নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে জয়ের অবস্থা থেকে তাঁর দল ফরচুন বরিশাল ফাইনাল হেরেছে, ব্যাপারটা খালেদ মাহমুদ সুজনের জন্য পীড়াদায়ক। কোচ হিসেবে সেটা তাঁকে পোড়াচ্ছেও। তবে দল থেকেও সুজনের কষ্টটা স্থানীয় ক্রিকেটারদের নিয়ে বেশি। মাঠে তাঁদের খেলার পরিস্থিতি বুঝতে না পারার মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় দলের টিম ডিরেক্টর সুজন।
সুজনের মতে, সবাই খেলার মধ্যে আছেন কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সেটা কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে পিছিয়ে স্থানীয় ক্রিকেটাররা। শেখাটাও হচ্ছে তবে সেটা আরও দ্রুত হওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি। গতকাল ফাইনাল একটা পর্যায়ে বরিশালের দরকার ছিল ২৪ বলে ২৬ রান। উইকেটে ছিলেন জাতীয় দলের দুই ব্যাটার নাজমুল হোসেন শান্ত আর নুরুল হাসান সোহান। সেখান থেকে তাঁরা ম্যাচটা শেষ করতে পারেননি।
ম্যাচ শেষে খেলোয়াড়দের মানসিকতা ঠিক করতে হবে জানিয়ে সুজন বলেছেন, ‘সমস্যাটা মানসিকতার। ওদের কোনো টেকনিক্যাল সমস্যা নেই। অনুশীলনে ভালো করছে। কিন্তু ম্যাচে গিয়ে সেটা কাজে লাগাতে পারছে না। এই ব্যাপারটা ব্যাটারকেই ঠিক করতে হবে। আমাকে মানসিকতা ঠিক করতে হবে, গেম সেন্স তৈরি করতে হবে। আমি কোন বোলারকে মারব, কোন বোলারকে সামলে খেলব সেটাও ব্যাটারকে বুঝতে হবে। আমার অপর প্রান্তের ব্যাটার ভালো করছে তাকে স্ট্রাইক দেওয়ার এই বিষয়গুলো গেম সেন্সের অংশ। এখানেই আমাদের অনেক সমস্যা আছে বলে মনে হয়। অনেক দিন খেলেও গেম সেন্স তৈরি না হওয়াটা হতাশার।’
খেলোয়াড়দের শেখাটা আরও দ্রুত হওয়ার কথা বলছেন সুজন। তাঁর মতে, ‘মাঠে গিয়ে খেলোয়াড়দের খেলতে হবে। শিখিয়ে দেওয়ার বিষয় না, সাকিবকে তো কেউ শিখিয়ে দেয় না। শুধু পারফরম্যান্সে না তার নেতৃত্বও অসাধারণ ছিল। সাকিব-মুজিব একটানা ৮ ওভার বল করে গেল, অন্য দলের কাউকে তো দেখলাম না, এই সাহসটা নিতে জানতে হবে। এ রকম আক্রমণাত্মক মানসিকতাই আমি পছন্দ করি। আপনার যদি ইতিবাচক মানসিকতা না থাকে, যখন ২০ বলে ২৫ লাগুক আর ২০ বলে ৫০ লাগুক, একই মানসিকতা কাজ করবে। এই ব্যাপারগুলো ব্যাটারকেই ঠিক করতে হবে। যেমন কালকের ম্যাচের কথা যদি বলি, শেষ ৪ ওভারে কাকে আমরা মারব, কোন বোলার বল করবে, এটা তো ক্রিকেটারদের চিন্তা করে বের করতে হবে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের উন্নতির জন্য, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ভালো করার জন্য এই জায়গাগুলো উন্নতি করতে হবে। নেতিবাচক মানসিকতা থেকে বেরিয়ে এসে দ্রুত শিখতে হবে।’
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে জয়ের অবস্থা থেকে তাঁর দল ফরচুন বরিশাল ফাইনাল হেরেছে, ব্যাপারটা খালেদ মাহমুদ সুজনের জন্য পীড়াদায়ক। কোচ হিসেবে সেটা তাঁকে পোড়াচ্ছেও। তবে দল থেকেও সুজনের কষ্টটা স্থানীয় ক্রিকেটারদের নিয়ে বেশি। মাঠে তাঁদের খেলার পরিস্থিতি বুঝতে না পারার মানসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় দলের টিম ডিরেক্টর সুজন।
সুজনের মতে, সবাই খেলার মধ্যে আছেন কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সেটা কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে পিছিয়ে স্থানীয় ক্রিকেটাররা। শেখাটাও হচ্ছে তবে সেটা আরও দ্রুত হওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি। গতকাল ফাইনাল একটা পর্যায়ে বরিশালের দরকার ছিল ২৪ বলে ২৬ রান। উইকেটে ছিলেন জাতীয় দলের দুই ব্যাটার নাজমুল হোসেন শান্ত আর নুরুল হাসান সোহান। সেখান থেকে তাঁরা ম্যাচটা শেষ করতে পারেননি।
ম্যাচ শেষে খেলোয়াড়দের মানসিকতা ঠিক করতে হবে জানিয়ে সুজন বলেছেন, ‘সমস্যাটা মানসিকতার। ওদের কোনো টেকনিক্যাল সমস্যা নেই। অনুশীলনে ভালো করছে। কিন্তু ম্যাচে গিয়ে সেটা কাজে লাগাতে পারছে না। এই ব্যাপারটা ব্যাটারকেই ঠিক করতে হবে। আমাকে মানসিকতা ঠিক করতে হবে, গেম সেন্স তৈরি করতে হবে। আমি কোন বোলারকে মারব, কোন বোলারকে সামলে খেলব সেটাও ব্যাটারকে বুঝতে হবে। আমার অপর প্রান্তের ব্যাটার ভালো করছে তাকে স্ট্রাইক দেওয়ার এই বিষয়গুলো গেম সেন্সের অংশ। এখানেই আমাদের অনেক সমস্যা আছে বলে মনে হয়। অনেক দিন খেলেও গেম সেন্স তৈরি না হওয়াটা হতাশার।’
খেলোয়াড়দের শেখাটা আরও দ্রুত হওয়ার কথা বলছেন সুজন। তাঁর মতে, ‘মাঠে গিয়ে খেলোয়াড়দের খেলতে হবে। শিখিয়ে দেওয়ার বিষয় না, সাকিবকে তো কেউ শিখিয়ে দেয় না। শুধু পারফরম্যান্সে না তার নেতৃত্বও অসাধারণ ছিল। সাকিব-মুজিব একটানা ৮ ওভার বল করে গেল, অন্য দলের কাউকে তো দেখলাম না, এই সাহসটা নিতে জানতে হবে। এ রকম আক্রমণাত্মক মানসিকতাই আমি পছন্দ করি। আপনার যদি ইতিবাচক মানসিকতা না থাকে, যখন ২০ বলে ২৫ লাগুক আর ২০ বলে ৫০ লাগুক, একই মানসিকতা কাজ করবে। এই ব্যাপারগুলো ব্যাটারকেই ঠিক করতে হবে। যেমন কালকের ম্যাচের কথা যদি বলি, শেষ ৪ ওভারে কাকে আমরা মারব, কোন বোলার বল করবে, এটা তো ক্রিকেটারদের চিন্তা করে বের করতে হবে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের উন্নতির জন্য, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ভালো করার জন্য এই জায়গাগুলো উন্নতি করতে হবে। নেতিবাচক মানসিকতা থেকে বেরিয়ে এসে দ্রুত শিখতে হবে।’
রাজনৈতিক টানাপোড়েনে ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ এখন আর দেখা যায় না। দুই দলের ম্যাচ নিয়ে সংশয়, অনিশ্চয়তা তৈরি হয় বহুজাতীয় টুর্নামেন্টেও। ২০২৫ এশিয়া কাপ আয়োজন নিয়ে তো আর কম জলঘোলা হয়নি। জটিলতা কাটিয়ে এশিয়া কাপ ঠিক সময়েই হতে যাচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেবড় লক্ষ্য বাংলাদেশ ‘এ’ দল দিতে পারেনি মেলবোর্ন স্টারস একাডেমিকে। টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে জয়ের জন্য স্বাগতিক দলের লক্ষ্য ছিল ১৫৭। ৩ উইকেট ও ৪ বল হাতে রেখেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছে ৩ উইকেটে জিতেছে মেলবোর্ন স্টারস একাডেমি।
১০ ঘণ্টা আগেসিলেটে নেদারল্যান্ডস সিরিজ ও এশিয়া কাপের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ দল। এর মধ্যে দুপুর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে খবর—বাংলাদেশ দলের ওপেনার তানজিদ তামিম বাগদান সেরেছেন। তাঁর নামে খোলা একটি অ্যাকাউন্ট থেকে এমন পোস্ট আসায় বেশ কিছু গণমাধ্যমও উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে গত মাসে ওয়ানডে সিরিজে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হাসারাঙ্গা নিয়েছিলেন ৯ উইকেট। এক মাস পর এবার জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাঁকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা।
১২ ঘণ্টা আগে