এয়ার কন্ডিশনারের (এসি) মান বা সক্ষমতা ‘টন’–এ পরিমাপ করা হয়। কিন্তু টনের মাধ্যমে এয়ার কন্ডিশনের ওজন বোঝায় না বরং এর সক্ষমতা বোঝায়। তাই এই পরিমাপ ব্যবহার করা কিছুটা অযৌক্তিক বলে মনে হতে পারে। কারণ ইলেকট্রনিক পণ্যের ক্ষমতা বোঝাতে সাধারণত ওয়াট ব্যবহার করা হয়।
এয়ার কন্ডিশনের ক্ষমতা পরিমাপ করতে টনের ব্যবহার কোনো ইচ্ছাকৃত সিদ্ধান্ত নয়। এই পরিমাপ প্রচলনের একটা ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে।
বৈদ্যুতিক এয়ার কন্ডিশনার উদ্ভাবনের আগে বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ঠান্ডা রাখতে বরফের বড় ব্লক ব্যবহার করা হতো। বরফ তাপ শোষণ করে ও গরম বাতাসে ধীরে ধীরে গলে যায়। মূলত এই সময় থেকেই ঘর শীতল করার ক্ষমতা পরিমাপ করার একক হিসেবে টনের ব্যবহার প্রচলিত হয়। এই পরিমাপের মাধ্যমে এক টন বরফ সম্পূর্ণরূপে গলতে যে পরিমাণ তাপ লাগে তা বোঝানো হতো। এই পরিমাণ বরফ গলাতে ২ লাখ ৮৬ হাজার বিটিইউ (ব্রিটিশ তাপীয় ইউনিট) প্রয়োজন।
এই বরফের চাঁই কত দ্রুত গলবে তা নির্ভর করে সময়ের সঙ্গে এটি কতো তাপ শোষণ করছে সেটির ওপর। এই হিসাবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য এয়ার কন্ডিশনারগুলোর জন্য আদর্শ সময় নির্ধারণ করা হয় ২৪ ঘণ্টা। আদর্শ অবস্থায় ২৪ ঘণ্টায় এক টন বরফ গলতে প্রতি ঘণ্টায় ১১ হাজার ৯১৭ বিটিইউ তাপ প্রয়োজন। অর্থাৎ এক টন বরফ ২৪ ঘণ্টায় এই পরিমাণ তাপ শোষণ করে তরলে পরিণত হয়।
এয়ার কন্ডিশনারগুলো অনেকটা বরফের ব্লকের মতোই কাজ করে। এসি শীতল বাতাস তৈরি করে না বরং ঘরের ভেতর থেকে তাপ বের করে দেয়। এয়ার কন্ডিশনারের ক্ষমতা বলতে বোঝায়, এটি কী পরিমাণ তাপ ঘর থেকে অপসারণ করতে পারে। ১১ হাজার ৯১৭ বিটিইউ/ঘণ্টাকে পূর্ণ ১২ হাজার বিটিইউ/ঘণ্টা ধরা হয়, অর্থাৎ এক টন এয়ার কন্ডিশনের ক্ষমতা এটি।
এয়ার কন্ডিশনার বা এসি কেনার আগে এর সক্ষমতা বোঝা জরুরি। এসি সিস্টেমের শক্তি ও কার্যক্ষমতা সঠিক মাপ, টুল নির্বাচন এবং ইনস্টলেশনের মতো বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। বেশি টন মানে এসির কার্যক্ষমতাও বেশি। পূর্ণ কার্যক্ষমতা পেতে ঘরের মাপ অনুযায়ী এসি নির্বাচন করতে হবে।
এয়ার কন্ডিশনারের (এসি) মান বা সক্ষমতা ‘টন’–এ পরিমাপ করা হয়। কিন্তু টনের মাধ্যমে এয়ার কন্ডিশনের ওজন বোঝায় না বরং এর সক্ষমতা বোঝায়। তাই এই পরিমাপ ব্যবহার করা কিছুটা অযৌক্তিক বলে মনে হতে পারে। কারণ ইলেকট্রনিক পণ্যের ক্ষমতা বোঝাতে সাধারণত ওয়াট ব্যবহার করা হয়।
এয়ার কন্ডিশনের ক্ষমতা পরিমাপ করতে টনের ব্যবহার কোনো ইচ্ছাকৃত সিদ্ধান্ত নয়। এই পরিমাপ প্রচলনের একটা ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে।
বৈদ্যুতিক এয়ার কন্ডিশনার উদ্ভাবনের আগে বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ঠান্ডা রাখতে বরফের বড় ব্লক ব্যবহার করা হতো। বরফ তাপ শোষণ করে ও গরম বাতাসে ধীরে ধীরে গলে যায়। মূলত এই সময় থেকেই ঘর শীতল করার ক্ষমতা পরিমাপ করার একক হিসেবে টনের ব্যবহার প্রচলিত হয়। এই পরিমাপের মাধ্যমে এক টন বরফ সম্পূর্ণরূপে গলতে যে পরিমাণ তাপ লাগে তা বোঝানো হতো। এই পরিমাণ বরফ গলাতে ২ লাখ ৮৬ হাজার বিটিইউ (ব্রিটিশ তাপীয় ইউনিট) প্রয়োজন।
এই বরফের চাঁই কত দ্রুত গলবে তা নির্ভর করে সময়ের সঙ্গে এটি কতো তাপ শোষণ করছে সেটির ওপর। এই হিসাবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার জন্য এয়ার কন্ডিশনারগুলোর জন্য আদর্শ সময় নির্ধারণ করা হয় ২৪ ঘণ্টা। আদর্শ অবস্থায় ২৪ ঘণ্টায় এক টন বরফ গলতে প্রতি ঘণ্টায় ১১ হাজার ৯১৭ বিটিইউ তাপ প্রয়োজন। অর্থাৎ এক টন বরফ ২৪ ঘণ্টায় এই পরিমাণ তাপ শোষণ করে তরলে পরিণত হয়।
এয়ার কন্ডিশনারগুলো অনেকটা বরফের ব্লকের মতোই কাজ করে। এসি শীতল বাতাস তৈরি করে না বরং ঘরের ভেতর থেকে তাপ বের করে দেয়। এয়ার কন্ডিশনারের ক্ষমতা বলতে বোঝায়, এটি কী পরিমাণ তাপ ঘর থেকে অপসারণ করতে পারে। ১১ হাজার ৯১৭ বিটিইউ/ঘণ্টাকে পূর্ণ ১২ হাজার বিটিইউ/ঘণ্টা ধরা হয়, অর্থাৎ এক টন এয়ার কন্ডিশনের ক্ষমতা এটি।
এয়ার কন্ডিশনার বা এসি কেনার আগে এর সক্ষমতা বোঝা জরুরি। এসি সিস্টেমের শক্তি ও কার্যক্ষমতা সঠিক মাপ, টুল নির্বাচন এবং ইনস্টলেশনের মতো বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। বেশি টন মানে এসির কার্যক্ষমতাও বেশি। পূর্ণ কার্যক্ষমতা পেতে ঘরের মাপ অনুযায়ী এসি নির্বাচন করতে হবে।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে