বিড়াল পানি দেখলেই দূরে সরে যেতে চায়। বিশেষ করে পোষা বিড়াল। পানি দিয়ে গা ধুয়ে দেওয়া এদের অপছন্দের একটি বিষয়। যদিও মাছ খেতে পছন্দ করে বিড়াল।
বিড়াল পানি ভয় পাওয়ার বেশ কিছু কারণ শনাক্ত করেছেন প্রাণী আচরণ বিশেষজ্ঞরা। বাঘ, চিতাদের বংশধর গৃহপালিত বিড়ালরা। বিড়ালের আদিপুরুষেরা সাধারণত শুষ্ক এলাকায় বাস করত। সেখানে নদী, হ্রদ বা জলাধার কম ছিল। এ কারণে সাঁতার শেখার জন্য কোনো বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে এদের যেতে হয়নি। এই আচরণ বিড়ালদের মধ্যে রয়ে গেছে।
এ ছাড়া পশম ভিজে যাক তা বিড়াল চায় না। কারণ এরা নিজেরাই চেটে চেটে পশম পরিষ্কার করে। এটিই এদের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। ভেজা পশম বিড়ালের জন্য অস্বস্তিকর। আর পশম শুকাতেও অনেক সময় লাগে। ভেজা পশম বিড়ালের শরীর ভারী করে। তখন এদের চলাফেরার গতি কমে যায় ও শিকারির হাত থেকে বাঁচা কঠিন হয়ে পড়ে।
পানি ভয় পাওয়ার আরেকটি কারণ হলো, বিড়াল গন্ধ ও শব্দের প্রতি অতি সংবেদনশীল হয়। পানিতে বিভিন্ন রাসায়নিকের গন্ধ থাকলে সেই পানির কাছে যেতে চায় না বিড়াল। বিশেষ করে ক্লোরিন সমৃদ্ধ পানির গন্ধ অপছন্দ করে বিড়াল। আর পানি পড়ার জোরালো শব্দকে বিপদ সংকেত হিসেবে শনাক্ত করে।
পানিতে ডুবে যাওয়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেও পানির প্রতি ভীতি তৈরি হতে পারে। তখন সেই বিড়াল পানি থেকে দূরত্ব বজায় রাখে।
অবশ্য কল থেকে চলমান বা ফোঁটায় ফোঁটায় পড়া পানি নিয়ে খেলতে পছন্দ করে অনেক বিড়াল। পশু আচরণবিদেরা মনে করেন, বিড়ালের শিকার ধরার সহজাত প্রবৃত্তিকে উদ্দীপিত করতে পারে পানির গতিবিধি ও এর শব্দ। পানিতে ভেজা অপছন্দ করে এমন বিড়ালের কাছেও এ ধরনের খেলা উপভোগ্য হতে পারে। কারণ এসব খেলায় শুধু বিড়ালের থাবা ভিজে যায়।
গৃহপালিত বিড়ালের কিছু জাত, যেমন: মেইন কুন, বেঙ্গল এবং তুর্কি ভ্যানও পানি কম ভয় পায়। এমনকি মাঝে মাঝে সাঁতার কাটাও উপভোগ করে এরা। এই জাতগুলোকে অনন্য করে তুলেছে এদের পশমের গঠন।
বিড়াল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে পছন্দ করে। এ জন্য বিশেষ কোনো কারণ (চিকিৎসার জন্য) ছাড়া বিড়ালের গা ধুয়ে দেওয়া উচিত নয়।
তথ্যসূত্র: ব্রিটানিকা
বিড়াল পানি দেখলেই দূরে সরে যেতে চায়। বিশেষ করে পোষা বিড়াল। পানি দিয়ে গা ধুয়ে দেওয়া এদের অপছন্দের একটি বিষয়। যদিও মাছ খেতে পছন্দ করে বিড়াল।
বিড়াল পানি ভয় পাওয়ার বেশ কিছু কারণ শনাক্ত করেছেন প্রাণী আচরণ বিশেষজ্ঞরা। বাঘ, চিতাদের বংশধর গৃহপালিত বিড়ালরা। বিড়ালের আদিপুরুষেরা সাধারণত শুষ্ক এলাকায় বাস করত। সেখানে নদী, হ্রদ বা জলাধার কম ছিল। এ কারণে সাঁতার শেখার জন্য কোনো বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে এদের যেতে হয়নি। এই আচরণ বিড়ালদের মধ্যে রয়ে গেছে।
এ ছাড়া পশম ভিজে যাক তা বিড়াল চায় না। কারণ এরা নিজেরাই চেটে চেটে পশম পরিষ্কার করে। এটিই এদের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। ভেজা পশম বিড়ালের জন্য অস্বস্তিকর। আর পশম শুকাতেও অনেক সময় লাগে। ভেজা পশম বিড়ালের শরীর ভারী করে। তখন এদের চলাফেরার গতি কমে যায় ও শিকারির হাত থেকে বাঁচা কঠিন হয়ে পড়ে।
পানি ভয় পাওয়ার আরেকটি কারণ হলো, বিড়াল গন্ধ ও শব্দের প্রতি অতি সংবেদনশীল হয়। পানিতে বিভিন্ন রাসায়নিকের গন্ধ থাকলে সেই পানির কাছে যেতে চায় না বিড়াল। বিশেষ করে ক্লোরিন সমৃদ্ধ পানির গন্ধ অপছন্দ করে বিড়াল। আর পানি পড়ার জোরালো শব্দকে বিপদ সংকেত হিসেবে শনাক্ত করে।
পানিতে ডুবে যাওয়ার পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেও পানির প্রতি ভীতি তৈরি হতে পারে। তখন সেই বিড়াল পানি থেকে দূরত্ব বজায় রাখে।
অবশ্য কল থেকে চলমান বা ফোঁটায় ফোঁটায় পড়া পানি নিয়ে খেলতে পছন্দ করে অনেক বিড়াল। পশু আচরণবিদেরা মনে করেন, বিড়ালের শিকার ধরার সহজাত প্রবৃত্তিকে উদ্দীপিত করতে পারে পানির গতিবিধি ও এর শব্দ। পানিতে ভেজা অপছন্দ করে এমন বিড়ালের কাছেও এ ধরনের খেলা উপভোগ্য হতে পারে। কারণ এসব খেলায় শুধু বিড়ালের থাবা ভিজে যায়।
গৃহপালিত বিড়ালের কিছু জাত, যেমন: মেইন কুন, বেঙ্গল এবং তুর্কি ভ্যানও পানি কম ভয় পায়। এমনকি মাঝে মাঝে সাঁতার কাটাও উপভোগ করে এরা। এই জাতগুলোকে অনন্য করে তুলেছে এদের পশমের গঠন।
বিড়াল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে পছন্দ করে। এ জন্য বিশেষ কোনো কারণ (চিকিৎসার জন্য) ছাড়া বিড়ালের গা ধুয়ে দেওয়া উচিত নয়।
তথ্যসূত্র: ব্রিটানিকা
প্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
২০ ঘণ্টা আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৩ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৫ দিন আগেপ্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে প্রাচীন মিশরে তৈরি একটি বুনন করা লিনেন পোশাক এখন বিশ্বের সর্বপ্রাচীন বুনন করা পোশাক জামা হিসেবে স্বীকৃত। কার্বন ডেটিংয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, ‘তারখান ড্রেস’ নামে পরিচিত এই পোশাকটি ৩৫০০ থেকে ৩১০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে তৈরি হয়েছে।
৫ দিন আগে