চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি মহাকাশযান ওডিসিয়াস ল্যান্ডার। হিউস্টন-ভিত্তিক বেসরকারি মহাকাশ সংস্থা ইনটুইটিভ মেশিনের নির্মিত চন্দ্রযান গত বুধবার চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছায়। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়।
ছয় পায়ের রোবট ল্যান্ডারটির নাম ওডিসিয়াস। বিবৃতিতে সংস্থাটি বলছে, অরবিটাল সন্নিবেশ কৌশলে প্রায় সাত মিনিট ধরে মহাকাশযানটির প্রধান রকেট থ্রাস্টার জোরে চলার পর ওডিসিয়াস চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫৭ মাইল (৯২ কিলোমিটার) ওপরে চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছায়।
অবতরণের প্রায় এক ঘণ্টা আগে প্রধান ইঞ্জিনের মাধ্যমে আরেকবার মহাকাশযানটির গতি বৃদ্ধি করে চূড়ান্ত অবতরণ শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টার মধ্যে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে মালাপার্ট নামের খাদ বা ক্রেটারে ল্যান্ডারটি অবতরণ করবে।
সব ঠিক থাকলে অর্ধশতক পর এটাই হবে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো চন্দ্রযানের সফল অবতরণ। ১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপোলো-১১ চন্দ্রযান প্রথমবারের মতো মানুষ নিয়ে চাঁদে অবতরণ করে। এরপর অ্যাপোলো ১৭ এর মাধ্যমে ১৯৭২ সালে নাসা সর্বশেষ চাঁদে মানুষ পাঠায়। এই মিশনে নভোচারী হিসেবে জিন সার্নান ও হ্যারিসন স্মিট চাঁদে যান।
চীনের সাম্প্রতিক চন্দ্রাভিযানের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে আর্টেমিস নামের একটি কার্যক্রম পরিচালনা করছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এই আর্টেমিসের আওতায় চাঁদের উদ্দেশে পাঠানো হয়েছে ওডিসিয়াসকে।
এর আগে গত ৪ জানুয়ারি চাঁদের উদ্দেশে আরেকটি ভলকান রকেট পাঠিয়েছিল অ্যাস্ট্রোবোটিক টেকনোলজি। তবে কারিগরি ত্রুটির কারণে মহাকাশযানটি চাঁদে যেতে ব্যর্থ হয়।
ওডিসিয়াস মহাকাশযানটি নাসা ও বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক গ্রাহকদের জন্য বৈজ্ঞানিক যন্ত্র এবং প্রযুক্তি বহন করছে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুর সূর্যাস্তের আগেই এগুলোর মাধ্যমে সাত দিনে ধরে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
সংস্থাটি বলছে, মহাকাশযানটি ভালো অবস্থায় রয়েছে। হিউস্টনের মিশন কন্ট্রোলাররা মহাকাশ থেকে ফ্লাইট ডেটা পর্যবেক্ষণ করবে ও চাঁদের ছবি পাঠাবে।
ওডিসিয়াস একটি ১৩ ফুট লম্বা নোভা-সি ল্যান্ডার। এটি গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কেপ ক্যানাভেরালের নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ল্যান্ডারটি ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের একটি ফ্যালকন-৯ রকেট এ যাত্রা শুরু করে। নাসা-স্পেসএক্সের লাইভ ভিডিওতে দেখা গেছে, ফ্লোরিডার আটলান্টিক উপকূলে অন্ধকার আকাশে উড্ডয়ন করেছে রকেটটি।
এই মহাকাশযান বেসরকারি সংস্থাটির ‘আইএম–১’ মিশনের অন্তর্ভুক্ত। এই অবতরণ সফল হলে এটিই হবে বেসরকারি প্রথম মহাকাশযান, যা দূরবর্তী নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে চাঁদের পৃষ্ঠে পৌঁছাবে।
এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন, ভারত ও জাপান চাঁদে মহাকাশ পাঠাতে সফল হয়।
চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি মহাকাশযান ওডিসিয়াস ল্যান্ডার। হিউস্টন-ভিত্তিক বেসরকারি মহাকাশ সংস্থা ইনটুইটিভ মেশিনের নির্মিত চন্দ্রযান গত বুধবার চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছায়। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়।
ছয় পায়ের রোবট ল্যান্ডারটির নাম ওডিসিয়াস। বিবৃতিতে সংস্থাটি বলছে, অরবিটাল সন্নিবেশ কৌশলে প্রায় সাত মিনিট ধরে মহাকাশযানটির প্রধান রকেট থ্রাস্টার জোরে চলার পর ওডিসিয়াস চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫৭ মাইল (৯২ কিলোমিটার) ওপরে চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছায়।
অবতরণের প্রায় এক ঘণ্টা আগে প্রধান ইঞ্জিনের মাধ্যমে আরেকবার মহাকাশযানটির গতি বৃদ্ধি করে চূড়ান্ত অবতরণ শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টার মধ্যে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে মালাপার্ট নামের খাদ বা ক্রেটারে ল্যান্ডারটি অবতরণ করবে।
সব ঠিক থাকলে অর্ধশতক পর এটাই হবে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো চন্দ্রযানের সফল অবতরণ। ১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাপোলো-১১ চন্দ্রযান প্রথমবারের মতো মানুষ নিয়ে চাঁদে অবতরণ করে। এরপর অ্যাপোলো ১৭ এর মাধ্যমে ১৯৭২ সালে নাসা সর্বশেষ চাঁদে মানুষ পাঠায়। এই মিশনে নভোচারী হিসেবে জিন সার্নান ও হ্যারিসন স্মিট চাঁদে যান।
চীনের সাম্প্রতিক চন্দ্রাভিযানের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে আর্টেমিস নামের একটি কার্যক্রম পরিচালনা করছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। এই আর্টেমিসের আওতায় চাঁদের উদ্দেশে পাঠানো হয়েছে ওডিসিয়াসকে।
এর আগে গত ৪ জানুয়ারি চাঁদের উদ্দেশে আরেকটি ভলকান রকেট পাঠিয়েছিল অ্যাস্ট্রোবোটিক টেকনোলজি। তবে কারিগরি ত্রুটির কারণে মহাকাশযানটি চাঁদে যেতে ব্যর্থ হয়।
ওডিসিয়াস মহাকাশযানটি নাসা ও বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক গ্রাহকদের জন্য বৈজ্ঞানিক যন্ত্র এবং প্রযুক্তি বহন করছে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুর সূর্যাস্তের আগেই এগুলোর মাধ্যমে সাত দিনে ধরে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
সংস্থাটি বলছে, মহাকাশযানটি ভালো অবস্থায় রয়েছে। হিউস্টনের মিশন কন্ট্রোলাররা মহাকাশ থেকে ফ্লাইট ডেটা পর্যবেক্ষণ করবে ও চাঁদের ছবি পাঠাবে।
ওডিসিয়াস একটি ১৩ ফুট লম্বা নোভা-সি ল্যান্ডার। এটি গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কেপ ক্যানাভেরালের নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ল্যান্ডারটি ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের একটি ফ্যালকন-৯ রকেট এ যাত্রা শুরু করে। নাসা-স্পেসএক্সের লাইভ ভিডিওতে দেখা গেছে, ফ্লোরিডার আটলান্টিক উপকূলে অন্ধকার আকাশে উড্ডয়ন করেছে রকেটটি।
এই মহাকাশযান বেসরকারি সংস্থাটির ‘আইএম–১’ মিশনের অন্তর্ভুক্ত। এই অবতরণ সফল হলে এটিই হবে বেসরকারি প্রথম মহাকাশযান, যা দূরবর্তী নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে চাঁদের পৃষ্ঠে পৌঁছাবে।
এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন, ভারত ও জাপান চাঁদে মহাকাশ পাঠাতে সফল হয়।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে