফটিও করেছিলেন শচীন।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৪ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৫ ঘণ্টা আগে