প্রথমবারের মতো নিজস্ব প্রযুক্তির নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
পাকিস্তানের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেস অ্যান্ড আপার অ্যাটমসফিয়ার রিসার্চ কমিশনের (এসইউপিএআরসিও) তত্ত্বাবধানে স্যাটেলাইটটি তৈরি করা হয়। স্যাটেলাইটটির নাম দেওয়া হয়েছে—পিআরএসসি ইও-১।
এক বিবৃতিতে এসইউপিএআরসিও জানায়, প্রযুক্তি ও মহাকাশ খাতে পাকিস্তানের সক্ষমতা বাড়াবে উৎক্ষেপিত স্যাটেলাইটটি। প্রাকৃতিক সম্পদের নিরীক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা, দুর্যোগ মোকাবিলা এবং কৃষিশিল্পে অবদান রাখবে।
উৎক্ষেপণ করা স্যাটেলাইটটিতে ইলেকট্রো অপটিক্যাল সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। সূর্যের আলো বা বিকিরিত রশ্মি পরিমাপ করে পৃথিবীপৃষ্ঠের তথ্য ও ছবি সংগ্রহ করে পাঠাতে পারবে এই সেন্সর।
চায়না অ্যারোস্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি করপোরেশন জানিয়েছে, চীনের লংমার্চ-২ডি ক্যারিয়ার রকেটের মাধ্যমে ইও-১ সহ তিয়ানলু-১ এবং ব্লু কার্বন ১ নামের আরও দুটি স্যাটেলাইট পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণ করেছে সংস্থাটি।
প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ বলেছেন, এসইউপিএআরসিও-এর নেতৃত্বে এটি আমাদের দেশের মহাকাশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ক্রমবর্ধমান সক্ষমতা তুলে ধরেছে।
বর্তমানে বাণিজ্যিক মহাকাশশিল্পের দ্রুত বাড়তে থাকা খাত হলো পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট বাজার। এই খাতের বাজারমূল্য প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার। নোভাস্পেস ধারণা করছে যে ২০৩৩ সালের মধ্যে এটি ৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
গত বছরের মে মাসে মহাকাশে একটি স্যাটেলাইট পাঠিয়েছিল পাকিস্তান। তবে, সেটি ছিল যোগাযোগব্যবস্থা উন্নতির জন্য। চীনের গ্রেট ওয়াল ইন্ডাস্ট্রি করপোরেশন ও এসইউপিএআরসিও যৌথভাবে স্যাটেলাইটটি তৈরি করেছিল।
যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশ পৃথিবী ম্যাপিংয়ের জন্য তাদের নিজস্ব সরকারি ও বেসরকারি স্যাটেলাইট উপগ্রহ তৈরি করছে। ভারতের স্টার্টআপ পিক্সেল এই মাসে প্রথম বেসরকারি স্যাটেলাইট কনস্টেলেশন উৎক্ষেপণ করেছে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
প্রথমবারের মতো নিজস্ব প্রযুক্তির নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
পাকিস্তানের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেস অ্যান্ড আপার অ্যাটমসফিয়ার রিসার্চ কমিশনের (এসইউপিএআরসিও) তত্ত্বাবধানে স্যাটেলাইটটি তৈরি করা হয়। স্যাটেলাইটটির নাম দেওয়া হয়েছে—পিআরএসসি ইও-১।
এক বিবৃতিতে এসইউপিএআরসিও জানায়, প্রযুক্তি ও মহাকাশ খাতে পাকিস্তানের সক্ষমতা বাড়াবে উৎক্ষেপিত স্যাটেলাইটটি। প্রাকৃতিক সম্পদের নিরীক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা, দুর্যোগ মোকাবিলা এবং কৃষিশিল্পে অবদান রাখবে।
উৎক্ষেপণ করা স্যাটেলাইটটিতে ইলেকট্রো অপটিক্যাল সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। সূর্যের আলো বা বিকিরিত রশ্মি পরিমাপ করে পৃথিবীপৃষ্ঠের তথ্য ও ছবি সংগ্রহ করে পাঠাতে পারবে এই সেন্সর।
চায়না অ্যারোস্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি করপোরেশন জানিয়েছে, চীনের লংমার্চ-২ডি ক্যারিয়ার রকেটের মাধ্যমে ইও-১ সহ তিয়ানলু-১ এবং ব্লু কার্বন ১ নামের আরও দুটি স্যাটেলাইট পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণ করেছে সংস্থাটি।
প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ বলেছেন, এসইউপিএআরসিও-এর নেতৃত্বে এটি আমাদের দেশের মহাকাশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ক্রমবর্ধমান সক্ষমতা তুলে ধরেছে।
বর্তমানে বাণিজ্যিক মহাকাশশিল্পের দ্রুত বাড়তে থাকা খাত হলো পর্যবেক্ষণ স্যাটেলাইট বাজার। এই খাতের বাজারমূল্য প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার। নোভাস্পেস ধারণা করছে যে ২০৩৩ সালের মধ্যে এটি ৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
গত বছরের মে মাসে মহাকাশে একটি স্যাটেলাইট পাঠিয়েছিল পাকিস্তান। তবে, সেটি ছিল যোগাযোগব্যবস্থা উন্নতির জন্য। চীনের গ্রেট ওয়াল ইন্ডাস্ট্রি করপোরেশন ও এসইউপিএআরসিও যৌথভাবে স্যাটেলাইটটি তৈরি করেছিল।
যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশ পৃথিবী ম্যাপিংয়ের জন্য তাদের নিজস্ব সরকারি ও বেসরকারি স্যাটেলাইট উপগ্রহ তৈরি করছে। ভারতের স্টার্টআপ পিক্সেল এই মাসে প্রথম বেসরকারি স্যাটেলাইট কনস্টেলেশন উৎক্ষেপণ করেছে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১২ ঘণ্টা আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১৩ ঘণ্টা আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগেপ্রায় ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৫০ কোটি বছর আগে গঠিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে ঘূর্ণনের গতি কমছে পৃথিবীর। এর ফলে দীর্ঘ হচ্ছে দিনগুলোও। মানবজীবনের সময়কাল অনুযায়ী এই পরিবর্তন খুব একটা দৃশ্যমান না হলেও দীর্ঘ সময় পর তা পৃথিবীর পরিবেশে বড় পরিবর্তন এনেছে।
৩ দিন আগে