কফির জেনেটিক রহস্য উন্মোচন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এর ফলে সুস্বাদু এই পানীয়টিকে আরও স্বাদযুক্ত করার পথ প্রশস্ত হয়েছে বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।
নেচার কমিউনিকেশন জার্নালে প্রকাশিত এ সংক্রান্ত গবেষণাপত্রের বরাত দিয়ে আজ মঙ্গলবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় পানীয় কফি অ্যারাবিকা নিয়ে যুগান্তকারী এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন ইতালির বিজ্ঞানীরা। তাঁরা এই কফির সম্পূর্ণ জেনেটিক ম্যাপ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। এই আবিষ্কার কফি ফসলের উৎপাদনে নতুন মাত্রা যোগ করবে। এমনকি জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীর উষ্ণায়ন বাড়লেও তা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে কফি গাছগুলো।
এ বিষয়ে ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ইউনিডোর গবেষক মিশেল মরগান্তে বিবিসিকে বলেছেন, ‘আমরা কফি অ্যারাবিকার একটি নতুন সিকোয়েন্স ম্যাপ তৈরি করেছি। এই টুলটি আমাদের কফি চাষিদের আরও ভালো গাছপালা সরবরাহ করার উপায় করে দিতে পারে, যা ভোক্তাদের কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় করবে এবং আবহাওয়া পরিবর্তনকে আরও ভালোভাবে মোকাবিলা করবে।’
কফি অ্যারাবিকার জেনেটিক মেক-আপকে আরও বিস্তারিতভাবে দেখতে এই গবেষণায় ডিএনএ সিকোয়েন্সিংয়ের সবচেয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। এই জ্ঞান বিজ্ঞানীদেরকে কফি উৎপাদনের ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র মিষ্টি ও কোমল ঘ্রাণের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনগুলোকে একত্রিত করার সুযোগ করে দেবে। বিষয়টি কফি চাষিদের কোনো বিশেষ স্বাদ এবং সুগন্ধযুক্ত কফির নতুন বৈচিত্র্য বিকাশে সাহায্য করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক তাপমাত্রা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত বৃষ্টিপাত কফি চাষে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এর ফলে ফলন কমে যাওয়া ছাড়াও কফি গাছে কীটপতঙ্গ ও রোগের আক্রমণ বেড়ে গেছে।
তবে নতুন আবিষ্কার অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং অসংখ্য মানুষের প্রিয় এই শস্যটির ভবিষ্যৎ বিকাশকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে বলে মনে করেন যুক্তরাজ্যের রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনের বিশেষজ্ঞ অ্যারন ডেভিস।
কফির জেনেটিক রহস্য উন্মোচন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এর ফলে সুস্বাদু এই পানীয়টিকে আরও স্বাদযুক্ত করার পথ প্রশস্ত হয়েছে বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।
নেচার কমিউনিকেশন জার্নালে প্রকাশিত এ সংক্রান্ত গবেষণাপত্রের বরাত দিয়ে আজ মঙ্গলবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় পানীয় কফি অ্যারাবিকা নিয়ে যুগান্তকারী এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন ইতালির বিজ্ঞানীরা। তাঁরা এই কফির সম্পূর্ণ জেনেটিক ম্যাপ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। এই আবিষ্কার কফি ফসলের উৎপাদনে নতুন মাত্রা যোগ করবে। এমনকি জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীর উষ্ণায়ন বাড়লেও তা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে কফি গাছগুলো।
এ বিষয়ে ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ইউনিডোর গবেষক মিশেল মরগান্তে বিবিসিকে বলেছেন, ‘আমরা কফি অ্যারাবিকার একটি নতুন সিকোয়েন্স ম্যাপ তৈরি করেছি। এই টুলটি আমাদের কফি চাষিদের আরও ভালো গাছপালা সরবরাহ করার উপায় করে দিতে পারে, যা ভোক্তাদের কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় করবে এবং আবহাওয়া পরিবর্তনকে আরও ভালোভাবে মোকাবিলা করবে।’
কফি অ্যারাবিকার জেনেটিক মেক-আপকে আরও বিস্তারিতভাবে দেখতে এই গবেষণায় ডিএনএ সিকোয়েন্সিংয়ের সবচেয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। এই জ্ঞান বিজ্ঞানীদেরকে কফি উৎপাদনের ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র মিষ্টি ও কোমল ঘ্রাণের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনগুলোকে একত্রিত করার সুযোগ করে দেবে। বিষয়টি কফি চাষিদের কোনো বিশেষ স্বাদ এবং সুগন্ধযুক্ত কফির নতুন বৈচিত্র্য বিকাশে সাহায্য করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক তাপমাত্রা এবং অনাকাঙ্ক্ষিত বৃষ্টিপাত কফি চাষে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এর ফলে ফলন কমে যাওয়া ছাড়াও কফি গাছে কীটপতঙ্গ ও রোগের আক্রমণ বেড়ে গেছে।
তবে নতুন আবিষ্কার অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং অসংখ্য মানুষের প্রিয় এই শস্যটির ভবিষ্যৎ বিকাশকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে বলে মনে করেন যুক্তরাজ্যের রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনের বিশেষজ্ঞ অ্যারন ডেভিস।
চাঁদে মরিচা ধরছে। আর এর জন্য দায়ী আমাদের পৃথিবী। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁদের গবেষণায় দেখা , পৃথিবী থেকে চাঁদের দিকে ছুটে যাওয়া অক্সিজেন কণার প্রভাবে চাঁদের খনিজ পদার্থ হেমাটাইটে (haematite) রূপান্তরিত হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেঅর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় (৫৩ বছর) পর আবারও চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা করতে চলেছে মানবজাতি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে আর্টেমিস ২ নামের এই মিশনে চারজন নভোচারী চাঁদকে ঘিরে ১০ দিনের মিশনে অংশ নেবেন। ১৯৭২ সালে অ্যাপোলো ১৭-এর পর এই প্রথম কোনো নভোচারী পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের বাইরে পা রাখবেন।
২ দিন আগেপ্রায় ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরদের রাজত্বের অবসান হয় এক ভয়ংকর গ্রহাণু আছড়ে পড়ার মাধ্যমে। প্রায় ১২ কিলোমিটার প্রস্থের একটি গ্রহাণু ঘণ্টায় প্রায় ৪৩ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীতে আঘাত হানে। এই সংঘর্ষের ফলে একের পর এক প্রাণঘাতী ঘটনা শুরু হয়। এটি শেষ পর্যন্ত পৃথিবীতে প্রায় ৭৫ শতাংশ প্রজ
৩ দিন আগেপ্রাচীন মিসরীয়রা তাদের পিরামিডগুলোকে সুরক্ষিত করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছিল। তবে অনেকেই মনে করেন বহিরাগতদের ঠেকাতে তারা পিরামিডের ভেতর ফাঁদ তৈরি করে রাখতেন। এই তথ্য কতটুকু সত্য তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স।
৪ দিন আগে